নতুন বই
-
সাক্ষাৎকার-ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ দুটি বই
খালেদ মুহিউদ্দিন সবার কাছে পরিচিত নির্ভীক ও নিরপেক্ষ সাংবাদিক হিসেবে। তিনি বর্তমানে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে’র বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন।
সাংবাদিকতার টানে নিরাপদ সরকারি চাকরি ছেড়ে যোগ দেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনে। তিনি সবার নজরে আসেন এখানে প্রচারিত ’আজকের বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। তাঁর নেওয়া একের পর এক ইন্টারভিউ সামাজিক যোগাযোমাধ্যমে ঝড় তোলে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ইন্টারভিউটি।
এতেও থেমে থাকেননি তিনি। তাঁর লেখা বই সাংবাদিকতায় পড়ুয়াদের জন্য অবশ্যপাঠ্য। এভাবে তিনি সাংবাদিকতা জগতে হয়ে উঠেছেন একটি দৃষ্টান্ত।১৯৭২ সালে নাসির আলী মামুন বাংলাদেশে পোট্রেট ফটোগ্রাফির সূচনা করেন। আমাদের কালের শ্রেষ্ঠ মানুষেরা তাঁর ক্যামেরায় বন্দি হয়ে আছে। তাদের বিভিন্ন সময়ের মুহূর্তগুলো তিনি অত্যন্ত পারদর্শিতার সঙ্গে ধরে রেখেছেন আলোকচিত্রে এবং তার তোলা বিশিষ্টজনদের স্থিরচিত্রে আলো আঁধারের ঐশ্বরিক স্পর্শ তাঁকে।
৳ 608 -
অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা
এই শতকের প্রথম দশকের কবি এহসান হাবীব। সম্পাদনা করেছেন ছোটকাগজ ‘শূন্য’। প্রকাশিত কবিতার বই ‘শাদা প্রজাপতি’ (২০০৯), ‘টীকাভাষ্য’ (২০১৫) এবং ‘পুষ্পদাহকাল’ (২০২২)। গদ্যের বই ‘কন্সপিরেসি অব সাইলেন্স’ (২০১১)। এহসান হাবীৰ কৰি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় তার বিরুদ্ধে ২০১৭ সালে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিতর্কিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় মামলা হয় এবং তাকে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় হতে বরখাস্ত করা হয়। পরবর্তীতে মামলা থেকে জামিন নেওয়ার পর তাকে গুমের উদ্দ্যেশ্যে অপহরণ করা হয়। গুম থেকে মুক্ত হয়ে ২০১৮ সালে তিনি অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা” নামে একটি প্রথাবিরোধী সংগঠন করে তোলেন। এই শিরোনামে প্রতিবাদী কবিতাপাঠের আয়োজন করেন ময়মনসিংহ, শ্রীমঙ্গল ও খুলনায়। সম্পাদনা করেছেন ‘অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা’ শিরোনামে বিশেষ বুলেটিন। কবি এহসান হাবীবের জন্ম ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৮১ সালে কিশোরগঞ্জের যশোদলপুরে। পড়াশোনা করেছেন বাংলাসাহিত্যে। কর্মজীবনে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও এহসান হাবীব কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে ময়মনসিংহে বসবাস করছেন।
কাফি কামাল। কবি, গল্পকার, সাংবাদিক। জন্ম: ৮ জানুয়ারি ১৯৮০। চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার অনুকূল গ্রামে।বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক সম্পন্নের পর কাফি কামাল যুক্ত হন সাংবাদিকতায়। রাজনৈতিক বিষয়ে দীর্ঘ দেড় দশক দৈনিক মানবজমিন-এ সাহসী ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করেছেন। টেলিভিশন টকশোতে ছিলেন মুখর। মুক্তিযোদ্ধা পিতার সন্তান কাফি কামাল সবসময় বাক-স্বাধীনতার পক্ষে, সাংবাদিক নির্যাতন ও স্বাধীন গণমাধ্যম বিরোধী কালো আইনের বিরুদ্ধে সোচ্চার এক কন্ঠস্বর। গুম-খুন ও বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা বিষয়ে অনুসন্ধান ও গবেষণাকারী অন্যতম এক সাংবাদিক তিনি। প্রতিবাদী ভূমিকার কারনে ক্ষমতাসীন দলের কর্মীদের হামলার শিকার ও সরকারের রোষানলে পড়ে বর্তমানে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছেন।