Showing 21–40 of 49 results

  • পালিয়ে যাবার পরে

    আশীফ এন্তাজ রবি

    আশীফ এন্তাজ রবিআমার জীবনের লক্ষ্য বারবার বদলে গেছে।
    ছোটবেলায় আমি আইসক্রিমওয়ালা হতে চেয়েছিলাম। স্কুলে পড়ার সময় হতে চেয়েছিলাম ডাক্তার। যৌবনে আমার জীবনের লক্ষ্য আমূল বদলে যায়। তখন আমি লেডিস হোস্টেলের দারোয়ান হওয়ার বাসনা পোষণ করতাম।
    আমি শেষমেশ কিছুই হতে পারিনি। যেটা হয়েছি, তার নাম ফেরিওয়ালা, আমি গল্প ফেরি করে বেড়াই।
    আড্ডায় আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প বলে যাই। সেই গল্প শোনার জন্য অনেকেই আড্ডায় আসেন। একসময় আড্ডার পরিসর বেড়ে যায়। আমি রেডিওতে রাত জেগে গল্প বলা শুরু করি। কয়েক বছর ধরে গল্পগুলো লিখে ফেলার চেষ্টা করছি। আমার মতো অলস মানুষের জন্য এটি অনেক কঠিন কাজ।
    আমার জন্ম ঢাকায়, ১৯৭৭ সালে। আমার জন্ম নিয়েও তিনটি গল্প আছে। যে ডাক্তারের হাতে আমি জন্মেছিলাম, ওই ডাক্তারনি ছিলেন দেশের শ্রেষ্ঠ চিকিৎসক। পরবর্তী সময়ে অন্য কারণে তিনি বিখ্যাত হন। পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে তার ছেলে একটি খুন করেছিল। নব্বইয়ের দশকে সেই ছেলেটির ফাঁসি হয়। সে সময় এ ঘটনাটি বেশ সাড়া ফেলেছিল।
    জন্ম নিয়ে দ্বিতীয় গল্পটি হলো, আমি জন্মেছিলাম রবিবারে। কাজেই আমার বাবা আমার নাম রাখেন রবি। যদিও এ নামটি নিয়ে সেই সময়ে ব্যাপক বিতর্ক হয়। মুসলমান ছেলের নাম কেন রবি হবে, এ নিয়ে আমার আত্মীয়রা আপত্তি তোলেন। আমার পিতা দ্বিধায় পড়ে যান।
    আমার জন্মসংক্রান্ত তৃতীয় গল্পটি বলতে ইচ্ছে করছে, কিন্তু ফ্ল্যাপে জায়গা কম থাকার কারণে সেই গল্পটি আপাতত মুলতবি থাকুক।
    লেখক পরিচিতিতে শুধু এ বাক্যটিই থাকুক, আমি আশীফ এন্তাজ রবি, গল্পের ফেরিওয়ালা।

    ৳ 160৳ 200
  • প্রোগ্রামিংয়ের চৌদ্দগোষ্ঠী

    প্রায় তিন দশক ধরে লেখালেখি করে যাচ্ছেন ঝংকার মাহবুব। যদিও তার লেখালেখির পুরোটাই গেছে পরীক্ষার খাতায়, পাস নম্বরের আশায়।
    তবে লেখালেখি করে আজ পর্যন্ত ফুটা পয়সা কামাই করতে না পারলেও ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় স্ট্যান্ডআপ কমেডি প্রতিযোগিতায় সেকেন্ড হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিলেন। হাড্ডাহাডি সেই লড়াইয়ে প্রতিযোগী ছিল তিনজন। যাদের মধ্যে একজন ছিল অনুপস্থিত।
    এ ছাড়া নবম শ্রেণিতে পড়ার সময়, উচ্চতা কম হওয়ার সুবিধায়, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বালকদের সাথে জুনিয়র ক্যাটাগরিতে মোরগ লড়াইয়ে নেমেছিলেন তিনি। সেই লড়াইয়ে বড় ক্লাসের ভাই হিসেবে দেখানো সম্মানকে পুঁজি করে, শেষ তিনজন পর্যন্ত পাশ কাটিয়ে টিকতে পেরেছিলেন। তারপর বাকি দুজন বড় ভাইয়ের সম্মানের মাথামুণ্ডু খেয়ে, ওনাকে কনুই দিয়ে গুঁতা মেরে মাটিতে ফেলে দেয়। তখন লুঙ্গির কাছা সামলিয়ে উঠে দাঁড়াতে না পারলেও ততক্ষণে মোরগ লড়াইয়ে তৃতীয় হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। আর পুরস্কার হিসেবে পেয়েছিলেন লাল রঙের সাবানের কেইস।
    বুয়েট থেকে পাস করে, নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্স করে বর্তমানে আমেরিকার শিকাগো শহরে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি।
    www.fb.com/jhankarmahbub

