Showing all 9 results

  • গ্রোয়িং থ্রু স্ট্রাগল

    jhankar

    তিন-তিনবার পুরস্কারজয়ী লেখক, ঝংকার মাহবুব। ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে তিনি তৃতীয় স্থান দখল করেন। একই বছর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জীবনী নিয়ে আয়োজিত রচনা প্রতিযোগিতায়ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেন। এমনকি সেই একই বছরের আমার প্রিয় ব্যক্তিত্ব নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতায়ও তিনি তৃতীয় স্থানই দখল করেন। ওনার তিন-তিনবার তৃতীয় স্থান দখল করা নিয়ে পিঞ্চ মেরে কেউ যদি জিজ্ঞেস করে বসে, আপনি বারবার থার্ড পুরস্কার পাচ্ছেন। আপনি কি থার্ডক্লাস রাইটাল? এমন বেফাঁস প্রশ্ন শুনলে উনি কিঞ্চিৎ অপ্রস্তুত হয়ে ‘আমার বাথরুম চাপছে’ বলে পেছনের দরজা দিয়ে পাশ কাটেন।

    তিনবার ম্যারাথন দৌড়, স্কাইডাইভ, টাফ মাডার আর প্রোগ্রামিং হিরো নামক স্টার্টআপ নিয়ে গুঁতাগুঁতি করার পাশাপাশি ‘ডালে লবণ কম না বেশি হয়েছে’ সেটা নিয়ে জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে কোড লিখে প্রোগ্রামার বউয়ের সাঙ্গে কথা-কাটাকাটি করেন। এসব কাজের মধ্যে ফাঁকফোকর পেলেই ইউটিউব, ফেসবুকে সচল থাকার পাশাপাশি নিয়মিত গোসল করেন বলেও দাবি করেন।

    facebook.com/JhankarMahbub

    ৳ 300৳ 400
  • চেষ্টার জিমনেসিয়াম ফিউচারের ক্যালসিয়াম

    তিন তিনবার পুরস্কারবিজয়ী লেখক, ঝংকার মাহবুব। ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এর জীবনী নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে উনি তৃতীয় স্থান দখল করেন। একই বছর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর জীবনী নিয়ে আয়োজিত রচনা প্রতিযোগিতায়ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেন। এমনকি সেই একই বছরের আমার প্রিয় ব্যক্তিত্ত্ব নিয়ে রচনা প্রতিযোগীতায়ও তিনি তৃতীয় স্থানই দখল করেন। উনার তিন তিনবার তৃতীয় স্থান দখল করা নিয়ে পিঞ্চ মেরে কেউ যদি জিজ্ঞেস করে বসে– আপনি বারবার থার্ড পুরস্কার পাচ্ছেন। আপনি কি থার্ডক্লাস রাইটার? এমন বেফাঁস প্রশ্ন শুনলে– উনি কিঞ্চিৎ অপ্রস্তুত হয়ে ‘আমার বাথরুম চাপছে’ বলে পিছনের দরজা দিয়ে পাশ কাটেন।
    তিনবার ম্যারাথন দৌড়, স্কাইডাইভ, টাফ মাডার, আর প্রোগ্রামিং হিরো নামক স্টার্টআপ নিয়ে গুতাগুতি করার পাশাপাশি– “ডালে লবন, কম না বেশি হয়েছে” সেটা নিয়ে জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে কোড লিখে প্রোগ্রামার বৌয়ের সাথে কথা কাটাকাটি করেন। এসব কাজের মাঝে ফাঁকফোঁকর পেলেই ইউটিউব, ফেইসবুকে সচল থাকার পাশাপাশি নিয়মিত গোসল করেন বলেও দাবি করেন।

