Showing 341–360 of 414 results

  • রান্নার ষোলোকলা ১

    আয়শা সিদ্দিকা ১৯৯১ সালের ২ জুন মাগুরা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মো. আকরাম হোসেন পেশায় একজন ব্যবসায়ী ও মা হাফিজা বেগম গৃহিণী। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনিই সবার বড়। বর্তমানে তিনি জার্মানির হ্যানোভার শহরে স্বামী ও এক পুত্রের সঙ্গে বসবাস করছেন।
    রান্নার পাশাপাশি বই পড়ার প্রতি তার ভীষণ ঝোঁক রয়েছে। সঙ্গে টুকটাক লেখালেখি করতেও পছন্দ করেন। সেই আগ্রহ থেকেই একজন ফুড ব্লগার হয়ে ওঠা।
    বর্তমানে ব্লগিংয়ের পাশাপাশি ইউটিউবে নিয়মিত রান্নার রেসিপি শেয়ার করছেন। ইতিমধ্যে তার দুটি চ্যানেলে (Aysha Siddika ও Tiffin Box— যথাক্রমে ১৫ লাখ ও ১২ লাখ) মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার অতিক্রম করেছে। বাংলা চ্যানেলটিতে তার ভিডিওগুলো ২৩ কোটির বেশি বার দেখা হয়েছে।

    ৳ 375৳ 500
  • রান্নার ষোলোকলা ২

    আয়শা সিদ্দিকা ১৯৯১ সালের ২ জুন মাগুরা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মো. আকরাম হোসেন পেশায় একজন ব্যবসায়ী ও মা হাফিজা বেগম গৃহিণী। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনিই সবার বড়। বর্তমানে তিনি জার্মানির হ্যানোভার শহরে স্বামী ও এক পুত্রের সঙ্গে বসবাস করছেন।
    রান্নার পাশাপাশি বই পড়ার প্রতি তার ভীষণ ঝোঁক রয়েছে। সঙ্গে টুকটাক লেখালেখি করতেও পছন্দ করেন। সেই আগ্রহ থেকেই একজন ফুড ব্লগার হয়ে ওঠা।
    বর্তমানে ব্লগিংয়ের পাশাপাশি ইউটিউবে নিয়মিত রান্নার রেসিপি শেয়ার করছেন। ইতিমধ্যে তার দুটি চ্যানেলে (Aysha Siddika ও Tiffin Box— যথাক্রমে ১৫ লাখ ও ১২ লাখ) মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার অতিক্রম করেছে। বাংলা চ্যানেলটিতে তার ভিডিওগুলো ২৩ কোটির বেশি বার দেখা হয়েছে।

     

    ৳ 345৳ 460
  • রিচার্জ YOUR ডাউন ব্যাটারি

    প্রায় তিন দশক ধরে লেখালেখি করে যাচ্ছেন ঝংকার মাহবুব। যদিও তার লেখালেখির পুরোটাই গেছে পরীক্ষার খাতায়, পাস নম্বরের আশায়।
    তবে লেখালেখি করে আজ পর্যন্ত ফুটা পয়সা কামাই করতে না পারলেও ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় স্ট্যান্ডআপ কমেডি প্রতিযোগিতায় সেকেন্ড হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিলেন। হাড্ডাহাডি সেই লড়াইয়ে প্রতিযোগী ছিল তিনজন। যাদের মধ্যে একজন ছিল অনুপস্থিত।
    এ ছাড়া নবম শ্রেণিতে পড়ার সময়, উচ্চতা কম হওয়ার সুবিধায়, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বালকদের সাথে জুনিয়র ক্যাটাগরিতে মোরগ লড়াইয়ে নেমেছিলেন তিনি। সেই লড়াইয়ে বড় ক্লাসের ভাই হিসেবে দেখানো সম্মানকে পুঁজি করে, শেষ তিনজন পর্যন্ত পাশ কাটিয়ে টিকতে পেরেছিলেন। তারপর বাকি দুজন বড় ভাইয়ের সম্মানের মাথামুণ্ডু খেয়ে, ওনাকে কনুই দিয়ে গুঁতা মেরে মাটিতে ফেলে দেয়। তখন লুঙ্গির কাছা সামলিয়ে উঠে দাঁড়াতে না পারলেও ততক্ষণে মোরগ লড়াইয়ে তৃতীয় হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। আর পুরস্কার হিসেবে পেয়েছিলেন লাল রঙের সাবানের কেইস।
    বুয়েট থেকে পাস করে, নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্স করে বর্তমানে আমেরিকার শিকাগো শহরে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি।
    www.fb.com/jhankarmahbub

