Showing 61–80 of 297 results

  • ওয়েব ডিজাইন শিখে ডলার আয়

    মো. নাসিম সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘ফ্রিল্যান্সার নাসিম’ হিসেবে পরিচিত। তিনি শিক্ষাজীবনের পাশাপাশি ২০১১ সালে ফ্রিল্যান্সিং ও ২০১৮ সালে ইউটিউবে কন্টেন্ট তৈরি করা শুরু করেন। বর্তমানে ফেসবুক ও ইউটিউবে তার অনুসারীর সংখ্যা মিলিয়ন পেরিয়েছে। ২০১৬ সালে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস ফ্রিল্যান্সার ডটকম সারা বিশ্বের সব দেশের মধ্যে তাদের ২০ মিলিয়ন রেজিস্টার্ড ফ্রিল্যান্সার মাইলফলকের একটি ভিডিও ডকুমেন্টারিতে ১০-১২ জনের শর্টলিস্টেড তালিকায় তাকে একজন তরুণ ও সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে তুলে ধরে।
    বইমেলা ২০২০-এ তিনি তার প্রথম বই (ফ্রিল্যান্সিং: ইন্টারনেট থেকে আয়) রচনা করে রকমারি ডটকমে সেরা লেখক ও বেস্ট সেলার তালিকায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন।
    এ ছাড়া ২০১৯ সালে তিনি ‘এফএন সফটওয়্যারস অ্যান্ড ইনস্টিটিউট’ নামে একটি সফটওয়্যার কোম্পানি ও কম্পিউটার ট্রেনিং ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন। যা থেকে বর্তমানে সারা বিশ্বের অনেক কোম্পানি ও বায়াররা তাদের সফটওয়্যার সার্ভিস নিয়ে থাকেন ও হাজারো ছাত্রছাত্রী কম্পিউটার ও ফ্রিল্যান্সিং শিখছেন।

    ৳ 240৳ 300
  • ওয়্যারলেস টু ক্যাশলেস

    বাংলাদেশের টেলিকম ও এমএফএস ইন্ডাস্ট্রির বিভিন্ন লিডিং পজিশনে কাজের অভিজ্ঞতা রেজাউল হোসেনের। গ্রামীণফোনের ডিস্ট্রিবিউশন সেলস-এর প্রধান হিসেবে জিপিডিসির মতো অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রজেক্টের নেতৃত্ব দিয়েছেন সামনে থেকে। ছিলেন সিটিসেলের হেড অফ সেলস এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন এবং এয়ারটেলের ডিস্ট্রিবিউশন সেলসের প্রধান কর্মকর্তার দায়িত্বে।
    গ্রাহকসংখ্যার বিচারে বিশ্বের সর্ববৃহৎ এমএফএস কোম্পানি বিকাশ-এর শুরু থেকে তার ছিল অগ্রণী ভূমিকা; পালন করেছেন বিকাশ-এর সিসিও’র দায়িত্ব। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এমএফএস কোম্পানি নগদ-এর সম্পূর্ণ বিজনেস স্ট্রাকচারও তার হাতে তৈরি। দেশের অগ্রগণ্য সেলস বিশেষজ্ঞ তিনি। মার্কেট ট্রান্সফর্মেশন এক্সপার্ট হিসেবেও দেশ-বিদেশে স্বীকৃত রেজাউল হোসেন মনে করেন: Successful transformation of technology depends on understanding customer’s behavior.

    ৳ 480৳ 600
  • ক পদার্থবিজ্ঞান

    তাকে যদি বলা হয় একদল উৎসুক মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে বিজ্ঞানের কোনো একটা জটিল বিষয় বোঝাতে, সেটা অনেকটা মাছকে পানিতে সাঁতার কাটতে বলার মতো হয়ে যায়। এমন অনায়াসে তিনি কাজটি করতে পারেন, ভালোবাসেন বলেই। পেশায় প্রকৌশলী, কিন্তু মনে-প্রাণে তিনি একজন শিক্ষক। জনপ্রিয় অনলাইন প্ল্যাটফর্ম অন্যরকম পাঠশালা এবং টেন মিনিট স্কুলের জন্যে তিনি শতাধিক লেকচার দিয়েছেন বিজ্ঞানের নানা বিষয়ে। এনটিভির পর্দায় প্রচারিত তার বিজ্ঞান বিষয়ক অনুষ্ঠান ‘বিজ্ঞানে আনন্দ’ শিশু-কিশোরদের বিজ্ঞানে আগ্রহী করে তুলছে। আর যারা সরাসরি তার ক্লাস করেছে, তারা তো ভালোভাবেই জানে তার রকম-সকম! বলার মতো লেখাতেও তিনি সমান স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। ছোটদের প্রিয় অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্সের ম্যানুয়াল বই, গল্পের সুন্দর লেখাগুলোর বেশ কিছু রাতুল খানেরই করা! আইডিয়াল স্কুল, নটরডেম কলেজ এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) কাটে তার শিক্ষাজীবন। যেখানেই গেছেন, সেখানেই শেখা এবং শেখানোর জন্যে কাজ করেছেন। ভবিষ্যতেও তাই করতে চান। রাতুল খান বর্তমানে কর্মরত আছেন অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্সের রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট বিভাগে।