    ৳ 180৳ 240
  • ঝংকার মাহবুবের ছয়টি বই

    অর্ধদশক ধরে সিরিয়াসলি লেখালেখি করে নিজেকে অতুলনীয় করে তুলেছেন ঝংকার মাহবুব।
    লেখক বুদ্ধি করে বলেন, অতুলনীয়। যাতে অন্য কেউ তুলনা করতে না আসে। সেই একই সুরে ক্লোজআপ-মার্কা হাসি দিয়ে দাবি করেন, তিনি খেলাধুলার ফার্স্ট বয়। পরে এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি থেকে জানা যায়, কাজিনদের সাথে কুতকুত খেলায় উনি নিয়মিতই লাস্ট হতেন। তবে কাজিনদের মধ্যে উনি ছাড়া আর কোনো ছেলে না থাকায় টেকনিক্যালি তিনিই ফার্স্ট বয়।
    মাঝবেলায় এসে খেলাধুলার ফার্স্ট বয় হওয়ার প্যারা না থাকায় বুয়েটের IPE ডিপার্টমেন্টের ইতিহাসে প্রথম জিপিএ ৪.০০-এর মধ্যে ৪.০০ পান। বুয়েট থেকে পাস করার পর ৩ বছর স্টার্টআপ করে, নর্থ ড্যাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্সও করেন। বর্তমানে স্ত্রী কারিনা ইসলামের চাকরিকে অজুহাত হিসেবে কাজে লাগিয়ে টেক্সাসের ডালাস শহরে বসে শিকাগোর নিলসেন কোম্পানিতে রিমোটলি সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কামলা খাটেন।

    ৳ 1,410
  • ঝংকার মাহবুবের মোটিভেশনাল তিনটি বই

    অর্ধদশক ধরে সিরিয়াসলি লেখালেখি করে নিজেকে অতুলনীয় করে তুলেছেন ঝংকার মাহবুব।
    লেখক বুদ্ধি করে বলেন, অতুলনীয়। যাতে অন্য কেউ তুলনা করতে না আসে। সেই একই সুরে ক্লোজআপ-মার্কা হাসি দিয়ে দাবি করেন, তিনি খেলাধুলার ফার্স্ট বয়। পরে এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি থেকে জানা যায়, কাজিনদের সাথে কুতকুত খেলায় উনি নিয়মিতই লাস্ট হতেন। তবে কাজিনদের মধ্যে উনি ছাড়া আর কোনো ছেলে না থাকায় টেকনিক্যালি তিনিই ফার্স্ট বয়।
    মাঝবেলায় এসে খেলাধুলার ফার্স্ট বয় হওয়ার প্যারা না থাকায় বুয়েটের IPE ডিপার্টমেন্টের ইতিহাসে প্রথম জিপিএ ৪.০০-এর মধ্যে ৪.০০ পান। বুয়েট থেকে পাস করার পর ৩ বছর স্টার্টআপ করে, নর্থ ড্যাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্সও করেন। বর্তমানে স্ত্রী কারিনা ইসলামের চাকরিকে অজুহাত হিসেবে কাজে লাগিয়ে টেক্সাসের ডালাস শহরে বসে শিকাগোর নিলসেন কোম্পানিতে রিমোটলি সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কামলা খাটেন।

    ৳ 645
  • প্যারাময় লাইফের প্যারাসিটামল

    অর্ধদশক ধরে সিরিয়াসলি লেখালেখি করে নিজেকে অতুলনীয় করে তুলেছেন ঝংকার মাহবুব।
    লেখক বুদ্ধি করে বলেন, অতুলনীয়। যাতে অন্য কেউ তুলনা করতে না আসে। সেই একই সুরে ক্লোজআপ-মার্কা হাসি দিয়ে দাবি করেন, তিনি খেলাধুলার ফার্স্ট বয়। পরে এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি থেকে জানা যায়, কাজিনদের সাথে কুতকুত খেলায় উনি নিয়মিতই লাস্ট হতেন। তবে কাজিনদের মধ্যে উনি ছাড়া আর কোনো ছেলে না থাকায় টেকনিক্যালি তিনিই ফার্স্ট বয়।
    মাঝবেলায় এসে খেলাধুলার ফার্স্ট বয় হওয়ার প্যারা না থাকায় বুয়েটের IPE ডিপার্টমেন্টের ইতিহাসে প্রথম জিপিএ ৪.০০-এর মধ্যে ৪.০০ পান। বুয়েট থেকে পাস করার পর ৩ বছর স্টার্টআপ করে, নর্থ ড্যাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্সও করেন। বর্তমানে স্ত্রী কারিনা ইসলামের চাকরিকে অজুহাত হিসেবে কাজে লাগিয়ে টেক্সাসের ডালাস শহরে বসে শিকাগোর নিলসেন কোম্পানিতে রিমোটলি সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কামলা খাটেন।

