Title | মাই আমব্রেলা |
Author | তানিম কবির |
Publisher | আদর্শ |
Edition | 1st Published, 2016 |
Number of Pages | 63 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
save
৳ 37মাই আমব্রেলা
৳ 113৳ 150
You Save: ৳ 37 (25%)
Customer Reviews
There are no reviews yet.
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম মীর আব্দুস শুকুর আল মাহমুদ। হাইস্কুলে পড়াশোনাকালেই ঢাকা ও কলকাতার বিখ্যাত সাহিত্য পত্রিকাগুলোতে তার ‘কবিতা’ প্রকাশিত হতে থাকে। বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত কবিতা পত্রিকায় তার কবিতা প্রকাশিত হলে সমসাময়িক কবি মহলে তাকে নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত।
প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ লোক লোকান্তর (১৯৬৩)। লোক লোকান্তর ও কালের কলস— মাত্র এই দুটি কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কারে ভূষিত হন। সোনালি কাবিন (১৯৭৩) তাকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোটগল্প গ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত প্রকাশিত হয়। ১৯৯৩ সালে বের হয় তার প্রথম উপন্যাস কবি ও কোলাহল।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরে তিনি দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকায় সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদকসহ বেশ কিছু সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার, ফররুখ স্মৃতি পুরস্কার ও জীবনানন্দ দাশ স্মৃতি পুরস্কার অন্যতম। আল মাহমুদ ২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ৮১ বছর বয়সে মারা যান।
চঞ্চল আশরাফ
কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও সমালোচক। জন্ম: ১২ জানুয়ারি, ১৯৬৯; ফেনী। বাবা ডা. মাহবুবুল হক, মা তাহেরা বেগম চৌধুরী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর।
প্রকাশিত গ্রন্থ
কবিতা: ‘চোখ নেই দৃশ্য নেই’ (১৯৯৩), ‘অসমাপ্ত শিরদাড়া’ (১৯৯৬), ‘ও-মুদ্রা রহস্যে মেশে’ (২০০২), ‘গোপনতাকামী আগুনের প্রকাশ্য রেখাগুলো’ (২০০৮), ‘খুব গান হলো, চলো’ (২০১২), ‘কবিতাসংগ্রহ’ (২০১৬); গল্প: শূন্যতার বিরুদ্ধে মানুষের জয়ধ্বনি’ (১৯৯৯), ‘সেই স্বপ্ন, যেখানে মানুষের মৃত্যু ঘটে’ (২০০৭), ‘কোথাও না অথচ সবখানে’ (২০১২), ‘নির্বাচিত গল্প’ (২০১৯); উপন্যাস ও নভেলা: ‘কোনো এক গহ্বর থেকে’ (১৯৯৭), ‘যে মৎস্যনারী’ (২০১১), ‘হাওয়া, মৃতের শহরে’ (২০১৮); প্রবন্ধ: ‘কবিতার সৌন্দর্য ও অন্যান্য বিবেচনা’ (২০১১); কোষগ্রন্থ: ‘সাহিত্যের পরিভাষা’ (২০১৪); স্মৃতি: ‘আমার হুমায়ুন আজাদ’ (২০১০): সম্পাদনা: জীবনানন্দ দাশের নির্বাচিত কবিতা’ (২০২৪)
সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৯২৬ সালের ১৫ আগস্ট কলকাতার তার মায়ের বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায়। পিতা নিবারণ ভট্টাচার্য, মা সুনীতি দেবী।
নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের এই সন্তান অল্প বয়সেই শোষিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির আন্দোলনে নিজেকে সম্পৃক্ত করে তোলেন। বঞ্চনাকাতর মানুষের জীবন-যন্ত্রণার চিত্র যেমন তার কবিতায় অঙ্কিত হয়েছে, তেমনি প্রতিবাদ ও বিদ্রোহের সুর উচ্চারিত হয়েছে। তিনি সেকালের দৈনিক পত্রিকা ‘স্বাধীনতার কিশোর সভা’ অংশের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। আমৃত্যু তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন।
আট-নয় বছর বয়স থেকেই সুকান্ত লিখতে শুরু করেন। স্কুলের হাতে লেখা পত্রিকা ‘সঞ্চয়’-এ একটি ছোট্ট হাসির গল্প দিয়ে লেখালেখিতে আত্মপ্রকাশ করেন। কিছুদিন পরে ‘শিখা’ কাগজে ছাপা হয় তার লেখা। তার রচনাবলির মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো: ছাড়পত্র, পূর্বাভাস, মিঠেকড়া, অভিযান, ঘুম নেই, হরতাল, গীতিগুচ্ছ প্রভৃতি।
সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৯৪৭ সালের ১৩ মে মাত্র ২১ বছর বয়সে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন।
আলমগীর নিষাদ:
জন্ম ১৩ নভেম্বর ১৯৭৯, সিরাজগঞ্জে। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। পেশায় সাংবাদিক। প্রকাশিত বই- জোছনার ওহি (২০০৪), জোছনার ওহি ও অন্যান্য কবিতা (২০১৪)।
হাবীবুল্লাহ সিরাজী ১৯৪৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি বুয়েটের ছাত্র সংসদের সাহিত্য সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৭০ সালে বুয়েট থেকে যন্ত্রকৌশল বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৮৭ সালে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের অগ্নিগর্ভ থেকে জন্ম নেয়া জাতীয় কবিতা পরিষদের তিনি চার মেয়াদে (২০০৭-২০১৫) সভাপতি ছিলেন।
কবি হিসেবে হাবীবুল্লাহ সিরাজীর বিকাশ ষাটের দশকের শেষ দিকে। এই দশকে অনেক মেধাবী ও জনপ্রিয় কবি থাকা সত্ত্বেও হাবীবুল্লাহ সিরাজীর কাব্যাঙ্গন ষাটের মূল প্রবণতা থেকে প্রাতিস্বিক।
হাবীবুল্লাহ সিরাজীর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৩৫। এছাড়াও তার ১০টি পদ্য/ছড়াগ্রন্থ, ২টি উপন্যাস, ২টি প্রবন্ধ, ১টি স্মৃতিকথা প্রকাশিত হয়েছে।
বাংলা সাহিত্যে অবদানের স্বীকৃতি-স্বরূপ তিনি যশোর সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার (১৯৮৭), আলাওল সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৯), বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৯১), বিষ্ণু দে পুরস্কার (২০০৭), রূপসী বাংলা পুরস্কার (২০১০) ও একুশে পদক (২০১৬) লাভ করেন।
কবি হাবীবুল্লাহ সিরাজী ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ থেকে মৃত্যু পর্যন্ত বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ছিলেন। ক্যানসারে আক্রান্ত হাবীবুল্লাহ সিরাজী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৪ মে ২০২১ তারিখে মৃত্যুবরণ করেন।
বাংলা সাহিত্যের এই মহান কবি ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
জীবনানন্দ দাশ ১৮৯৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। বরিশাল ব্রজমোহন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক (১৯১৫), বি এম কলেজ থেকে আই.এ (১৯১৭) এবং কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্সসহ বি.এ (১৯১৯) ও ইংরেজিতে এম.এ (১৯২১) পাশ করেন। কর্মজীবনে বিভিন্ন কলেজে অধ্যাপনা করেন। কিছুদিনের জন্য কলকাতার একটি দৈনিক পত্রিকার সাহিত্য বিভাগে সম্পাদনার কাজও করেছিলেন।
মূলত কবি হলেও জীবনানন্দ অসংখ্য ছোটগল্প, কয়েকটি উপন্যাস ও প্রবন্ধগ্রন্থ রচনা করেন। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ঝরাপালক’ প্রকাশিত হয় ১৯২৭ সালে। তার বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলো হচ্ছে ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’ (১৯৩৬), ‘বনলতা সেন’ (১৯৪২), ‘মহাপৃথিবী’ (১৯৪৪), ‘সাতটি তারার তিমির’ (১৯৪৮), ‘রূপসী বাংলা’ (রচনাকাল ১৯৩৪, প্রকাশকাল ১৯৫৭), ‘বেলা অবেলা কালবেলা’ (১৯৬১)। এছাড়াও বহু অগ্রন্থিত কবিতা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে ‘মাল্যবান’, ‘সুতীর্থ’, ‘জলপাইহাটি’, ‘জীবনপ্রণালী’, ‘বাসমতীর উপাখ্যান’ ইত্যাদি। তার রচিত গল্পের সংখ্যা প্রায় দুশতাধিক। ‘কবিতার কথা’ (১৯৫৫) নামে তার একটি প্রবন্ধগ্রন্থ আছে।
১৯৫৪ সালের ২২ অক্টোবর তারিখে কলকাতায় তার মৃত্যু হয়।