কাফি কামাল লেখালেখিতে যুক্ত হন কৈশোরে। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ১২। কাব্যগ্রন্থ- ‘ডনুতীরে টংঘর (২০০৬), ‘তীরবর্তী হাওয়াঘর’ (২০০৮), ‘প্রসবকালীন তাপবিদ্যুৎ (২০১০) ও ‘ঋতুরঙ্গ’ (২০১১); গল্পগ্রন্থ- চাট্টগ্রামী ভাষায় প্রথম পূর্ণাঙ্গ গল্পগ্রন্থ ‘মেইট্টাল’ (২০১১), ‘কন্যাযাত্রী’ (২০১৩), ‘কন্যারাশির জাতক’ (২০১৪); ভ্রমণকাহিনী কুতুবমিনার থেকে কন্যাকুমারী’ (২০১৩), গবেষণাগ্রন্থ- ‘আত্মীয়তার বন্ধনে রাজনীতি (২০১৬), সম্পাদনা- বাংলা সাহিত্যে প্রথম দশকভিত্তিক প্রবন্ধ সংকলন ‘শূন্য দশকের নির্বাচিত প্রবন্ধ’ (২০১৫) এবং একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আয়োজিত গণজ্ঞ্যানীর উপর কেন্দ্রীয় বিএনপি প্রকাশিত ডকুমেন্টেশন ‘গনশুনানী’ বইয়ের গ্রন্থক ও সম্পাদক। ২০১৬-১৭ সালে দুই বছর সম্পাদনা করেছেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মুখপত্র “রিপোর্টার্স শুয়ো’। একজন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে জাতীয় প্রেস ক্লাব, ডিআরইউ ডিইউজেসহ একাধিক সংগঠনের স্থায়ী সদস্য তিনি।
৳ 300 -
মুখোমুখি
খালেদ মুহিউদ্দিন সবার কাছে পরিচিত নির্ভীক ও নিরপেক্ষ সাংবাদিক হিসেবে। তিনি বর্তমানে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে’র বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন।
সাংবাদিকতার টানে নিরাপদ সরকারি চাকরি ছেড়ে যোগ দেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনে। তিনি সবার নজরে আসেন এখানে প্রচারিত ’আজকের বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। তাঁর নেওয়া একের পর এক ইন্টারভিউ সামাজিক যোগাযোমাধ্যমে ঝড় তোলে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ইন্টারভিউটি।
এতেও থেমে থাকেননি তিনি। তাঁর লেখা বই সাংবাদিকতায় পড়ুয়াদের জন্য অবশ্যপাঠ্য। এভাবে তিনি সাংবাদিকতা জগতে হয়ে উঠেছেন একটি দৃষ্টান্ত।৳ 260 -
-
মুখোমুুখি
নূরুল হুদা
খুব বেশি আড়াল ছাড়াই তিনি উত্তর দিয়েছেন। বিশ ও একুশ শতকের যে সংকট, সাহিত্যতত্ত্ব, যান্ত্রিক বিবর্তন সবই প্রশ্নে অন্তর্ভুক্ত ছিল। ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ তিনি এড়িয়ে যেতে চাননি। কারণ সাহিত্যের উৎসমূলে সেগুলো দারুণ কার্যকরী। প্রাচ্য ও প্রতীচ্য পুরাণের তিনি এক বিশেষজ্ঞ, সাহিত্যের ক্ষেত্রে, শ্রেণিকক্ষে পাঠগ্রহণ ও পাঠদানে যেহেতু তিনি সিদ্ধহস্ত ইংরেজি সাহিত্যে, অনুবাদ কর্মে যেহেতু তার রয়েছে অবাধ বিচরণ, সেহেতু এ সাক্ষাৎকারটি কেবল কবি মুহম্মদ নূরুল হুদাকে জানার জন্যই উপযোগী নয়, সাহিত্যের খুঁটিনাটি বিশ্লেষণ ও প্রয়োগে কাজে আসবে।
এই বইয়ের সাক্ষাৎকারগুলোর কিছু বেশ পদ্ধতিগতভাবে গ্রহণ করা হয়েছে, একটি কালোত্তীর্ণতার দিকে যাত্রার প্রবণতা আছে এবং কবিও তার বিশ্বাস ও বাকবিদগ্ধতার সঙ্গে উত্তর দিয়েছেন প্রশ্নগুলোর। একার্থে বলা চলে, চালাকি কিংবা কিতাবি করার তাগিদ ছিল না কোনো পক্ষ থেকেই। সাহিত্যের প্রয়োজনেই গড়ে উঠেছে সাক্ষাৎকারগুলো। এটি ভালো যে সাক্ষাৎকারগুলো তার কবিতার মতো ইঙ্গিত ও প্রতীকী না হয়ে যৌক্তিক সারল্যের ওপর দাঁড়িয়েছে।৳ 400 -
ডিজিটাল কর্তৃত্ববাদ, নজরদারি পুঁজিবাদ ও মানুষের স্বাধীন ইচ্ছার ভবিষ্যৎ
কল্লোল মোস্তফা
কল্লোল মোস্তফা প্রকৌশলী, লেখক ও অনুবাদক। তিনি জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, প্রযুক্তি, পরিবেশ, রাজনীতি, অর্থনীতি, শ্রম অধিকার ইত্যাদি বিষয়ে নিয়মিত লেখালেখি, গবেষণা ও অনুবাদ করেন। তিনি রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ বিশ্লেষণমূলক সংকলন সর্বজনকথার নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। তার প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ উন্নয়নের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০২১), যৌথভাবে প্রকাশিত গ্রন্থ জাতীয় সম্পদ, বহুজাতিক পুঁজি ও মালিকানার তর্ক (২০১০) এবং অনুবাদ সংকলন কর্তৃত্ববাদ, আধিপত্য ও মুক্তির দিশা: বৈশ্বিক অভিজ্ঞতা (২০২০)।