    ৳ 240৳ 320
  • প্রোগ্রামিংয়ের চৌদ্দগোষ্ঠী

    প্রায় তিন দশক ধরে লেখালেখি করে যাচ্ছেন ঝংকার মাহবুব। যদিও তার লেখালেখির পুরোটাই গেছে পরীক্ষার খাতায়, পাস নম্বরের আশায়।
    তবে লেখালেখি করে আজ পর্যন্ত ফুটা পয়সা কামাই করতে না পারলেও ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় স্ট্যান্ডআপ কমেডি প্রতিযোগিতায় সেকেন্ড হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিলেন। হাড্ডাহাডি সেই লড়াইয়ে প্রতিযোগী ছিল তিনজন। যাদের মধ্যে একজন ছিল অনুপস্থিত।
    এ ছাড়া নবম শ্রেণিতে পড়ার সময়, উচ্চতা কম হওয়ার সুবিধায়, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বালকদের সাথে জুনিয়র ক্যাটাগরিতে মোরগ লড়াইয়ে নেমেছিলেন তিনি। সেই লড়াইয়ে বড় ক্লাসের ভাই হিসেবে দেখানো সম্মানকে পুঁজি করে, শেষ তিনজন পর্যন্ত পাশ কাটিয়ে টিকতে পেরেছিলেন। তারপর বাকি দুজন বড় ভাইয়ের সম্মানের মাথামুণ্ডু খেয়ে, ওনাকে কনুই দিয়ে গুঁতা মেরে মাটিতে ফেলে দেয়। তখন লুঙ্গির কাছা সামলিয়ে উঠে দাঁড়াতে না পারলেও ততক্ষণে মোরগ লড়াইয়ে তৃতীয় হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। আর পুরস্কার হিসেবে পেয়েছিলেন লাল রঙের সাবানের কেইস।
    বুয়েট থেকে পাস করে, নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্স করে বর্তমানে আমেরিকার শিকাগো শহরে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি।
    www.fb.com/jhankarmahbub

    ৳ 315৳ 420
  • প্রোগ্রামিংয়ের বলদ টু বস

    ছোটবেলায় লেখালেখির বিস্ময়কর প্রতিভা দেখিয়ে সবাইকে মুগ্ধ করেছিলেন ঝংকার মাহবুব। যদিও লিখেছিলেন অ আ ক খ। আর মুগ্ধ হয়েছিলেন ওনার আব্বু-আম্মু। তারপরও চকলেট, আচার, আইসক্রিমের লোভে লেখা চালিয়ে যেতে থাকেন তিনি। কিছুদিন পর দাঁতে পোকা হওয়ায়, আচার-আইসক্রিমের সাপ্লাই কমে যাওয়ায় ওনার জ¦লন্ত প্রতিভাকে ঘুম পাড়িয়ে ফ্রিজে রেখে দিতে বাধ্য হন। মাঝের কয়েক বছর আপ্রাণ চেষ্টা করলেও ওনার উর্বর মস্তিষ্ক থেকে উল্লেখযোগ্য কিছুই পয়দা হয়নি। শেষমেশ টিকতে না পেরে, দেশের গরমকে দোষারোপ করে, চলে গেছেন শীতের কামড় খাওয়া দেশে। সেখানে ঘুঁটনি দিয়ে নাড়িয়ে ডালের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করায় নিজেকে আলোড়ন সৃষ্টিকারী লেখক হিসেবে আবিষ্কার করেন।
    অন্য কিছু হওয়ার সুযোগ ছিল না বলে বুয়েটের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে দ্বিতীয় হন। নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগে মাস্টার্স করে প্রোগ্রামিং জগতে আসেন। এখন বাড়িওয়ালার ভাড়ার টাকা পরিশোধ করার ঠেলায় শিকাগোর নিলসেন কোম্পানিতে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার ও বসের ঝাড়ি খাওয়া প্রোগ্রামার হিসেবে কামলা খাটেন।
    www.fb.com/jhankarmahbubshow
    www.jhankarmahbub.com