    ৳ 336৳ 420
  • বাংলা ভাষার উপনিবেশায়ন ও রবীন্দ্রনাথ

    মোহাম্মদ আজম
    জন্ম ২৩ আগস্ট, ১৯৭৫ নোয়াখালীর হাতিয়ায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত।
    বাংলা ভাষার উপনিবেশায়ন ও বি-উপনিবেশায়ন নিয়ে গবেষণা করে পিএইচ ডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। প্রবন্ধ ও সমালোচনা লিখে থাকেন। আগ্রহের বিষয় সাহিত্য, নন্দনতত্ত্ব, ইতিহাস, রাজনীতি ও সংস্কৃতি অধ্যয়ন। ছোট-বড় শতাধিক প্রবন্ধ প্রকাশ করেছেন। অনুবাদ করেছেন গুরুত্বপূর্ণ কিছু তাত্ত্বিক রচনা।
    প্রকাশিত গ্রন্থ : বাংলা ও প্রমিত বাংলা সমাচার [প্রথমা, ২০১৯]। বাংলা একাডেমি থেকে বেরিয়েছে সম্পাদিত গ্রন্থ নির্বাচিত কবিতা : সৈয়দ আলী আহসান [২০১৬]। কবি ও কবিতার সন্ধানে এবং বাংলাদেশ : সাংস্কৃতিক রাজনীতি ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি নামে দুটি বই প্রকাশের পথে। এখন কাজ করছেন হুমায়ূন আহমেদের উপর পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ প্রণয়নের লক্ষ্যে।

    ৳ 960৳ 1,200
  • বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হচ্ছিল

    শিশির ভট্টাচার্য্যরে জন্ম ১৯৬৩ সালে, চট্টগ্রামে। প্যারিসের সর্বোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভারততত্ত্ব (১৯৮৫-১৯৮৮) ও ভাষাবিজ্ঞানে (১৯৯২-১৯৯৫) স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েছেন। মন্ট্রিয়ল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভাষাবিজ্ঞানে পি.এইচ.ডি. (২০০৭) করার পর টোকিওর রাষ্ট্রভাষা ইনস্টিটিউটে পোস্টডক্টরাল গবেষণা (২০০৮-১০) সমাপ্ত করেছেন। পেশায় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক। মুখ্য নেশা বাংলা ব্যাকরণ চর্চা ও ভাষাবিজ্ঞানের পাঠদান। গৌন নেশা অনুবাদ, গদ্য ও পদ্যের, ফরাসি/ইংরেজি থেকে বাংলায়। ভাষা ও ব্যাকরণসহ বহু বিচিত্র বিষয়ে জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক জার্নাল ও লিটল ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়েছে খান চল্লিশেক প্রবন্ধ। প্রকাশিত পুস্তক: আপোলিন্যারের কবিতা (১৯৯০), র্যাঁবোর কবিতা (১৯৯১, পুনঃপ্রকাশ: ২০১৪), Bhagwan et son monde orange (১৯৯১), জীবনানন্দের কবিতার ফরাসি অনুবাদ (১৯৯১), সঞ্জননী ব্যাকরণ (১৯৯৮), জার্মানি থেকে Word Formation in Bengali : A Whole Word Morphological Description and its Theoretical Implications (২০০৭), অন্তরঙ্গ ব্যাকরণ (২০১৩), ঈশ্বর-ধর্ম-বিশ্বাস (২০১৪), বাংলা ব্যাকরণের রূপরেখা (২০১৬), বাংলা ভাষা: প্রকৃত সমস্যা ও পেশাদারী সমাধান (২০১৬), Basics of Language and Linguistics in 100 questions (2016)।