৳ 600
বেস্ট সেলার
-
উন্নয়ন বিভ্রম
জিয়া হাসান উন্নয়ন অর্থনীতি-বিষয়ক গবেষক। অর্থনীতির পাশাপাশি রাজনীতি, সমাজ ও ভূ-রাজনীতি নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নে তার বিশ্লেষণ আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
জিয়া হাসানের লেখালেখির ক্ষেত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, এবং পত্রিকার সম্পাদকীয়। সরকারি চাকুরি, দেশি-বিদেশি করপোরেশন এবং ব্যবসায় লিডারশিপ পজিশনে তার ২০ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। বর্তমানে তিনি জার্মানির ফেডারেল শিক্ষা ও গবেষণা মন্ত্রণালয়ের (বিএমবিএফ) অধীনে জার্মান কারিগরি শিক্ষার মানোন্নয়ন সংক্রান্ত একটি প্রকল্পে গবেষণায় নিয়োজিত।
ব্যক্তি জীবনে জিয়া হাসান দুই পুত্র এবং এক কন্যা সন্তানের জনক।
৳ 800 -
বাঙালির মিডিয়োক্রিটির সন্ধানে
ফাহাম আব্দুস সালামের লেখার সাথে পরিচিত সবাই জানেন যে ফাহাম ভালো লিখতে পারেন। তবে ফাহামের তিনটি গুণ আলাদা করে বলা যায়, যা লিখতে পারেন এরকম বহু লোকের মাঝে আমরা খুঁজি কিন্তু পাই না।
ফাহাম চিন্তা করতে জানেন। চিন্তার ব্যাপারটা বুঝতে হলে আমরা কেনেডিয়ান সাইকোলজিস্ট জর্ডান পিটারসনের কথা ধার করতে পারি। তিনি বলছেন যে, মানুষ সাধারণত তাদের মাথায় যে চিন্তাটা আসে সেটা নিয়ে চিন্তা করে না। অর্থাৎ যে কোনো ইস্যুতে একটি সাধারণ ভাবনা তাদের আসে ঠিকই, কিন্তু সেই প্রাথমিক ধারণাটা কতটা উপযুক্ত হয়েছে তা নিয়ে তারা আর চিন্তা করতে পারে না। ফাহাম এই কাজটা পারেন। তিনি পদ্ধতিগতভাবে চিন্তা করতে পারেন বলে নিজের ভাবনাকে ছকে নিতে পারেন। যদি ফাহামের কোনো চিন্তায় ভুল থাকে তাহলে সেটাও তিনি পদ্ধতিগতভাবেই করেছেন। তাই কোথায় ভুল হয়েছে সেটা ধরিয়ে দিতে পারলে তিনি বুঝবেন। সবাই বোঝে না।
যেহেতু চিন্তা করতে পারেন, তাই ফাহাম অন্যের কথার যুক্তি তলিয়ে দেখতে পারেন। ফলে অন্যের ব্যক্তি-সমালোচনা না করে তিনি প্রত্যেকের কথাকে সেই চিন্তার মাপকাঠিতে যাচাই করে সেটাকে সমর্থন বা সমালোচনা করতে পারেন। এ ব্যাপারে তার নিজের প্রেজুডিস যেন কাজ না করে সেই প্রচেষ্টা ফাহামের থাকে। অনেকেরই থাকে না।
ফাহাম চিন্তা করে যে সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন সেটিকে অকপটে বলতে পারেন। সিদ্ধান্ত সঠিক হলে, সেটিকে তিনি কাউকে খুশি করার জন্য অথবা কেউ বেজার হবে— এই চিন্তায় আটকে রাখেন না। বলাই বাহুল্য যে এ কাজটিও বহু লোক করতে পারেন না।
এ তিনটি গুণ ফাহাম আব্দুস সালামের চিন্তা ও লেখাকে আলাদা করবে।
৳ 400 -
অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক, উন্নয়ন বিশ্লেষক এবং প্রযুক্তিবিদ। বহুল আলোচিত চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ পুস্তকের রচয়িতা। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত হয়েছে তার দ্বিতীয় বই বাংলাদেশ: অর্থনীতির ৫০ বছর।
১৯৮০ সালে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জের বান্দুয়াইনে জন্মগ্রহণ করেন। মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডস-এ কর্মরত আছেন।
ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। টেকসই উন্নয়নের নিরিখে বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরের কাঠামোগত সংস্কার, সুশাসন, প্রাতিষ্ঠানিক শুদ্ধিকরণ এবং প্রযুক্তির কার্যকারিতার সাথে স্থানীয় জ্ঞানের সমন্বয় ঘটিয়ে বাংলাদেশের ছোট-বড় সমস্যা সমাধানের পর্যালোচনা করে থাকেন। তিনি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান। তাই এসকল বিষয়ে তার নিজস্ব মুক্তচিন্তা স্বাধীনভাবে প্রকাশের প্রয়াস করেন।
তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: টেকসই উন্নয়নের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন কাঠামোগত ও পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি শিক্ষা স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক এবং অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে তিনি একজন টেকসই উন্নয়ন কর্মী, লেখক ও গবেষক। প্রথম আলো, দি বিজনেজ স্টান্ডার্ড, শেয়ারবিজ-সহ দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লেখেন।৳ 700 -
মুখোমুখি
খালেদ মুহিউদ্দিন সবার কাছে পরিচিত নির্ভীক ও নিরপেক্ষ সাংবাদিক হিসেবে। তিনি বর্তমানে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে’র বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন।
সাংবাদিকতার টানে নিরাপদ সরকারি চাকরি ছেড়ে যোগ দেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনে। তিনি সবার নজরে আসেন এখানে প্রচারিত ’আজকের বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। তাঁর নেওয়া একের পর এক ইন্টারভিউ সামাজিক যোগাযোমাধ্যমে ঝড় তোলে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ইন্টারভিউটি।
এতেও থেমে থাকেননি তিনি। তাঁর লেখা বই সাংবাদিকতায় পড়ুয়াদের জন্য অবশ্যপাঠ্য। এভাবে তিনি সাংবাদিকতা জগতে হয়ে উঠেছেন একটি দৃষ্টান্ত।৳ 260 -
বিলিয়ন ডলার স্টার্টআপ
মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন। বর্তমানে দৈনিক প্রথম আলোর যুব কার্যক্রম ও অনুষ্ঠান প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন।
দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় গণিত, বিজ্ঞান, উদ্যোগ ও শিক্ষা নিয়ে লেখালেখি করছেন। কাজ করছেন গণিত নিয়ে— বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক হিসাবে। গণিতের পাশাপাশি বিজ্ঞান ও কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
২০১১ সালে তার হাতেই সূচনা হয় ‘চাকরি খুঁজব না, চাকরি দেব’ নামের প্লাটফর্ম। লক্ষাধিক উদ্যোক্তার এই প্লাটফর্মটি দেশে উদ্যোক্তাবান্ধব একটি ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা এবং উদ্যোক্তাদের সহায়তা দেওয়ার জন্য নিরলস কাজ করে চলছে।
স্ত্রী সামিয়া আখ্তার, পুত্র ফারদীম রুবাই ও কন্যা ওয়ামিয়া বিদুষীকে নিয়ে মুনির হাসানের সংসার।৳ 360 -
The NexTop Guide to Higher Study in USA
ফরহাদ হোসেন মাসুম, ইউনিভার্সিটি অব আরকানসা এট মন্টিসেলো থেকে মাস্টার্স করে, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ জর্জিয়াতে পিএইচডি করছেন। ভোকাবুলারি নিয়ে তার লেখা ‘ভোকাবিল্ডার’ বইটি (www.vocabuilder.rocks) জিআরই ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয়। বাংলাদেশের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার সম্ভাবনা প্রচারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন ২০১০ সাল থেকে। তারই ধারাবাহিকতায় তিনি এবং সালমান বিন হোসাইন ২০১১ সালে নেক্সটপ-ইউএসএ (www.nextopusa.com) প্রতিষ্ঠা করেন। পড়াশোনার পাশাপাশি তিনি বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে বিজ্ঞান ও অনুবাদ জনপ্রিয় করার জন্য কাজ করে থাকেন, এবং সেই উদ্দেশ্যে ২০১৫ সালে বিজ্ঞানযাত্রা (www.bigganjatra.org) এবং অনুবাদকদের আড্ডা (www.onubadokderadda.com) প্রতিষ্ঠা করেন। লেখকের ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট লিংক, www.farhadmasum.com.