    ৳ 224৳ 320
  • কথায় কথায় english

    রোকসানা আক্তার রুপী একজন স্বনামধন্য করপোরেট ট্রেইনার। বহুমুখী অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ রুপী একজন স্বীকৃত টোস্টমাস্টার, একজন অসাধারণ মেন্টর ও কোচ। কমিউনিকেশনে তার দক্ষতা প্রশ্নাতীত, নেতৃত্বগুণ পরীক্ষিত। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি (বাংলাদেশ), বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসসহ বিভিন্ন পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন।
    ট্রেইনার হিসেবে দীর্ঘ ১৬ বছরের অভিজ্ঞতায় ৫ হাজারের বেশি সেশন পরিচালনা করেছেন। বয়স-জাতি-ধর্ম-বর্ণ-পেশানির্বিশেষে প্রায় ৪০ হাজার অংশগ্রহণকারীকে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ থেকে ইংরেজিতে বিএ (অনার্স) করার পর ইংরেজি সাহিত্যে মাস্টার্স করেছেন। এছাড়া TESOL-এ নর্থ-সাউথ ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স করার পাশাপাশি TESOL-এ বিশেষায়ন করেছেন অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে।
    দিনশেষে রোকসানা আমাদেরই একজন। জীবন ও সব জীবিত সত্তার প্রতি প্রবল উৎসাহী রোকসানা ব্যক্তিজীবনে সততা ও একাগ্রতাকেই সর্বোচ্চ আসনে স্থান দিয়েছেন।
    www.trainingwithrokhsana.com

    ৳ 322৳ 460
  • কনফিউজিং ইংলিশ

    তিনি ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্যে অনার্স এবং ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং (ELT)-এ মাস্টার্স সম্পন্ন করেছেন। শিক্ষকতা পেশায় নিজেকে দক্ষ করতে তিনি ব্যাচেলর অফ এডুকেশন (B.Ed) সম্পন্ন করেন এবং ব্রিটিশ কাউন্সিল থেকে TKT কোর্স করেন।

    তিনি দীর্ঘ ১৫ বছর যাবৎ শিক্ষকতার সাথে জড়িত। বর্তমানে ঢাকার একটি স্বনামধন্য ইংলিশ ভার্শন স্কুলে শিক্ষিকা হিসেবে কর্মরত আছেন। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশের একটি অনলাইন শিক্ষামূলক প্লাটফর্ম School of English by Musfeka-এর প্রতিষ্ঠাতা। একইসঙ্গে তিনি বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টিচার ট্রেইনার হিসেবে কাজ করছেন।

    ইংরেজি শেখা নিয়ে তার প্রথম বই ‘সহজ করে ইংরেজি শেখা’ ২০২২ সালে প্রকাশিত হয়।

    ৳ 350৳ 500
  • কয়েকটি অপেক্ষার গল্প

    শেরিফ আল সায়ার গল্পকার ও গবেষক। জন্ম ১৯৮৭ সালের ৬ নভেম্বর ঢাকায়। গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার বদরপুর গ্রামে। পড়াশোনা ও বেড়ে ওঠা ঢাকাতেই। ২০০২ সালে এসএসসি ও ২০০৫ সালে এইচএসসি সম্পন্ন করেন। পরে ২০১০ সালে ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ থেকে ইলেকট্রনিক অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশনে স্নাতক এবং ২০১৩ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি থেকে অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি বাংলা ট্রিবিউনের গবেষণা ও পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন। একইসঙ্গে ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ-এ ডিপার্টমেন্ট অব মিডিয়া স্ট্যাডিজ ও জার্নালিজম বিভাগে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে পড়াচ্ছেন।

    ২০১২ সালে তার প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘কয়েকটি অপেক্ষার গল্প’ প্রকাশিত হয়।
    sheriffalsire.com

    [email protected]

    ৳ 192৳ 240
  • করপোরেট কমিউনিকেশন

    রোকসানা আক্তার রুপী একজন স্বনামধন্য করপোরেট ট্রেইনার। বহুমুখী অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ রুপী একজন স্বীকৃত টোস্টমাস্টার, একজন অসাধারণ মেন্টর ও কোচ। কমিউনিকেশনে তার দক্ষতা প্রশ্নাতীত, নেতৃত্বগুণ পরীক্ষিত। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি (বাংলাদেশ), বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসসহ বিভিন্ন পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেছেন।
    ট্রেইনার হিসেবে দীর্ঘ ১৬ বছরের অভিজ্ঞতায় ৫ হাজারের বেশি সেশন পরিচালনা করেছেন। বয়স-জাতি-ধর্ম-বর্ণ-পেশানির্বিশেষে প্রায় ৪০ হাজার অংশগ্রহণকারীকে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন।
    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ থেকে ইংরেজিতে বিএ (অনার্স) করার পর ইংরেজি সাহিত্যে মাস্টার্স করেছেন। এছাড়া TESOL-এ নর্থ-সাউথ ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স করার পাশাপাশি TESOL-এ বিশেষায়ন করেছেন অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে।
    দিনশেষে রোকসানা আমাদেরই একজন। জীবন ও সব জীবিত সত্তার প্রতি প্রবল উৎসাহী রোকসানা ব্যক্তিজীবনে সততা ও একাগ্রতাকেই সর্বোচ্চ আসনে স্থান দিয়েছেন।
    www.trainingwithrokhsana.com

