Showing 101–120 of 414 results

  • কিশোর কবিতা

    শামসুর রাহমানের জন্ম ১৯২৯ সালের ২৩ অক্টোবর, ঢাকার মাহুতটুলিতে। বাবা মুখলেসুর রহমান চৌধুরী ও মা আমেনা বেগম।
    জীবদ্দশাতেই তিনি বাংলাদেশের প্রধান কবি হিসেবে মর্যাদা পেয়েছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের ওপর লিখিত তার দুটি কবিতা খুবই জনপ্রিয়। কবিতার পাশাপাশি তিনি গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, কলাম, স্মৃতিকথাও লিখেছেন। তার প্রকাশিত ৬৬টি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ১৪টি ছড়াগ্রন্থ। ছোটদের জন্য চমৎকার সব ছড়া লিখেছেন তিনি। ছড়াগ্রন্থগুলো হলো: এলাটিং বেলাটিং, ধান ভানলে কুঁড়ো দেবো, গোলাপ ফোটে খুকির হাতে, রঙধনুর সাঁকো, লাল ফুলকির ছড়া, আগুনের ফুলকি ছোটে, নয়নার জন্যে, ইচ্ছে হলো যাই ছুটে যাই, তারার দোলনায় দীপিতা, সবার চোখে স্বপ্ন, চাঁদ জেগেছে সবার চোখে, আমের কুঁড়ি জামের কুঁড়ি, হীরার পাখির গান ও গোছানো বাগান।
    তার অধিকাংশ ছড়ার মধ্যেই ফুটে উঠেছে শিশুদের প্রতি অপরিসীম ভালোবাসা। তার ছড়ায় আছে ছোটদের মনভোলানোর রূপকথার কাহিনি, আছে স্বপ্নরাজ্যের হাতছানি।
    তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার, আদমজী সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ দেশের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্য পুরস্কার ও পদক পেয়েছেন। ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কবিকে সম্মানসূচক ডি. লিট উপাধিতে ভূষিত করে।
    ২০০৬ সালের ১৭ আগস্ট, ৭৬ বছর বয়সে তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

    ৳ 225৳ 300
  • কিশোর গল্প

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ মে কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
    ছেলেবেলায় বিদ্যালয়ের বাঁধাধরা পড়াশোনায় তার মন বসেনি। বাল্যকালেই তার সাহিত্য প্রতিভার উন্মেষ ঘটে। অসামান্য প্রতিভাধর ছিলেন। মাত্র ১৫ বছর বয়সেই তার বনফুল কাব্য প্রকাশিত হয়।
    কবিতা, সংগীত, ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ, ছড়া, ভ্রমণকাহিনি, রম্যরচনা— সাহিত্যের সব শাখায় অসামান্য দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি একাধারে কবি, দার্শনিক, গীতিকার, সুরকার, শিক্ষাবিদ, চিত্রশিল্পী, নাট্য-প্রযোজক ও অভিনেতা। তার অনেক রচনার মধ্যে মানসী, সোনার তরী, চিত্রা, ক্ষণিকা, চোখের বালি, ঘরে-বাইরে, গোরা, যোগাযোগ, শেষের কবিতা, রক্ত করবী, গল্পগুচ্ছ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
    ১৯১৩ সালে ইংরেজিতে অনূদিত গীতাঞ্জলি কাব্যের জন্য তিনি এশীয়দের মধ্যে প্রথম সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। আমাদের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’ তারই লেখা।
    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ আগস্ট এই মহান কবি কলকাতায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। 

    ৳ 225৳ 300
  • কিশোর রচনা

    ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে ২৬ সেপ্টেম্বর ১৮২০ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
    উনিশ বছর বয়সে বিশেষ পরীক্ষায় সাফল্য অর্জন করে তিনি ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধি লাভ করেন। বদান্যতার জন্য তিনি ‘দয়ার সাগর’ নামেও অভিহিত হন। ১৮৪১ সালে তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রধান পণ্ডিত নিযুক্ত হন এবং পরে সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ হন।
    তিনিই প্রথম বাংলা গদ্যের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কার করেন এবং গদ্য ভাষায় যতিচিহ্ন যথাযথভাবে প্রয়োগ করেন। ফলে তার গদ্য হয়ে ওঠে শৈলীসম্পন্ন। এ জন্য তাকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।
    ১৮৫৫ সালের শিশুদের বাংলা বর্ণমালার প্রথম সার্থক গ্রন্থ ‘বর্ণ পরিচয়’ তারই লেখা। এ গ্রন্থ আজও বাংলা ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে পথনির্দেশক। বেতাল পঞ্চবিংশতি, শকুন্তলা, সীতার বনবাস, চরিতাবলী, ভ্রান্তিবিলাস প্রভৃতি গ্রন্থ তার প্রধান রচনা।
    ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮৯১ সালের ২৯ জুলাই মৃত্যুবরণ করেন।

