লেখক: রফিকুল ইসলাম
প্রকাশকাল: 2016
পৃষ্ঠা সংখ্যা: 349
বাঁধাই: হার্ডকাভার
Rafiqul Islam
Islamic Medicine: the key to a better life
৳ 960৳ 1,200
You Save: ৳ 240 (20%)
লেখক: রফিকুল ইসলাম
প্রকাশকাল: 2016
পৃষ্ঠা সংখ্যা: 349
বাঁধাই: হার্ডকাভার
Rafiqul Islam
Islamic Medicine: the key to a better life
Title | ইসলামিক পথ্য: উন্নত জীবনের চাবিকাঠি |
Author | ইউসুফ আল-হাজ্জ আহমাদ |
Publisher | আদর্শ |
Number of Pages | 349 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ মে কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
ছেলেবেলায় বিদ্যালয়ের বাঁধাধরা পড়াশোনায় তার মন বসেনি। বাল্যকালেই তার সাহিত্য প্রতিভার উন্মেষ ঘটে। অসামান্য প্রতিভাধর ছিলেন। মাত্র ১৫ বছর বয়সেই তার বনফুল কাব্য প্রকাশিত হয়।
কবিতা, সংগীত, ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ, ছড়া, ভ্রমণকাহিনি, রম্যরচনা— সাহিত্যের সব শাখায় অসামান্য দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি একাধারে কবি, দার্শনিক, গীতিকার, সুরকার, শিক্ষাবিদ, চিত্রশিল্পী, নাট্য-প্রযোজক ও অভিনেতা। তার অনেক রচনার মধ্যে মানসী, সোনার তরী, চিত্রা, ক্ষণিকা, চোখের বালি, ঘরে-বাইরে, গোরা, যোগাযোগ, শেষের কবিতা, রক্ত করবী, গল্পগুচ্ছ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
১৯১৩ সালে ইংরেজিতে অনূদিত গীতাঞ্জলি কাব্যের জন্য তিনি এশীয়দের মধ্যে প্রথম সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। আমাদের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’ তারই লেখা।
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ আগস্ট এই মহান কবি কলকাতায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
ফিরোজা বহ্নির জন্ম ১৯৮৭ সালের ৫ জুন, ঢাকায়। বাবা ওমর ফারুক শাহজাহান, মা শেলিনা আর্জুমান্দ বানু। বর্তমানে সহমানুষ চমক হাসান ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে। বহ্নি ভিকারুন্নিসা নূন স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশে মৃন্ময় আর্কিটেকচারাল ফার্মে জুনিয়র আর্কিটেক্ট এবং স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে স্থাপত্য অনুষদের প্রভাষক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনাতে। অবসরে বহ্নির ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, জলরঙে ছবি আঁকতে, কাগজ দিয়ে কুইলিং করতে আর উল দিয়ে পশমি টুপি বুনে মানুষকে উপহার দিতে। প্রিয়জনকে চিঠি লেখাও তাঁর খুব প্রিয় কাজ। বহ্নি গল্প করতে প্রচণ্ড ভালোবাসেন, গল্পের রঙে-রসে শ্রোতাদের বহুক্ষণ মজিয়ে রাখার প্রতিভা তাঁর সহজাত। জীবনের পথ পরিক্রমায় কল্পনা আর বাস্তবতার দুই জগতেই অনেক অনেক গল্প জমা হয়েছে তাঁর। সাবলীল লেখনীতে সেই গল্পগুলো পৌঁছে দিতে চান পাঠকের কাছে। লেখালিখির শুরু সেই ভাবনা থেকেই। ‘হাঁটি হাঁটি পা পা’ তাঁর প্রথম একক গ্রন্থ। এর আগে ২০১২ সালে চতুর্মাত্রিক ব্লগ সংকলনে তাঁর লেখা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়। বই নিয়ে যেকোনো পরামর্শ বা মতামত জানাতে পারেন এই ই-মেইল ঠিকানায়: [email protected]
চমক হাসান
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের যে ক’জন তরুণ লেখক পাঠকদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন, চমক হাসান তাদের মাঝে অন্যতম। তিনি শুধু লেখক হিসেবেই নয়, একজন সফল ইউটিউবার এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যক্তিত্ব হিসেবেও ব্যাপকভাবে সমাদৃত। ১৯৮৬ সালের ২৮ জুলাই কুষ্টিয়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেন চমক হাসান। সেখানেই অতিবাহিত করেন শৈশব ও কৈশোর। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত কুষ্টিয়ায় পড়াশোনার পর তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা-তে পিএইচডি সম্পন্ন করছেন। চমক হাসান একজন স্বপ্নদ্রষ্টা, যাঁর আশা হলো- এদেশের ছাত্র-ছাত্রীরা গণ্ডীবদ্ধ শিক্ষাব্যবস্থা থেকে বের হয়ে সহজ ভাষায় লেখা পাঠ্যবই পড়বে এবং বড় হবে বিজ্ঞানকে ভালোবেসে, যার ফলে এ বিষয়ে তিনি লেখালেখি শুরু করেন। গণিত ও বিজ্ঞানকে ভালোবেসে রচিত চমক হাসান এর বই ১৪টি। চমক হাসান এর বই সমূহ এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো ‘অঙ্ক ভাইয়া’, ‘অসাম স্টুডেন্টদের অসাম বিজ্ঞান প্যাকেজ’, ‘গণিতের