Showing 21–40 of 357 results

  • অন্তরীণ বসন্ত

    রিফাত ফাতিমার জন্ম নোয়াখালী জেলায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে অনার্স ও মাস্টার্স করেছেন, করেছেন দ্বিতীয় মাস্টার্স জাপানিজ স্টাডিজে। বিচিত্র পেশায় যুক্ত থেকেছেন। সাংবাদিকতা ছাড়াও করেছেন শিক্ষকতা, যুক্ত থেকেছেন হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবায়। তার কর্মক্ষেত্র বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র অবধি বিস্তৃত। বর্তমানে বসবাস করছেন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক রাজ্যে।

    ৳ 256৳ 320
  • অপ্রকাশিত জীবনানন্দ

    মাহবুব মোর্শেদ

    মাহবুব মোর্শেদজন্ম ১৯৭৭ সালে ২৯ জানুয়ারী রংপুরে। গল্পকার, ঔপন্যাসিক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন প্রত্নতত্ত্ব নিয়ে। পেশা সাংবাদিকতা। শৈশব-কৈশর কেটেছে উত্তরের রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, গাইবান্ধা ও দক্ষিণ-পশ্চিমের কুষ্টিয়ায়। ২০০৬ সালে তার গল্পগ্রন্থ ‘ব্যক্তিগত বসন্তদিন’ প্রকাশিত হয়েছে কাগজ প্রকাশনী থেকে। ২০১০ সালে ভাষাচিত্র থেকে প্রকাশিত হয়েছে উপন্যাস ‘ফেস বাই ফেস’। ২০১১ সালে ঐতিহ্য থেকে প্রকাশিত হয়েছে গল্পগ্রন্থ ‘দেহ’। গল্প-উপন্যাস রচনা ছাড়াও তিনি একসময় বিচিত্র বিষয়ে ব্লগ লিখতেন। এখন ফেসবুকে সময় কাটে নানা বিষয়ে ছোট ছোট কথা ও কলহে।

    ৳ 160৳ 200
  • অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
    টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক, উন্নয়ন বিশ্লেষক এবং প্রযুক্তিবিদ। বহুল আলোচিত চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ পুস্তকের রচয়িতা। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত হয়েছে তার দ্বিতীয় বই বাংলাদেশ: অর্থনীতির ৫০ বছর।
    ১৯৮০ সালে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জের বান্দুয়াইনে জন্মগ্রহণ করেন। মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডস-এ কর্মরত আছেন।
    ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। টেকসই উন্নয়নের নিরিখে বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরের কাঠামোগত সংস্কার, সুশাসন, প্রাতিষ্ঠানিক শুদ্ধিকরণ এবং প্রযুক্তির কার্যকারিতার সাথে স্থানীয় জ্ঞানের সমন্বয় ঘটিয়ে বাংলাদেশের ছোট-বড় সমস্যা সমাধানের পর্যালোচনা করে থাকেন। তিনি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান। তাই এসকল বিষয়ে তার নিজস্ব মুক্তচিন্তা স্বাধীনভাবে প্রকাশের প্রয়াস করেন।
    তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: টেকসই উন্নয়নের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন কাঠামোগত ও পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি শিক্ষা স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক এবং অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে তিনি একজন টেকসই উন্নয়ন কর্মী, লেখক ও গবেষক। প্রথম আলো, দি বিজনেজ স্টান্ডার্ড, শেয়ারবিজ-সহ দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লেখেন।