    ৳ 225৳ 300
  • কী যে করি

    গোলাম রাব্বী। স্বপ্ন দেখাই যার নেশা। কেবল নিজেই যে স্বপ্ন দেখেন, তা কিন্তু নয়; অন্যকে স্বপ্ন দেখানো তার আরও বড় নেশা। সবাইকে স্বপ্নপূরণে উদ্বুদ্ধ করতে প্রতিষ্ঠা করেছেন Dream Deviser। যার স্লোগান, ‘স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন দেখাই; পূরণ করি, পূরণ করাই’।
    সর্বদা ভাবেন—একা নয়; সবাই মিলে গড়া যায় বিশ্বমানের বড় কিছু।
    বেড়ে ওঠা মাদারীপুর জেলার কালকিনি থানার এক অজপাড়াগাঁয়ে। গ্রামের সবুজ প্রান্তর আর নীল আকাশ তাকে বানিয়েছে বিশাল হৃদয়ের। নিতে নয়; সব সময় দিতে পছন্দ করেন। মাধ্যমিকে, থানায় প্রথমবারের মতো জিপিএ-৫ প্রাপ্তি তাকে দিয়েছিল এগিয়ে চলার পথ।
    প্রতিযোগিতায় নামতে কখনো ভয় পান না। জাতীয় টেলিভিশন বিটিভির ‘কুইজ কুইজ’ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে হয়েছেন দেশসেরা। রচনা প্রতিযোগিতা, সাধারণ জ্ঞান, উপস্থিত বক্তৃতা ও বিতর্কে পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার। বিশ্ব টেলিকমিউনিকেশন্স দিবসে রাষ্ট্রপতি পদক যার অন্যতম।
    জেলা শহরের পত্রিকা দিয়ে লেখার রাজ্যে প্রবেশ। কিশোর বয়সে গ্রাম থেকেই অংশ নিতেন রেডিও ও পত্রিকার নানা আয়োজনে। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে পড়াকালীন মিডিয়ায় প্রথমে যুক্ত হন ফিচার রাইটার হিসেবে। ক্যারিয়ার ও ইতিবাচক বিষয়ের ফিচার লেখক হিসেবে কাজ করেছেন প্রথম আলো, যুগান্তর, ইত্তেফাক, জাগো নিউজসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে। এর মাঝে হঠাৎই পথচলা শুরু বেসরকারি এফএম রেডিওর আরজে হিসেবে। জনপ্রিয় টেলিভিশন চ্যানেল সময় টেলিভিশনে প্রায় এক দশক ধরে যুক্ত আছেন সংবাদ উপস্থাপক হিসেবে।
    এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা।
    সৃজনশীল কাজ, আইডিয়া ডেভেলপমেন্ট, ইনোভেশন, প্রযুক্তি ভাবনা এবং নতুন কিছু করাই তার নেশা আর পেশা। লাল-সবুজের পতাকা নিয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন সার্কভুক্ত দেশসহ বিশ্বের নয়টি দেশে।
    দৃঢ় মানসিকতা, স্বচ্ছতা, লেগে থাকা ও সৎ সাহস তার জীবনের মূল ভিত্তি।

    ওকে, এবার তাহলে ‘কী যে করি’ আর না ভেবে; চলো, বইয়ের লেখক গোলাম রাব্বীর ফেসবুক পেজে একটু ঢুঁ মেরে আাসি— www.facebook.com/golamrabby.dreamdeviser

    ৳ 180৳ 240
  • কীয়েক্টাবস্থা

     