    ৳ 225৳ 300
  • রিটার্ন টু আবরাকাডাবরা

    শাহরিয়ার আমিনের রয়েছে ১৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে পেশাদার ব্র্যান্ড বিপণন কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত থাকার বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞতা। তিনি এই দীর্ঘ সময়ে বিভিন্ন বড় বড় কনজিউমার পণ্য ও প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন, যেমন ফিলিপ মরিস ইন্টারন্যাশনাল (পিএমআই), জাপান টোবাকো ইন্টারন্যাশনাল (জেটিআই) এবং গ্রামীনফোন, ইত্যাদি।
    তিনি প্রযুক্তিভিত্তিক স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানেও কাজ করেছেন। বাণিজ্য, ব্যবস্থাপনা, বিপণন, বিজ্ঞাপন, ডিজিটাল এজিলিটি এবং ভোক্তার মনস্তত্ত্ব সম্পর্কে গভীর জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন তিনি। এই বইয়ে তার অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার প্রতিফলন ঘটেছে।
    মানুষকে গল্প শুনিয়ে মন্ত্রমুগ্ধ করার রোমাঞ্চ পাওয়ার জন্যই তিনি মূলত লেখালেখি করেন। ব্লগিং, কন্টেন্ট তৈরি করা, কপিরাইটিং, সিনেমার রিভিউ, ই-বুক, ফিকশন, ম্যানেজমেন্ট নিয়ে বিভিন্ন প্রবন্ধ, ইত্যাদি বিভিন্ন ধরনের লেখায় তার নানামুখী আগ্রহ ও দক্ষতার ছাপ ফুটে উঠেছে। তিনি প্রায় ১৫ বছর ধরে লিখছেন।
    লেখকের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা ও সংযুক্ত থাকা যাবে ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে, যেখানে তিনি ব্র্যান্ড, কন্টেন্ট বিপণন এবং ‘সবার জন্য ডিজিটাল’ বিষয়ের ওপর বিভিন্ন ধরনের শিক্ষামূলক কন্টেন্ট প্রকাশ করে থাকেন।
    shahriars.uncommon.sense

    ৳ 165৳ 220
  • রিথিংকিং এডুকেশন

    ফারিহা রহমান মিশরপ্রবাসী। পড়াশোনা করেছেন ওয়াইডাব্লিউসিএ স্কুল এবং হলি ক্রস কলেজে। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজে পড়া অসমাপ্ত রেখে পরবর্তীতে আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ে আরবি ভাষা বিভাগে অনার্স করেছেন। আগ্রহের বিষয়: ইসলাম, শিক্ষা, দর্শন ও গণিত। গৃহিণী ও তিন সন্তানের জননী

    ৳ 375৳ 500
  • রিস্টার্ট ইয়োরসেলফ

    জাভেদ পারভেজ
    জন্ম : ২ জুন ১৯৮০, রংপুর

    বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ প্রকৌশলে স্নাতক ও অ্যামেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর। বর্তমানে রবি আজিয়াটা লিমিটেডে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কর্মরত আছেন। পাশাপশি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (BUP) তে খণ্ডকালীন শিক্ষকতা করেন।
    একজন সার্টিফাইড প্রফেশনাল ও লাইফ কোচ হওয়ার পাশাপশি জাভেদ একজন সফল ইন্সপায়ারেশন স্পিকার। ইউটিউব ও ফেসবুকে সার্চ দিলেই তাঁর বক্তৃতাগুলো দৃষ্টি কাড়ে।
    জাভেদ মানুষ নিয়ে কাজ করতে ভালোবাসেন। মানুষকে ভালোর দিকে বদলে দেয়াটা তাঁর শখ। তাঁর লাইফ কোচিং নিয়ে অনেকে জীবনযুদ্ধে ঘুরে দাঁড়িয়েছেন, আত্মহত্যার প্রবণতা থেকে ফিরে এসেছেন। দীর্ঘদিনের পড়াশুনা ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে গড়ে তুলেছেন তার লাইফ ট্রান্সফরমেশন ফিলোসফি – রিস্টার্ট ইয়োরসেলফ।