৳ 200 -
অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা
এই শতকের প্রথম দশকের কবি এহসান হাবীব। সম্পাদনা করেছেন ছোটকাগজ ‘শূন্য’। প্রকাশিত কবিতার বই ‘শাদা প্রজাপতি’ (২০০৯), ‘টীকাভাষ্য’ (২০১৫) এবং ‘পুষ্পদাহকাল’ (২০২২)। গদ্যের বই ‘কন্সপিরেসি অব সাইলেন্স’ (২০১১)। এহসান হাবীৰ কৰি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী রেজিস্ট্রার হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় তার বিরুদ্ধে ২০১৭ সালে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিতর্কিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় মামলা হয় এবং তাকে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় হতে বরখাস্ত করা হয়। পরবর্তীতে মামলা থেকে জামিন নেওয়ার পর তাকে গুমের উদ্দ্যেশ্যে অপহরণ করা হয়। গুম থেকে মুক্ত হয়ে ২০১৮ সালে তিনি অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা” নামে একটি প্রথাবিরোধী সংগঠন করে তোলেন। এই শিরোনামে প্রতিবাদী কবিতাপাঠের আয়োজন করেন ময়মনসিংহ, শ্রীমঙ্গল ও খুলনায়। সম্পাদনা করেছেন ‘অবরুদ্ধ সময়ের কবিতা’ শিরোনামে বিশেষ বুলেটিন। কবি এহসান হাবীবের জন্ম ২১ সেপ্টেম্বর ১৯৮১ সালে কিশোরগঞ্জের যশোদলপুরে। পড়াশোনা করেছেন বাংলাসাহিত্যে। কর্মজীবনে কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও এহসান হাবীব কক্সবাজার ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে ময়মনসিংহে বসবাস করছেন।
কাফি কামাল। কবি, গল্পকার, সাংবাদিক। জন্ম: ৮ জানুয়ারি ১৯৮০। চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার অনুকূল গ্রামে।বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক সম্পন্নের পর কাফি কামাল যুক্ত হন সাংবাদিকতায়। রাজনৈতিক বিষয়ে দীর্ঘ দেড় দশক দৈনিক মানবজমিন-এ সাহসী ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা করেছেন। টেলিভিশন টকশোতে ছিলেন মুখর। মুক্তিযোদ্ধা পিতার সন্তান কাফি কামাল সবসময় বাক-স্বাধীনতার পক্ষে, সাংবাদিক নির্যাতন ও স্বাধীন গণমাধ্যম বিরোধী কালো আইনের বিরুদ্ধে সোচ্চার এক কন্ঠস্বর। গুম-খুন ও বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা বিষয়ে অনুসন্ধান ও গবেষণাকারী অন্যতম এক সাংবাদিক তিনি। প্রতিবাদী ভূমিকার কারনে ক্ষমতাসীন দলের কর্মীদের হামলার শিকার ও সরকারের রোষানলে পড়ে বর্তমানে যুক্তরাজ্যে নির্বাসিত জীবন কাটাচ্ছেন।কাফি কামাল লেখালেখিতে যুক্ত হন কৈশোরে। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ১২। কাব্যগ্রন্থ- ‘ডনুতীরে টংঘর (২০০৬), ‘তীরবর্তী হাওয়াঘর’ (২০০৮), ‘প্রসবকালীন তাপবিদ্যুৎ (২০১০) ও ‘ঋতুরঙ্গ’ (২০১১); গল্পগ্রন্থ- চাট্টগ্রামী ভাষায় প্রথম পূর্ণাঙ্গ গল্পগ্রন্থ ‘মেইট্টাল’ (২০১১), ‘কন্যাযাত্রী’ (২০১৩), ‘কন্যারাশির জাতক’ (২০১৪); ভ্রমণকাহিনী কুতুবমিনার থেকে কন্যাকুমারী’ (২০১৩), গবেষণাগ্রন্থ- ‘আত্মীয়তার বন্ধনে রাজনীতি (২০১৬), সম্পাদনা- বাংলা সাহিত্যে প্রথম দশকভিত্তিক প্রবন্ধ সংকলন ‘শূন্য দশকের নির্বাচিত প্রবন্ধ’ (২০১৫) এবং একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট আয়োজিত গণজ্ঞ্যানীর উপর কেন্দ্রীয় বিএনপি প্রকাশিত ডকুমেন্টেশন ‘গনশুনানী’ বইয়ের গ্রন্থক ও সম্পাদক। ২০১৬-১৭ সালে দুই বছর সম্পাদনা করেছেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মুখপত্র “রিপোর্টার্স শুয়ো’। একজন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে জাতীয় প্রেস ক্লাব, ডিআরইউ ডিইউজেসহ একাধিক সংগঠনের স্থায়ী সদস্য তিনি।
৳ 300 -
বাংলাদেশ, অর্থনীতির ৫০ বছর
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
টেকসই উন্নয়ন-বিষয়ক লেখক, বহুল আলোচিত ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ’ পুস্তকের রচয়িতা। ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক, ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশলে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫-০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এবং পেমেন্ট সিস্টেম এক্সপার্ট।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান। সম্পদ ব্যবস্থাপনার স্থানীয় জ্ঞানের সঙ্গে আধুনিক ব্যবস্থাপনার টেকসই সংযোগের চেষ্টা করেন। তার লেখায় বিশেষভাবে গুরুত্ব পায় টেকসই উন্নয়নের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার অবকাঠামো ও পদ্ধতিগত দিকগুলো।
