Showing 101–119 of 119 results

  • লাইভ আঁকিবুঁকি

    ফয়সাল আহমেদ অনিকের জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। তিনি ২০১২ সালে স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এস.এস.সি এবং ঐতিহ্যবাহী ঢাকা কলেজ থেকে ২০১৪ সালে এইচএসসি পাস করেন। AIUB থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অনার্স করে বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে IIT ডিপার্টমেন্টে মাস্টার্স করছেন। সাথে সাথে তিনি Augmented reality, Virtual reality & Game Development নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।

    ৳ 160৳ 200
  • লুঙ্গি কাহিনি

    অরূপ রাহী তার ভাবচর্চার মাধ্যম হিসেবে ‘কবিতা’, ‘সংগীত’, ‘প্রবন্ধ রচনা’ থেকে শুরু করে আড্ডা, সঙ্গ ও সাংগঠনিক অনুশীলন- অনেক কিছুই করেন। পশ্চিমা ঔপনিবেশিক আধুনিক মডেলের ‘শিল্পী’, ‘বুদ্ধিজীবী’ বা ‘দার্শনিক’ বা ‘অ্যাকটিভিস্ট’ তিনি নন। জুলুমশাহিমুক্ত, বিঔপনিবেশিক সাম্য আর ইনসাফের সমাজ-দেশ-দুনিয়া কায়েমের জন্য ভাব-তত্ত্ব-অনুশীলন তার ফকিরির প্রধানতম দিক।

     

    ৳ 160৳ 200
  • শিক্ষার মেরামত

    অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুনের জন্ম ১৯৬৬ সালে, বর্তমান কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুরে। স্কুল ও কলেজ পর্যায়ে পড়াশোনা সেখানেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে সম্পন্ন করেছেন অনার্স এবং মাস্টার্স। পরবর্তী সময়ে ইতালিতে নোবেল বিজয়ী প্রফেসর আব্দুস সালামের হাতে তৈরি ইনস্টিটিউটে বৃত্তি নিয়ে কনডেন্সড ম্যাটার ফিজিক্সে ডিপ্লোমা করেন। এরপর ১৯৯৩ সালে লন্ডনের ব্রুনেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ওআরএস স্কলারশিপ নিয়ে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০১ সালে জার্মানির বিখ্যাত হুমবোল্ডত ফেলোশিপ নিয়ে বার্লিনের পটসডাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পোস্ট ডক্টরাল গবেষক হিসাবে কাজ করেন।
    পেশাগত জীবনে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন ১৯৯২ সালে। পরবর্তী সময়ে ১৯৯৯-এ যোগ দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। তিনি অদ্যাবধি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই কর্মরত। বর্তমানে নিযুক্ত আছেন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে। শিক্ষকতা ও গবেষণার পাশাপাশি ভালোবাসেন দেশ ও সমাজকে নিয়ে ভাবতে, দেশের শিক্ষার্থীদের মেধার বিকাশে কাজ করতে।

    ৳ 256৳ 320
  • শূন্য দিয়ে ভাগ করলে কী হয়?

    আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক অলিম্পিয়াডে স্বর্ণপদকজয়ী প্রথম বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জায়েদ চৌধুরী। ছোটবেলায় সব বিষয়ে জানতে আগ্রহী ছিলেন, কিন্তু গণিত অলিম্পিয়াডে ২০১১ সালে প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তার আগ্রহ বেড়ে যায় গণিতের প্রতি। দীর্ঘদিন ধরে চট্টগ্রাম ম্যাথ সার্কেল এবং অন্যান্য ক্যাম্পের মাধ্যমে তার গণিতের প্রতি ভালোবাসা অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। তিনি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে (এমআইটি) অধ্যয়নরত।


    রাহুল সাহার জন্ম চট্টগ্রামে কিন্তু তার ছোটবেলা কেটেছে ঢাকায়। ২০১৭ সালে তিনি আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন এবং একটা ব্রোঞ্জ পদকও অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটারবিজ্ঞান আর গণিত নিয়ে পড়াশোনা করছেন। অবসর সময়ে ম্যাজিক দেখাতে পছন্দ করেন।