    ৳ 640৳ 800
  • বাংলাদেশ, অর্থনীতির ৫০ বছর

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
    টেকসই উন্নয়ন-বিষয়ক লেখক, বহুল আলোচিত ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ’ পুস্তকের রচয়িতা। ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক, ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশলে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫-০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এবং পেমেন্ট সিস্টেম এক্সপার্ট।
    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান। সম্পদ ব্যবস্থাপনার স্থানীয় জ্ঞানের সঙ্গে আধুনিক ব্যবস্থাপনার টেকসই সংযোগের চেষ্টা করেন। তার লেখায় বিশেষভাবে গুরুত্ব পায় টেকসই উন্নয়নের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার অবকাঠামো ও পদ্ধতিগত দিকগুলো।
    [email protected]

    ৳ 576৳ 720
  • বাংলাদেশের কবিতা: তিরিশ বছর

    চঞ্চল আশরাফ

    কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও সমালোচক। জন্ম: ১২ জানুয়ারি, ১৯৬৯; ফেনী। বাবা ডা. মাহবুবুল হক, মা তাহেরা বেগম চৌধুরী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর।

    প্রকাশিত গ্রন্থ

    কবিতা: ‘চোখ নেই দৃশ্য নেই’ (১৯৯৩), ‘অসমাপ্ত শিরদাড়া’ (১৯৯৬), ‘ও-মুদ্রা রহস্যে মেশে’ (২০০২), ‘গোপনতাকামী আগুনের প্রকাশ্য রেখাগুলো’ (২০০৮), ‘খুব গান হলো, চলো’ (২০১২), ‘কবিতাসংগ্রহ’ (২০১৬); গল্প: শূন্যতার বিরুদ্ধে মানুষের জয়ধ্বনি’ (১৯৯৯), ‘সেই স্বপ্ন, যেখানে মানুষের মৃত্যু ঘটে’ (২০০৭), ‘কোথাও না অথচ সবখানে’ (২০১২), ‘নির্বাচিত গল্প’ (২০১৯); উপন্যাস ও নভেলা: ‘কোনো এক গহ্বর থেকে’ (১৯৯৭), ‘যে মৎস্যনারী’ (২০১১), ‘হাওয়া, মৃতের শহরে’ (২০১৮); প্রবন্ধ: ‘কবিতার সৌন্দর্য ও অন্যান্য বিবেচনা’ (২০১১); কোষগ্রন্থ: ‘সাহিত্যের পরিভাষা’ (২০১৪); স্মৃতি: ‘আমার হুমায়ুন আজাদ’ (২০১০): সম্পাদনা: জীবনানন্দ দাশের নির্বাচিত কবিতা’ (২০২৪)

