Title | মাই আমব্রেলা |
Author | তানিম কবির |
Publisher | আদর্শ |
Edition | 1st Published, 2016 |
Number of Pages | 63 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
save
৳ 30মাই আমব্রেলা
৳ 120৳ 150
You Save: ৳ 30 (20%)
Customer Reviews
There are no reviews yet.
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
চঞ্চল আশরাফ
কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও সমালোচক। জন্ম: ১২ জানুয়ারি, ১৯৬৯; ফেনী। বাবা ডা. মাহবুবুল হক, মা তাহেরা বেগম চৌধুরী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর।
প্রকাশিত গ্রন্থ
কবিতা: ‘চোখ নেই দৃশ্য নেই’ (১৯৯৩), ‘অসমাপ্ত শিরদাড়া’ (১৯৯৬), ‘ও-মুদ্রা রহস্যে মেশে’ (২০০২), ‘গোপনতাকামী আগুনের প্রকাশ্য রেখাগুলো’ (২০০৮), ‘খুব গান হলো, চলো’ (২০১২), ‘কবিতাসংগ্রহ’ (২০১৬); গল্প: শূন্যতার বিরুদ্ধে মানুষের জয়ধ্বনি’ (১৯৯৯), ‘সেই স্বপ্ন, যেখানে মানুষের মৃত্যু ঘটে’ (২০০৭), ‘কোথাও না অথচ সবখানে’ (২০১২), ‘নির্বাচিত গল্প’ (২০১৯); উপন্যাস ও নভেলা: ‘কোনো এক গহ্বর থেকে’ (১৯৯৭), ‘যে মৎস্যনারী’ (২০১১), ‘হাওয়া, মৃতের শহরে’ (২০১৮); প্রবন্ধ: ‘কবিতার সৌন্দর্য ও অন্যান্য বিবেচনা’ (২০১১); কোষগ্রন্থ: ‘সাহিত্যের পরিভাষা’ (২০১৪); স্মৃতি: ‘আমার হুমায়ুন আজাদ’ (২০১০): সম্পাদনা: জীবনানন্দ দাশের নির্বাচিত কবিতা’ (২০২৪)
সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৯২৬ সালের ১৫ আগস্ট কলকাতার তার মায়ের বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায়। পিতা নিবারণ ভট্টাচার্য, মা সুনীতি দেবী।
নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের এই সন্তান অল্প বয়সেই শোষিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির আন্দোলনে নিজেকে সম্পৃক্ত করে তোলেন। বঞ্চনাকাতর মানুষের জীবন-যন্ত্রণার চিত্র যেমন তার কবিতায় অঙ্কিত হয়েছে, তেমনি প্রতিবাদ ও বিদ্রোহের সুর উচ্চারিত হয়েছে। তিনি সেকালের দৈনিক পত্রিকা ‘স্বাধীনতার কিশোর সভা’ অংশের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। আমৃত্যু তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন।
আট-নয় বছর বয়স থেকেই সুকান্ত লিখতে শুরু করেন। স্কুলের হাতে লেখা পত্রিকা ‘সঞ্চয়’-এ একটি ছোট্ট হাসির গল্প দিয়ে লেখালেখিতে আত্মপ্রকাশ করেন। কিছুদিন পরে ‘শিখা’ কাগজে ছাপা হয় তার লেখা। তার রচনাবলির মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো: ছাড়পত্র, পূর্বাভাস, মিঠেকড়া, অভিযান, ঘুম নেই, হরতাল, গীতিগুচ্ছ প্রভৃতি।
সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৯৪৭ সালের ১৩ মে মাত্র ২১ বছর বয়সে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন।
শামসুর রাহমানের জন্ম ১৯২৯ সালের ২৩ অক্টোবর, ঢাকার মাহুতটুলিতে। বাবা মুখলেসুর রহমান চৌধুরী ও মা আমেনা বেগম।
জীবদ্দশাতেই তিনি বাংলাদেশের প্রধান কবি হিসেবে মর্যাদা পেয়েছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের ওপর লিখিত তার দুটি কবিতা খুবই জনপ্রিয়। কবিতার পাশাপাশি তিনি গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, কলাম, স্মৃতিকথাও লিখেছেন। তার প্রকাশিত ৬৬টি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ১৪টি ছড়াগ্রন্থ। ছোটদের জন্য চমৎকার সব ছড়া লিখেছেন তিনি। ছড়াগ্রন্থগুলো হলো: এলাটিং বেলাটিং, ধান ভানলে কুঁড়ো দেবো, গোলাপ ফোটে খুকির হাতে, রঙধনুর সাঁকো, লাল ফুলকির ছড়া, আগুনের ফুলকি ছোটে, নয়নার জন্যে, ইচ্ছে হলো যাই ছুটে যাই, তারার দোলনায় দীপিতা, সবার চোখে স্বপ্ন, চাঁদ জেগেছে সবার চোখে, আমের কুঁড়ি জামের কুঁড়ি, হীরার পাখির গান ও গোছানো বাগান।
তার অধিকাংশ ছড়ার মধ্যেই ফুটে উঠেছে শিশুদের প্রতি অপরিসীম ভালোবাসা। তার ছড়ায় আছে ছোটদের মনভোলানোর রূপকথার কাহিনি, আছে স্বপ্নরাজ্যের হাতছানি।
তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার, আদমজী সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ দেশের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্য পুরস্কার ও পদক পেয়েছেন। ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কবিকে সম্মানসূচক ডি. লিট উপাধিতে ভূষিত করে।
২০০৬ সালের ১৭ আগস্ট, ৭৬ বছর বয়সে তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
