Showing all 7 results

  • অ্যালগরিদম ডিজাইন

    জন্ম ও বেড়ে ওঠা সাতক্ষীরাতে। ছোটকাল থেকেই আড্ডাবাজি ও খেলাধুলাতে চ্যাম্পিয়ন। কোডিংয়ের ওপর ঝোঁকটা ছিল প্রবল। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে ভর্তি হবার পর গণিতকে ভালোলাগা ও ভালোবাসার শুরু।
    দ্বিতীয় বর্ষে থাকতেই গবেষণাধর্মী কর্মকাণ্ডে হাতেখড়ি। সেখান থেকে গবেষণাটা নেশায় পরিণত হয়। ম্যাথমেটিক্যাল মডেলিং, ডাটা সায়েন্স ও মেশিন লার্নিং নিয়ে বর্তমানে কয়েকটি গবেষণাকর্মে রত।

    ৳ 281৳ 375
  • কলনবিলাস ২

    মোহাম্মাদ জিশান, জন্ম তার ২০০২ সালের ৬ জানুয়ারি, নাটোরের সিংড়া উপজেলার এক গ্রামাঞ্চলে। অনেক ছোট থেকেই গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি গভীর অনুরাগী। মাধ্যমিক থেকেই গণিত আর বিজ্ঞানের বিষয়গুলো ব্যবহারিক না হলেও তাত্ত্বিকভাবে প্রমাণ সব পড়াশোনা করা, মুক্তচিন্তার মধ্য দিয়ে বিজ্ঞানের বিষয়গুলো অনুভব করা তার প্রিয় কাজ। দশম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের জগদ্বিখ্যাত তত্ত্ব ‘বিশেষ আপেক্ষিকতা’র সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই থেকে ক্যালকুলাস যেন লেখকের জীবনসঙ্গী।
    লেখক অত্যন্ত আবেগপ্রবণ মানুষ। সারাক্ষণ রোমাঞ্চ খুঁজে বেড়ানো তার নেশা।
    সিংড়ার বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক শেষ করার পর সিংড়া দমদমা পাইলট স্কুল ও কলেজে মাত্র একাদশ শ্রেণিতে অধ্যয়নরত অবস্থায় তার প্রথম বই ‘আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব’ প্রকাশিত হয় ২০২০ সালে।
    ফেসবুকে বিভিন্ন বিজ্ঞান গ্রুপে ক্যালকুলাস নিয়ে লেখালেখি। এরপর পাঠকদের জোরাজুরিতে তার দ্বিতীয় বই ‘কলনবিলাস’ রচনা করে বসেন মাত্র দ্বাদশ শ্রেণিতে থাকা অবস্থায়। কলনবিলাস বইটিকে লেখক নিজের ‘ড্রিম প্রজেক্ট’ বলতে ভালোবাসেন।
    অত্যন্ত সহজ-সরল লেখক কঠিন মানবজীবনের মারপ্যাঁচ খুব কমই বোঝেন। এত কঠিন মারপ্যাঁচ বোঝার থেকে গণিত আর বিজ্ঞান অনুধাবনের মাধ্যমে প্রকৃতির রহস্যভেদ করার চেষ্টায় লিপ্ত হওয়া শ্রেয় বলে মনে করেন তিনি। বর্তমানে তিনি নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সচেষ্ট আছেন।