    চট্টগ্রামে জন্ম নেওয়া অতনু রায় চৌধুরী ছোটবেলা থেকেই বেশ ক্রীড়ানুরাগী ছিলেন। ক্রিকেট থেকেই মূলত গণিত এবং পরিসংখ্যানে তার আগ্রহ সৃষ্টি হয়। এই আগ্রহের বশেই ২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো অংশগ্রহণ করেন গণিত অলিম্পিয়াডে। ২০১৯ সালের এশিয়ান প্যাসিফিক ম্যাথমেটিকস অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে অর্জন করেন ব্রোঞ্জ পদক। বর্তমানে অধ্যয়নরত আছেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে, পড়ছেন পছন্দের বিষয় গণিত নিয়েই।


    মুরসালিন হাবিবের গণিতের প্রতি আগ্রহের সূচনা হয় স্কুলের লাইব্রেরিতে একটা বই খুঁজে পাওয়ার মাধ্যমে। বইটি থেকে তিনি বুঝতে পারেন যে পাঠ্যবইয়ের গণিতের বাইরেও শেখার অনেক কিছু আছে। আর তখন থেকেই শুরু হয় তার পাঠ্যবইয়ের বাইরের গণিত শেখার যাত্রা। গণিতের প্রতি ভালোবাসা থেকেই কাজ করছেন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের সাথে। পড়াশোনা করেছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে।

    ৳ 320৳ 400
  • সহজ ভাষায় অ্যালগরিদম

    এহ্‌সানুল ইসলাম’র জন্ম ও শৈশব ময়মনসিংহে।
    চট্টগ্রামে ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজে অধ্যয়নরত অবস্থাতেই প্রোগ্রামিংয়ের ভূত চেপে বসে লেখকের মাথায়। কলেজ-জীবন শেষে ফুল ফ্রি স্কলারশিপ পেয়ে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চলে যান দেশের বাইরে।
    বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষ থেকেই নানাবিধ গবেষণামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েন তিনি। স্বপ্ন দেখেছিলেন যেন মায়ের ভাষা বাংলাতেও প্রোগ্রামিংকে সবার কাছে সহজ করে তুলে ধরতে পারেন। লেখালেখির সূত্রপাত ঘটে ঠিক তখনই। ব্লগিংয়ের পাশাপাশি প্রোগ্রামিং নিয়ে দুইটি ই-বুকও লিখে ফেলেন তিনি। সহজ ভাষায় অ্যালগরিদম বইটি লেখকের অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০২২-এ প্রকাশিত প্রথম বই।
    আত্মতৃপ্তি এবং কাজের স্বার্থেই করেছেন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্ট, সমসাময়িক কন্টেন্ট মেকিং থেকে শুরু করে মার্কেট এনালাইজিং এবং গ্রাফিক্স ডিজাইনিং-সহ নানাবিধ কাজ।

    ৳ 224৳ 280
  • সাদা খাম

     


    জন্ম ১৯৮২ সালে, গাইবান্ধায়। সেখানেই উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত লেখাপড়া। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এমএ।
    উৎসবপ্রিয়। কোনো উৎসব ঘিরে যখন মানুষ একত্র হয়, সবার প্রাণে প্রাণ মেলাতে ভালোবাসেন। মনে মনে সে আনন্দ উপভোগ করেন। সবুজ পছন্দের রং বলে প্রকৃতি তার এত প্রিয়। প্রকৃতির ঔদার্যে প্রতিনিয়ত মুগ্ধ হন তিনি।
    ‘সাদা খাম’ লেখকের দ্বিতীয় উপন্যাস। প্রথম উপন্যাস ‘দীঘল জলে নিমগ্নতা’ প্রকাশ হয় ২০২০ বইমেলায়। প্রথম গল্পগ্রন্থ: ‘সুতপার হাই হিল’ প্রকাশিত হয় ২০১৮ বইমেলায়।