    ‘কীয়েক্টাবস্থা’ লেখকের বিচিত্র অভিজ্ঞতাপুষ্ট জীবনের গল্প। এ বইটিতে উল্লিখিত সব চরিত্র বাস্তব, সব কাহিনি নির্ভেজাল সত্য। রহস্য, রোমাঞ্চ, ভ্রমণ, প্রেম, বিরহ, কিংবা একজন নিরীহ ছাত্রের গতানুগতিক জীবন এই গল্পগুলোর বিষয়বস্তু হলেও, একটি বিশেষ ক্ষেত্রে বইটি যেন এক সূত্রে গাঁথা মালা। আর সেই সুতোটি হলো প্রাত্যহিক জীবনের নানা বিড়ম্বনা। প্রতিটি গল্পের শুরুতে আমরা দেখতে পাই কিছু নিদারুণ ঘটনা, আর শেষে গিয়ে এক চিলতে রোদ্দুরের মতো এক টুকরো হাসি। ঠিক যেমনটি আমাদের যাপিত জীবন।
    কীয়েক্টাবস্থার গল্পগুলোর সূতিকাগার পৃথিবীর নানা প্রান্ত। কখনো তা বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা বুয়েটের ছাত্রহল, কখনো তা হিমালয়ের পাদদেশ কিংবা নেপালের দুর্গম পথ, কখনো কাতারের ঊষর বিমানবন্দর, কখনো নিউ মেক্সিকো কিংবা মার্কিন মুলুকের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য।
    জীবন, সে তো অনুমানের অতীত! এ কারণে ‘কীয়েক্টাবস্থা’ কোনো মিথ নয়, সত্য। যে ছেলেটি আজ সানন্দে প্রকৌশল যন্ত্র নিয়ে খুটখাট করে, যে মেয়েটি চিকিৎসক হওয়ার মানসে হাড়গোড় গোনে কিংবা যে ছেলেটি কোনো কিছুর পরোয়া না করে ভার্সিটির ক্যাফেটেরিয়ায় বসে তাস পেটায় আর সিগারেট ফোঁকে, সবাই তার নিজ নিজ জীবনের পরিক্রমায় নানা তিক্ত, বিচিত্র ও চমকপ্রদ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে যায়। অভিজ্ঞতালব্ধ হলে কেউ তা ভুলে যায়, কেউ তা মনে রাখে। আর কেউ কেউ এই তুচ্ছ লেখকের মতো তা অহেতুক লিখে রাখে।

    ৳ 255৳ 340
  • কুকিং স্টুডিও

    উম্মি সেলিমের জন্ম সৌদি আরবে। কিন্তু বাবা, মা ও একমাত্র বোনের সাথে ঢাকাতেই বেড়ে ওঠা। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। ছোটবেলা থেকেই রান্নার প্রতি তার ভালো লাগা কাজ করত, সেই ভালো লাগার টানেই তিনি রান্নাটাকে এত দূর নিয়ে এসেছেন। তার বিশ্বাস রান্না একটি সহজ বিষয় আর সেটা মাথায় রেখেই তিনি কাজ করে যাচ্ছেন তার ইউটিউব চ্যানেল ‘কুকিং স্টুডিও বাই উম্মি’র পেছনে। বাংলাদেশের প্রথম আলো, ইত্তেফাক, ভোরের কাগজ, অনন্যা, বাংলা ট্রিবিউনসহ একাধিক শীর্ষস্থানীয় পত্রিকায় রান্নাবিষয়ক লেখালেখি করেন।
    তার চ্যানেলের ভিডিওগুলো এযাবৎ ২০ কোটিবার দেখা হয়েছে। ১৪ লাখেরও বেশি মানুষ তার চ্যানেলের গ্রাহক হয়েছেন; যার ফলে তিনি ইউটিউবের সিলভার ও গোল্ড প্লে বাটন অর্জন করেছেন। তার বিশ্বাস, এই অর্জন সম্ভব হয়েছে অগণিত মানুষের ভালোবাসার কারণে। রান্না নিয়ে তিনি বহুদূর যেতে চান।
    হাসিখুশি উম্মি সেলিমের ভালো লাগে গাইতে, ঘুরতে, শেখাতে এবং রান্না করতে। এক সন্তান ও স্বামী নিয়ে তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন।
    www.youtube.com/cookingstudiobyumme

    ৳ 450৳ 600
  • কুকিং স্টুডিও (ডিলাক্স)