    ৳ 300৳ 400
  • তিন-চারে নব্বই

    বিজ্ঞান শুধু মানুষের দ্বন্দ্ব দূর করবে এমনটা নয়, বিজ্ঞান মাঝে মাঝে মানুষকে দ্বন্দ্বে ফেলে দেওয়ার জন্যও যথেষ্ট। যেমন: গণিতবিদ মরগান তাঁর প্রকাশিত পান্ডুলিপিতে প্রমাণসহ উপস্থাপন করেন ‘1 = 0’, গণিতবিদ লুইস ক্যারোল যুক্তি দিয়ে দেখিয়ে দেন যে নষ্ট ঘড়ি ধীরে চলা ঘড়ির থেকেও বেশি সঠিক সময় দেয়, জেনো প্রমাণ করে দেখান যে ধীরে চলা কচ্ছপও সবচেয়ে দ্রুতগামী মানুষের সাথে দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে জয়ী হতে পারে!
    এর মানে হলো, এ সবকিছুই ‘Parodox (প্যারাডক্স)’।
    আলো থেকে শুরু করে, আমাদের চিন্তা, বিজ্ঞান, সময়, গতি, এমনকি এই বিশাল মহাবিশ্ব একটি জটিল প্যারাডক্স। প্রাচীন গ্রিকের অধিবাসীরা বিশ্বাস করত যে প্যারাডক্স মানব মস্তিষ্কের চিন্তার খোরাক, যা মানুষকে শুধু চিন্তা করতে শেখায় না; বরং একই সঙ্গে মানুষকে কৌতূহলী করে তোলে। প্যারাডক্স গোলক ধাঁধার মতো, যার একটির সমাধান আবার হাজারখানেক নতুন প্রশ্নের সৃষ্টি করে, সৃষ্টি করে নতুন নতুন কৌতূহলের, ফলে বিজ্ঞানীদের আবার ডুব দিতে হয় জ্ঞানের সাগরে।
    আর সেই জ্ঞানের সাগরের যাত্রীদের জন্য এই বইটি, যারা ভবিষ্যতে জ্ঞানের সমুদ্রে সাঁতার কাটবে নতুন কোনো কৌতূহলের সমাধান খুঁজতে এবং বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশের নাম সমুজ্জ্বল করে তুলবে নতুন কোনো কৌতূহলের সমাধান বের করে।

    ৳ 200৳ 267
  • পিথাগোরাসের পাঠশালা

    মোহাম্মদ কায়েস, জন্ম ৫ মার্চ ১৯৯২, চট্টগ্রামে। এইচএসসি পর্যন্ত পড়ালেখা চট্টগ্রামে। সিটি ইউনিভার্সিটি (ঢাকা, বাংলাদেশ) থেকে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর স্নাতক শেষ করে বর্তমানে ডংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (Donghua University, Shanghai, China) পিএইচডিতে অধ্যয়নরত। তার গবেষণার বিষয় ‘Nano-cellulose and its applications’। গবেষণার পাশাপাশি Donghua University পরিচালিত ‘Iteach program’-এর সঙ্গে তিন বছরের বেশি সময় যুক্ত আছেন। এই প্রোগ্রামের উদ্দেশ্য মূলত চীনা শিশুকিশোরদের মাঝে বিভিন্ন দেশের সাহিত্য ও সংস্কৃতির পরিচয় তুলে ধরা।

    ৳ 180৳ 240
  • ম্যাথ-ম্যাজিক

    নিজেকে একজন শিক্ষক এবং গবেষক হিসেবে পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। এবার এর সাথে যুক্ত হলো লেখক পরিচয়। পড়াশুনা কম্পিউটার প্রকৌশলে স্নাতক। স্নাতকোত্তর করছেন বুয়েটে। আগ্রহের বিষয় গণিত এবং বিজ্ঞান। জন্ম চাঁদপুরে হলেও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। বর্তমানে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষাদানে নিবেদিত আছেন।
    লেখকের ভালো লাগে পড়তে ও পড়াতে। গল্প করতে ভালোবাসেন। ভীষণ আড্ডাপ্রিয় লোক। পৃথিবী ও তাঁর মানুষজনকে জানার খুব ঝোঁক। ছোট ছোট অনুপদ্য, ছড়া লেখার একটা বদ অভ্যাস আছে। এই বইয়ে তাঁর কিছু প্রমাণ মিলবে। দেশকে নিয়ে তাঁর ব্যাপক চিন্তা।
    বইটি সম্পর্কে পাঠকদের মন্তব্য জানাতে পারেন—
    [email protected]

