Your Cart: 6 items
You may be interested in…
-
ঠিক-বেঠিক মার্কেটিং
গালীব বিন মোহাম্মদ একজন মার্কেটিয়ার। ভালোবাসেন প্রাচীন শহর আর সভ্যতায় ঘুরে বেড়াতে, নতুন পা দেওয়া শহরের ক্যাফেতে বসে ধোঁয়া-ওঠা কফির মগে নিতান্তই অচেনা কারও সঙ্গে গল্প জুড়ে দিতে আর মানুষ কেন, কী করে— তার পেছনের কারণটা খুঁজে বের করতে। সঙ্গে ভীষণ ভালোবাসেন নিজের মার্কেটিং প্রফেশনকে।
মার্কেটিংয়ে পড়াশোনা করে কাজ শুরু করেছিলেন বিশ্বখ্যাত নেসলে কোম্পানিতে। সেখান থেকে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, প্রাণ গ্রুপ, এসিআই হয়ে এখন আছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় দুধের ব্র্যান্ড ‘DANO’র মাদার কোম্পানি ডেনমার্কের ‘আরলা ফুডস’-এ ‘হেড অব মার্কেটিং’ হিসেবে।
বেড়ানোর নেশায় কিংবা কাজের প্রয়োজনে প্রচুর দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াতে হয় তাকে। তখন তার ব্যাগে মোবাইল ফোনের চার্জারের সঙ্গে আর কিছু থাকুক না থাকুক, সব সময়ই থাকে কিছু বই, তার অবসরের ঘনিষ্ঠ সঙ্গী।৳ 280 -
ফেসবুক মার্কেটিং
এক যুগের বেশি সময় ধরে দেশি ও বিদেশি অনেক প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ডিংয়ের সাথে জড়িত থেকে নিজের অভিজ্ঞতার ঝুড়িকে সমৃদ্ধ করেছেন বইটির লেখক মোহাম্মদ ইকরাম।
ব্যক্তিগত জীবনে অর্থনীতিতে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন থাকার কারনে পেশাগত জীবনে প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্রান্ডিংয়ের পাশাপাশি বিজনেস গ্রোথে সরাসরি ভুমিকা রাখতে পেরেছেন।
বাংলাদেশের প্রথম সারির অনলাইন পত্রিকা, প্রথম সারির ইকমার্স প্রতিষ্ঠান, প্রথম সারির ট্রেনিং প্রতিষ্ঠানের সাথে লেখকের কাজ করার অভিজ্ঞতা দেশীয় বাজারে অনলাইন মার্কেটিংয়ের পরিকল্পনা করার দক্ষতা বৃদ্ধি করেছে অনেকগুণ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন দক্ষ জনশক্তি তৈরির কাযক্রমের আওতাধীন বিভিন্ন ট্রেনিং প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত থেকে বিগত ৮ বছর ধরে অনেকজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার তৈরির সফল একজন কারিগর বইটির লেখক।৳ 340 -
তিতলি
উম্মে শায়লা রুমকী
পিতা: মো. সালেক আহমেদ
মাতা: জাহানারা বেগম
জন্ম: রাঙ্গামাটির মাইনীমুখ। বাবার সরকারি কর্মসূত্রে শৈশবের কিছু সময় কেটেছে পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায় এবং বেশির ভাগ সময় চট্টগ্রাম শহরে। চট্টগ্রাম সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসি প্রথম বিভাগে পাস করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন অনুষদ থেকে ফিজিওথেরাপি বিষয়ে গ্রাজুয়েশন ও ব্রাক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আরলি চাইল্ডহুড ডেভেলপমেন্ট (ইসিডি) মাস্টার্স করে ২০১৩ সালে গড়ে তুলেছেন ফিজিক্যাল থেরাপি অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার (পিটিআরসি) নামে একটি অত্যাধুনিক ফিজিওথেরাপি সেন্টার। এই প্রতিষ্ঠান প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য ফিজিওথেরাপি, স্পিচ থেরাপি, চাইল্ড ডেভেলপমেন্টাল থেরাপিসহ জনগণকে সচেতন করতে নানা সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। উদ্যোক্তা হিসেবে বেশ কিছু জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন। ২০১৮ সালে ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটর লিডারশিপ প্রোগ্রামে আমেরিকান ফেলোশিপ পান।
বর্তমানে লেখালেখির মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষের মাঝে ফিজিওথেরাপি, প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নানাবিধ সমস্যার সমাধান ও সচেতনতা সৃষ্টি করে চলছেন। দেশের শীর্ষস্থানীয় বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় নিয়মিত সচেতনতামূলক কাজ করে চলছেন।
https://www.facebook.com/umma.rumki
[email protected]
PTRC Rehab and Physiotherapy Center
website: www.ptrcbd.com
৳ 200 -
বিলিয়ন ডলার স্টার্টআপ
মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন। বর্তমানে দৈনিক প্রথম আলোর যুব কার্যক্রম ও অনুষ্ঠান প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন।
দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় গণিত, বিজ্ঞান, উদ্যোগ ও শিক্ষা নিয়ে লেখালেখি করছেন। কাজ করছেন গণিত নিয়ে— বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক হিসাবে। গণিতের পাশাপাশি বিজ্ঞান ও কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
২০১১ সালে তার হাতেই সূচনা হয় ‘চাকরি খুঁজব না, চাকরি দেব’ নামের প্লাটফর্ম। লক্ষাধিক উদ্যোক্তার এই প্লাটফর্মটি দেশে উদ্যোক্তাবান্ধব একটি ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা এবং উদ্যোক্তাদের সহায়তা দেওয়ার জন্য নিরলস কাজ করে চলছে।
স্ত্রী সামিয়া আখ্তার, পুত্র ফারদীম রুবাই ও কন্যা ওয়ামিয়া বিদুষীকে নিয়ে মুনির হাসানের সংসার।৳ 360