    উম্মি সেলিমের জন্ম সৌদি আরবে। কিন্তু বাবা, মা ও একমাত্র বোনের সাথে ঢাকাতেই বেড়ে ওঠা। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। ছোটবেলা থেকেই রান্নার প্রতি তার ভালো লাগা কাজ করত, সেই ভালো লাগার টানেই তিনি রান্নাটাকে এত দূর নিয়ে এসেছেন। তার বিশ্বাস রান্না একটি সহজ বিষয় আর সেটা মাথায় রেখেই তিনি কাজ করে যাচ্ছেন তার ইউটিউব চ্যানেল ‘কুকিং স্টুডিও বাই উম্মি’র পেছনে। বাংলাদেশের প্রথম আলো, ইত্তেফাক, ভোরের কাগজ, অনন্যা, বাংলা ট্রিবিউনসহ একাধিক শীর্ষস্থানীয় পত্রিকায় রান্নাবিষয়ক লেখালেখি করেন।
    তার চ্যানেলের ভিডিওগুলো এযাবৎ ২০ কোটিবার দেখা হয়েছে। ১৪ লাখেরও বেশি মানুষ তার চ্যানেলের গ্রাহক হয়েছেন; যার ফলে তিনি ইউটিউবের সিলভার ও গোল্ড প্লে বাটন অর্জন করেছেন। তার বিশ্বাস, এই অর্জন সম্ভব হয়েছে অগণিত মানুষের ভালোবাসার কারণে। রান্না নিয়ে তিনি বহুদূর যেতে চান।
    হাসিখুশি উম্মি সেলিমের ভালো লাগে গাইতে, ঘুরতে, শেখাতে এবং রান্না করতে। এক সন্তান ও স্বামী নিয়ে তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন।
    www.youtube.com/cookingstudiobyumme
    www.facebook.com/CookingStudioByUmme/

    ৳ 525৳ 700
  • কুকুরে খেয়েছে গণতন্ত্র

    অনুপম দেবাশীষ রায়

    অনুপম দেবাশীষ রায়

    অনুপম দেবাশীষ রায় একজন লেখক, সাংবাদিক, গবেষক ও রাজনৈতিক কর্মী। ২০১৯ সালে তিনি আমেরিকার হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিটি থেকে গ্রেট ডিস্টিংশনসহ অনার্স পাশ করেন আন্তঃবিভাগীয় অধ্যয়ন ও আন্তর্জাতিক বিষয়াদির ওপর, যেটি কিনা ইতিহাস, রাজনীতিবিদ্যা, অর্থনীতি এবং দর্শনের সমন্বয়ে গঠিত একটি কোর্স ছিল। তিনি এক সেমেস্টারের জন্য কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়েও পড়াশোনা করেছেন, যেখানে তার শিক্ষক ছিলেন রওনক জাহান, গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক ও সুদীপ্ত কবিরাজের মতন শিক্ষকেরা।
    অনুপমের দুইটি গবেষণাপত্র এর মাঝেই প্রকাশিত হয়েছে। তিনি গবেষণা সহযোগী হিসেবে কেটো ইন্সটিটিউট, কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি ও জর্জটাউন ইউনিভার্সিটিতে কাজ করেছেন। তার গবেষণা তার বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৭ ও ২০১৮ সালে শ্রেষ্ঠ গবেষণার পুরস্কার লাভ করে।
    অনুপম ঢাকা ট্রিবিউন, প্রথম আলো, ডেইলি স্টার ও হিমাল সাউথএশিয়ানে কলাম লেখেন। তিনি এই মুহূর্তে ডেইলি স্টারের সম্পাদকীয় বিভাগে কর্মরত রয়েছেন। এর আগে তিনি এমনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, ব্লাস্ট ও ঢাকা ট্রিবিউনে কাজ করেছেন।
    আদর্শ প্রকাশিত অনুপমের বই চারটি: কালকের আন্দোলন, আজকের আন্দোলন বা নট অল স্প্রিংস এন্ড উইন্টার; স্কুল মানে আড্ডাখানা; আর স্মৃতি এবং সমাধি। এর বাইরে তার একটি গল্পগ্রন্থ (সন্তান) আর একটি কবিতার বই (অপ্রাপ্তবয়স্কতা) রয়েছে।
    অনুপমের জন্ম ১৫ মে ১৯৯৮ সালে সৈয়দপুরে। তার বেড়ে ওঠা চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলে আর কলেজজীবন কেটেছে রাজউক উত্তরা মডেল কলেজে। তার পিতামাতার আদি নিবাস বাগেরহাট ও খুলনা। তার স্ত্রী অপরাজিতা দেবনাথ একজন অত্যন্ত মেধাবী আইনজীবী।