    ৳ 270৳ 360
  • যে অঙ্কে কুপোকাৎ আইনস্টাইন

    মুনির হাসান

    মুনির হাসান (জন্ম ২৯ জুলাই, ১৯৬৬)
    একুশ শতকে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের মেধার বিকাশে যত আয়োজন হয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে সেরা ও গুরুত্বপূর্ণটির নাম ডাচ-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত উৎসব। যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সুযোগ পায় গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে দেশে ও দেশের বাইরে নিজের মেধার স্ফুরণ ঘটাতে। ২০১৮ সালে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড থেকে পাওয়া সোনার পদকটি শতাধিক দেশের শিক্ষার্থীরা অংশ নেয় এমন কোনো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা থেকে এখন পর্যন্ত পাওয়া একমাত্র সোনার পদক। ২০০১ সালে অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল ও অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদের তত্ত্বাবধানে এই উৎসবের শুরুটা করেন মুনির হাসান। তখন তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার সেন্টারে কর্মরত। পাশাপাশি দৈনিক প্রথম আলোর বিজ্ঞান প্রজন্ম নামে সাপ্তাহিক আয়োজনটি সম্পাদনা করেন। সেই থেকে মুনির হাসান আমাদের শিশু-কিশোরদের মেধা বিকাশের এবং তাদের জন্য নতুন নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেই চলেছেন। পালন করে চলেছেন গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব। চট্টগ্রামের সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ হয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক। বুয়েট, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির হয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বিশ্বব্যাংক, আইএফসি ইত্যাদিতে কাজ করেন। এখন দৈনিক প্রথম আলোর যুব কার্যক্রম ও অনুষ্ঠান প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন। স্ত্রী সামিয়া আখ্‌তার, পুত্র ফারদীম রুবাই ও কন্যা ওয়ামিয়া বিদুষীকে নিয়ে মুনির হাসানের সংসার।
    আদর্শ থেকে প্রকাশিত তার গ্রন্থ
    পড়ো পড়ো পড়ো
    শরবতে বাজিমাত
    গ্রোথ হ্যাকিং মার্কেটিং
    ইমোশনাল মার্কেটিং
    বিলিয়ন ডলার স্টার্টআপ

    ৳ 210৳ 280
  • শূন্য দিয়ে ভাগ করলে কী হয়?

    আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক অলিম্পিয়াডে স্বর্ণপদকজয়ী প্রথম বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জায়েদ চৌধুরী। ছোটবেলায় সব বিষয়ে জানতে আগ্রহী ছিলেন, কিন্তু গণিত অলিম্পিয়াডে ২০১১ সালে প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তার আগ্রহ বেড়ে যায় গণিতের প্রতি। দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম ম্যাথ সার্কেল এবং অন্যান্য ক্যাম্পের মাধ্যমে তার গণিতের প্রতি ভালোবাসা অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। তিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এমআইটি) অধ্যয়নরত।


    রাহুল সাহার জন্ম চট্টগ্রামে কিন্তু তার ছোটবেলা কেটেছে ঢাকায়। ২০১৭ সালে তিনি আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন এবং একটা ব্রোঞ্জ পদকও অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটারবিজ্ঞান আর গণিত নিয়ে পড়াশোনা করছেন। অবসর সময়ে ম্যাজিক দেখাতে পছন্দ করেন।


    চট্টগ্রামে জন্ম নেওয়া অতনু রায় চৌধুরী ছোটবেলা থেকেই বেশ ক্রীড়ানুরাগী ছিলেন। ক্রিকেট থেকেই মূলত গণিত এবং পরিসংখ্যানে তার আগ্রহ সৃষ্টি হয়। এই আগ্রহের বশেই ২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণ করেন গণিত অলিম্পিয়াডে। ২০১৯ সালের এশিয়ান প্যাসিফিক ম্যাথমেটিকস অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে অর্জন করেন ব্রোঞ্জ পদক। বর্তমানে অধ্যয়নরত আছেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে, পড়ছেন পছন্দের বিষয় গণিত নিয়েই।


    মুরসালিন হাবিবের গণিতের প্রতি আগ্রহের সূচনা হয় স্কুলের লাইব্রেরিতে একটা বই খুঁজে পাওয়ার মাধ্যমে। বইটি থেকে তিনি বুঝতে পারেন যে পাঠ্যবইয়ের গণিতের বাইরেও শেখার অনেক কিছু আছে। আর তখন থেকেই শুরু হয় তার পাঠ্যবইয়ের বাইরের গণিত শেখার যাত্রা। গণিতের প্রতি ভালোবাসা থেকেই কাজ করছেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের সাথে। পড়াশোনা করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে।

    ৳ 300৳ 400