    ৳ 560৳ 700
  • অব্যক্ত

    জগদীশচন্দ্র বসু ১৮৫৮ সালের ৩০ নভেম্বর বর্তমান বাংলাদেশের মুন্সিগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। বিক্রমপুরের রাঢ়িখাল গ্রামে তার পরিবারের প্রকৃত বাসস্থান ছিল।
    তিনি ছিলেন একজন বাঙালি পদার্থবিদ, জীববিজ্ঞানী এবং কল্পবিজ্ঞান রচয়িতা। ভারতীয় উপমহাদেশে ব্যবহারিক ও গবেষণাধর্মী বিজ্ঞানের সূচনা তার হাত ধরে হয় বলে মনে করা হয়। ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ার্স তাকে রেডিওবিজ্ঞানের একজন জনক হিসেবে অভিহিত করে।
    মূলত ইংরেজিতে গ্রন্থ রচনা করলেও বাংলায় তার উল্লেখযোগ্য একটি গ্রন্থ হচ্ছে ‘অব্যক্ত’।
    ১৯৩৭ সালের ২৩ নভেম্বর ভারতের ঝাড়খন্ডের গিরিডিতে এই বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানীর জীবনাবসান ঘটে। মৃত্যুর কিছুদিন আগে তার আজীবন সঞ্চিত ১৭ লাখ টাকার মধ্যে ১৩ লাখ টাকা ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’কে দান করেন।

    ৳ 260৳ 300
  • অর্থবিজ্ঞানে হাতেখড়ি

    আলী হায়দায় খান
    জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকা শহরে। নটরডেম কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করে তেমন কিছু না জেনেই ভর্তি হয়েছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্টে, সেখান থেকেই লেখকের ফাইন্যান্সের সাথে জানাশোনা। পরবর্তীতে ঢাকা আইবিএ থেকে ব্যবসা-প্রশাসনে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। পেশাগত জীবনে বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করার পাশাপাশি দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় উইকিপিডিয়া নিয়ে কাজ করেছেন। বাংলাদেশের বাংলা উকিপিডিয়া সম্প্রদায়ের তিনি অন্যতম সংগঠন এবং উইকিপিডিয়া বাংলাদেশের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান সভাপতি। এছাড়া উইকিপিডিয়া পরিচালনাকারী সংস্থা উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের ফান্ডস ডেসিমিনেশন কমিটিতেও ৩ বছর সহ-সভাপতিতে হিসেবে কাজ করেছেন।
    তিনি পাহাড় ও বন খুব পছন্দ করেন। এক সময় পার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড় ও দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বনে-জঙ্গলে ঘুরে বেড়িয়েছেন। বর্তমান বসবাস কানাডার টরন্টোতে।
    ইমেইল: [email protected]

    ৳ 160৳ 200
  • অলক্ষ্য মায়া

    সাফিনাজ সুলতানা
    জন্ম ১৯৮২ সালে, গাইবান্ধায়। সেখানেই উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত লেখাপড়া। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এমএ।
    উৎসবপ্রিয়। কোনো উৎসব ঘিরে যখন মানুষ একত্র হয়, সবার প্রাণে প্রাণ মেলাতে ভালোবাসেন। মনে মনে সে আনন্দ উপভোগ করেন। সবুজ পছন্দের রং বলে প্রকৃতি তার এত প্রিয়। প্রকৃতির ঔদার্যে প্রতিনিয়ত মুগ্ধ হন তিনি।
    অলক্ষ্য মায়া লেখকের তৃতীয় উপন্যাস। প্রথম উপন্যাস দীঘল জলে নিমগ্নতা প্রকাশিত হয় ২০২০ সালে। দ্বিতীয় উপন্যাস সাদা খাম প্রকাশিত হয় ২০২১ সালে। প্রথম গল্পগ্রন্থ সুতপার হাই হিল প্রকাশিত হয় ২০১৮ সালের বইমেলায়।