    ৳ 272৳ 340
  • কলনবিলাস ১

    মোহাম্মাদ জিশান, জন্ম তার ২০০২ সালের ৬ জানুয়ারি, নাটোরের সিংড়া উপজেলার এক গ্রামাঞ্চলে। অনেক ছোট থেকেই গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি গভীর অনুরাগী। মাধ্যমিক থেকেই গণিত আর বিজ্ঞানের বিষয়গুলো ব্যবহারিক না হলেও তাত্ত্বিকভাবে প্রমাণ সব পড়াশোনা করা, মুক্তচিন্তার মধ্য দিয়ে বিজ্ঞানের বিষয়গুলো অনুভব করা তার প্রিয় কাজ। দশম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের জগদ্বিখ্যাত তত্ত্ব ‘বিশেষ আপেক্ষিকতা’র সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই থেকে ক্যালকুলাস যেন লেখকের জীবনসঙ্গী।
    লেখক অত্যন্ত আবেগপ্রবণ মানুষ। সারাক্ষণ রোমাঞ্চ খুঁজে বেড়ানো তার নেশা।
    সিংড়ার বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক শেষ করার পর সিংড়া দমদমা পাইলট স্কুল ও কলেজে মাত্র একাদশ শ্রেণিতে অধ্যয়নরত অবস্থায় তার প্রথম বই ‘আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব’ প্রকাশিত হয় ২০২০ সালে।
    ফেসবুকে বিভিন্ন বিজ্ঞান গ্রুপে ক্যালকুলাস নিয়ে লেখালেখি। এরপর পাঠকদের জোরাজুরিতে তার দ্বিতীয় বই ‘কলনবিলাস’ রচনা করে বসেন মাত্র দ্বাদশ শ্রেণিতে থাকা অবস্থায়। কলনবিলাস বইটিকে লেখক নিজের ‘ড্রিম প্রজেক্ট’ বলতে ভালোবাসেন।
    অত্যন্ত সহজ-সরল লেখক কঠিন মানবজীবনের মারপ্যাঁচ খুব কমই বোঝেন। এত কঠিন মারপ্যাঁচ বোঝার থেকে গণিত আর বিজ্ঞান অনুধাবনের মাধ্যমে প্রকৃতির রহস্যভেদ করার চেষ্টায় লিপ্ত হওয়া শ্রেয় বলে মনে করেন তিনি। বর্তমানে তিনি নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সচেষ্ট আছেন।

    ৳ 432৳ 540
  • কলনবিলাস ২

    মোহাম্মাদ জিশান, জন্ম তার ২০০২ সালের ৬ জানুয়ারি, নাটোরের সিংড়া উপজেলার এক গ্রামাঞ্চলে। অনেক ছোট থেকেই গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি গভীর অনুরাগী। মাধ্যমিক থেকেই গণিত আর বিজ্ঞানের বিষয়গুলো ব্যবহারিক না হলেও তাত্ত্বিকভাবে প্রমাণ সব পড়াশোনা করা, মুক্তচিন্তার মধ্য দিয়ে বিজ্ঞানের বিষয়গুলো অনুভব করা তার প্রিয় কাজ। দশম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় বিখ্যাত বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের জগদ্বিখ্যাত তত্ত্ব ‘বিশেষ আপেক্ষিকতা’র সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই থেকে ক্যালকুলাস যেন লেখকের জীবনসঙ্গী।
    লেখক অত্যন্ত আবেগপ্রবণ মানুষ। সারাক্ষণ রোমাঞ্চ খুঁজে বেড়ানো তার নেশা।
    সিংড়ার বিয়াম ল্যাবরেটরি স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক শেষ করার পর সিংড়া দমদমা পাইলট স্কুল ও কলেজে মাত্র একাদশ শ্রেণিতে অধ্যয়নরত অবস্থায় তার প্রথম বই ‘আপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব’ প্রকাশিত হয় ২০২০ সালে।
    ফেসবুকে বিভিন্ন বিজ্ঞান গ্রুপে ক্যালকুলাস নিয়ে লেখালেখি। এরপর পাঠকদের জোরাজুরিতে তার দ্বিতীয় বই ‘কলনবিলাস’ রচনা করে বসেন মাত্র দ্বাদশ শ্রেণিতে থাকা অবস্থায়। কলনবিলাস বইটিকে লেখক নিজের ‘ড্রিম প্রজেক্ট’ বলতে ভালোবাসেন।
    অত্যন্ত সহজ-সরল লেখক কঠিন মানবজীবনের মারপ্যাঁচ খুব কমই বোঝেন। এত কঠিন মারপ্যাঁচ বোঝার থেকে গণিত আর বিজ্ঞান অনুধাবনের মাধ্যমে প্রকৃতির রহস্যভেদ করার চেষ্টায় লিপ্ত হওয়া শ্রেয় বলে মনে করেন তিনি। বর্তমানে তিনি নিজের লক্ষ্যে পৌঁছাতে সচেষ্ট আছেন।