আলমগীর নিষাদ:
জন্ম ১৩ নভেম্বর ১৯৭৯, সিরাজগঞ্জে। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। পেশায় সাংবাদিক। প্রকাশিত বই- জোছনার ওহি (২০০৪), জোছনার ওহি ও অন্যান্য কবিতা (২০১৪)।
আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম মীর আব্দুস শুকুর আল মাহমুদ। হাইস্কুলে পড়াশোনাকালেই ঢাকা ও কলকাতার বিখ্যাত সাহিত্য পত্রিকাগুলোতে তার কবিতা প্রকাশিত হতে থাকে। বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত কবিতা পত্রিকায় তার কবিতা প্রকাশিত হলে সমসাময়িক কবি মহলে তাকে নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত।
প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ লোক লোকান্তর (১৯৬৩)। লোক লোকান্তর ও কালের কলস—মাত্র এই দুটি কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কারে ভূষিত হন। সোনালি কাবিন (১৯৭৩) তাকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোট গল্পগ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত প্রকাশিত হয়। ১৯৯৩ সালে বের হয় তার প্রথম উপন্যাস কবি ও কোলাহল।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরে তিনি দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকায় সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদকসহ বেশ কিছু সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার, ফররুখ স্মৃতি পুরস্কার ও জীবনানন্দ দাশ স্মৃতি পুরস্কার অন্যতম। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি পাঁচ পুত্র ও তিন কন্যার জনক। মরহুমা সৈয়দা নাদিরা বেগম তার স্ত্রী।
আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম মীর আব্দুস শুকুর আল মাহমুদ। হাইস্কুলে পড়াশোনাকালেই ঢাকা ও কলকাতার বিখ্যাত সাহিত্য পত্রিকাগুলোতে তার ‘কবিতা’ প্রকাশিত হতে থাকে। বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত কবিতা পত্রিকায় তার কবিতা প্রকাশিত হলে সমসাময়িক কবি মহলে তাকে নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত।
প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ লোক লোকান্তর (১৯৬৩)। লোক লোকান্তর ও কালের কলস— মাত্র এই দুটি কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কারে ভূষিত হন। সোনালি কাবিন (১৯৭৩) তাকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোটগল্প গ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত প্রকাশিত হয়। ১৯৯৩ সালে বের হয় তার প্রথম উপন্যাস কবি ও কোলাহল।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরে তিনি দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকায় সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদকসহ বেশ কিছু সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার, ফররুখ স্মৃতি পুরস্কার ও জীবনানন্দ দাশ স্মৃতি পুরস্কার অন্যতম। আল মাহমুদ ২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ৮১ বছর বয়সে মারা যান।
জন্ম ১৯৭১ সাল, সন্দ্বীপে। প্রথম কাব্য এলা হি বরষা। নতুন বাংলা কাব্যভাষার কারণে তুমুল আলোচিত হন তিনি। সম্প্রতি বাংলাভাষার সীমানা ছাড়িয়ে স্প্যানিশ, ইতালিয়ান, সার্বিয়ান, স্লোভেনিয়ান ও ইংরেজিতে অনূদিত হয় তাঁর কবিতা। প্রকাশিত হয় বেলগ্রেডের আলমা প্রকাশনী থেকে Absence of Eye ও ইতালি থেকে Feather of Wings নামে দ্বিভাষিক কাব্যগ্রন্থ। বর্তমানে কাব্যগ্রন্থ সাতটি। ২০১৯ সালে প্রকাশ করেছেন শিল্প-সমালোচনার বই নভেরার রূপ। সম্পাদিত বই চাড়ালনামা ও দর্শনভাষার কাগজ জাতীয় সাহিত্য।
জন্ম কুষ্টিয়ার হাজরাহাটী গ্রামে। বেড়ে উঠেছেন ট্রাডিশনাল হিন্দু ফ্যামিলিতে। ছেলেবেলা কেটেছে প্রচুর বই পড়ে। যৌথ পারিবারিক আবহে সময়টা ছিল কালারফুল। বাবার সরকারি চাকরির সুবাদে থেকেছেন অনেক জায়গায়। স্কুলজীবন ধারাবাহিক ছিল না। উচ্চশিক্ষাও স্থিতিশীল হয়নি। আইইবি (বুয়েট)-এ সিভিলে অনার্সে ভর্তি হন। তিন বছর পড়ে ভালো না লাগায় সেখানকার পাঠ চুকান। সিনেমার নেশা ছিল আগে থেকেই। স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে সিনেমা নিয়ে পড়ছেন। মেইনস্ট্রিম সিনেমায় কাজ করেন। স্ক্রিপ্ট সুপারভাইজার, এক্সিকিউটিভ প্রোডিউসার, ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। ভালো লাগে লিখতে।
Be the first to review “মাই আমব্রেলা”