    লেখকের অন্যান্যয় বই :
    আমিই আমার নেতা (নেতৃত্বের প্রথম পাঠ)
    চলো স্বপ্ন দেখি
    তুমিও পারবে (সমস্যা সমাধানের প্রথম পাঠ)
    ফাইনম্যান, তুমি নিশ্চয়ই মজা করছো!

    রিস্টার্ট ইয়োরসেলফ ফেসবুক পেজ : Restart Yourself with Zaved Parvez
    রিস্টার্ট ইয়োরসেলফ ওয়েবসাইট : https://restartyourselfbd.com/

    ৳ 270৳ 360
  • রোগ জীবাণুর গল্প

    জন্ম: ১৬ আগস্ট ১৯৮৯, রংপুর
    পড়ালেখা: স্নাতক ও স্নাতকোত্তর, অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
    পেশা: শিক্ষকতা, অণুজীববিজ্ঞান বিভাগ, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
    নেশা: শেখা, শেখানো, লেখা, পড়া, বাঁশি, গিটার, খেলাধুলা
    প্রকাশিত গ্রন্থ: গল্পে গল্পে অণুজীব আবিষ্কার
    E-mail: [email protected]
    Facebook: fb.com/sanjoy.mukharjee
    Website: sanjoymukharjee.com

    ৳ 225৳ 300
  • রোবটিকসের মাস্টারপ্ল্যান

    বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের যন্ত্রপ্রকৌশল বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী আবরার শাহরিয়ার স্বপ্নীল। সায়েন্স ফিকশন মুভি থেকে ছোটবেলায় রোবটিকসের প্রতি আগ্রহের সূচনা। উচ্চ মাধ্যমিকের প্রথম বর্ষ থেকে রোবটিকসের কাজ করা শুরু।
    পরবর্তীতে এই আগ্রহের পথ ধরে মাইক্রোকন্ট্রোলার, মাইক্রোকম্পিউটারভিত্তিক সিস্টেম থেকে শুরু করে ত্রিমাত্রিক ডিজাইনের ওপর অনেক কাজ রয়েছে। রোবটিকসের ভিশন সিস্টেম, বায়োমেকানিকস, এক্সোস্কেলেটনের ওপর বর্তমানে গবেষণারত।

    উচ্চমাধ্যমিক পাস করে বর্তমানে বিশ্বের সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আমেরিকায় অবস্থিত ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলোজির (এমআইটি) শিক্ষার্থী সুবহা নাওয়ার পুষ্পিতা। সমস্যা সমাধানের প্রতি আগ্রহ ছোটবেলা থেকেই, যার পথ ধরে পরবর্তীতে গণিত অলিম্পিয়াড, রসায়ন অলিম্পিয়াড, বিজ্ঞান জয়োৎসবে অসংখ্য পুরস্কার প্রাপ্তি। সমস্যা সমাধানের অনুসন্ধিৎসু মন উচ্চমাধ্যমিক প্রথম বর্ষ থেকেই বিজ্ঞানের অন্য সব বিষয়ের মতো তাকে রোবটিকসেরও প্রেরণা দিয়েছিল। পরবর্তীতে মাইক্রোকন্ট্রোলার প্রোগ্রামিংয়ের ওপর আগ্রহ এবং কাজের সূচনা। বর্তমানে এমআইটি ক্যাভলি ইন্সটিটিউট অফ আ্যস্ট্রোফিজিকস এবং এমআইটি মিডিয়া ল্যাবে আন্ডারগ্রাজুয়েট গবেষক হিসেবে কর্মরত।