    ৳ 176৳ 220
  • সাফল্যের রুট কজ এনালিসিস

    মুবির চৌধুরী একজন উদ্যোক্তা, কর্পোরেট কনসালটেন্ট, ও সফট স্কিলস ট্রেনার। জন্ম ১৯৮১ সালে, আদি নিবাস সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ থানার ঢাকা দক্ষিণ ইউনিয়নের কানিশাইল গ্রামে। বর্তমানে ঢাকায় স্থায়ীভাবে বসবাসরত।
    তিনি ন্যাশনাল ব্যাংক পাবলিক স্কুল থেকে ১৯৯৬ সালে এসএসসি, নটরডেম কলেজ থেকে ১৯৯৮ সালে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে বিবিএ ও এক্সিকিউটিভ এমবিএ পাস করেন যথাক্রমে ২০০৩ ও ২০০৯ সালে।
    দীর্ঘ ১৮ বছরের পেশাজীবী জীবনের প্রথম ১০+ বছর গড়েছেন কর্পোরেট ক্যারিয়ার। ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকোতে খণ্ডকালীন কাজ করে কর্মজীবন শুরু করে পরবর্তীতে গালফ অয়েল বাংলাদেশ এবং ব্যাংক এশিয়াতে কিছুদিন কাজ কর থিতু হোন গ্রামীণফোনে; সেখানেই কাজ করেন সাড়ে ৯ বছর। চাকরি ছেড়ে ২০১৪ সালে পরিণত হন একজন পুরোদস্তুর উদ্যোক্তায়। ২০১২ সাল থেকে তিনি এই পর্যন্ত পাঁচটি ব্যবসা শুরু করেছেন এবং তাঁর তৈরি করা স্টার্টআপ পেয়েছে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন পুরস্কার ও সম্মাননা।
    তিনি ‘সক্রিয় টেকনোলজিস’ নামক একটি আইটি প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ‘বিয়ন্ড রেশন্যাল’ নামক একটি ম্যানেজমেন্ট কনসালটেন্সি প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও লিড কনসালট্যান্ট, ফ্রিল্যান্স সফট স্কিলস ট্রেনার, একাধিক স্টার্টআপে বিনিয়োগকারী ও পরামর্শদাতা এবং বেসিস (BASIS: Bangladesh Association for Software & Information Services)-এর স্টার্টআপ-সংক্রান্ত স্ট্যান্ডিং কমিটির কো-চেয়ারপার্সন।
    ব্যক্তিগত জীবনের তিনি তার বাবা-মায়ের পাঁচ সন্তানের মধ্যে চতুর্থ, বিবাহিত এবং এক সন্তানের জনক।

    ৳ 320৳ 400
  • সিগনেচার সরণ

    হিমালয় পাই

    মানুষ হিসেবে আমি পরিত্যক্ত এবং পরিত্যাজ্য, কী হবে আমার সম্পর্কে জেনে! তার চাইতে কেন আমার সাথে সম্পর্কচ্যুতি ঘটে সবার, নির্মোহ মূল্যায়ন শোনাই:
    — কথা এবং আচরণে অন্যদের প্রতি অশ্রদ্ধা-অসম্মান প্রদর্শন
    — প্রশংসায় কৃপণ, সমালোচনায় উদারহস্ত নীতি
    — রসিকতার নামে ব্যঙ্গ এবং উপহাস
    — স্যাডিস্ট মানসিকতা
    এ রকম বৈশিষ্ট্যের মানুষ যদি সৃজনশীলতার অনুশীলন করে, সেখানে নিহিলিস্ট প্রবণতাই প্রাধান্য পাবে। মূল্যস্ফীতি বসিয়েছে মরণকামড়। ভাইরাস আর যুদ্ধের ডামাডোলে বদলে গেছে জামার নকশা, পকেট এতই ক্ষুদ্র যে তাতে ধরছে না মানিব্যাগ, তাই টাকাও হাওয়ায় ভেসে উধাও হয়েছে কোথাও। মানুষ চাল-ডাল-তেল-লবণ কেনার টাকা খুঁজতেই কলিজা-শিরদাঁড়া হয়ে গেল সিঙ্গারা। পোশাক-পরিবহন-মোবাইলের খরচ কি ভূতে জোগাবে? এর মধ্যে বই কেনার বরাদ্দ চাওয়া অতিমানবের লক্ষণ সাব্যস্ত করেছে মুরুব্বিগণ। ভূত যদি ভূতলে নেমে এসে বিনামূল্যে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেয় বই, পড়ার জন্য সুস্থির মন তৈরির ভূত কি পাওয়া যাবে খুঁজে? মন বোঝার সাধ্য থাকলে ভূতগিরি ছেড়ে চম্পট দিত ভূত স্বয়ং। এ রকম ঘোরতর দুঃসময়ে যে ব্যক্তি বই লিখতে বসেছে শুধুমাত্র এই ননসেন্স কাজের জন্যই তাকে একঘরে করা উচিত।
    [email protected]

    ৳ 544৳ 680
  • সিলিকন ভ্যালি থেকে নাপা ভ্যালি

     