    ৳ 225৳ 300
  • রিচার্জ YOUR ডাউন ব্যাটারি

    প্রায় তিন দশক ধরে লেখালেখি করে যাচ্ছেন ঝংকার মাহবুব। যদিও তার লেখালেখির পুরোটাই গেছে পরীক্ষার খাতায়, পাস নম্বরের আশায়।
    তবে লেখালেখি করে আজ পর্যন্ত ফুটা পয়সা কামাই করতে না পারলেও ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় স্ট্যান্ডআপ কমেডি প্রতিযোগিতায় সেকেন্ড হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিলেন। হাড্ডাহাডি সেই লড়াইয়ে প্রতিযোগী ছিল তিনজন। যাদের মধ্যে একজন ছিল অনুপস্থিত।
    এ ছাড়া নবম শ্রেণিতে পড়ার সময়, উচ্চতা কম হওয়ার সুবিধায়, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বালকদের সাথে জুনিয়র ক্যাটাগরিতে মোরগ লড়াইয়ে নেমেছিলেন তিনি। সেই লড়াইয়ে বড় ক্লাসের ভাই হিসেবে দেখানো সম্মানকে পুঁজি করে, শেষ তিনজন পর্যন্ত পাশ কাটিয়ে টিকতে পেরেছিলেন। তারপর বাকি দুজন বড় ভাইয়ের সম্মানের মাথামুণ্ডু খেয়ে, ওনাকে কনুই দিয়ে গুঁতা মেরে মাটিতে ফেলে দেয়। তখন লুঙ্গির কাছা সামলিয়ে উঠে দাঁড়াতে না পারলেও ততক্ষণে মোরগ লড়াইয়ে তৃতীয় হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। আর পুরস্কার হিসেবে পেয়েছিলেন লাল রঙের সাবানের কেইস।
    বুয়েট থেকে পাস করে, নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্স করে বর্তমানে আমেরিকার শিকাগো শহরে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি।
    www.fb.com/jhankarmahbub

    ৳ 225৳ 300
  • হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং

    খুব অল্প বয়সেই লেখালেখি শুরু করেন ঝংকার মাহবুব। শুরুটা ছিল বাসার দেয়ালে, বোনদের বইয়ের পাতাতে কিংবা ঘুমন্ত অবস্থায় বাবার শরীরে, আঁকাআঁকি করে। তবে লেখকের অসীম প্রতিভা জোর করে প্রস্ফুটিত করার চেষ্টা পদে পদে বাধাগ্রস্ত হয়েছিল। এসব বাধার মধ্যে অন্যতম ছিল আম্মুর কাছে বোনদের নালিশ, শক্ত ঘুমের বালিশ, গৃহশিক্ষকের বকা, বার্ষিক পরীক্ষায় প্রশ্নের ধোঁকা। তারপরও এসব বাধাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে সংস্কৃতির প্রায় সব শাখাতেই লেখকের অবাধ সুষ্ঠু বিচরণ ছিল। লেখক বুদ্ধি করে বলেন, বিচরণ ছিল। কারণ এখন আর বিচরণ নেই। তাছাড়া কবিতা, উপন্যাস, গল্প বা প্রবন্ধ লিখে সুবিধা করে উঠতে পারেননি বলে, শেষ ভরসা হিসেবে প্রোগ্রামিং নিয়ে লেখালেখি শুরু করেন।
    সংস্কৃতি অঙ্গনে সঁপে দেওয়া লেখকের জীবন থেকে অনেকটা সময় চুরি করে নিয়েছে বুয়েটের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট। বাকি অংশ কেড়ে নিয়েছে নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্সের মাস্টার্স ডিগ্রি। আর এখন বিদেশ থেকে দেশে ফোন করার টাকা জোগাড় করতে হিমশিম খান বলে, আমেরিকার শিকাগো শহরে নিলসেন কোম্পানিতে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কামলা খাটেন।
    ঝংকার মাহবুব, হাবলু দ্য গ্রেট
    www.fb.com/JhankarMahbub
    www.jhankarmahbub.com

    ৳ 225৳ 300