পিতার চিঠি

৳ 160৳ 200

You Save: ৳ 40 (20%)

সন্তানের মানসিক বিকাশে মাতাপিতার ভূমিকা অপরিসীম। কল্পনাশক্তির পূর্ণতা, সৃজনশীলতার পূর্ণাঙ্গতা, ইতিহাস-সচেতনতা, বিজ্ঞানমনস্কতা, অন্ন বস্ত্র বাসস্থান শিক্ষা ও স্বাস্থ্যচিন্তা , ধর্ম ও দর্শনচিন্তা, ইত্যাদি নানা বিষয়ের পরিপূর্ণ বিকাশে পিতামাতাই হতে পারে যথাযথ কাণ্ডারি।
এই বইয়ের মূল বিষয় একটু ভিন্ন আঙ্গিকে চিঠির মাধ্যমে পুত্রকে উপদেশ প্রদান। এখানে একজন পিতা তার পুত্রকে নানা বিষয়ে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন ধাপে ধাপে পত্রের মাধ্যমে। প্রতিটি পত্রে রয়েছে এক একটি ছোট ছোট বিষয়ের বর্ণনা, যা একজন পাঠকের মনে চিন্তার খোরাক জোগাবে। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা এটি পড়ে নিজ জীবনে প্রয়োগের মাধ্যমে হয়ে উঠতে পারবে উন্নত ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষ।
বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা বই বলতে পাঠ্যপুস্তক বা গল্প-কবিতার বইকে বুঝি। কোনো কোনো পিতামাতা সন্তানকে কেবলমাত্র নিজেদের পছন্দের গ্রন্থ পাঠে বাধ্য করেন, যা যথার্থ নয়। নতুন প্রজন্মের অনুসন্ধিৎসু মনকে ধর্ম, দর্শন, বিজ্ঞান সবকিছুই জানতে দেওয়া উচিত। বর্তমানকালের এই জটিল সময়ে সমাজ ও কর্মক্ষেত্রে সন্তানের অবস্থানকে দৃঢ় করতে প্রয়োজন বহুমুখী চিন্তাভাবনার দ্বার উন্মোচনের।
আমাদের বর্তমান ও আগামী প্রজন্ম যাতে লেখাপড়ার পাশাপাশি দক্ষ, যোগ্য ও আদর্শ মানুষ হিসেবে নিজেদেরকে গড়ে তুলতে পারে এবং দেশ ও জাতির উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখতে পারে, সেসব দিকনির্দেশনাই দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে এই গ্রন্থে।

Book Info
Titleপিতার চিঠি
Authorনিত্য রঞ্জন পাল
Publisherআদর্শ
ISBN978-984-96404-5-5
Edition1st Published, 2022
Number of Pages80
Countryবাংলাদেশ
Languageবাংলা

নিত্য রঞ্জন পাল
জন্ম: ১৯৬৬ ‍সালে ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারি থানার পাঁচুড়িয়া গ্রামে। গাজীপুর ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড স্কুল থেকে এসএসসি ও ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করার পর ১৯৮৫ সালে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। পরে সরকারি বৃত্তি নিয়ে চীনের সান-ইয়াৎসেন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯২ সালে এমবিবিএস এবং ১৯৯৬ সালে জেনারেল সার্জারিতে মাস্টার্স করেন। দেশে ফিরে ১৯৯৭ সাল থেকে তিনি সিরাজগঞ্জের মানুষকে চিকিৎসা-সেবা দিয়ে আসছেন।
ধর্ম, দর্শন, চিকিৎসা, গণিত, বিজ্ঞান ও সাহিত্য তার আগ্রহের বিষয়। তার প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে স্বাস্থ্যবিদ্যাবিষয়ক মানবদৈহিক পাথরবিদ্যা ও Short Notes On Liver And Biliary Tract Surgery; ধর্মবিষয়ক মানব কল্যাণের গান; গণিতবিষয়ক বুঝে করি জ্যামিতি ও বুঝে করি সংখ্যাতত্ত্ব এবং কাব্যগ্রন্থ একাত্তর ও করোনায় কাব্য উল্লেখযোগ্য।
২০১৭ ও ২০২১ সালে সিরাজগঞ্জের দুটি সংগঠন তাকে গুণীজন সংবর্ধনা প্রদান করে। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি এক সন্তানের জনক এবং সস্ত্রীক সিরাজগঞ্জে বসবাসরত।

Customer Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “পিতার চিঠি”

Your email address will not be published. Required fields are marked *