    ৳ 640৳ 800
  • বিজনেস ইন্টেলিজেন্স

    এনামুল হক একজন ব্রিটিশ-বাংলাদেশি ডিজিটাল প্রযুক্তিবিষয়ক লেখক, গবেষক এবং একজন ব্যবস্থাপনা পরামর্শদাতা, যিনি মাইক্রোসফট, ক্যাপজেমিনি, নকিয়া, এইচসিএল টেকনোলজির মতো কোম্পানিগুলোর পাশাপাশি ইউনাইটেড নেশনস হাইকমিশনার ফর রিফিউজিস (UNHCR) এবং ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (ITU)-এর মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে কাজ করেছেন।
    তিনি ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন, ক্লাউড অ্যাডপশন, এআই-ড্রাইভেন আরপিএ (ইন্টেলিজেন্ট প্রসেস অটোমেশন) এবং সার্ভিস ইন্টিগ্রেশন এবং ম্যানেজমেন্ট নিয়ে ফরচুন ৫০০ কোম্পানির সঙ্গে কাজ করেছেন। তিনি আইটি সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট, ক্লাউড কমপিউটিং, এআই, আইওটি এবং বিগ ডেটা অ্যানালিটিকস নিয়ে লিখেছেন। আইটি রূপান্তরে তাঁর ২৬ বছরের সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা রয়েছে।
    এনামুল হক লন্ডন ক্যাম্পাসের ইউনিভার্সিটি অব কভেন্ট্রিতে অতিথি লেকচারার হিসেবে এমবিএ শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিল্পের জ্ঞান শেয়ার করেন। তিনি বিভিন্ন সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন এবং অন্যান্য প্রকাশনার জন্য লেখক হিসেবেও ব্যাপকভাবে কাজ করেছেন। এনামুল হক বহুভাষিক (বাংলা, ফরাসি ও ইংরেজি) এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সুইজারল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য, ভারত, জার্মানিসহ অনেক দেশে বসবাস এবং কাজ করেছেন।
    এনামুল হক সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (ইপিএফএল) থেকে গণিত এবং বিশ্লেষণ (কোর্স ডি ম্যাথমেটিকস স্পেশালিস্ট) এবং জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞানের স্থাপত্য এবং প্রযুক্তি (লাইসেন্স এন সায়েন্স ইনফরম্যাটিক) অধ্যয়ন করেন। তিনি হেলসিঙ্কি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডেটা সায়েন্স, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং মেশিন লার্নিংয়ে ডিপ্লোমা করেছেন। তিনি সম্প্রতি নেতৃত্ব এবং পরামর্শের ওপর হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল সার্টিফিকেশন সম্পন্ন করেছেন।
    enamulhaque.co.uk

    ৳ 256৳ 320
  • বিজ্ঞানীদের কাণ্ডকারখানা ২

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। সরকারি চাকুরে মোঃ শামসুল হুদা ও স্কুলশিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। স্কুল জীবন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পর্যায়— সবখানেই রাগিব অর্জন করেছেন অসাধারণ ভালো ফলাফল। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে। এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগে ৪র্থ ও এইচএসসিতে ১ম স্থান লাভ করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভর্তি পরীক্ষায় ১ম স্থান লাভ করে তিনি কম্পিউটার কৌশল বিভাগ হতে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল। বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান, সেখানে কম্পিউটার নিরাপত্তার উপরে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি— ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ আলাবামা অ্যাট বার্মিংহাম এর কম্পিউটার বিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক এবং সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা— গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    মনোচিকিৎসক স্ত্রী জারিয়া আফরিন চৌধুরী, ছেলে যায়ান ও মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব হাসান বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণের শহর বার্মিংহামে। পেশায় কম্পিউটার বিজ্ঞানী হলেও রাগিবের মন পড়ে থাকে বাংলায়, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির দিকে। বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন, বাংলা ব্লগিং এর সাথে জড়িত থেকেছেন ২০০৫ থেকে। সবার কাছে জ্ঞানের আলো ছড়াবার জন্য অনলাইনে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (http//www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১২ সালে। সেজন্য পেয়েছেন ২০১২ সালে Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant, mBillionth Award। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধিদের জন্য ব্রেইল ও অডিও বই বানাবার ক্রাউডসোর্সড প্রজেক্ট বাংলাব্রেইল প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১৩ সালে, এর জন্য ২০১৪ সালে পেয়েছেন ডয়চে ভেলের The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) Award।
    লেখকের সাথে যোগাযোগের ঠিকানা—
    ইমেইল: [email protected]
    ফেইসবুক: fb.com/ragibhasan