    ৳ 240৳ 320
  • লাইভ আঁকিবুঁকি

    ফয়সাল আহমেদ অনিকের জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। তিনি ২০১২ সালে স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এস.এস.সি এবং ঐতিহ্যবাহী ঢাকা কলেজ থেকে ২০১৪ সালে এইচএসসি পাস করেন। AIUB থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অনার্স করে বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে IIT ডিপার্টমেন্টে মাস্টার্স করছেন। সাথে সাথে তিনি Augmented reality, Virtual reality & Game Development নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।

    ৳ 150৳ 200
  • লিডারশিপ ইন্টেলিজেন্স

    তানভীর শাহরিয়ার রিমন, দেশের অন্যতম শীর্ষ রিয়েল এস্টেট ব্যক্তিত্ব এবং করপোরেট আইকন। বর্তমানে তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষ গ্রুপ র‍্যানকনের একটি প্রতিষ্ঠানের সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রায় ১৯ বছরের করপোরেট ক্যারিয়ার তার।

    তিনি মাত্র ২২ বছর বয়সে একটি বৃহৎ গ্রুপে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করে ২৩ বছর বয়সে হেড অব মার্কেটিং হিসেবে পদোন্নতি পান।

    ২৬ বছর বয়সে দেশের অন্যতম বৃহত্তম একটি গ্রুপে তিনি যোগদান করেন এবং মাত্র ২৭ বছর বয়সে সেই গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠানে চিফ অপারেটিং অফিসার হিসেবে নিয়োগ পেয়ে করপোরেট অঙ্গনে ব্যতিক্রমী এক তরুণ লিডার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।

    পেশাগত কাজের পাশাপাশি তিনি নানা সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত এবং একজন সোশ্যাল লিডার হিসেবেও সমধিক পরিচিত। তিনি সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্সের নির্বাচিত পরিচালক। রোটারি ডিস্ট্রিক্ট ৩২৮২-এর অ্যাসিস্ট্যান্ট গভর্নর । বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন বৃহত্তম চট্টগ্রাম অঞ্চলের সহসভাপতি। শাহীন গলফ অ্যান্ড কান্ট্রি ক্লাবের সাবেক ইসি মেম্বার এবং মিডিয়া উইংয়ের চেয়ারম্যান। ভাটিয়ারি গলফ অ্যান্ড কান্ট্রি ক্লাবের আজীবন সদস্য, রাইজিং স্টার ক্রিকেটের চেয়ারম্যান, ব্র্যান্ডিং সিলেট ইনিশিয়েটিভের প্রতিষ্ঠাতা। এ ছাড়া তিনি ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইবি) আজীবন সদস্য ।

    কোভিড মহামারির সময় ২০২০ সালের মার্চে তিনি কানেক্ট দ্য ডটস ফাউন্ডেশন নামে একটি চ্যারিটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। তার নেতৃত্বে কোভিড পরিস্থিতির শুরু থেকেই অক্সিজেন ব্যাংক তৈরি করে বিনা মূল্যে অক্সিজেন সিলিন্ডার সরবরাহ, স্কুলের বেতন দিতে না পারা মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি বৃত্তি চালু করা, চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতাল এবং মা ও শিশু হাসপাতালে মেডিকেল ইকুইপমেন্ট সহায়তা প্রদান, কোভিড ফ্রন্ট ফাইটারদের জন্য পিপিই বিতরণ, ২০২০-এর জুলাইয়ে বন্যায় ৩২টি জেলায় ত্রাণ পৌঁছে দেওয়াসহ নানা রকম সামাজিক কাজ করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি।

    করপোরেট কিংবা সামাজিক নেতৃত্ব সব জায়গাতেই ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স এবং স্পিরিচুয়াল ইন্টিলিজেন্সের নিবিড় অনুশীলনরত একজন নেতা হিসেবেই তিনি পরিচিত।
    তানভীর শাহরিয়ার রিমন একজন জনপ্রিয় পাবলিক স্পিকারও বটে। তিনি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নলেজ ইনিশিয়েটিভগুলোতে কি-নোট স্পিকার হিসেবে নিয়মিত কথা বলছেন।