    মইনুল রাজু
    জন্ম: ৫ নভেম্বর ১৯৮১, নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বামনীতে।
    বামনী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক শেষ করে চলে আসেন ঢাকায়। তারপর, নটর ডেম কলেজ হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান বিভাগে।
    অনার্স-মাস্টার্স শেষে শিক্ষকতা পেশায় যোগদান করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য-প্রযুক্তি ইন্সটিটিউট, আইআইটি’তে। কম্পিউটার বিজ্ঞানেই পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট শিকাগো থেকে।
    পিএইচডি’র সুবাদে মইনুল রাজুর সুযোগ হয়েছিল আমেরিকার এ-প্রান্ত থেকে ও-প্রান্ত ঘুরে বেড়ানোর। প্রতিটি জনপদ, প্রতিটি জায়গা দেখার সাথে সাথে সেসবের সাথে সংশ্লিষ্ট ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং নিজস্ব মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা তুলে ধরাই লেখকের লেখার বৈশিষ্ট্য।
    বর্তমানে স্ত্রী ও দুই সন্তানসহ বসবাস করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে।
    [email protected]
    facebook.com/imbmmainul

    ৳ 176৳ 220
  • স্টেম কোষের আদ্যোপান্ত

    অপূর্ব পালের জন্ম রাজবাড়ী জেলার পাংশা উপজেলার মৈশালা গ্রামে। তিনি পাংশা জর্জ (পাইলট) উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক এবং পাংশা সরকারি কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হয়ে বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাটেরিয়ালস্ সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে চতুর্থ বর্ষে অধ্যয়নরত রয়েছেন। তার বিভাগের সকল শিক্ষার্থীকে অ্যাকাডেমিক পড়ালেখা, গবেষণা ও বিদেশে উচ্চশিক্ষার ব্যাপারে সহযোগিতার উদ্দেশ্যে ২০১৯ সালে তিনি materialsscience.net ওয়েবসাইটটি তৈরি করেন। অপূর্ব পাল স্বপ্ন দেখেন নিজেকে একজন গবেষক হিসেবে তৈরি করার। তার পছন্দের গবেষণাক্ষেত্র বায়োম্যাটেরিয়ালস্ ও টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং। তিনি ভালোবাসেন বাঁশি বাজাতে, ক্রিকেট খেলতে ও বই পড়তে।
    facebook.com/apurbopaul.mse
    apurbomse.wixsite.com/apurbokumarpaul

    ৳ 176৳ 220
  • স্মৃতি এবং সমাধি

    অনুপম দেবাশীষ রায় মুক্তিফোরামের একজন সম্পাদক ও সংগঠক।
    অনুপম ২০১৯ সালে উচ্চতর সম্মানের সঙ্গে হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতি, রাজনীতি, ইতিহাস ও দর্শনের সমন্বয়ে গঠিত ইন্টারডিসিপ্লিনারি স্টাডিজে ব্যাচেলর ডিগ্রি লাভ করেন। এ সময় তিনি কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক, রওনক জাহান এবং ফিলিপ ওল্ডেনবার্গের অধীনে গবেষণা করার সুযোগ পান। তার লেখা গবেষণাপত্রগুলো বিডিআরডব্লিউপিএস, পিয়ার-রিভিউড জার্নাল ‘সাউথ এশিয়া রিসার্চ’ ও ‘এনওয়াইইউ আন্ডারগ্র্যাড ল রিভিউ’য়ে প্রকাশিত হয়েছে। শ্রেষ্ঠ গবেষণার জন্য তাকে একাধিকবার পুরস্কৃত করেছে তার বিশ্ববিদ্যালয়।
    অনুপমের জন্ম ১৯৯৮ সালের ১৫ মে। তার পিতা-মাতার আদি নিবাস বাগেরহাট-খুলনা এলাকায়।
    amianupam.com
    muktiforum.org
    প্রকাশিত গ্রন্থ
    সন্তান, ২০১৪
    অপ্রাপ্তবয়স্কতা, ২০১৬
    কালকের আন্দোলন, আজকের আন্দোলন, ২০২০
    Not All Springs End Winter, ২০২০
    স্কুল মানে আড্ডাখানা, ২০২১

    ৳ 214৳ 267
  • হারকিউলিসের বারো অভিযান

     