কাজী নজরুল ইসলাম ১৮৯৯ সালের ২৫ মে পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা কাজী ফকির আহমদ এবং মা জায়েদা খাতুন। দুঃখ-কষ্টের সংসারে জন্ম নিয়েছেন বলে তার নাম রাখা হয় দুখু মিয়া।
১৮ বছর বয়সে নজরুল সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেন। ২৩ বছর বয়সে তিনি ‘বিদ্রোহী’ কবিতা লিখে রাতারাতি বিদ্রোহী কবি হিসেবে বিখ্যাত হয়ে ওঠেন। তার রচিত ‘চল্ চল্ চল্’ বাংলাদেশের রণসংগীত।
১৯৪২ সালে তিনি দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে কথা বলার শক্তি হারিয়ে ফেলেন। ১৯৭২ সালের ২৪ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নজরুলকে ঢাকায় নিয়ে আসেন এবং জাতীয় কবির মর্যাদা প্রদান করেন।
অসামান্য সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি.লিট ডিগ্রি, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগত্তারিণী স্বর্ণপদক, ভারতের পদ্মভূষণসহ অসংখ্য পদক, পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেন।
মাত্র ২০ বছরের সাহিত্যজীবনে তিনি অজস্র কবিতা, গান, গল্প, নাটক, উপন্যাস, প্রবন্ধ রচনা করেছেন। তার অগ্নিবীণা, সাম্যবাদী, দোলনচাঁপা, বিষের বাঁশি, ভাঙ্গার গান, প্রভৃতি কাব্যগ্রন্থ; ব্যথার দান, রিক্তের বেদন, শিউলি মালা গল্পগ্রন্থ; বাঁধন হারা, মৃত্যুক্ষুধা, উপন্যাস; ঝিলিমিলি, আলেয়া, নাটক; যুগবাণী, দুর্দিনের যাত্রী, রাজবন্দির জবানবন্দি প্রবন্ধগ্রন্থ; রুবাইয়াৎ-ই-ওমর খৈয়াম, দিওয়ানে হাফিজ, অনুবাদগ্রন্থ উল্লেখযোগ্য।
তার শিশুতোষ কবিতায় উঠে এসেছে শিশুমনের ভাবনা। ছন্দের জাদু দিয়ে তিনি ছোটদের মনে নানা ভাব জাগিয়ে তুলতেন এবং তাদের মনের গভীরে পৌঁছে যেতেন। খুকি ও কাঠ্বেরালি, লিচু-চোর, খাঁদু-দাদু ইত্যাদি তারই প্রমাণ।
বাংলা সাহিত্যের এই মহান কবি ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
]কাজী নজরুল ইসলাম ১৮৯৯ সালের ২৫ মে পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা কাজী ফকির আহমদ এবং মা জায়েদা খাতুন।
১৮ বছর বয়সে নজরুল সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেন। ২৩ বছর বয়সে তিনি বিদ্রোহী কবিতা লিখে রাতারাতি বিদ্রোহী কবি হিসেবে বিখ্যাত হয়ে ওঠেন। তাঁর রচিত চল্ চল্ চল্ বাংলাদেশের রণসংগীত।
১৯৪২ সালে তিনি দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে কথা বলার শক্তি হারিয়ে ফেলেন। ১৯৭২ সালের ২৪ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নজরুলকে ঢাকায় নিয়ে আসেন এবং জাতীয় কবির মর্যাদা প্রদান করেন। অসামান্য সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি লিট ডিগ্রি, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগত্তারিণী স্বর্ণপদক, ভারতের পদ্মভূষণসহ অসংখ্য পদক, পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেন।
মাত্র ২০ বছরের সাহিত্যজীবনে তিনি অজস্র কবিতা, গান, গল্প, নাটক, উপন্যাস, প্রবন্ধ রচনা করেছেন। তাঁর অগ্নি-বীণা, বিষের বাঁশী, সাম্যবাদী, দোলন-চাঁপা, সিন্ধু-হিন্দোল প্রভৃতি কাব্যগ্রন্থ; ব্যথার দান, রিক্তের বেদন প্রভৃতি গল্পগ্রন্থ; বাঁধন-হারা, মৃত্যুক্ষুধা প্রভৃতি উপন্যাস; ঝিলিমিলি, আলেয়া প্রভৃতি নাটক; যুগবাণী, রাজবন্দীর জবানবন্দী প্রভৃতি প্রবন্ধগ্রন্থ; রুবাইয়াৎ-ই-ওমর খৈয়াম, রুবাইয়াৎ-ই-হাফিজ প্রভৃতি অনুবাদগ্রন্থ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য রচনা।
ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক লিখলেও তিনি মূলত কবি হিসেবেই বেশি পরিচিত। নজরুল প্রায় তিন হাজার গান লিখেছেন এবং অধিকাংশে সুর দিয়েছেন যেগুলো এখন নজরুল-সংগীত বা নজরুল-গীতি নামে পরিচিত।
বাংলা সাহিত্যের এই মহান কবি ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
Be the first to review “মাই আমব্রেলা”