    ৳ 240৳ 300
  • বিজ্ঞানীদের কাণ্ডকারখানা ৩

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটারবিজ্ঞানী ও শিক্ষক। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব অ্যালাবামা অ্যাট বার্মিংহামের কম্পিউটারবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। সরকারি চাকুরে মো. শামসুল হুদা ও শিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে।
    বিজ্ঞান বিভাগে তিনি এসএসসিতে ৪র্থ ও এইচএসসিতে ১ম মেধাস্থান অধিকার করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার কৌশল বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন—সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল।
    বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান, সেখানে কম্পিউটার নিরাপত্তার ওপরে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি—ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়।
    বর্তমানে তিনি সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা—গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    কম্পিউটারবিজ্ঞানী হলেও রাগিবের মন পড়ে থাকে বাংলায়, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির দিকে। বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন, বাংলা ব্লগিংয়ের সাথে জড়িত থেকেছেন ২০০৫ থেকে। ২০১৫ সালে প্রকাশিত রাগিব হাসানের প্রথম দুটি বই গবেষণায় হাতেখড়ি এবং মনপ্রকৌশল বই দুটি একুশে বইমেলার বেস্ট সেলার বইয়ের তালিকায় স্থান করে নেয়।
    জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে অনলাইনে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১২ সালে। সে জন্য পেয়েছেন ২০১২ সালে Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য ব্রেইল ও

    ৳ 240৳ 300
  • বিজ্ঞানীদের কাণ্ডকারখানা ৪

    ডঃ রাগিব হাসান একজন কম্পিউটারবিজ্ঞানী ও শিক্ষক। বর্তমানে ইউনিভার্সিটি অফ অ্যালাবামা অ্যাট বার্মিংহাম এর কম্পিউটারবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। সরকারী চাকুরে মোঃ শামসুল হুদা ও স্কুলশিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে।
    এসএসসিতে চতুর্থ ও এইচএসসিতে প্রথম মেধাস্থান অধিকার করে তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এর কম্পিউটার কৌশল বিভাগ হতে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন; সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল।
    বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান। কম্পিউটার নিরাপত্তার উপরে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ আলাবামা অ্যাট বার্মিংহাম-এর কম্পিউটার বিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক এবং সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা। গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    স্ত্রী ডাঃ জারিয়া আফরিন চৌধুরী একজন সাইকিয়াট্রিস্ট। ছেলে যায়ান আর মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব ও জারিয়া বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বার্মিংহামে।
    বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন, বাংলা ব্লগিং-এর সাথে জড়িত থেকেছেন ২০০৫ থেকে। ২০১৫ সালে প্রকাশিত রাগিব হাসানের প্রথম দুটি বই গবেষণায় হাতেখড়ি ও মনপ্রকৌশল একুশে বইমেলায় বেস্ট সেলার। শিক্ষার্থীদের সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার কৌশল শেখাতে বিদ্যাকৌশল এবং বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করার জন্য তিন খণ্ডে বিজ্ঞানীদের কাণ্ডকারখানা লিখেছেন। ২০১২ সালে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (http//www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠার জন্য Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant এবং ২০১৩ সালে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য ব্রেইল ও অডিও বই বানানোর ক্রাউডসোর্সড প্রজেক্ট বাংলাব্রেইল প্রতিষ্ঠার জন্য ২০১৪ সালে পেয়েছেন ডয়চে ভেলের The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) অ্যাওয়ার্ড।
    [email protected]
    fb.com/ragibhasan
    www.ragibhasan.com

    ৳ 256৳ 320
  • বিয়ন্ড রিলিজিয়ন

     

    ১৯৩৫ সালের ৬ জুলাই তারিখে তিব্বতের তাকসের গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তেনজিন গিয়াৎসো। তিনিই চতুর্দশ দালাই লামা। মাত্র দুই বছর বয়সে তিনি তিব্বতের সর্বোচ্চ ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতা হিসেবে অভিষিক্ত হন।

