দীর্ঘ সময়জুড়ে রচিত এই কাব্য। কবির ভাষায় : ‘আয়ুরেখা মুছে মুছে এতটা এসেছি। ভয়ে ভয়ে।/ পুষ্প বা পাদুকা—কোনো চিহ্নই রাখি নি পিছে ফেলে।’
যদিও গ্রন্থের নাম ‘চৌষট্টি পাখুড়ি’। পাখুড়ি মানে পাপড়ি। সেই কবে চর্যার সাধক বলেছিলেন: ‘একটি পদ্ম, চৌষট্টি পাখুড়ি/ তাতে নাচে ডোমনি সুন্দরী’—তারই শরণ নিয়েছেন আজকের কবি, নিজেকে হাজির করেছেন নিজেরেই ধ্যানের ‘চণ্ডী’-দাস ব’লে।
কবিতাগুলি একটি বিশেষ আঙ্গিকে লেখা। কবির অভিধায় ‘অষ্টাদশী ফর্ম’। চতুর্দশী অর্থাৎ চতুর্দশপদী কবিতাকে তিনি এখানে প্রত্যাখ্যান করেছেন ‘নাবালিকা ফর্ম’ ব’লে।
চৌষট্টি পাখুড়ির দুটি পর্ব—ঘ্রাণ আর রেণু। কী আছে সেখানে? সেটা পাঠকই আবিষ্কার করবেন। আমরা কেবল একটি সূত্র অনুসন্ধান করতে পারি, তারই কিছু পঙ্ক্তির আশ্রয়ে:
কন্যারাশি মেঘ ওহে,
রৌদ্রনীল ক্রিস্টালের আকাশ পেছনে ফেলে রেখে
অন্তত একটিবার ধূলিমগ্ন জীবনের দিকে
চাও—এক বিন্দু জল তুমি দাও জিভের ডগায়।
save
৳ 50চৌষট্টি পাখুড়ি
৳ 200৳ 250
You Save: ৳ 50 (20%)
Title | চৌষট্টি পাখুড়ি |
Author | সোহেল হাসান গালিব |
Publisher | আদর্শ |
ISBN | 978-984-96774-1-3 |
Edition | ১ম প্রকাশ |
Number of Pages | 64 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
Category | Poetry |
সোহেল হাসান গালিব। জন্ম ১৫ নভেম্বর ১৯৭৮, টাঙ্গাইল।
গালিব শুধু কবিতাই লেখেন না, লেখেন আরও অনেক কিছুই। সময়ের দিক থেকে পিঠ ফিরিয়ে থাকেন না তিনি। থাকেন না বালিতে মুখ গুঁজেও। যে কারণে নাম-বদনাম দুটোই আছে তার। বাদ-মাগরিব তেমনি একটি আলোচিত প্রবন্ধের বই। তার শেষ প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের নাম : ‘ফুঁ’।
সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক অনলাইন ‘পরস্পর’ (poros-por.com)-এর সম্পাদক তিনি। পেশাগত দিক থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের সহযোগী অধ্যাপক। শুধু জীবিকার তাগিদে অধ্যাপনা নয়, নিষ্ঠা আছে তার নিজ পেশার প্রতিও।
Customer Reviews
There are no reviews yet.
Be the first to review “চৌষট্টি পাখুড়ি”