রঙ্গে হাসিখুশি গণিত’, ‘গল্পে গল্পে জেনেটিক্স’ ইত্যাদি। চমক হাসান এর বই সমগ্র ছাত্র-ছাত্রীদের সহজে গণিত ও বিজ্ঞান বুঝতে নানাভাবে সাহায্য করে। গাইতে-পড়তে-শিখতে- জ্ঞান সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পছন্দ করা এই মানুষটি নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন পড়াশোনাকে যথাসম্ভব আনন্দময় করে তুলতে। এদেশের শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে সহজ ভাষায় সবচেয়ে আনন্দময় উপায়ে পাঠ্যবই পড়বে, এবং সেই সাথে তারা সত্যিকার অর্থেই বিজ্ঞানকে ভালোবেসে সবকিছু বুঝে বুঝে শিখব, মুখস্ত করে নয়- এই স্বপ্ন নিয়েই লেখালেখি চালিয়ে যাবার শপথ নিয়েছেন জনপ্রিয় এই তরুণ লেখক।
প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ, জন্ম ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে। ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। তিনি ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫ থেকে ২০০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ একটেল (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
জনাব ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। তিনি তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও পেশাদারত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান।
তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক ও অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে উনি একজন টেকসই উন্নয়নকর্মী, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট। গ্রিনপিস নেদারল্যান্ডসের সদস্য। দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোতে নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লিখেন।
[email protected]
মোহাম্মদ আজম জন্ম ২৩ আগস্ট, ১৯৭৫ নোয়াখালীর হাতিয়ায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত। বাংলা ভাষার উপনিবেশায়ন ও বি-উপনিবেশায়ন নিয়ে গবেষণা করে পিএইচ ডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। প্রবন্ধ ও সমালোচনা লিখে থাকেন। আগ্রহের বিষয় সাহিত্য, নন্দনতত্ত্ব, ইতিহাস, রাজনীতি ও সংস্কৃতি অধ্যয়ন। ছোট-বড় শতাধিক প্রবন্ধ প্রকাশ করেছেন। অনুবাদ করেছেন গুরুত্বপূর্ণ কিছু তাত্ত্বিক রচনা। প্রকাশিত গ্রন্থ : বাংলা ও প্রমিত বাংলা সমাচার [প্রথমা, ২০১৯]। বাংলা একাডেমি থেকে বেরিয়েছে সম্পাদিত গ্রন্থ নির্বাচিত কবিতা : সৈয়দ আলী আহসান [২০১৬]। কবি ও কবিতার সন্ধানে এবং বাংলাদেশ : সাংস্কৃতিক রাজনীতি ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি নামে দুটি বই প্রকাশের পথে। এখন কাজ করছেন হুমায়ূন আহমেদের উপর পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ প্রণয়নের লক্ষ্যে।
অরূপ রাহী তার ভাবচর্চার মাধ্যম হিসেবে ‘কবিতা’, ‘সংগীত’, ‘প্রবন্ধ রচনা’ থেকে শুরু করে আড্ডা, সঙ্গ ও সাংগঠনিক অনুশীলন- অনেক কিছুই করেন। পশ্চিমা ঔপনিবেশিক আধুনিক মডেলের ‘শিল্পী’, ‘বুদ্ধিজীবী’ বা ‘দার্শনিক’ বা ‘অ্যাকটিভিস্ট’ তিনি নন। জুলুমশাহিমুক্ত, বিঔপনিবেশিক সাম্য আর ইনসাফের সমাজ-দেশ-দুনিয়া কায়েমের জন্য ভাব-তত্ত্ব-অনুশীলন তার ফকিরির প্রধানতম দিক।
এক যুগের বেশি সময় ধরে দেশি ও বিদেশি অনেক প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ডিংয়ের সাথে জড়িত থেকে নিজের অভিজ্ঞতার ঝুড়িকে সমৃদ্ধ করেছেন বইটির লেখক মোহাম্মদ ইকরাম।
ব্যক্তিগত জীবনে অর্থনীতিতে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন থাকার কারনে পেশাগত জীবনে প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্রান্ডিংয়ের পাশাপাশি বিজনেস গ্রোথে সরাসরি ভুমিকা রাখতে পেরেছেন।
বাংলাদেশের প্রথম সারির অনলাইন পত্রিকা, প্রথম সারির ইকমার্স প্রতিষ্ঠান, প্রথম সারির ট্রেনিং প্রতিষ্ঠানের সাথে লেখকের কাজ করার অভিজ্ঞতা দেশীয় বাজারে অনলাইন মার্কেটিংয়ের পরিকল্পনা করার দক্ষতা বৃদ্ধি করেছে অনেকগুণ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন দক্ষ জনশক্তি তৈরির কাযক্রমের আওতাধীন বিভিন্ন ট্রেনিং প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত থেকে বিগত ৮ বছর ধরে অনেকজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার তৈরির সফল একজন কারিগর বইটির লেখক।
Be the first to review “ইসলামিক পথ্য: উন্নত জীবনের চাবিকাঠি”