    ১৯৫৯ সালে চীনা আক্রমণের পর তিনি ভারতে পালিয়ে যান এবং ধর্মশালায় বসতি স্থাপন করেন। তিনি তিব্বতের স্বাধীনতার জন্য অহিংস প্রতিরোধ আন্দোলন পরিচালনা করেন এবং ১৯৮৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি একজন বৌদ্ধ ধর্মগুরু, শিক্ষক, লেখক এবং তিব্বতের জনগণের আধ্যাত্মিক ও রাজনৈতিক নেতা হিসেবে বিশ্বব্যাপী সম্মানিত।

    তিনি শান্তি ও সহিষ্ণুতার প্রচারণা করেন এবং বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষা বিশ্বের কাছে তুলে ধরেন। তিনি তিব্বতের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষার জন্যও কাজ করছেন।

    ৳ 304৳ 380
  • মাহদিয়াত

    আহমেদ দীন রুমি পাঠক পরিচয়েই স্বচ্ছন্দ। জন্ম ১৯৯৬ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি, টাঙ্গাইলের মধুপুরে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর। আগ্রহ ধর্ম, দর্শন ও মিথ নিয়ে।
    প্রকাশিত বই: ‘সাইরাস’ (২০২১)।

    ৳ 480৳ 600
  • মুখোমুখি খালেদ মুহিউদ্দীন

    খালেদ মুহিউদ্দীন

    আয়মান সাদিকখালেদ মুহিউদ্দিন সবার কাছে পরিচিত নির্ভীক ও নিরপেক্ষ সাংবাদিক হিসেবে। তিনি বর্তমানে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে’র বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন।
    সাংবাদিকতার টানে নিরাপদ সরকারি চাকরি ছেড়ে যোগ দেন ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনে। তিনি সবার নজরে আসেন এখানে প্রচারিত ’আজকের বাংলাদেশ’ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। তাঁর নেওয়া একের পর এক ইন্টারভিউ সামাজিক যোগাযোমাধ্যমে ঝড় তোলে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হয় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ইন্টারভিউটি।
    এতেও থেমে থাকেননি তিনি। তাঁর লেখা বই সাংবাদিকতায় পড়ুয়াদের জন্য অবশ্যপাঠ্য। এভাবে তিনি সাংবাদিকতা জগতে হয়ে উঠেছেন একটি দৃষ্টান্ত।

    ৳ 208৳ 260
  • যে অঙ্কে কুপোকাৎ আইনস্টাইন

    মুনির হাসান

    মুনির হাসান (জন্ম ২৯ জুলাই, ১৯৬৬)
    একুশ শতকে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের মেধার বিকাশে যত আয়োজন হয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে সেরা ও গুরুত্বপূর্ণটির নাম ডাচ-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত উৎসব। যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা সুযোগ পায় গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে দেশে ও দেশের বাইরে নিজের মেধার স্ফুরণ ঘটাতে। ২০১৮ সালে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াড থেকে পাওয়া সোনার পদকটি শতাধিক দেশের শিক্ষার্থীরা অংশ নেয় এমন কোনো আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা থেকে এখন পর্যন্ত পাওয়া একমাত্র সোনার পদক। ২০০১ সালে অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল ও অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদের তত্ত্বাবধানে এই উৎসবের শুরুটা করেন মুনির হাসান। তখন তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার সেন্টারে কর্মরত। পাশাপাশি দৈনিক প্রথম আলোর বিজ্ঞান প্রজন্ম নামে সাপ্তাহিক আয়োজনটি সম্পাদনা করেন। সেই থেকে মুনির হাসান আমাদের শিশু-কিশোরদের মেধা বিকাশের এবং তাদের জন্য নতুন নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেই চলেছেন। পালন করে চলেছেন গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব। চট্টগ্রামের সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ হয়ে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক। বুয়েট, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির হয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বিশ্বব্যাংক, আইএফসি ইত্যাদিতে কাজ করেন। এখন দৈনিক প্রথম আলোর যুব কার্যক্রম ও অনুষ্ঠান প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন। স্ত্রী সামিয়া আখ্‌তার, পুত্র ফারদীম রুবাই ও কন্যা ওয়ামিয়া বিদুষীকে নিয়ে মুনির হাসানের সংসার।
    আদর্শ থেকে প্রকাশিত তার গ্রন্থ
    পড়ো পড়ো পড়ো
    শরবতে বাজিমাত
    গ্রোথ হ্যাকিং মার্কেটিং
    ইমোশনাল মার্কেটিং
    বিলিয়ন ডলার স্টার্টআপ