    ৳ 224৳ 280
  • অশ্বারোহীর বিশ্বভ্রমণ

    ফরিদুর রহমানের লেখা গল্পগুলো তাঁর নানা অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ। বিষয়ের বৈচিত্র্য ছাড়াও নির্মোহ বর্ণনাভঙ্গি, চমৎকার রসবোধ ও তীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণ এসব গল্পের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে জাতীয় জীবনের সবচেয়ে গৌরবময় সময়টি তিনি দেখেছেন অত্যন্ত কাছ থেকে। মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত গল্পগুলোতে রয়েছে সেই সময়ের নিবিড় পর্যবেক্ষণের ছাপ। ছোটগল্প ছাড়াও ভ্রমণকাহিনি ও কবিতাসহ সাহিত্যের সকল শাখায় তাঁর বিচরণ রয়েছে।
    ভ্রমণকাহিনিতে সাবলীল ভাষায় লিখেছেন বিভিন্ন দেশের শহর, নগর, পুরাকীর্তি, আধুনিক স্থাপনা এবং জনজীবনের নানা প্রসঙ্গ নিয়ে। তাঁর লেখায় নদী, নিসর্গ, উদ্যান ও বনভূমি দৃশ্যমান হয়ে ওঠে, পরিচয় ঘটে ভিনদেশি জনপদের সাথে। রোজনামচাধর্মী বৃত্তান্তের বাইরে ভ্রমণগল্পে তিনি একটি নিজস্ব ধারার সূচনা করেছেন, যেখানে ভ্রমণসঙ্গী অথবা যাত্রাপথের মানুষগুলো এক একটি চরিত্র হয়ে উপস্থিত।
    ফরিদুর রহমানের জন্ম ১৯৫৪ সালে। তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে অনার্সসহ এমএ। পরবর্তী সময়ে পুনের ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া থেকে চলচ্চিত্র বিষয়ে গ্রহণ করেছেন উচ্চতর শিক্ষা। অনুষ্ঠান প্রযোজনাসহ বাংলাদেশ টেলিভিশনের অনুষ্ঠান বিভাগে দীর্ঘকাল গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে পত্রপত্রিকায় লেখা এবং স্বাধীন প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণের পাশাপাশি চলচ্চিত্র ও টেলিভিশনসংশ্লিষ্ট বিষয়ে পাঠদান করছেন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।
    গল্প, উপন্যাস, অনুবাদ ও কবিতা মিলিয়ে প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা পঁচিশ। প্রকাশিত ভ্রমণকাহিনি: বার্লিনে বসন্তের দিন, নানা রঙের আফ্রিকা, দূরদেশে: একা ও একসঙ্গে, যে যায় লঙ্কায় এবং সাত দিনে সাত দেশে।

    ৳ 288৳ 360
  • অ্যালগরিদম ডিজাইন

    জন্ম ও বেড়ে ওঠা সাতক্ষীরাতে। ছোটকাল থেকেই আড্ডাবাজি ও খেলাধুলাতে চ্যাম্পিয়ন। কোডিংয়ের ওপর ঝোঁকটা ছিল প্রবল। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে ভর্তি হবার পর গণিতকে ভালোলাগা ও ভালোবাসার শুরু।
    দ্বিতীয় বর্ষে থাকতেই গবেষণাধর্মী কর্মকাণ্ডে হাতেখড়ি। সেখান থেকে গবেষণাটা নেশায় পরিণত হয়। ম্যাথমেটিক্যাল মডেলিং, ডাটা সায়েন্স ও মেশিন লার্নিং নিয়ে বর্তমানে কয়েকটি গবেষণাকর্মে রত।