    ৳ 320৳ 400
  • কাগজের নৌকা

    আমার নাম আশীফ এন্তাজ রবি। জন্ম ২১ আগস্ট ১৯৭৭। তবে অন্য অনেকের মতো আমারও একটা সার্টিফিকেট জন্মসাল আছে, ২৪.১০.১৯৭৯। নটরডেম কলেজে পড়ার সময় জনৈক বালিকাকে মুগ্ধ করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছিলাম। একদিন জলসিঁড়ি নামক উপন্যাসটি সেই বালিকাকে দ্রবীভূত করতে পারেনি। লেখক হিসেবে সেই দিন থেকেই আমি ব্যর্থ। ব্যর্থতাকে সহজভাবে মেনে নিয়ে আমি অন্য কাজকর্মে মনোনিবেশ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর হুট করে বিয়ে করে ফেলি। সংসার চালানোর জন্য টিউশনির চেষ্টা করি। একটা টিউশনি জুটেও যায়। ছাত্র ইন্টারমিডিয়েটে বিজ্ঞানবিভাগে পড়ে। প্রথম দিন তাকে নিউটনের গতিসূত্র বোঝাই। মাস্টার হিসেবে আমি কেমন এটা পরখ করার জন্য ছাত্রের বাবা পাশে বসে ছিলেন। ছাত্রটি নিউটনের গতিসূত্র চমৎকারভাবে ধরে ফেললেও তার ক্লাস এইট পাশ বাবা ব্যাপারটার আগামাথা কিছুই বুঝলেন না। কাজেই প্রথমদিনেই টিউশনি থেকে বাদ পড়ে গেলাম। এরপর শুরু করলাম পত্রিকায় লেখালেখি। শুধু টাকার জন্য প্রথম আলো পত্রিকায় দুই হাতে লেখা শুরু করলাম। সেই লেখালেখির জেরেই যুগান্তর পত্রিকায় চাকরি পেয়ে যাই । টানা ১৩ বছর সেখানে সাংবাদিকতা করি। যুগান্তরে থাকার সময় জনৈক প্রকাশক আমার সাথে যোগাযোগ করেন। তিনি আমার একটি বই বের করতে চান। পুরনো ব্যর্থতার কথা ভুলে আমি বই বের করতে রাজি হয়ে যাই। চার মাস ঘুরানোর পর চারটি ছোট গল্প তার হাতে তুলে দেই। প্রকাশক বিরস বদনে বলেন, এইটুকু দিয়ে তো দুই ফর্মাও হবে না। প্রকাশককে উদ্ধার করার জন্য আমি আরও দুইজন তরুণ লেখককে জোগাড় করি, যারা লম্বা লম্বা গল্প লিখতে পারেন। তিনজনের বারোটি গল্প মিলে বের হয়, তিন তরুণের গল্প। এরপরের বছর একই কায়দায় ত্রয়ী নামে আরেকটি গল্পগ্রন্থ বের হয়। আশ্চর্যজনকভাবে প্রথম বই তিন কপি, দ্বিতীয় বইটিও সর্বমোট তিন কপি বিক্রি হয়। লেখক তিনজন থাকায় এই দারুন সাফল্য। তিনে মিলে করি কাজ, হারিজিতি নাহি লাজ।
    এরপর টানা আট বছর আমি কোনো বই ফাঁদার কথা স্বপ্নেও ভাবিনি।
    তবু স্বভাবদোষে বের হলো, কাগজের নৌকা। এখন নৌকাডুবির অপেক্ষা।
    লেখক পরিচিতিতে ভালো ভালো কথা লেখার নিয়ম। অধিকাংশক্ষেত্রে লেখক নিজেই নিজের ঢোল ফাটিয়ে ফেলেন। আমার কোনো ঢোল নেই, তাই ফাটাতে পারলাম না। আমি দুঃখিত।

    ৳ 160৳ 200
  • কিশোর উপন্যাস

    আল মাহমুদ

    আল মাহমুদবাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবিদের একজন আল মাহমুদের কবিতার বই পড়েননি এমন সাহিত্যপ্রেমী খুঁজে পাওয়া ভার। গুণী এই কবি একাধারে একজন সাংবাদিক, শিশুসাহিত্যিক, ঔপন্যাসিক ও প্রাবন্ধিক। তবে সবকিছু ছাপিয়ে গেছে তার কবি পরিচয়। আধুনিক বাংলা কবিতা নানা দিক থেকে তার কাছে ঋণী থাকবে। বাচনভঙ্গি আর রচনাশৈলীতে তার কবিতা সমকালীন যেকোনো কবির তুলনায় অনন্য। ‘কবিতাসমগ্র’ (দুই খন্ড) ‘উড়ালকাব্য’, ‘সোনালি কাবিন’, ‘আল মাহমুদের স্বাধীনতার কবিতা’, ‘প্রেমের কবিতা সমগ্র’, ‘আল মাহমুদের শ্রেষ্ঠ কবিতা’ ইত্যাদি কবিতার বই নিয়ে আল মাহমুদ কবিতাসমগ্র। এছাড়াও আল মাহমুদ উপন্যাস সমগ্র প্রকাশিত হয়েছে তিন খণ্ডে। জাতীয় রাজনীতি, অর্থনীতি, সামাজিক টানাপোড়েন, স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমি ও প্রেক্ষাপটসহ সমাজ ও ব্যক্তি জীবনের দ্বন্দ্ব স্থান পেয়েছে আল মাহমুদ এর বই সমূহ-তে। ‘কালের কলম’, ‘লোক লোকান্তর’, ‘মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো’, ‘বখতিয়ারের ঘোড়া’, ‘আরব্য রজনীর রাজহাঁস’, ‘গল্প সমগ্র’, ইত্যাদি তার উল্লেখযোগ্য লেখা।