    ৳ 285৳ 380
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় মানবিক রাষ্ট্র

    “স্কুলে থাকতেই রেডিও কমিউনিকেশন নিয়ে ভালোবাসায় পড়ে যান লেখক। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেওয়া লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিল অনেকটাই। ফলে বাসার ছাদই পাল্টে গিয়েছিল ‘রেডিও অ্যানটেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যামপ্লিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে।
    ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে সত্তরের বেশি ট্রেনিং জুটেছে তার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে। পাশাপাশি ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটির কোর্সেরার ‘লার্নিং হাউ টু লার্ন’ কোর্স নতুন জিনিস শেখার ব্যাপারে পাল্টে দেয় তার দৃষ্টিভঙ্গি। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডেটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞায় যুক্ত করতে।
    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটি টেলিকম অপারেটরের কোটি কোটি মিনিটের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’ তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডেটার ব্যাপারে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডেটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেসবুক ইত্যাদি) এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য এজেন্সি) সঙ্গে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে সরকারি ‘ন্যাশনাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স স্ট্র্যাটেজি ডেভেলপমেন্ট’ ওয়ার্কিং গ্রুপকে সহযোগিতা করছেন। পাশাপাশি ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস’-এ ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন নীতিনির্ধারণীদের জন্য সরকারি ডেটা ব্যবহারের দক্ষ ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এখন তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’-এ কর্মরত।

    ৳ 600৳ 800
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় শিক্ষাব্যবস্থা

    স্কুলে থাকতেই রেডিও কমিউনিকেশন নিয়ে ভালোবাসায় পড়ে যান লেখক। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেওয়া লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিল অনেকটাই। ফলে বাসার ছাদই পাল্টে গিয়েছিল ‘রেডিও অ্যানটেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যামপ্লিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে।

    ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে সত্তরের বেশি ট্রেনিং জুটেছে তার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে। পাশাপাশি ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটির কোর্সেরার ‘লার্নিং হাউ টু লার্ন’ কোর্স নতুন জিনিস শেখার ব্যাপারে পাল্টে দেয় তার দৃষ্টিভঙ্গি। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডেটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞায় যুক্ত করতে।

    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটি টেলিকম অপারেটরের কোটি কোটি মিনিটের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’ তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডেটার ব্যাপারে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডেটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেসবুক ইত্যাদি) এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য এজেন্সি) সঙ্গে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে সরকারি ‘ন্যাশনাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স স্ট্র্যাটেজি ডেভেলপমেন্ট’ ওয়ার্কিং গ্রুপকে সহযোগিতা করছেন। পাশাপাশি ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস’-এ ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন নীতিনির্ধারকদের জন্য সরকারি ডেটা ব্যবহারের দক্ষ ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এখন তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’-এ কর্মরত।

    ৳ 150৳ 200
  • ক্যাঁক

    কথাসাহিত্যিক দেলাওয়ার জাহানের জন্ম ২০ মার্চ ১৯৮৮, চাঁপাইনবাবগঞ্জে।
    পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে। তিনি নয়াদিল্লির সাউথ এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক আইনে স্নাতকোত্তর। পেশাগত জীবনে তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।
    ‘ক্যাঁক’ তার প্রথম উপন্যাস।
    [email protected]
    www.facebook.com/delawar.jahan

    ৳ 180৳ 240
  • ক্যারিয়ার ইন আইটি

    তিতাস সরকার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইনফরমেশন টেকনোলজিতে মাস্টার্স করেছেন এবং মাইক্রোটিক কোম্পানিতে এমটিসিএনএ ও এমটিসিআরই পরীক্ষা দিয়ে মাইক্রোটিক সার্টিফাইড ট্রেইনার হয়েছেন। বর্তমানে তিনি ইনোসিস সলিউশনস/সল্যুশন নামে একটি কোম্পানিতে সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসেবে কর্মরত আছেন। পাশাপাশি টিসফট আইটিতে শিক্ষকতা করছেন। ছোটবেলা থেকেই ইনফরমেশন টেকনোলজি সম্পর্কে জানতে এবং জানাতে আগ্রহী। তিনি শুরুটা করেছিলেন বিভিন্ন অনলাইন টেকনোলজি সাইটে (যেমন শিক্ষক.কম, টেকটিউনস.কম) লেখালেখি দিয়ে। বতমার্নে তিনি ইউটিউবে বিভিন্ন আইটি কোর্সের ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি করে পাবলিশ করেন। ইউটিউবে তিনি প্রতিটি কোর্সের ভিডিও তৈরি করে প্লে-লিস্ট তৈরি করে রেখেছেন। ফলে তিতাস সরকারের চ্যানেলে প্রতিটি কোর্সের ভিডিও টিউটোরিয়াল একসঙ্গে পাওয়া যাচ্ছে। ভবিষ্যতে মাতৃভাষায় আরও টেকনোলজি বিষয়ে বই তৈরি করার ইচ্ছা রয়েছে।