    ৳ 256৳ 320
  • রান্নার ষোলোকলা ১

    আয়শা সিদ্দিকা ১৯৯১ সালের ২ জুন মাগুরা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা মো. আকরাম হোসেন পেশায় একজন ব্যবসায়ী ও মা হাফিজা বেগম গৃহিণী। দুই ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনিই সবার বড়। বর্তমানে তিনি জার্মানির হ্যানোভার শহরে স্বামী ও এক পুত্রের সঙ্গে বসবাস করছেন।
    রান্নার পাশাপাশি বই পড়ার প্রতি তার ভীষণ ঝোঁক রয়েছে। সঙ্গে টুকটাক লেখালেখি করতেও পছন্দ করেন। সেই আগ্রহ থেকেই একজন ফুড ব্লগার হয়ে ওঠা।
    বর্তমানে ব্লগিংয়ের পাশাপাশি ইউটিউবে নিয়মিত রান্নার রেসিপি শেয়ার করছেন। ইতিমধ্যে তার দুটি চ্যানেলে (Aysha Siddika ও Tiffin Box— যথাক্রমে ১৫ লাখ ও ১২ লাখ) মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবার অতিক্রম করেছে। বাংলা চ্যানেলটিতে তার ভিডিওগুলো ২৩ কোটির বেশি বার দেখা হয়েছে।

    ৳ 400৳ 500
  • শ্রেষ্ঠ কবিতা

    আল মাহমুদ

    আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম মীর আব্দুস শুকুর আল মাহমুদ। হাইস্কুলে পড়াশোনাকালেই ঢাকা ও কলকাতার বিখ্যাত সাহিত্য পত্রিকাগুলোতে তার কবিতা প্রকাশিত হতে থাকে। বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত কবিতা পত্রিকায় তার কবিতা প্রকাশিত হলে সমসাময়িক কবি মহলে তাকে নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত।
    প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ লোক লোকান্তর (১৯৬৩)। লোক লোকান্তর ও কালের কলস—মাত্র এই দুটি কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কারে ভূষিত হন। সোনালি কাবিন (১৯৭৩) তাকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোট গল্পগ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত প্রকাশিত হয়। ১৯৯৩ সালে বের হয় তার প্রথম উপন্যাস কবি ও কোলাহল।
    ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরে তিনি দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকায় সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদকসহ বেশ কিছু সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার, ফররুখ স্মৃতি পুরস্কার ও জীবনানন্দ দাশ স্মৃতি পুরস্কার অন্যতম। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি পাঁচ পুত্র ও তিন কন্যার জনক। মরহুমা সৈয়দা নাদিরা বেগম তার স্ত্রী।

    ৳ 560৳ 700
  • শ্রেষ্ঠ গল্প

    আল মাহমুদ

    আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম মীর আব্দুস শুকুর আল মাহমুদ। হাইস্কুলে পড়াশোনাকালেই ঢাকা ও কলকাতার বিখ্যাত সাহিত্য পত্রিকাগুলোতে তার কবিতা প্রকাশিত হতে থাকে। বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত কবিতা পত্রিকায় তার কবিতা প্রকাশিত হলে সমসাময়িক কবি মহলে তাকে নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত।
    প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ লোক লোকান্তর (১৯৬৩)। লোক লোকান্তর ও কালের কলস—মাত্র এই দুটি কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কারে ভূষিত হন। সোনালি কাবিন (১৯৭৩) তাকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোট গল্পগ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত প্রকাশিত হয়। ১৯৯৩ সালে বের হয় তার প্রথম উপন্যাস কবি ও কোলাহল।
    ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরে তিনি দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকায় সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদকসহ বেশ কিছু সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার, ফররুখ স্মৃতি পুরস্কার ও জীবনানন্দ দাশ স্মৃতি পুরস্কার অন্যতম। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি পাঁচ পুত্র ও তিন কন্যার জনক। মরহুমা সৈয়দা নাদিরা বেগম তার স্ত্রী।