[email protected]৳ 720 -
ভাল্লাগে না
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন স্কুল, 10 Minute School-এর প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক। 10 Minute School-এ প্রতিদিন সাড়ে তিন লাখের বেশি শিক্ষার্থী বিনা মূল্যে পড়াশোনা করছে। তিনি বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় অভূতপূর্ব অবদান রাখার জন্য ইতিমধ্যেই রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের কাছ থেকে পেয়েছেন Queen’s Young Leader পুরস্কার। এ ছাড়া ২০১৮ সালে তিনি বিশ্বের স্বনামধন্য ফোর্বস ম্যাগাজিনের 30 Under 30 লিস্টে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। তাঁর প্রথম বই ‘Never Stop Learning’ ছিল ২০১৮ সালের ‘অমর একুশে বইমেলা’র বেস্টসেলার। ২০১৯ সালে প্রকাশিত ‘ভাল্লাগে না’- বইটিও ছিল বইমেলার বেস্টসেলার । তিনি তাঁর ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্রতিদিন শিক্ষণীয় নানা বিষয়ে ভিডিও তৈরি করে লাখো শিক্ষার্থীকে বিনা মূল্যে শিক্ষাদান করে যাচ্ছেন।
কার্টুন আঁকাই তার জল্পনা-কল্পনা, নেশা ও বর্তমান পেশা। অন্তিক মাহমুদ তার ইউটিউব চ্যানেলে আশপাশে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনা এবং তার নিজের অভিজ্ঞতার মিশেলে কার্টুন ভিডিও তৈরি করেন, যা কিনা বাংলাদেশে একেবারেই নতুন। খুব কম সময়েই তার কার্টুন ভিডিওগুলাে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়ে যায় এবং এরপর তিনি আরও কিছু প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে কাজ শুরু করেন। তিনি Cartoon People-এ একটি নতুন কাটুন সিরিজ তৈরি করেছেন। প্রথম আলাের সঙ্গে নিয়মিত কমিকসের কাজ করছেন এবং 10 Minute School এর কার্টুন অ্যানিমেশন ডিপার্টমেন্টের প্রধান হিসেবে বর্তমানে কাজ করছেন।
৳ 300 -
গ্রোথ হ্যাকিং মার্কেটিং
মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর ঢাকার বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন। দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-’৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় বিজ্ঞান ও গণিতবিষয়ক ফিচার পাতার সম্পাদনা করছেন। কাজ করছেন গণিত নিয়ে— বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক। গণিতের পাশাপাশি বিজ্ঞান ও কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ২০১১ সালে তার হাতেই সূচনা হয় ‘চাকরি খুঁজব না, চাকরি দেব’ নামের প্ল্যাটফর্মের। ফেসবুকে একটি গ্রুপের মাধ্যমে শুরু হয়ে এখন এটি প্রায় ৭৮ হাজারের বেশি উদ্যোক্তা, হবু উদ্যোক্তা ও উদ্যোক্তা কর্মকাণ্ডের বিস্তৃত কর্মযোগের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। দেশে উদ্যোক্তাবান্ধব একটি ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা এবং উদ্যোক্তাদের সহায়তা দেওয়ার জন্য কাজ করে চলেছেন নিরলস। স্ত্রী সামিয়া আখ্তার, পুত্র ফারদীম রুবাই ও কন্যা ওয়ামিয়া বিদুষীকে নিয়ে মুনির হাসান ঢাকায় থাকেন।
৳ 200 -
দি আলকেমিস্ট
ড. ফরহাদ হোসেন মাসুম
ড. ফরহাদ হোসেন মাসুম পেশায় একজন পরিবেশ বিজ্ঞানী। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের আর্গন ন্যাশনাল ল্যাবরেটরিতে গবেষক হিসেবে কাজ করছেন। যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা জনপ্রিয় করার জন্য তিনি এক দশকের বেশি সময় ধরে কাজ করছেন। ২০১১ সালে তিনি NexTop-USA প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ২০১২ সালে উচ্চশিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় ভোকাবুলারির বই VocaBuilder দিয়ে তিনি লেখক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। ভোকাবিল্ডার বইটি বেশ কয়েকটি প্ল্যাটফর্মে বেস্টসেলার হিসেবে তালিকাভুক্ত হয়েছে। ২০১৪ সালে ‘নেক্সটপ গাইড টু হায়ার স্টাডি ইন ইউএসএ’ বইটিও উচ্চশিক্ষায় উচ্চাকাঙ্ক্ষী মহলে অত্যন্ত জনপ্রিয়।
গবেষণা এবং উচ্চশিক্ষায় অবদানের পাশাপাশি তিনি অনুবাদ এবং বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণে অত্যন্ত সক্রিয় ভূমিকা রেখে চলেছেন। ২০১৩ সালে তিনি অনুবাদকদের আড্ডা এবং বিজ্ঞানযাত্রা প্রতিষ্ঠা করেছেন। অনুবাদকদের আড্ডা থেকে অনেক প্রবন্ধ, কবিতা, সিনেমা/টিভি সিরিজের বাংলা সাবটাইটেলের পাশাপাশি অনুবাদ গ্রন্থ “শক্তিমান বর্তমান (The Power of Now by Eckart Tolle)” প্রকাশিত হয়েছে। বিজ্ঞানযাত্রা থেকেও বের হয়েছে বিজ্ঞানযাত্রা ম্যাগাজিন ভলিউম ১ এবং ২, পাশাপাশি ওয়েবসাইটে আছে ৫০০-এর বেশি বিজ্ঞানভিত্তিক প্রবন্ধ।