    এত কিছুর পাশাপাশি তিনি একাধারে একজন লেখক এবং ব্লগার। ফেসবুকে এবং তার ব্লগসাইটে নিয়মিত লেখালেখির পাশাপাশি দৈনিক প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড, সমকাল, যুগান্তর, কালের কণ্ঠ, দৈনিক আজাদী, পূর্বকোণ, বাংলানিউজ২৪ ডটকমে বিভিন্ন সময় তার লেখা প্রকাশিত হয়েছে।

    ২০২০-এর একুশে বইমেলায় আদর্শ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত তার আত্মোন্নয়নমূলক বই ‘আমি একজন সেলসম্যান’-র হাজার হাজার কপি বিক্রি হয় এবং অন্যতম বেস্ট সেলার নির্বাচিত হয়। এ ছাড়া ২০১৪ এবং ২০১৫ সালে ক্ষ্যাপা বাউল এবং পাগলাঘণ্টি নামে তার দুটো কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয় ।

    Tanvir Shahriar Rimon
    CEO
    Ranks FC Properties Ltd.

    ৳ 150৳ 200
  • লুঙ্গি কাহিনি

    অরূপ রাহী তার ভাবচর্চার মাধ্যম হিসেবে ‘কবিতা’, ‘সংগীত’, ‘প্রবন্ধ রচনা’ থেকে শুরু করে আড্ডা, সঙ্গ ও সাংগঠনিক অনুশীলন- অনেক কিছুই করেন। পশ্চিমা ঔপনিবেশিক আধুনিক মডেলের ‘শিল্পী’, ‘বুদ্ধিজীবী’ বা ‘দার্শনিক’ বা ‘অ্যাকটিভিস্ট’ তিনি নন। জুলুমশাহিমুক্ত, বিঔপনিবেশিক সাম্য আর ইনসাফের সমাজ-দেশ-দুনিয়া কায়েমের জন্য ভাব-তত্ত্ব-অনুশীলন তার ফকিরির প্রধানতম দিক।

     

    ৳ 150৳ 200
  • লেখক হওয়ার পথে

    আফসানা বেগম
    জন্ম : ২৯ অক্টোবর, ১৯৭২, ঢাকা।
    জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতক সম্মান ও স্নাতকোত্তর। নটিংহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক উন্নয়ন ব্যবস্থাপনায় স্নাতকোত্তর। ২০১৩ সালে নাদিন গোর্ডিমারের ঝাঁপ ও অন্যান্য গল্প অনুবাদের মাধ্যমে সাহিত্য জগতে প্রবেশ। এরপর আইজ্যাক আসিমভ, অ্যালিস মানরো, উইলিয়াম ফকনার, হুলিও কোর্তাসারসহ প্রখ্যাত লেখকদের বই অনুবাদ করেছেন। মৌলিক লেখার ক্ষেত্রে প্রথম ছোটগল্পের বই দশটি প্রতিবিম্বের পাশে বইটির জন্য ২০১৪ সালে পেয়েছেন জেমকন সাহিত্য পুরস্কার। বেদনার আমরা সন্তান (উপন্যাস), প্রতিচ্ছায়া (উপন্যাস), আমি অথবা আমার ছায়া (ছোটগল্প), দিনগত কপটতা (ছোটগল্প) তার উল্লেখযোগ্য বই। এ ছাড়া, সায়েন্স ফিকশন ও কিশোরদের জন্য লেখা উপন্যাসসহ তার গ্রন্থসংখ্যা ২১।

    ৳ 210৳ 280
  • শওকত ওসমান ও সত্যেন সেনের উপন্যাস: আঙ্গিক বিচার

    কুদরত-ই-হুদা
    জন্ম: ২৫ জানুয়ারি ১৯৭৮, ফরিদপুর জেলায়।
    পিতা: কবিরত্ন এম.এ. হক।
    মাতা : মহুয়া হক।
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা সাহিত্যে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর।
    অধ্যাপনা করছেন শ্রীনগর সরকারি কলেজ, মুন্সীগঞ্জে।
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধীনে পিএইচডি করছেন ষাটের দশকে জাতীয়তাবাদী চিন্তার বিকাশ ও বাংলাদেশের কবিতা (১৯৬১-৭০ খ্রি.) শিরোনামে।
    গবেষণা ছাড়াও ছোটগল্প, সাহিত্য-সমালোচনা এবং বিবিধ বিষয়ে নিয়মিত প্রবন্ধ লেখেন।

