Title | মাই আমব্রেলা |
Author | তানিম কবির |
Publisher | আদর্শ |
Edition | 1st Published, 2016 |
Number of Pages | 63 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
save
৳ 30মাই আমব্রেলা
৳ 120৳ 150
You Save: ৳ 30 (20%)
Customer Reviews
There are no reviews yet.
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
শামসুর রাহমানের জন্ম ১৯২৯ সালের ২৩ অক্টোবর, ঢাকার মাহুতটুলিতে। বাবা মুখলেসুর রহমান চৌধুরী ও মা আমেনা বেগম।
জীবদ্দশাতেই তিনি বাংলাদেশের প্রধান কবি হিসেবে মর্যাদা পেয়েছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের ওপর লিখিত তার দুটি কবিতা খুবই জনপ্রিয়। কবিতার পাশাপাশি তিনি গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, কলাম, স্মৃতিকথাও লিখেছেন। তার প্রকাশিত ৬৬টি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ১৪টি ছড়াগ্রন্থ। ছোটদের জন্য চমৎকার সব ছড়া লিখেছেন তিনি। ছড়াগ্রন্থগুলো হলো: এলাটিং বেলাটিং, ধান ভানলে কুঁড়ো দেবো, গোলাপ ফোটে খুকির হাতে, রঙধনুর সাঁকো, লাল ফুলকির ছড়া, আগুনের ফুলকি ছোটে, নয়নার জন্যে, ইচ্ছে হলো যাই ছুটে যাই, তারার দোলনায় দীপিতা, সবার চোখে স্বপ্ন, চাঁদ জেগেছে সবার চোখে, আমের কুঁড়ি জামের কুঁড়ি, হীরার পাখির গান ও গোছানো বাগান।
তার অধিকাংশ ছড়ার মধ্যেই ফুটে উঠেছে শিশুদের প্রতি অপরিসীম ভালোবাসা। তার ছড়ায় আছে ছোটদের মনভোলানোর রূপকথার কাহিনি, আছে স্বপ্নরাজ্যের হাতছানি।
তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার, আদমজী সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ দেশের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্য পুরস্কার ও পদক পেয়েছেন। ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কবিকে সম্মানসূচক ডি. লিট উপাধিতে ভূষিত করে।
২০০৬ সালের ১৭ আগস্ট, ৭৬ বছর বয়সে তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
নাম: মোহাম্মদ আছাদুজ্জামান
জন্ম: ১ জানুয়ারি ১৯৭৫, আলফাডাঙ্গা, ফরিদপুর।
পিতা: আব্দুল জলিল মোল্লা, মাতা: হাসিনা বেগম। সাত ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয়।
স্ত্রী: আনোয়ারা সুলতানা, সরকারি কলেজে অধ্যাপনা। একমাত্র সন্তান আরীবা ইয়াসিরা মুনতাহা দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন সমাজসেবা অধিদফতরের একজন কর্মকর্তা।
মধুমতি-বারাশিয়ার রূপ মুগ্ধতায় ছড়া লেখা দিয়ে শুরু। স্ত্রী-সন্তানের প্রেরণা, প্রিয় তানভীর আজম সিদ্দিকী (উপসচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়) ও প্রিয় সহকর্মীদের নিরন্তর উৎসাহে লেখালেখি চালিয়ে যাওয়া।
]কাজী নজরুল ইসলাম ১৮৯৯ সালের ২৫ মে পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা কাজী ফকির আহমদ এবং মা জায়েদা খাতুন।
১৮ বছর বয়সে নজরুল সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেন। ২৩ বছর বয়সে তিনি বিদ্রোহী কবিতা লিখে রাতারাতি বিদ্রোহী কবি হিসেবে বিখ্যাত হয়ে ওঠেন। তাঁর রচিত চল্ চল্ চল্ বাংলাদেশের রণসংগীত।
