মানুষ খুঁজি, মানুষে বাঁচি
সময় সেচি সাধনায় যাচি
কল্পনা, কৌতূহল, কৌশল
মননে-শ্রবণে মৌষল
মনোযোগ গেছে ধনোযোগ মাগে, ৭ ইঞ্চি স্ক্রিনে উঠে আর নামে, সাড়ে ৭ হাজার ট্যাব
মানুষ ভাসছে ফানুস বাবলে, রিউমার নয় হিউমার আসলে
মৌনতা ক্লাবে ভাবনাগুলো ভবের হিউম্যান ল্যাব।
প্রথম ত্রিশ বছর হওয়া উচিত পর্যবেক্ষণ আর পরিভ্রমণের। একত্রিশতম জন্মদিনে প্রত্যেক বোধসম্পন্ন মানুষের জীবনের লক্ষ্য রচনা লিখে যাচাই করা উচিত কোথায় সে আছে, কোথায় সে যেতে পারে। জীবিকাকে জীবন ভাবার ভুল করিনি বলেই ‘শুনতে চাই’ এটাই জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করি ত্রিশ পেরুনোর পর। কিন্তু ‘শুনতে চাই’- এটাই যদি জীবিকা বানিয়ে ফেলি?
প্রায় প্রত্যেক কোম্পানি তাদের বিজনেস প্রোফাইল বা ব্রোশিউর বানায়। মানুষ আগ্রহ আর উৎসাহ নিয়ে কোনো কোম্পানীর প্রোফাইল কিনে পড়েছে বই হিসেবে, পৃথিবীর ইতিহাস কি এমন ঘটনার সাক্ষ্মী হতে চায়?
‘শুনতে চাওয়াই’ জীবিকা আমার, বিজনেসও; কেমন হবে প্রোফাইলটা? যার সাথে জীবনে সবচাইতে বেশি শব্দ বিনিময় করেছি ইথারে, সেই পাপড়ির কি থাকতে পারে ভিন্ন কোনো দর্শন, পৃথক কোনো ইশতেহার? শুনি তবে…
Be the first to review “হিউম্যান ল্যাব: মৌন মানুষ মানসে”