    ৳ 300৳ 375
  • আখ্যানমঞ্জরী

    ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে ২৬ সেপ্টেম্বর ১৮২০ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
    উনিশ বছর বয়সে বিশেষ পরীক্ষায় সাফল্য অর্জন করে তিনি ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধি লাভ করেন। বদান্যতার জন্য তিনি ‘দয়ার সাগর’ নামেও অভিহিত হন। ১৮৪১ সালে তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রধান পণ্ডিত নিযুক্ত হন এবং পরে সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ হন।
    তিনিই প্রথম বাংলা গদ্যের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কার করেন এবং গদ্য ভাষায় যতিচিহ্ন যথাযথভাবে প্রয়োগ করেন। ফলে তার গদ্য হয়ে ওঠে শৈলীসম্পন্ন। এ জন্য তাকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।
    ১৮৫৫ সালের শিশুদের বাংলা বর্ণমালার প্রথম সার্থক গ্রন্থ বর্ণ পরিচয় তারই লেখা। এ গ্রন্থ আজও বাংলা ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে পথনির্দেশক। বেতাল পঞ্চবিংশতি, শকুন্তলা, সীতার বনবাস, চরিতাবলী, ভ্রান্তিবিলাস প্রভৃতি গ্রন্থ তার প্রধান রচনা।
    ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮৯১ সালের ২৯ জুলাই মৃত্যুবরণ করেন।

    ৳ 255৳ 300
  • আচরণগত স্নায়ুবিজ্ঞান

    আশরাফ মাহমুদ
    গবেষক, কবি ও লেখক
    জন্ম: ১৮ এপ্রিল, ১৯৮৯ (৫ বৈশাখ), নোয়াখালী জেলায়।
    কৈশোর থেকে বেড়ে ওঠা কানাডার মন্ট্রিয়ালে। পিএইডি করছেন আচরণগত স্নায়ুবিজ্ঞান ও ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিতে কানাডার কনকর্ডিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং সেখানেই গবেষক হিসেবে কর্মরত। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক জার্নালে একাধিক বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে। লেখালেখিতে সব্যসাচী। কবিতা, গল্প, গান, মুক্তগদ্য, বিজ্ঞান নিয়ে লিখছেন নিয়মিত। মুক্তমনা ও সচলায়তনসহ নানা বাংলা ব্লগও আন্তর্জাতিক মাধ্যমে লেখেন। দেশে বিজ্ঞানের প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস লেখার আগ্রহ আছে। ভ্রমণ করতে ও ছবি তুলতে ভালোবাসেন।
    প্রকাশিত গ্রন্থ: রোদের অসুখ (কাব্যগ্রন্থ, শুদ্ধস্বর প্রকাশনী, ২০১১) মহিমান্বিত নকশা ( The Grand Design, অনুবাদকর্ম, অন্বেষা প্রকাশনী, ২০১১)।
    যোগাযোগ: [email protected]
    ফেসবুক: http://fb.com/ashraf.mahmud

    ৳ 400৳ 500
  • আত্মপক্ষ ও অন্যান্য গল্প

    মোরশেদ শফিউল হাসান
    জন্ম ১৯৫৩ সালের ২১ মার্চ (৭ চৈত্র ১৩৬০)। লেখাপড়া করেছেন চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ড রেলওয়ে স্কুল, কলেজিয়েট স্কুল ও চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে সম্মানসহ স্নাতকোত্তর। একই বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি।
    দেশের বিভিন্ন সরকারি কলেজে ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। দীর্ঘ সময় শিক্ষা সংশ্লিষ্ট দাপ্তরিক কাজেও নিয়োজিত ছিলেন। ঢাকার সরকারি বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে অবসর গ্রহণের পর বর্তমানে দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ‘প্রথমা’র সঙ্গে পরামর্শক হিসেবে যুক্ত আছেন। কর্মজীবনের শুরুতে বেশ কিছুকাল বিভিন্ন পত্রিকায় সাংবাদিকতা করেছেন। এখনও মাঝে মাঝে পত্রপত্রিকায় কলাম লেখেন।
    প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ষাটের অধিক। এর মধ্যে রয়েছে প্রবন্ধ, গবেষণা, কবিতা, উপন্যাস, অনুবাদ, শিশু-কিশোর সাহিত্য, জীবনী, জনপ্রিয় বিজ্ঞান, সাময়িক প্রসঙ্গধর্মী বা সামাজিক-রাজনৈতিক বিশ্লেষণমূলক রচনা ইত্যাদি। সম্পাদনাও করেছেন বেশ কিছু বই।
    প্রবন্ধ ও গবেষণায় বাংলা একাডেমি ও আহমদ ছফা সাহিত্য পুরস্কার পেয়েছেন।