    ৳ 255৳ 340
  • ক্যারিয়ার ইন্টেলিজেন্স

    বর্তমান সময়ে ক্যারিয়ার ও চাকরি-প্রত্যাশীদের কাছে ব্যাপক আলোচিত ও তুমুল জনপ্রিয় মুখ গাজী মিজানুর রহমান। তিনি একাধারে একজন লেখক, মোটিভেশনাল স্পিকার, ক্যারিয়ার কলামিস্ট ও ক্যারিয়ার কনসালট্যান্ট। পূবালী ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করলেও বর্তমানে তিনি বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার হিসেবে কর্মরত আছেন। পেশাগত জীবনের পাশাপাশি তিনি চাকরি ও ক্যারিয়ার-প্রত্যাশীদের জন্য বিনামূল্যে বিভিন্ন সভা-সেমিনার, জাতীয় পত্রিকা, ফেইসবুক ও ইউটিউবে তার জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে ক্যারিয়ার-বিষয়ক বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন। দেশের তরুণ প্রজন্মের মাঝে ক্যারিয়ার-বিষয়ক সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তিনি দেশের ৬৪ জেলায় উদ্যোগ নিয়েছেন ‘বাংলাদেশ ক্যারিয়ার অলিম্পিয়াড’-এর।

    ৳ 300৳ 400
  • গণিতপুরে বিজ্ঞানানন্দ

    ফাতিহা আয়াত নিউইয়র্ক সিটির Gifted & Talented প্রোগ্রামের ৫ম গ্রেডের ছাত্রী। ফাতিহা জাতিসংঘের বিভিন্ন সম্মেলনে, হার্ভার্ড ও কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে ক্লাইমেট চেন্জ ও চাইল্ড রাইটসের মত গ্লোবাল ইস্যুতে বক্তব্য রাখে। ভয়েস অব আমেরিকা, রাশান টিভি ফাতিহার ইন্টারভিউ করেছে। নিউইয়র্ক সিটি মেয়র & চন্দ্রবিজয়ী এডউইন অল্ড্রিন ফাতিহাকে চিঠি লিখেছেন।
    NRB Special Talent Award ছাড়াও ফাতিহা অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে National Pentathlon Mathematics, Math League, Perennial Math Tournament-এ। বর্তমানে ফাতিহা কোডিং শিখছে ও পবিত্র কোরআন হেফজ করছে।
    ফাতিহা আয়াত তার ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে Math, Science, Coding, Storytelling, Travel Blog, News Update, কোরান তফসিরের ভিডিও প্রেজেন্ট করে। ফাতিহার লেখা তিনটি বই প্রকাশিত হয়েছে অ্যামাজন ও অনন্যা থেকে।
    ন্যাশনাল অ্যাডভেনা আর্ট কম্পিটিশনে ফাতিহা Amazing Artist Award জিতেছে। ফাতিহার আঁকা ছবি Colors of Humanity Art Gallery-তে প্রদর্শিত হচ্ছে। ফাতিহা CHIL&D নামক একটি প্রতিষ্ঠানের Founder, যেখানে সে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য Climate, Health, Information, Learning & Development নিয়ে কাজ করে।

    ৳ 150৳ 200
  • গণিতের জেমস বন্ড

    নাম : মোত্তাসিন পাহলভী। বাবা: আতাউর রহমান, মাতা: মাহফুজা রহমান। ১৯৮৭ সালের ১৭ জুলাই পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তিনি এসএসসি পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। এরপর তিনি রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি এবং পরে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করেন।
    তিনি একাধারে একজন শিক্ষক, লেখক, প্রকৌশলী ও উদ্যোক্তা। গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি সবার ভালোবাসা তৈরির জন্য তিনি কাজ করছেন। তিনি তার ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে Mottasin Pahlovi- BUETian নিয়মিত গণিত ও বিজ্ঞানের বিষয়গুলো মজা করে উপস্থাপন করেন। সম্প্রতি তিনি www.mpbian.com নামে একটি website পরিচালনা করছেন, যা দ্বারা সব শ্রেণির শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।