৳ 320 -
চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ
প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ, জন্ম ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে। ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। তিনি ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫ থেকে ২০০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ একটেল (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
জনাব ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। তিনি তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও পেশাদারত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান।
তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক ও অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে উনি একজন টেকসই উন্নয়নকর্মী, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট। গ্রিনপিস নেদারল্যান্ডসের সদস্য। দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোতে নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লিখেন।
[email protected]৳ 740
টপ রেটেড
-
তুমিও পারবে স্বপ্নকে ছুঁতে
গাজী মিজানুর রহমান
বর্তমান সময়ে ক্যারিয়ার ও চাকরি-প্রত্যাশীদের কাছে ব্যাপক আলোচিত ও তুমুল জনপ্রিয় মুখ গাজী মিজানুর রহমান। তিনি একাধারে একজন লেখক, মোটিভেশনাল স্পিকার, ক্যারিয়ার কলামিস্ট ও ক্যারিয়ার কনসালট্যান্ট। পূবালী ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করলেও বর্তমানে তিনি বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার হিসেবে কর্মরত আছেন। পেশাগত জীবনের পাশাপাশি তিনি চাকরি ও ক্যারিয়ার প্রত্যাশীদের জন্য বিনামূল্যে বিভিন্ন সভা-সেমিনার, জাতীয় পত্রিকা, ফেইসবুক ও ইউটিউবে তাঁর জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে ক্যারিয়ার বিষয়ক বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন। দেশের তরুণ প্রজন্মের মাঝে ক্যারিয়ার বিষয়ক সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তিনি দেশের ৬৪ জেলায় উদ্যোগ নিয়েছেন ‘বাংলাদেশ ক্যারিয়ার অলিম্পয়াড’ এর।
৳ 280 -
ছোটদের স্পোকেন ইংলিশ ২
উম্মে মাইসুন একজন ভিডিও ব্লগার। বাংলা মাধ্যমের ছাত্রী হয়েও সে বাচ্চাদের শেখায় ইংরেজি। ১৩ বছরের মাইসুন মা-বাবার সঙ্গে চট্টগ্রাম শহরেই থাকে। পড়াশোনা করছে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণিতে। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষার প্রতি ঝোঁক ছিল তার। এ জন্য অনেকটা নিজে নিজেই এই চর্চা শুরু করে। এক সময় পোক্ত হয়। সে পরিচিতি পায় করোনার সময়ে ২০২০ সালের জুনে টেন মিনিট স্কুলের একটি ভিডিও থেকে। সেটি ছিল তার মতো অন্য বাচ্চাদের জন্য ইংরেজি শেখানোর ভিডিও। এরপর থেকেই বাচ্চাদের জন্য ফেসবুক পেজে ও ইউটিউবে স্পোকেন ইংলিশের ভিডিও তৈরি করে চলেছে সে। এ পর্যন্ত সে তৈরি করেছে ১৭০টি টিউটোরিয়াল ভিডিও, যেগুলো দেখেছে কোটি কোটি মানুষ। তার একটি ভিডিও সর্বোচ্চ ২ কোটি ৮০ লাখ মানুষ দেখেছে। তার ফেসবুক পেজ মাইসুনস ওয়ার্ল্ড (Maisun’s World) ও ইউটিউব চ্যানেল মাইসুনস ওয়ার্ল্ড (Maisuns World)। তার আরও দুটি বই রয়েছে। একটি ছোটদের স্পোকেন ইংলিশ, অপরটি উপন্যাস দ্য এমারেলড স্টোন।
৳ 280 -
গণিতের জেমস বন্ড
নাম : মোত্তাসিন পাহলভী। বাবা: আতাউর রহমান, মাতা: মাহফুজা রহমান। ১৯৮৭ সালের ১৭ জুলাই পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তিনি এসএসসি পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। এরপর তিনি রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি এবং পরে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করেন।
তিনি একাধারে একজন শিক্ষক, লেখক, প্রকৌশলী ও উদ্যোক্তা। গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি সবার ভালোবাসা তৈরির জন্য তিনি কাজ করছেন। তিনি তার ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে Mottasin Pahlovi- BUETian নিয়মিত গণিত ও বিজ্ঞানের বিষয়গুলো মজা করে উপস্থাপন করেন। সম্প্রতি তিনি www.mpbian.com নামে একটি website পরিচালনা করছেন, যা দ্বারা সব শ্রেণির শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।৳ 340 -