    ৳ 800৳ 1,000
  • সবার জন্য GO প্রোগ্রামিং

    ফারহান হাসিন চৌধুরী একজন বাংলাদেশি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। বর্তমানে কর্মরত আছেন freeCodeCamp, Inc-এ। প্রোগ্রামিংয়ের শুরু ১৬ বছর বয়সে, ভিজুয়াল বেসিকের মাধ্যমে; আর লেখালিখির শুরু নিজস্ব একটি ব্লগের মাধ্যমে। freeCodeCamp-এ যোগদানের পর নিজের নিয়মিত দায়িত্বের পাশাপাশি কাজ করেছেন একাধিক ওপেন সোর্স ই-বুক নিয়ে। অবসর সময়ে বই পড়তে এবং বিভিন্ন অনলাইন ফোরামে শিক্ষার্থীদের প্রোগ্রামিং শেখার কাজে সহায়তা করতে ভালোবাসেন।

    ৳ 214৳ 267
  • সহজ কুরআন (৩য় খণ্ড)

     

    প্রথম যা জানা দরকার— আসিফ সিবগাত ভূঞা মাদ্রাসা লাইনের ছাত্র নন। তার পড়াশোনা ‘জেনারেল’ লাইনে। ছাত্র হিসেবে খুব আহামরি না হলেও তার ভালো ভালো জায়গায় পড়াশোনা করার সৌভাগ্য হয়েছে। সেইন্ট জোসেফ স্কুল থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে তিনি বিবিএ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি বহু দিন আর পড়াশেনা না করে এখন অর্থনীতির ওপর মাস্টার্স করছেন— ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে।
    আইবিএতে পড়ার সময় তিনি এক বন্ধুর বাড়িতে ইসলামি আলোচনা শুনতে যান এবং সেখানে গিয়ে তার ইসলামের প্রতি নতুন করে ভালোবাসা জন্মায়। তিনি ধর্মীয় দায়িত্বগুলো কমবেশি পালন করার পাশাপাশি ইসলাম নিয়ে ভালো করে জানার ব্যাপারে আগ্রহ বোধ করেন। গত প্রায় ১৫ বছর তিনি ইসলামি জ্ঞান নিয়ে ধাক্কাধাক্কি করেছেন— কিছুটা অন্যের সাহায্যে, কিছুটা নিজের চেষ্টায়।
    ২০০৯ সালে তিনি কাতারে চলে যান, কাতার ইউনিভার্সিটির একটি এক বছরকালীন আরবি ভাষার কোর্স করতে। আরবি ভাষায় কিছুটা দক্ষতা অর্জন করে তিনি সেটা দিয়ে ইসলামের বিভিন্ন শাস্ত্রের প্রাথমিক পাঠ নেয়া শুরু করেন। সম্প্রতি মিশকাহ ইউনিভার্সিটি নামক একটি অনলাইন বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি নতুন করে আরেকটি ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ইসলামিক স্টাডিজ নিয়ে পড়ছেন। এখানে মিসরের বিখ্যাত ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় আযহার ইউনিভার্সিটির বেশ কয়েকজন প্রফেসরের সান্নিধ্যে তার জ্ঞান অর্জন করার সুযোগ হয়েছে।
    ফেসবুকে আসিফ এখন এক বিরাট কুতুব। তাকে ফলো করতে পারবেন এই প্রোফাইলে—
    www.facebook.com/asifshibgat.bhuiyan

    ৳ 416৳ 520