    ৳ 128৳ 160
  • আফগানিস্তানের কবিতা

    কায়েস সৈয়দ
    জন্ম: ১৭ মে, বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ
    বেড়ে ওঠার অঞ্চল: বন্দরনগরী নারায়ণগঞ্জ
    প্রকাশিত গ্রন্থ
    পাবলো পিকাসোর কবিতা (ভাষান্তর কবিতা) ২০১৯
    রৈখিক রক্তে হিজলফুল (কবিতা) ২০২০
    চার্লস বুকোস্কির অপ্রকাশিত কবিতা:
    সোজা তোমার কবরে যাও (ভাষান্তর কবিতা) ২০২১
    জঁ ককতোর বাছাই কবিতা:
    যুদ্ধ বিদ্যালয় (ভাষান্তর কবিতা) ২০২১

    ৳ 160৳ 200
  • আমাদের সঙ্গীত

     

    এম এন মুস্তাফা ১৯৩৬ সালে নোয়াখালীতে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করার পর পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতা ও লন্ডনে ফিল্ম স্ক্রিপ্ট রাইটিং নিয়ে পড়াশোনা করেন৷ দৈনিক পাকিস্তান অবজারভার ও মর্নিং নিউজের সম্পাদকীয়তে কাজ করতেন। সেই সময়ে Speaking Casually ও Life & Leisure নামে দুটি রম্যসিরিজের জন্য জনপ্রিয় ছিলেন। ১৯৭০ সালে তিনি রেডিও পাকিস্তানে রিজিওনাল ডিরেক্টর হিসেবে কাজ শুরু করেন৷ স্বাধীনতার পরে সত্তরের শেষের দিকে রেডিও বাংলাদেশ চট্টগ্রামে রিজিওনাল ডিরেক্টর হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ রাষ্ট্রপতির পাবলিক রিলেশন্স অফিসার ও জেনেভার বাংলাদেশ মিশনে প্রেস মুখপাত্র হিসেবে কাজ করেছেন৷ জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অংশগ্রহণের পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা, আমেরিকা ও ইউরোপ ভ্রমণ করেছেন।

    ৳ 368৳ 460
  • আমার এক নদীর জীবন

    রওশন সালেহা

    রওশন সালেহার জন্ম নোয়াখালীতে: ১ জুলাই ১৯২৯ সালে। বাবা ছিলেন আইনজীবী। নোয়াখালীতে ম্যাট্রিকুলেশান করেছেন ১৯৪৪ সালে। কলকাতায় লেডি ব্রাবোন কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট করেছেন। সাতচল্লিশে দেশভাগের পরে বিএ পড়বার সময় দেশে ফিরে এসে শিক্ষকতা শুরু করেন। ইউনেস্কোর (UNESCO) বৃত্তি পেয়ে বৈরুতে আমেরিকান ইউনির্ভাসিটি থেকে শিক্ষা প্রশাসন বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষা লাভ করেছেন। দিল্লী এবং ব্যাংকক থেকে প্রাথমিক শিক্ষা প্রশাসনে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থায় তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে।
    তিনি ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশ সরকারের জনশিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা থেকে ডিডিপিআই পদমর্যাদায় অবসর নেন। তাঁর প্রবল সাহিত্য অনুরাগের জন্য তিনি তাঁর সমকালীন বাংলাদেশের প্রধান প্রধান কবি-সাহিত্যিকদের প্রায় সকলের সঙ্গেই পরিচিত ছিলেন। তাঁর আমার এক নদীর জীবন প্রকাশিত হবার পর আত্মজৈবনিক সাহিত্যে তিনি শক্ত স্থান দখল করে নেন।
    রওশন সালেহার অন্যান্য বই
    ফসিলের রঙ (উপন্যাস), অযুত পাঠশালা (উপন্যাস), জীবন ইত্যাদির অবয়ব (গল্প), হৃদয়ে তিমির (গল্প), ব্লুগ্রাস ম্যাগনোলিয়া (গল্প), ফুল হাউস (শিশু সাহিত্য)।