    ৳ 338৳ 450
  • শক্তিমান বর্তমান

    একার্ট টোলে জার্মান বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান নাগরিক। তিনি ‘The power of now’ এবং ‘A new earth’ এর লেখক হিসেবে সুপরিচিত। তার ‘The power of now’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রকাশিত হয়। বইটি ২০০০ সালে ‘নিউ ইয়র্ক টাইমস’ পত্রিকার বেস্টসেলার লিস্টে আসে।

     

    ৳ 300৳ 400
  • শরবতে বাজিমাত

    মুনির হাসান

    মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন।
    দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় বিজ্ঞান ও গণিতবিষয়ক ফিচার পাতার সম্পাদনা

    ৳ 150৳ 200
  • শামসুর রাহমান আল মাহমুদ: তফাৎ ও সাক্ষাৎ

    ১৯৭২ সালে নাসির আলী মামুন বাংলাদেশে পোট্রেট ফটোগ্রাফির সূচনা করেন। আমাদের কালের শ্রেষ্ঠ মানুষেরা তাঁর ক্যামেরায় বন্দি হয়ে আছে। তাদের বিভিন্ন সময়ের মুহূর্তগুলো তিনি অত্যন্ত পারদর্শিতার সঙ্গে ধরে রেখেছেন আলোকচিত্রে এবং তার তোলা বিশিষ্টজনদের স্থিরচিত্রে আলো আঁধারের ঐশ্বরিক স্পর্শ তাঁকে

    ৳ 375৳ 500
  • শিক্ষা-গবেষণার সহজপাঠ

    রায়হান আরা জামান
    রায়হান আরা জামান রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক। তিনি সাতক্ষীরা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে ২০০৩ সালে গোল্ডেন ফাইভ পেয়ে এসএসসি পাস করেন। পরে ঢাকার হলিক্রস কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে বিশেষ শিক্ষায় স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর। সর্বোচ্চ জিপিএ পেয়ে স্নাতক (৩.৮৫/৪) ও স্নাতকোত্তর (৪/৪) উভয় ক্ষেত্রেই বৃত্তি পেয়েছেন। শিক্ষার বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা করা তার মূল আগ্রহের জায়গা। এ বিষয়ে দেশি-বিদেশি জার্নালে বেশ কিছু প্রকাশনাও রয়েছে। তিনি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের জন্য কাজ করা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সাম্য’র সংগঠক। অবসরে গল্প লেখেন। কবি ও গদ্যকার কাদের জাহান এবং পুত্র কাব্য কিংবদন্তিকে নিয়ে তার সংসার।

    রিদওয়ানুল মসরুর
    রিদওয়ানুল মসরুর সউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির কলেজ অব এডুকেশনের অধীনে গ্লোবাল এডুকেশন কো-অপারেশন বিভাগে অধ্যয়নরত গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী এবং একজন তরুণ শিক্ষা গবেষক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট থেকে অনার্স-মাস্টার্স শেষে তিনি বাংলাদেশের জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, গণসাক্ষরতা অভিযান, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ ও সেভ দ্য চিলড্রেন ইন্টারন্যাশনালে কর্মরত ছিলেন। তিনি শিক্ষাবিষয়ক একাধিক সরকারি ও বেসরকারি গবেষণা প্রকল্পে গবেষক সদস্য ও গবেষণা সহকারী হিসেবেও কাজ করেছেন। বাংলাদেশ ও বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে শিক্ষাসংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তার বেশ কিছু গবেষণা প্রবন্ধ ও বই প্রকাশিত হয়েছে। ছোটবেলা থেকেই লেখালেখির প্রতি ভালোবাসার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন সময়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে তার লেখা শিশুতোষ, কবিতা ও বিজ্ঞানবিষয়ক প্রবন্ধ।