    আল মাহমুদের জন্ম ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোড়াইল গ্রামে। তার পুরো নাম মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ। শিক্ষাজীবনেই তিনি লেখালেখির সাথে সম্পৃক্ত হন। রবীন্দ্রনাথ, কাজী নজরুল আর মধ্যযুগের বৈষ্ণব পদাবলী পাঠ করতে করতে নিজের কবি প্রতিভা আবিষ্কার করেন তিনি। ১৯৫৪ সালে সাপ্তাহিক কাফেলা পত্রিকায় লেখালেখি শুরু করেন। কিছুকাল পরই এ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। পুরো ৬০-এর দশক জুড়ে তিনি অসংখ্য কবিতা রচনা করেন এবং কবি হিসেবে প্রতিষ্ঠা ও খ্যাতি লাভ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি প্রবাসী সরকারের হয়ে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এ পত্রিকায় সরকার বিরোধী লেখালেখির কারণে এক বছরের জন্য কারাদণ্ডও ভোগ করতে হয় তাকে। ১৯৭৫-৯৩ সাল পর্যন্ত শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক হিসেবে কাজ করে কর্মজীবন থেকে অবসর গ্রহণ করেন।

    কবি আল মাহমুদ তার অনবদ্য রচনাশৈলীর জন্য ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’, ‘একুশে পদক’, ‘জীবনানন্দ স্মৃতি পুরস্কার’, ‘নাসির উদ্দিন স্বর্ণপদক’ সহ অসংখ্য পদক ও সম্মাননা লাভ করেছেন। ২০১৯ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি তিনি পরলোকগমন করেন।

    ৳ 240৳ 300
  • কিশোর উপন্যাস

    শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৬ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তবে তার কৈশোর ও যৌবনের অধিকাংশ সময় ভাগলপুরে মায়ের বাড়িতেই অতিবাহিত হয়। পরীক্ষার ফি জোগাড় করতে না পারায় তিনি কলেজশিক্ষা শেষ করতে পারেননি।
    ১৯০৩ সালে জীবিকার সন্ধানে তিনি মায়ানমারের রেঙ্গুন যাত্রা করেন। ১৯১৬ সাল পর্যন্ত রেঙ্গুনেই ছিলেন। সেখানে অবস্থানকালে সাহিত্য সাধনায় আত্মনিয়োগ করেন। ‘ভারতী’ পত্রিকায় ‘বড়দিদি’ উপন্যাস প্রকাশিত হলে তার সাহিত্যিক খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। এরপর একের পর এক গল্প-উপন্যাস লেখেন তিনি। বাংলা ভাষার সবচেয়ে জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিকে পরিণত হন। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অপ্রতিদ্বন্দ্বী জনপ্রিয়তার দরুন তিনি ‘অপরাজেয় কথাশিল্পী’ নামে পরিচিতি পান।
    সাধারণ বাঙালি পাঠকের আবেগকে তিনি যথাযথভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। তার বিখ্যাত উপন্যাসগুলোর মধ্যে রয়েছে: পল্লীসমাজ, দেবদাস, শ্রীকান্ত (চার পর্ব), গৃহদাহ, দেনাপাওনা, পথের দাবী, শেষ প্রশ্ন প্রভৃতি। সাহিত্য প্রতিভার স্বীকৃতি হিসেবে তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জগত্তারিণী স্বর্ণপদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডি. লিট উপাধি লাভ করেন।
    বাংলা সাহিত্যের এই কালজয়ী কথাশিল্পীর জীবনাবসান ঘটে ১৬ জানুয়ারি ১৯৩৮ সালে, কলকাতায়।

    ৳ 240৳ 300
  • কিশোর কবিতা

     