    ৳ 480৳ 600
  • আমার ভাবনায় সেলসম্যানশিপ

    এম আতাউর রহমান রোজেল। বেড়ে ওঠা কুমিল্লায়, ভগবান সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শেষে উচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে ঢাকায় আগমন। বুয়েট থেকে তড়িৎ প্রকৌশল বিষয়ে বিএসসি করেছেন। বলা হয়, বয়স বাড়ার সাথে সাথে প্রত্যেকেই নিজের থেকে বিচ্ছিন্ন হতে শুরু করে। নিজের অন্তর্নিহিত স্পেশালিটি কোন ক্ষেত্রে জীবনকে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়— এসব কেবল নির্লিপ্ত ফ্যান্টাসিতেই পরিণত হয় এক সময়ে। এই কনভেনশনাল চিন্তাকে রীতিমতো চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তিনি এগিয়েছেন পাথুরে পথে, সেলসম্যানশিপ তথা নিজের প্রকৃতিপ্রদত্ত গিফটকে ক্যারিয়ারে সফলভাবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে ঢাকা ইউনিভার্সিটি থেকে মার্কেটিং বিষয়ে এমবিএ করেছেন পরবর্তী সময়ে। ইঞ্জিনিয়ারিং পেশা থেকে সেলস ও মার্কেটিং ক্যারিয়ার, সাফল্যের সাথে পনের বছরের অভিজ্ঞতা শেষে বর্তমানে ফিলামেন্ট ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড-এ চেয়ারম্যান পদে অধিষ্ঠিত রয়েছেন। পনের বছরের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারে তিনি যুক্ত ছিলেন সিঙ্গাপুর বাংলাদেশ লিমিটেড, টেকনো ওয়ার্থ এ্যাসোসিয়েটস লিমিটেড ও অলিম্পাস সিঙ্গাপুর প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিতে। শৈশব থেকেই সবচাইতে কাছের মানুষ ছিলেন মা ও বাবা। সংগ্রামের সময়গুলোতে আস্থা-ভরসা-স্নেহের উষ্ণতায় জড়িয়েছেন একে অপরকে। জীবন যাত্রার প্রতিটি বাঁকেই তাঁদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন বারে বারে। পারিবারিক বন্ধনের ছায়ার আস্তরণে ছোট ভাই সোহেলের প্রতি সন্তানসম স্নেহ ধারণ করেছেন সবসময়েই। নিজের শিশুপুত্রের সাথে সম্পর্কের রসায়নেও তাদেরই খুঁজে বেড়ান অবচেতনে, এখনও! সহধর্মিণীর অসীম অনুপ্রেরণা ক্যারিয়ার ও ব্যক্তি জীবনের উত্থান-পতনকে করেছে স্বস্তির।