ছোটদের স্পোকেন ইংলিশ
উম্মে মাইসুন একজন ভিডিও ব্লগার। বাংলা মাধ্যমের ছাত্রী হয়েও সে বাচ্চাদের শেখায় ইংরেজি। নিজের ব্লগিংয়ের পাশাপাশি বর্তমানে যুক্ত আছে রবি টেন মিনিট স্কুলের সঙ্গে। ১১ বছরের মাইসুন মা-বাবার সঙ্গে চট্টগ্রাম শহরেই থাকে। পড়াশোনা করছে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা উচ্চাবিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণিতে। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষার প্রতি ঝোঁক ছিল তার। এ জন্য অনেকটা নিজে নিজেই এই চর্চা শুরু করে। এক সময় পোক্ত হয়। সে পরিচিতি পায় করোনা সময়ে ২০২০ সালের জুনে টেন মিনিট স্কুলের একটি ভিডিও থেকে। সেটি ছিল তার মতো অন্য বাচ্চাদের জন্য ইংরেজি শেখানোর ভিডিও। এরপর থেকেই বাচ্চাদের জন্য ফেসবুক পেজে ও ইউটিউবে স্পোকেন ইংলিশের ভিডিও তৈরি করে চলেছে সে। এ পর্যন্ত তার ৭৭টি ভিডিও দেখেছে ১ কোটি ৬০ লাখের বেশি মানুষ। তার ফেসবুক পেজ মাইসুনস ওয়ার্ল্ড (Maisun’s World) ও ইউটিউব চ্যানেল মাইসুনস ওয়ার্ল্ড (Maisuns World).
৳ 240 -
নিবিড় গণিত
চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। এরপর বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশনে। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। তিনি আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! তিনি মনে করেন গণিত অলিম্পিয়াডের সঙ্গে সঙ্গে এই পরিবর্তন শুরু হয়ে গেছে। নিজেকে তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী ভাবতে গর্ববোধ করেন। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমির প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন।
পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইল কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
ই-মেইল: [email protected]
ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan
প্রকাশিত গ্রন্থ
গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত (২০১৫), অঙ্ক ভাইয়া (২০১৮), নিমিখ পানে: ক্যালকুলাসের পথ পরিভ্রমণ (২০১৯), নিমিখ পানে: যোগজীকরণের গল্প (২০২০), যুক্তিফাঁদে ফড়িং (২০২১), টুটুম জানতে চায় মেঘের কথা (২০২২), গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স, ১ ও ২ (২০২০)৳ 300 -
ভাল্লাগে না
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অনলাইন স্কুল, 10 Minute School-এর প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক। 10 Minute School-এ প্রতিদিন সাড়ে তিন লাখের বেশি শিক্ষার্থী বিনা মূল্যে পড়াশোনা করছে। তিনি বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় অভূতপূর্ব অবদান রাখার জন্য ইতিমধ্যেই রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের কাছ থেকে পেয়েছেন Queen’s Young Leader পুরস্কার। এ ছাড়া ২০১৮ সালে তিনি বিশ্বের স্বনামধন্য ফোর্বস ম্যাগাজিনের 30 Under 30 লিস্টে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন। তাঁর প্রথম বই ‘Never Stop Learning’ ছিল ২০১৮ সালের ‘অমর একুশে বইমেলা’র বেস্টসেলার। ২০১৯ সালে প্রকাশিত ‘ভাল্লাগে না’- বইটিও ছিল বইমেলার বেস্টসেলার । তিনি তাঁর ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্রতিদিন শিক্ষণীয় নানা বিষয়ে ভিডিও তৈরি করে লাখো শিক্ষার্থীকে বিনা মূল্যে শিক্ষাদান করে যাচ্ছেন।
কার্টুন আঁকাই তার জল্পনা-কল্পনা, নেশা ও বর্তমান পেশা। অন্তিক মাহমুদ তার ইউটিউব চ্যানেলে আশপাশে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন ঘটনা এবং তার নিজের অভিজ্ঞতার মিশেলে কার্টুন ভিডিও তৈরি করেন, যা কিনা বাংলাদেশে একেবারেই নতুন। খুব কম সময়েই তার কার্টুন ভিডিওগুলাে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়ে যায় এবং এরপর তিনি আরও কিছু প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে কাজ শুরু করেন। তিনি Cartoon People-এ একটি নতুন কাটুন সিরিজ তৈরি করেছেন। প্রথম আলাের সঙ্গে নিয়মিত কমিকসের কাজ করছেন এবং 10 Minute School এর কার্টুন অ্যানিমেশন ডিপার্টমেন্টের প্রধান হিসেবে বর্তমানে কাজ করছেন।
৳ 300