    ৳ 300৳ 400
  • গণিতের মঞ্চে

    আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদকজয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সাল, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জায়েদ চৌধুরী। ছোটবেলায় সব ধরনের বই পড়তেন, সব বিষয়ে জানতে আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু গণিত অলিম্পিয়াডে ২০১১ সালে প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তার আগ্রহ বেড়ে যায় গণিতের প্রতি। দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম ম্যাথ সার্কেল এবং অন্যান্য ক্যাম্পের মাধ্যমে তার গণিতের প্রতি ভালোবাসা অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। তিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এমআইটি) দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।

    এম আহসান আল মাহীর ছোটবেলা থেকেই আঁকতে ভালোবাসেন। ২০১৩ সালে প্রথম গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের পর তার আঁকার বিষয় প্রাকৃতিক দৃশ্য থেকে পরিণত হয় জ্যামিতির রেখা-বিন্দুতে। ২০১৬ সালে প্রথম জাতীয় গণিত ক্যাম্প থেকে তার আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিচরণ। তখন থেকে মোট ৬টি পদক অর্জন করেন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে। গণিতের ভালোবাসা ছড়িয়ে দিতে তিনি নিজ স্কুল এস ও এস হারম্যান মেইনার কলেজের গণিত ক্লাবসহ আরও অনেক গণিত ক্লাবের সাথে জড়িত। জন্ম ২০০৩ সালের ২৬ জুন, বরিশালে। মা মোসাঃ মাহফুজা আখতার, বাবা এস এ মালেক। শিক্ষার গণ্ডি পার করে আহসান হতে চান একজন গণিতবিদ।

    সাইফুর রহমান তাশকি ছোটবেলা থেকেই ফুটবল, টেনিস, ক্রিকেটের বড় ভক্ত। প্রথমবারের মতো গণিত অলিম্পিয়াড ২০১৬ সালে অংশগ্রহণের পর থেকে তার পছন্দের তালিকায় যুক্ত হয় গণিত। গণিত ক্যাম্প থেকে গণিতের প্রতি যে ভালোবাসা তিনি আবিষ্কার করেছেন তা এখন ছোটদের মধ্যে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন চট্টগ্রাম ম্যাথ সার্কেল এবং আরও বিভিন্ন মাধ্যমে। তার জন্ম ২০০১ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর,

    ৳ 525৳ 700
  • গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
    প্রকাশিত গ্রন্থ
    অঙ্ক ভাইয়া
    গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স (২ খণ্ড)
    নিমিখ পানে ১ ও ২
    ই-মেইল: [email protected]
    ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan

    ৳ 225৳ 300
  • গণিতের স্বপ্নযাত্রা: আর্ট অব প্রবলেম সলভিং

    আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদক–জয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সালে, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জোনায়েদ আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদক–জয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সালে, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জোনায়েদ চৌধুরী। ছোটবেলায় অনেক ধরনের বই পড়তেন, যত সব বিষয় আছে সব জানতে আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু ভাগ্যক্রমে গণিত অলিম্পিয়াডে ২০১১ সালে প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তার আগ্রহ বেড়ে যায় গণিতের দিকে। ২০১৬, ’১৭ ও ’১৮ সালে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে যথাক্রমে অর্জন করেন ব্রোঞ্জ, রৌপ্য ও স্বর্ণপদক। ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে শিক্ষালাভ করতে যাচ্ছেন তিনি।


    ছোটবেলা থেকেই নতুন নতুন বিষয় শিখতে আগ্রহী, তামজীদ মোর্শেদ রুবাব নবম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় ২০১৪ সালে প্রথম গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন। সে বছর ঢাকা আঞ্চলিকে প্রাইজ পেয়ে প্রথমবারের মতো একটি জুনিয়র ম্যাথ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন এবং সেখান থেকেই যাত্রা শুরু হয় আইএমওর লক্ষ্যে। তিনি গত দুই বছরে ছয়টি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অলিম্পিয়াডে পদক অর্জন করেন। এর মধ্যে আছে দুটি ইরানীয় জ্যামিতি অলিম্পিয়াড (ব্রোঞ্জ ও রৌপ্য), দুটি এপিএমও (ব্রোঞ্জ) ও দুটি আইএমও ব্রোঞ্জ পদক। দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়া অবস্থায়ই ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একজন অধ্যাপক Wayne Hayes–এর সাথে গ্রাফ থিওরি বিষয়ে গবেষণার কাজ শুরু করেন। ২০১৮ সালে শেষবারের মতো জাতীয় পর্যায়ের গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন এবং চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নের পদ অর্জন করেন।