    নির্ঝর রুথ ঘোষের জন্ম এবং বেড়ে ওঠা টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর গ্রামে অবস্থিত কুমুদিনী ক্যাম্পাসে। ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এসএসসি পাসের (২০০৩) পর তিনি চলে আসেন হলি ক্রস কলেজে। এইচএসসি পাস (২০০৫) করে ভর্তি হন ঢাকার আজিমপুরে অবস্থিত গার্হস্থ্য অর্থনীতি মহাবিদ্যালয়ে। সেখান থেকে খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞানের ওপর স্নাতক (২০১১) ও স্নাতকোত্তর (২০১৩) শেষ করেন। পুষ্টিবিজ্ঞানে পড়লেও চাকরিজীবন শুরু করেন পোশাকশিল্পে। নিট মার্চেন্ডাইজার হিসেবে কয়েক বছর চাকরির পর পুষ্টিবিজ্ঞান নিয়ে আরও পড়াশোনার লক্ষ্যে ২০১৮ সালে পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে। মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লাভ করেন মেডিকেল নিউট্রিশন থেরাপির ওপর আরেকটা মাস্টার্স (২০২০)।
    লেখালেখির প্রতি নির্ঝরের ভালোবাসা ছোটবেলা থেকে। অনুবাদ, ছোটগল্প, ভ্রমণকাহিনি, মুভি রিভিউ ইত্যাদি লিখে তিনি বেশ কিছু পুরস্কার বগলদাবা করেছেন। ২০১৩ সালে ইস্টিশন ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে ব্লগিং জীবন শুরু। এরপর বিজ্ঞানযাত্রা ব্লগ কিংবা মুখবইয়ের বিভিন্ন পেজে লেখালেখির মাধ্যমে নিজের একটা আলাদা স্টাইল তৈরি করতে সক্ষম হন। সাধারণ বিজ্ঞান, পুষ্টিবিজ্ঞান, পুরাণ, ইতিহাস– সবকিছু নিয়েই লিখতে পছন্দ করেন তিনি। সঙ্গে বিজ্ঞানযাত্রা ম্যাগাজিন ও বিজ্ঞানযাত্রা ব্লগের সম্পাদক হিসেবেও কাজ করেন। ‘পুষ্টিতে তুষ্টি’ ও ‘প্রবাস কথন’ নামের ফেসবুক পেজ দুটোর কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবেও তিনি পরিচিত।
    বর্তমানে (২০২১) নির্ঝর যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যে পুষ্টিবিদ হিসেবে কর্মরত আছেন।

    ৳ 160৳ 200
  • হিউম্যান ল্যাব: মৌন মানুষ মানসে

    আমার ৭টি সনাক্তকরণ বৈশিষ্ট্য:
    – যত্রতত্র মৌলিক সংখ্যার অতি ব্যবহার
    – অবসেসন, লিসেনিং, অ্যারোগেন্স, হিউমার, কানেক্টিভিটি, অস্তিত্ব, প্রশ্ন প্রভৃতি শব্দাবলীর পৌনঃপুনিকতা।
    – চা, ক্রিকেট, দাবা, এক্সপেরিমেন্ট, বয়সে বড় নারীদের প্রতি আসক্তির কথা বারবার উল্লেখ।
    – রেফারি বাজায় বাঁশি/গরুর দরে খাসি- জাতীয় ননসেন্স রাইম লেখা।
    – কারণে-অকারণে মানুষের প্রকৃত নাম বদল করে দিয়ে তাকে স্ব-উদ্ভাবিত কোনো নাম বা উপাধি প্রদান এবং সেই নাম বা উপাধি প্রতিষ্ঠা করে ফেলা।
    – কথায় কথায় ১৭০০, ১৯০০, ১৭০০০ কিংবা ২৩০০০ টাকার অংকে বাজি ধরা। জিতলে টাকা নিই না কখনো, কেবলমাত্র বাজিজীবীকে ১১ জন মানুষের সামনে স্যরি বলতে হয়। হারলে অবশ্য টাকা দিয়ে দিই।
    – ছলে-বলে-কৌশলে নিজের ইমেইল এড্রেস যরসধষধু৭৭৭@মসধরষ.পড়স-এর উল্লেখ এবং ইমেইল চেয়ে অনুনয়-বিনয় করা। (আরো বেশ কয়েকটা আছে, সেগুলো আপনার হোমওয়ার্ক/এসাইনমেন্ট হিসেবে দিয়ে রাখলাম। আমার সম্পর্কে জেনে কী হবে মিঞা? বই পড়েন!)

    ৳ 480৳ 600