    কাজী নজরুল ইসলাম ১৮৯৯ সালের ২৫ মে পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা কাজী ফকির আহমদ এবং মা জায়েদা খাতুন। দুঃখ-কষ্টের সংসারে জন্ম নিয়েছেন বলে তার নাম রাখা হয় দুখু মিয়া।
    ১৮ বছর বয়সে নজরুল সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেন। ২৩ বছর বয়সে তিনি ‘বিদ্রোহী’ কবিতা লিখে রাতারাতি বিদ্রোহী কবি হিসেবে বিখ্যাত হয়ে ওঠেন। তার রচিত ‘চল্‌ চল্‌ চল্’ বাংলাদেশের রণসংগীত।
    ১৯৪২ সালে তিনি দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে কথা বলার শক্তি হারিয়ে ফেলেন। ১৯৭২ সালের ২৪ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নজরুলকে ঢাকায় নিয়ে আসেন এবং জাতীয় কবির মর্যাদা প্রদান করেন।
    অসামান্য সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি.লিট ডিগ্রি, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগত্তারিণী স্বর্ণপদক, ভারতের পদ্মভূষণসহ অসংখ্য পদক, পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেন।
    মাত্র ২০ বছরের সাহিত্যজীবনে তিনি অজস্র কবিতা, গান, গল্প, নাটক, উপন্যাস, প্রবন্ধ রচনা করেছেন। তার অগ্নিবীণা, সাম্যবাদী, দোলনচাঁপা, বিষের বাঁশি, ভাঙ্গার গান, প্রভৃতি কাব্যগ্রন্থ; ব্যথার দান, রিক্তের বেদন, শিউলি মালা গল্পগ্রন্থ; বাঁধন হারা, মৃত্যুক্ষুধা, উপন্যাস; ঝিলিমিলি, আলেয়া, নাটক; যুগবাণী, দুর্দিনের যাত্রী, রাজবন্দির জবানবন্দি প্রবন্ধগ্রন্থ; রুবাইয়াৎ-ই-ওমর খৈয়াম, দিওয়ানে হাফিজ, অনুবাদগ্রন্থ উল্লেখযোগ্য।
    তার শিশুতোষ কবিতায় উঠে এসেছে শিশুমনের ভাবনা। ছন্দের জাদু দিয়ে তিনি ছোটদের মনে নানা ভাব জাগিয়ে তুলতেন এবং তাদের মনের গভীরে পৌঁছে যেতেন। খুকি ও কাঠ্‌বেরালি, লিচু-চোর, খাঁদু-দাদু ইত্যাদি তারই প্রমাণ।
    বাংলা সাহিত্যের এই মহান কবি ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

    ৳ 240৳ 300
  • কিশোর কবিতা

    শামসুর রাহমানের জন্ম ১৯২৯ সালের ২৩ অক্টোবর, ঢাকার মাহুতটুলিতে। বাবা মুখলেসুর রহমান চৌধুরী ও মা আমেনা বেগম।
    জীবদ্দশাতেই তিনি বাংলাদেশের প্রধান কবি হিসেবে মর্যাদা পেয়েছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের ওপর লিখিত তার দুটি কবিতা খুবই জনপ্রিয়। কবিতার পাশাপাশি তিনি গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, কলাম, স্মৃতিকথাও লিখেছেন। তার প্রকাশিত ৬৬টি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ১৪টি ছড়াগ্রন্থ। ছোটদের জন্য চমৎকার সব ছড়া লিখেছেন তিনি। ছড়াগ্রন্থগুলো হলো: এলাটিং বেলাটিং, ধান ভানলে কুঁড়ো দেবো, গোলাপ ফোটে খুকির হাতে, রঙধনুর সাঁকো, লাল ফুলকির ছড়া, আগুনের ফুলকি ছোটে, নয়নার জন্যে, ইচ্ছে হলো যাই ছুটে যাই, তারার দোলনায় দীপিতা, সবার চোখে স্বপ্ন, চাঁদ জেগেছে সবার চোখে, আমের কুঁড়ি জামের কুঁড়ি, হীরার পাখির গান ও গোছানো বাগান।
    তার অধিকাংশ ছড়ার মধ্যেই ফুটে উঠেছে শিশুদের প্রতি অপরিসীম ভালোবাসা। তার ছড়ায় আছে ছোটদের মনভোলানোর রূপকথার কাহিনি, আছে স্বপ্নরাজ্যের হাতছানি।
    তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার, আদমজী সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ দেশের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্য পুরস্কার ও পদক পেয়েছেন। ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কবিকে সম্মানসূচক ডি. লিট উপাধিতে ভূষিত করে।
    ২০০৬ সালের ১৭ আগস্ট, ৭৬ বছর বয়সে তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

    ৳ 240৳ 300
  • কিশোর গল্প

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ মে কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
    ছেলেবেলায় বিদ্যালয়ের বাঁধাধরা পড়াশোনায় তার মন বসেনি। বাল্যকালেই তার সাহিত্য প্রতিভার উন্মেষ ঘটে। অসামান্য প্রতিভাধর ছিলেন। মাত্র ১৫ বছর বয়সেই তার বনফুল কাব্য প্রকাশিত হয়।
    কবিতা, সংগীত, ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ, ছড়া, ভ্রমণকাহিনি, রম্যরচনা— সাহিত্যের সব শাখায় অসামান্য দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি একাধারে কবি, দার্শনিক, গীতিকার, সুরকার, শিক্ষাবিদ, চিত্রশিল্পী, নাট্য-প্রযোজক ও অভিনেতা। তার অনেক রচনার মধ্যে মানসী, সোনার তরী, চিত্রা, ক্ষণিকা, চোখের বালি, ঘরে-বাইরে, গোরা, যোগাযোগ, শেষের কবিতা, রক্ত করবী, গল্পগুচ্ছ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
    ১৯১৩ সালে ইংরেজিতে অনূদিত গীতাঞ্জলি কাব্যের জন্য তিনি এশীয়দের মধ্যে প্রথম সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। আমাদের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’ তারই লেখা।
    ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ আগস্ট এই মহান কবি কলকাতায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। 