    ৳ 288৳ 360
  • আমারে দেব না ভুলিতে

    আশীফ এন্তাজ রবি

    আমার জীবনের লক্ষ্য বারবার বদলে গেছে।
    ছোটবেলায় আমি আইসক্রিমওয়ালা হতে চেয়েছিলাম। স্কুলে পড়ার সময় হতে চেয়েছিলাম ডাক্তার। যৌবনে আমার জীবনের লক্ষ্য আমূল বদলে যায়। তখন আমি লেডিস হোস্টেলের দারোয়ান হওয়ার বাসনা পোষণ করতাম।
    আমি শেষমেশ কিছুই হতে পারিনি। যেটা হয়েছি, তার নাম ফেরিওয়ালা, আমি গল্প ফেরি করে বেড়াই।
    আড্ডায় আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প বলে যাই। সেই গল্প শোনার জন্য অনেকেই আড্ডায় আসেন। একসময় আড্ডার পরিসর বেড়ে যায়। আমি রেডিওতে রাত জেগে গল্প বলা শুরু করি। কয়েক বছর ধরে গল্পগুলো লিখে ফেলার চেষ্টা করছি। আমার মতো অলস মানুষের জন্য এটি অনেক কঠিন কাজ।
    আমার জন্ম ঢাকায়, ১৯৭৭ সালে। আমার জন্ম নিয়েও তিনটি গল্প আছে। যে ডাক্তারের হাতে আমি জন্মেছিলাম, ওই ডাক্তারনি ছিলেন দেশের শ্রেষ্ঠ চিকিৎসক। পরবর্তী সময়ে অন্য কারণে তিনি বিখ্যাত হন। পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে তার ছেলে একটি খুন করেছিল। নব্বইয়ের দশকে সেই ছেলেটির ফাঁসি হয়। সে সময় এ ঘটনাটি বেশ সাড়া ফেলেছিল।
    জন্ম নিয়ে দ্বিতীয় গল্পটি হলো, আমি জন্মেছিলাম রবিবারে। কাজেই আমার বাবা আমার নাম রাখেন রবি। যদিও এ নামটি নিয়ে সেই সময়ে ব্যাপক বিতর্ক হয়। মুসলমান ছেলের নাম কেন রবি হবে, এ নিয়ে আমার আত্মীয়রা আপত্তি তোলেন। আমার পিতা দ্বিধায় পড়ে যান।
    আমার জন্মসংক্রান্ত তৃতীয় গল্পটি বলতে ইচ্ছে করছে, কিন্তু ফ্ল্যাপে জায়গা কম থাকার কারণে সেই গল্পটি আপাতত মুলতবি থাকুক।
    লেখক পরিচিতিতে শুধু এ বাক্যটিই থাকুক, আমি আশীফ এন্তাজ রবি, গল্পের ফেরিওয়ালা।
    প্রকাশিত গ্রন্থ
    পূর্বপূরুষ
    চন্দ্রমুখী
    কাগজের নৌকা
    পালিয়ে যাবার পরে
    আমার আছে ফেসবুক
    গল্পতুচ্ছ

    ৳ 480৳ 600
  • আমি একজন সেলসম্যান!

    তানভীর শাহরিয়ার রিমন, একজন সৃষ্টিশীল মানুষ হিসেবে তার পরিচিতি। স্বপ্ন দেখেন এমন এক নান্দনিক সময়ের, যে সময় হবে কবিতা আর কলমের। জন্ম আর বেড়ে ওঠা তার শ্যামল শহর সিলেটে।
    লেখালেখিতে হাতেখড়ি স্কুলজীবনে। তবে কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে যখন সমুদ্র শহর চট্টগ্রামে আসেন তিনি, তখন তার লেখালেখির ব্যাপ্তি এবং গণ্ডি সীমানা ছাড়ায়। দুহাতে লিখতে শুরু করেন তিনি। প্রথম আলোর বিভিন্ন ফিচার পাতা, দৈনিক
    আজাদীর সাহিত্য পাতা, চট্টগ্রাম মঞ্চ, সিলেটের ডাকসহ বিভিন্ন পত্রিকায় তখন তার সরব বিচরণ। চট্টগ্রামের সাহিত্য-ঙ্গনে তিনি তখন অতি পরিচিত মুখ। জনপ্রিয় ছোট কাগজ সাম্পানের সম্পাদক হিসেবেও তিনি খ্যাতি কুড়ান তখন। তার প্রকাশিত গ্রন্থের মাঝে পাগলা ঘণ্টি এবং ক্ষ্যাপা বাউল উল্লেখযোগ্য।
    প্রেম, ভালোবাসা, বন্ধুতা, অন্তর্গত সম্পর্ক, সময়ের ক্ষয়ে যাওয়া রূপ বেশ সাবলীলভাবে উঠে আসে তার লেখনীতে। শব্দচয়নে তার নিজস্বতা, বৈচিত্র্য তৈরি করেছে তার একটা নিজস্ব পাঠক শ্রেণি।
    কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশলে স্নাতক করে ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি। বর্তমানে তিনি দেশের একজন শীর্ষস্থানীয় করপোরেট ব্যক্তিত্ব। একটি শীর্ষ রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠানের সিইও। এ ছাড়া তিনি একজন পাবলিক স্পিকার। দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নলেজ ইনিশিয়েটিভগুলোতে কি-নোট স্পিকার হিসেবে নিয়মিত কথা বলছেন।
    ব্যক্তি জীবনে তিনি বিবাহিত। এক পুত্র ও এক কন্যাসন্তানের জনক।