    ৳ 270৳ 360
  • শিক্ষার মেরামত

    অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুনের জন্ম ১৯৬৬ সালে, বর্তমান কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুরে। স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে পড়াশোনা সেখানেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে সম্পন্ন করেছেন অনার্স এবং মাস্টার্স। পরবর্তী সময়ে ইতালিতে নোবেল বিজয়ী প্রফেসর আব্দুস সালামের হাতে তৈরি ইনস্টিটিউটে বৃত্তি নিয়ে কনডেন্সড ম্যাটার ফিজিক্সে ডিপ্লোমা করেন। এরপর ১৯৯৩ সালে লন্ডনের ব্রুনেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ওআরএস স্কলারশিপ নিয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০১ সালে জার্মানির বিখ্যাত হুমবোল্ডত ফেলোশিপ নিয়ে বার্লিনের পটসডাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট ডক্টরাল গবেষক হিসাবে কাজ করেন।
    পেশাগত জীবনে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন ১৯৯২ সালে। পরবর্তী সময়ে ১৯৯৯-এ যোগ দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। তিনি অদ্যাবধি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই কর্মরত। বর্তমানে নিযুক্ত আছেন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে। শিক্ষকতা ও গবেষণার পাশাপাশি ভালোবাসেন দেশ ও সমাজকে নিয়ে ভাবতে, দেশের শিক্ষার্থীদের মেধার বিকাশে কাজ করতে।

    ৳ 240৳ 320
  • শূন্য থেকে পাইথন মেশিন লার্নিং: হাতেকলমে সাইকিট-লার্ন

    দূর দুরান্তের শর্টওয়েভ রেডিও স্টেশনগুলোর রিসেপশন রিপোর্ট লিখতে গিয়ে তরঙ্গের সাথে এক ধরণের ভালোবাসায় পড়ে যান আমাদের লেখক। বিশেষ করে রেডিও কম্যুনিকেশন নিয়ে। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেয়া আমাদের লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিলো অনেকটাই। ফলে, বাসার পুরো ছাদই পাল্টে গিয়েছিলো ‘রেডিও অ্যান্টেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যাম্পলিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে। ছুটিতে বাসায় আসলে চাকরিজীবী বাবা মা’র দিনের অনুপস্থিতি পুরো বাসাকে ‘আর অ্যান্ড ডি’ ল্যাব বানাতে গিয়ে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিটে ফিউজ ওড়ানো ছিলো নিয়মিত ঘটনা। বাসায় আগুন ধরানোর জন্যে কম মার খেতে হয়নি তাকে।
    ইলেকট্রনিক কম্যুনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৭০ এর বেশি ট্রেনিং জুড়েছে তার অভিজ্ঞতার ঝুঁলিতে। অভিজ্ঞতার ‘ডটগুলোকে কানেক্ট’ করতে বাংলাদেশ টেলিকম্যুনিকেশন রেগুরেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। পথ দেখিয়েছে বড় স্কেলের ডাটা চিনতে। খুব কাছে থেকে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডাটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞাতে যুক্ত করতে।
    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটা টেলিকম অপারেটরের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডাটার ব্যাপারে। কোটি কোটি মিনিটের ‘ভয়েস কল’ আর ‘এসএমএস’ এর আন্তসংযোগ ‘হোলসেল’ মূল্য নির্ধারণে ডাটা যে কথা বলে সেটার প্রমান দেখেন নিজের চোখে। প্রযুক্তিগতভাবে এ ব্যাপারে সহযোগিতা দেয় ‘ইন্টারন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন ইউনিয়ন’ (আইটিইউ) – দু বছর ধরে। এই ডাটার ধারণা তাকে উদ্বুদ্ধ করে টেলিকম্যুনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এ মাস্টার্স করতে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডাটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেইসবুক ইত্যাদি), এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংক …) সাথে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন – নীতিনির্ধারনীদের জন্য একটা ড্যাশবোর্ড তৈরির ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এ মুহূর্তে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’ এ কর্মরত।

    ৳ 285৳ 380