    ৳ 240৳ 300
  • কিশোর রচনা

    ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর পশ্চিমবঙ্গের মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে ২৬ সেপ্টেম্বর ১৮২০ সালে জন্মগ্রহণ করেন।
    উনিশ বছর বয়সে বিশেষ পরীক্ষায় সাফল্য অর্জন করে তিনি ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধি লাভ করেন। বদান্যতার জন্য তিনি ‘দয়ার সাগর’ নামেও অভিহিত হন। ১৮৪১ সালে তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রধান পণ্ডিত নিযুক্ত হন এবং পরে সংস্কৃত কলেজের অধ্যক্ষ হন।
    তিনিই প্রথম বাংলা গদ্যের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা আবিষ্কার করেন এবং গদ্য ভাষায় যতিচিহ্ন যথাযথভাবে প্রয়োগ করেন। ফলে তার গদ্য হয়ে ওঠে শৈলীসম্পন্ন। এ জন্য তাকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।
    ১৮৫৫ সালের শিশুদের বাংলা বর্ণমালার প্রথম সার্থক গ্রন্থ ‘বর্ণ পরিচয়’ তারই লেখা। এ গ্রন্থ আজও বাংলা ভাষা শিক্ষার ক্ষেত্রে পথনির্দেশক। বেতাল পঞ্চবিংশতি, শকুন্তলা, সীতার বনবাস, চরিতাবলী, ভ্রান্তিবিলাস প্রভৃতি গ্রন্থ তার প্রধান রচনা।
    ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ১৮৯১ সালের ২৯ জুলাই মৃত্যুবরণ করেন।

    ৳ 240৳ 300
  • কী যে করি

    গোলাম রাব্বী। স্বপ্ন দেখাই যার নেশা। কেবল নিজেই যে স্বপ্ন দেখেন, তা কিন্তু নয়; অন্যকে স্বপ্ন দেখানো তার আরও বড় নেশা। সবাইকে স্বপ্নপূরণে উদ্বুদ্ধ করতে প্রতিষ্ঠা করেছেন Dream Deviser। যার স্লোগান, ‘স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন দেখাই; পূরণ করি, পূরণ করাই’।
    সর্বদা ভাবেন—একা নয়; সবাই মিলে গড়া যায় বিশ্বমানের বড় কিছু।
    বেড়ে ওঠা মাদারীপুর জেলার কালকিনি থানার এক অজপাড়াগাঁয়ে। গ্রামের সবুজ প্রান্তর আর নীল আকাশ তাকে বানিয়েছে বিশাল হৃদয়ের। নিতে নয়; সব সময় দিতে পছন্দ করেন। মাধ্যমিকে, থানায় প্রথমবারের মতো জিপিএ-৫ প্রাপ্তি তাকে দিয়েছিল এগিয়ে চলার পথ।
    প্রতিযোগিতায় নামতে কখনো ভয় পান না। জাতীয় টেলিভিশন বিটিভির ‘কুইজ কুইজ’ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে হয়েছেন দেশসেরা। রচনা প্রতিযোগিতা, সাধারণ জ্ঞান, উপস্থিত বক্তৃতা ও বিতর্কে পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার। বিশ্ব টেলিকমিউনিকেশন্স দিবসে রাষ্ট্রপতি পদক যার অন্যতম।
    জেলা শহরের পত্রিকা দিয়ে লেখার রাজ্যে প্রবেশ। কিশোর বয়সে গ্রাম থেকেই অংশ নিতেন রেডিও ও পত্রিকার নানা আয়োজনে। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে পড়াকালীন মিডিয়ায় প্রথমে যুক্ত হন ফিচার রাইটার হিসেবে। ক্যারিয়ার ও ইতিবাচক বিষয়ের ফিচার লেখক হিসেবে কাজ করেছেন প্রথম আলো, যুগান্তর, ইত্তেফাক, জাগো নিউজসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে। এর মাঝে হঠাৎই পথচলা শুরু বেসরকারি এফএম রেডিওর আরজে হিসেবে। জনপ্রিয় টেলিভিশন চ্যানেল সময় টেলিভিশনে প্রায় এক দশক ধরে যুক্ত আছেন সংবাদ উপস্থাপক হিসেবে।
    এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা।
    সৃজনশীল কাজ, আইডিয়া ডেভেলপমেন্ট, ইনোভেশন, প্রযুক্তি ভাবনা এবং নতুন কিছু করাই তার নেশা আর পেশা। লাল-সবুজের পতাকা নিয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন সার্কভুক্ত দেশসহ বিশ্বের নয়টি দেশে।
    দৃঢ় মানসিকতা, স্বচ্ছতা, লেগে থাকা ও সৎ সাহস তার জীবনের মূল ভিত্তি।