১৯৪২ সালে তিনি দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে কথা বলার শক্তি হারিয়ে ফেলেন। ১৯৭২ সালের ২৪ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নজরুলকে ঢাকায় নিয়ে আসেন এবং জাতীয় কবির মর্যাদা প্রদান করেন। অসামান্য সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি লিট ডিগ্রি, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগত্তারিণী স্বর্ণপদক, ভারতের পদ্মভূষণসহ অসংখ্য পদক, পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেন।
মাত্র ২০ বছরের সাহিত্যজীবনে তিনি অজস্র কবিতা, গান, গল্প, নাটক, উপন্যাস, প্রবন্ধ রচনা করেছেন। তাঁর অগ্নি-বীণা, বিষের বাঁশী, সাম্যবাদী, দোলন-চাঁপা, সিন্ধু-হিন্দোল প্রভৃতি কাব্যগ্রন্থ; ব্যথার দান, রিক্তের বেদন প্রভৃতি গল্পগ্রন্থ; বাঁধন-হারা, মৃত্যুক্ষুধা প্রভৃতি উপন্যাস; ঝিলিমিলি, আলেয়া প্রভৃতি নাটক; যুগবাণী, রাজবন্দীর জবানবন্দী প্রভৃতি প্রবন্ধগ্রন্থ; রুবাইয়াৎ-ই-ওমর খৈয়াম, রুবাইয়াৎ-ই-হাফিজ প্রভৃতি অনুবাদগ্রন্থ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য রচনা।
ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক লিখলেও তিনি মূলত কবি হিসেবেই বেশি পরিচিত। নজরুল প্রায় তিন হাজার গান লিখেছেন এবং অধিকাংশে সুর দিয়েছেন যেগুলো এখন নজরুল-সংগীত বা নজরুল-গীতি নামে পরিচিত।
বাংলা সাহিত্যের এই মহান কবি ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম মীর আব্দুস শুকুর আল মাহমুদ। হাইস্কুলে পড়াশোনাকালেই ঢাকা ও কলকাতার বিখ্যাত সাহিত্য পত্রিকাগুলোতে তার কবিতা প্রকাশিত হতে থাকে। বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত কবিতা পত্রিকায় তার কবিতা প্রকাশিত হলে সমসাময়িক কবি মহলে তাকে নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত।
প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ লোক লোকান্তর (১৯৬৩)। লোক লোকান্তর ও কালের কলস—মাত্র এই দুটি কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কারে ভূষিত হন। সোনালি কাবিন (১৯৭৩) তাকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোট গল্পগ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত প্রকাশিত হয়। ১৯৯৩ সালে বের হয় তার প্রথম উপন্যাস কবি ও কোলাহল।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরে তিনি দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকায় সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদকসহ বেশ কিছু সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার, ফররুখ স্মৃতি পুরস্কার ও জীবনানন্দ দাশ স্মৃতি পুরস্কার অন্যতম। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি পাঁচ পুত্র ও তিন কন্যার জনক। মরহুমা সৈয়দা নাদিরা বেগম তার স্ত্রী।
চঞ্চল আশরাফ
কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও সমালোচক। জন্ম: ১২ জানুয়ারি, ১৯৬৯। ফেনী। বাবা ডা. মাহবুবুল হক, মা তাহেরা বেগম চৌধুরী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর।
গ্রন্থ: কবিতা: চোখ নেই দৃশ্য নেই (১৯৯৩), অসমাপ্ত শিরদাঁড়া (১৯৯৬), ও-মুদ্রা রহস্যে মেশে (২০০২), গোপনতাকামী আগুনের প্রকাশ্য রেখাগুলো (২০০৮), খুব গান হলো, চলো (২০১২), কবিতাসংগ্রহ (২০১৬); গল্প: শূন্যতার বিরুদ্ধে মানুষের জয়ধ্বনি (১৯৯৯), সেই স্বপ্ন, যেখানে মানুষের মৃত্যু ঘটে (২০০৭), কোথাও না অথচ সবখানে (২০১২), নির্বাচিতগল্প (২০১৯); উপন্যাস ও নভেলা: কোনো এক গহ্বর থেকে (১৯৯৭), যে মত্স্যনারী (২০১১), হাওয়া, মৃতের শহরে (২০১৮); প্রবন্ধ: কবিতার সৌন্দর্য ও অন্যান্য বিবেচনা (২০১১); কোষগ্রন্থ: সাহিত্যের পরিভাষা (২০১৪); স্মৃতি: আমার হুমায়ুন আজাদ (২০১০)।