    ৳ 345৳ 460
  • গণিতের স্বপ্নযাত্রা: গণিত অলিম্পিয়াডে প্রথম ধাপ

    আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদক–জয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সালে, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জোনায়েদ চৌধুরী। ছোটবেলায় অনেক ধরনের বই পড়তেন, যত সব বিষয় আছে সব জানতে আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু ভাগ্যক্রমে গণিত অলিম্পিয়াডে ২০১১ সালে প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তার আগ্রহ বেড়ে যায় গণিতের দিকে। ২০১৬, ’১৭ ও ’১৮ সালে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে যথাক্রমে অর্জন করেন ব্রোঞ্জ, রৌপ্য ও স্বর্ণপদক। ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে শিক্ষালাভ করতে যাচ্ছেন তিনি।

    ছোটবেলা থেকেই নতুন নতুন বিষয় শিখতে আগ্রহী, তামজীদ মোর্শেদ রুবাব নবম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় ২০১৪ সালে প্রথম গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন। সে বছর ঢাকা আঞ্চলিকে প্রাইজ পেয়ে প্রথমবারের মতো একটি জুনিয়র ম্যাথ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন এবং সেখান থেকেই যাত্রা শুরু হয় আইএমওর লক্ষ্যে। তিনি গত দুই বছরে ছয়টি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অলিম্পিয়াডে পদক অর্জন করেন। এর মধ্যে আছে দুটি ইরানীয় জ্যামিতি অলিম্পিয়াড (ব্রোঞ্জ ও রৌপ্য), দুটি এপিএমও (ব্রোঞ্জ) ও দুটি আইএমও ব্রোঞ্জ পদক। দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়া অবস্থায়ই ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একজন অধ্যাপক Wayne Hayes–এর সাথে গ্রাফ থিওরি বিষয়ে গবেষণার কাজ শুরু করেন। ২০১৮ সালে শেষবারের মতো জাতীয় পর্যায়ের গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন এবং চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নের পদ অর্জন করেন।

     

    ৳ 450৳ 600
  • গবেষণায় হাতেখড়ি

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। সরকারি চাকুরে বাবা মো. শামসুল হুদা ও স্কুল শিক্ষিকা মা রেবেকা সুলতানার প্রথম সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। স্কুলজীবন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পর্যায়— সবখানেই রাগিব অর্জন করেছেন অসাধারণ ভালো ফলাফল। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজে।
    বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসিতে চতুর্থ ও এইচএসসিতে প্রথম মেধাস্থান অধিকার করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম স্থান লাভ করে তিনি কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগে ভর্তি হন। পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। লাভ করেন চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল।
    বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান। সে দেশের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে কম্পিউটার নিরাপত্তার ওপরে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
    বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অব আলাবামা অ্যাট বার্মিংহামের কম্পিউটার বিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক এবং সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা। গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য ২০১৪ সালে মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    পেশায় কম্পিউটার বিজ্ঞানী হলেও রাগিবের মন পড়ে থাকে বাংলায়, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির দিকে। বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন। ২০০৫ থেকেই বাংলা ব্লগিংয়ের সাথে জড়িত। সবার কাছে জ্ঞানের আলো ছড়ানোর জন্য অনলাইনে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১২ সালে। এর জন্য ২০১২ সালে পেয়েছেন Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant, mBillionth Award। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য ব্রেইল ও অডিও বই বানানোর ক্রাউডসোর্সড প্রজেক্ট বাংলাব্রেইল প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১৩ সালে। সে জন্য ২০১৪ সালে পেয়েছেন ডয়চে ভেলের The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) Award।
    মনোচিকিৎসক স্ত্রী জারিয়া আফরিন চৌধুরী, ছেলে যায়ান ও মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব হাসান যুক্তরাষ্ট্রের বার্মিংহাম শহরে বসবাস করেন।
    যোগাযোগ—
    ইমেইল : [email protected]
    ফেসবুক প্রোফাইল : fb.com/ragibhasan, পেইজ: . . . . . .
    ওয়েবসাইট : www.ragibhasan.com, www.elochinta.com

    ৳ 255৳ 340