    ওকে, এবার তাহলে ‘কী যে করি’ আর না ভেবে; চলো, বইয়ের লেখক গোলাম রাব্বীর ফেসবুক পেজে একটু ঢুঁ মেরে আাসি— www.facebook.com/golamrabby.dreamdeviser

    ৳ 192৳ 240
  • কুকিং স্টুডিও (ডিলাক্স)

    উম্মি সেলিমের জন্ম সৌদি আরবে। কিন্তু বাবা, মা ও একমাত্র বোনের সাথে ঢাকাতেই বেড়ে ওঠা। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। ছোটবেলা থেকেই রান্নার প্রতি তার ভালো লাগা কাজ করত, সেই ভালো লাগার টানেই তিনি রান্নাটাকে এত দূর নিয়ে এসেছেন। তার বিশ্বাস রান্না একটি সহজ বিষয় আর সেটা মাথায় রেখেই তিনি কাজ করে যাচ্ছেন তার ইউটিউব চ্যানেল ‘কুকিং স্টুডিও বাই উম্মি’র পেছনে। বাংলাদেশের প্রথম আলো, ইত্তেফাক, ভোরের কাগজ, অনন্যা, বাংলা ট্রিবিউনসহ একাধিক শীর্ষস্থানীয় পত্রিকায় রান্নাবিষয়ক লেখালেখি করেন।
    তার চ্যানেলের ভিডিওগুলো এযাবৎ ২০ কোটিবার দেখা হয়েছে। ১৪ লাখেরও বেশি মানুষ তার চ্যানেলের গ্রাহক হয়েছেন; যার ফলে তিনি ইউটিউবের সিলভার ও গোল্ড প্লে বাটন অর্জন করেছেন। তার বিশ্বাস, এই অর্জন সম্ভব হয়েছে অগণিত মানুষের ভালোবাসার কারণে। রান্না নিয়ে তিনি বহুদূর যেতে চান।
    হাসিখুশি উম্মি সেলিমের ভালো লাগে গাইতে, ঘুরতে, শেখাতে এবং রান্না করতে। এক সন্তান ও স্বামী নিয়ে তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন।
    www.youtube.com/cookingstudiobyumme
    www.facebook.com/CookingStudioByUmme/

    ৳ 560৳ 700
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় মানবিক রাষ্ট্র

    “স্কুলে থাকতেই রেডিও কমিউনিকেশন নিয়ে ভালোবাসায় পড়ে যান লেখক। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেওয়া লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিল অনেকটাই। ফলে বাসার ছাদই পাল্টে গিয়েছিল ‘রেডিও অ্যানটেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যামপ্লিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে।
    ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে সত্তরের বেশি ট্রেনিং জুটেছে তার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে। পাশাপাশি ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটির কোর্সেরার ‘লার্নিং হাউ টু লার্ন’ কোর্স নতুন জিনিস শেখার ব্যাপারে পাল্টে দেয় তার দৃষ্টিভঙ্গি। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডেটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞায় যুক্ত করতে।
    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটি টেলিকম অপারেটরের কোটি কোটি মিনিটের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’ তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডেটার ব্যাপারে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডেটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেসবুক ইত্যাদি) এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য এজেন্সি) সঙ্গে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে সরকারি ‘ন্যাশনাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স স্ট্র্যাটেজি ডেভেলপমেন্ট’ ওয়ার্কিং গ্রুপকে সহযোগিতা করছেন। পাশাপাশি ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস’-এ ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন নীতিনির্ধারণীদের জন্য সরকারি ডেটা ব্যবহারের দক্ষ ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এখন তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’-এ কর্মরত।

    ৳ 640৳ 800
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় শিক্ষাব্যবস্থা

    স্কুলে থাকতেই রেডিও কমিউনিকেশন নিয়ে ভালোবাসায় পড়ে যান লেখক। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেওয়া লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিল অনেকটাই। ফলে বাসার ছাদই পাল্টে গিয়েছিল ‘রেডিও অ্যানটেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যামপ্লিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে।

    ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে সত্তরের বেশি ট্রেনিং জুটেছে তার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে। পাশাপাশি ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটির কোর্সেরার ‘লার্নিং হাউ টু লার্ন’ কোর্স নতুন জিনিস শেখার ব্যাপারে পাল্টে দেয় তার দৃষ্টিভঙ্গি। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডেটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞায় যুক্ত করতে।

    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটি টেলিকম অপারেটরের কোটি কোটি মিনিটের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’ তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডেটার ব্যাপারে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডেটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেসবুক ইত্যাদি) এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য এজেন্সি) সঙ্গে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে সরকারি ‘ন্যাশনাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স স্ট্র্যাটেজি ডেভেলপমেন্ট’ ওয়ার্কিং গ্রুপকে সহযোগিতা করছেন। পাশাপাশি ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস’-এ ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন নীতিনির্ধারকদের জন্য সরকারি ডেটা ব্যবহারের দক্ষ ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এখন তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’-এ কর্মরত।

    ৳ 160৳ 200