রওশন আরা মুক্তার জন্ম ১৯৮৮ সালের এপ্রিলের ১২ তারিখ। বাবার চাকরিসূত্রে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায়, থানায় কেটেছে তার শৈশব-কৈশোর।
মূলত কবি। চিন্তা করতে ভালোবাসেন, চিন্তার পথে কোথাও থেমে যেতে চান না। বুলিসর্বস্ব মানবিক পৃথিবী না, নির্বাক প্রেমের পৃথিবীর স্বপ্ন দেখেন।
প্রকাশিত গ্রন্থ
কবিতা:
অপ্রাপ্তবয়স্কা (২০১৩)
এলদোরাদো (২০১৬)
কেন দোলনচাঁপা (২০১৮)
গল্প:
টরে-টক্কা ( ২০১৮)
ঘুঘু (২০১৯)
হাবীবুল্লাহ সিরাজী ১৯৪৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি বুয়েটের ছাত্র সংসদের সাহিত্য সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৭০ সালে বুয়েট থেকে যন্ত্রকৌশল বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৮৭ সালে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের অগ্নিগর্ভ থেকে জন্ম নেয়া জাতীয় কবিতা পরিষদের তিনি চার মেয়াদে (২০০৭-২০১৫) সভাপতি ছিলেন।
কবি হিসেবে হাবীবুল্লাহ সিরাজীর বিকাশ ষাটের দশকের শেষ দিকে। এই দশকে অনেক মেধাবী ও জনপ্রিয় কবি থাকা সত্ত্বেও হাবীবুল্লাহ সিরাজীর কাব্যাঙ্গন ষাটের মূল প্রবণতা থেকে প্রাতিস্বিক।
হাবীবুল্লাহ সিরাজীর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৩৫। এছাড়াও তার ১০টি পদ্য/ছড়াগ্রন্থ, ২টি উপন্যাস, ২টি প্রবন্ধ, ১টি স্মৃতিকথা প্রকাশিত হয়েছে।
বাংলা সাহিত্যে অবদানের স্বীকৃতি-স্বরূপ তিনি যশোর সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার (১৯৮৭), আলাওল সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৯), বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৯১), বিষ্ণু দে পুরস্কার (২০০৭), রূপসী বাংলা পুরস্কার (২০১০) ও একুশে পদক (২০১৬) লাভ করেন।
কবি হাবীবুল্লাহ সিরাজী ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ থেকে মৃত্যু পর্যন্ত বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ছিলেন। ক্যানসারে আক্রান্ত হাবীবুল্লাহ সিরাজী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৪ মে ২০২১ তারিখে মৃত্যুবরণ করেন।
বাংলা সাহিত্যের এই মহান কবি ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
জন্ম কুষ্টিয়ার হাজরাহাটী গ্রামে। বেড়ে উঠেছেন ট্রাডিশনাল হিন্দু ফ্যামিলিতে। ছেলেবেলা কেটেছে প্রচুর বই পড়ে। যৌথ পারিবারিক আবহে সময়টা ছিল কালারফুল। বাবার সরকারি চাকরির সুবাদে থেকেছেন অনেক জায়গায়। স্কুলজীবন ধারাবাহিক ছিল না। উচ্চশিক্ষাও স্থিতিশীল হয়নি। আইইবি (বুয়েট)-এ সিভিলে অনার্সে ভর্তি হন। তিন বছর পড়ে ভালো না লাগায় সেখানকার পাঠ চুকান। সিনেমার নেশা ছিল আগে থেকেই। স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে সিনেমা নিয়ে পড়ছেন। মেইনস্ট্রিম সিনেমায় কাজ করেন। স্ক্রিপ্ট সুপারভাইজার, এক্সিকিউটিভ প্রোডিউসার, ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। ভালো লাগে লিখতে।
Be the first to review “মাই আমব্রেলা”