    ৳ 176৳ 220
  • আমি কি নারীবাদী

    ফাতেমা সুলতানা শুভ্রা প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা করেছেন নৃবিজ্ঞান, নারীবাদ, দক্ষিণ এশীয় অধ্যয়ন ও সাংস্কৃতিক অধ্যয়নে। তাঁর স্নাতকোত্তর পড়াশোনা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগে ২০১১ সাল থেকে শিক্ষকতা করছেন। জন্ম ২৪ জানুয়ারি ১৯৮৪, চট্টগ্রামে। বিশ্লেষণাত্মক, ব্যক্তিগত বয়ানভঙ্গি ও কথ্য ইতিহাসের মধ্য দিয়ে তিনি তাঁর গবেষণাকাজ সম্পন্ন করেন। একাডেমিক লেখালেখি ছাড়াও ছাপা-মাধ্যমে এবং অনলাইনে তিনি লিখে থাকেন। শিক্ষকতার পাশাপাশি যৌনতা, নারীর প্রতি সহিংসতা, শরীরী রাজনীতি, কথ্য ইতিহাস, আইন, রাষ্ট্র ও ক্ষমতা প্রসঙ্গে গবেষণায় আগ্রহ রয়েছে।

    ৳ 368৳ 460
  • আমেরিকা: স্বপ্নের দেশে দুঃস্বপ্ন

    জাফরী আল ক্বাদরী

    জাফরী আল ক্বাদরী

    জাফরী আল ক্বাদরীর জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। পড়াশোনা নটরডেম কলেজ ও বুয়েটে। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া থেকে ২০১২ সালে তড়িৎকৌশলে পিএইচডি করে এখন কাজ করছেন জেনারেল মোটর্সের সেমিকন্ডাক্টর ডিভাইস বিভাগে গ্লোবাল টেকনিক্যাল স্পেশিয়ালিস্ট হিসেবে।
    তড়িৎকৌশল ও বৈদ্যুতিক গাড়ি নিয়ে অনেকগুলো গবেষণাপত্র ও পেটেন্ট রয়েছে তার। পাশাপাশি তিনি ধ্রুপদী সংগীত ও সাহিত্যচর্চায় জড়িত ছোটোবেলা থেকেই। নিয়মিত পত্রিকায় কলাম লেখা ছাড়াও তিনি বিজ্ঞান ও সাম্প্রতিক বিষয় নিয়ে অনেকদিন ধরে লেখালেখির সাথে যুক্ত আছেন। জড়িত রয়েছেন দেশে ও বিদেশে অনেকগুলো সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে। চিকিৎসক স্ত্রী আর জমজ পুত্রদের নিয়ে বসবাস করছেন মিশিগান অঙ্গরাজ্যে।
    আমেরিকায় দেড় দশক বসবাসের অভিজ্ঞতা ও সংশ্লিষ্ট নিরীক্ষার আলোকে লেখা এই বই পাঠকের মনে স্বপ্নের দেশ আমেরিকা সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিভঙ্গির জন্ম দেবে। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি এর পাশাপাশি একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে বিভিন্ন ব্যাবসার মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন।

    ৳ 256৳ 320