জন্ম ১৯৭৭ সালে ২৯ জানুয়ারী রংপুরে। গল্পকার, ঔপন্যাসিক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন প্রত্নতত্ত্ব নিয়ে। পেশা সাংবাদিকতা। শৈশব-কৈশর কেটেছে উত্তরের রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, গাইবান্ধা ও দক্ষিণ-পশ্চিমের কুষ্টিয়ায়। ২০০৬ সালে তার গল্পগ্রন্থ ‘ব্যক্তিগত বসন্তদিন’ প্রকাশিত হয়েছে কাগজ প্রকাশনী থেকে। ২০১০ সালে ভাষাচিত্র থেকে প্রকাশিত হয়েছে উপন্যাস ‘ফেস বাই ফেস’। ২০১১ সালে ঐতিহ্য থেকে প্রকাশিত হয়েছে গল্পগ্রন্থ ‘দেহ’। সম্পর্ক ও যাপনে ফেসবুক-টেকনোলজির গভীর অভিঘাত নিয়ে রচিত উপন্যাস— ‘ফেস বাই ফেস’ চমকে দিয়েছিল পাঠককে। তৃতীয় উপন্যাস ‘তোমারে চিনি না আমি’ একটি প্রজন্মের তরুণদের দাঁড় করিয়ে দিয়েছে ব্যক্তিগত ও গোপন আয়নার সামনে। ‘ব্যক্তিগত বসন্তদিন’ ও ‘দেহ’ গ্রন্থের গল্পগুলোতে পাঠক খুঁজে পেয়েছেন অতিপরিচিত পরিপার্শ্বের নবআবিষ্কৃত বিবরণ। পরিচিত ঘটনাবলী মাহবুব মোর্শেদের গল্পে আসে নতুন আবিষ্কার, চমক আর বুননে সজ্জিত হয়ে। স্বতঃস্ফূর্ত ভাষা বুনে দেয় রহস্যময় সংযোগ। তার স্টোরিটেলিং সব সময়ই আকর্ষক, স্বাগত জানানোর জন্য প্রস্তুত। গদ্য সরল, কিন্তু দ্ব্যর্থকতায় ভরপুর—ইশারা আর পরিহাসে ঠাসা। তার কবিতা লিপ্সা, আকাঙ্ক্ষা, তাড়না ও প্রেমের আরেক উন্মীলন। গল্প-উপন্যাস রচনা ছাড়াও তিনি এক সময় বিচিত্র বিষয়ে লিখতেন ব্লগে। এখন ফেসবুকে লেখেন নানা বিষয়ে ছোট ছোট কথা।
জন্ম ১৯৭৭ সালে ২৯ জানুয়ারী রংপুরে। গল্পকার, ঔপন্যাসিক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন প্রত্নতত্ত্ব নিয়ে। পেশা সাংবাদিকতা। শৈশব-কৈশর কেটেছে উত্তরের রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, গাইবান্ধা ও দক্ষিণ-পশ্চিমের কুষ্টিয়ায়। ২০০৬ সালে তার গল্পগ্রন্থ ‘ব্যক্তিগত বসন্তদিন’ প্রকাশিত হয়েছে কাগজ প্রকাশনী থেকে। ২০১০ সালে ভাষাচিত্র থেকে প্রকাশিত হয়েছে উপন্যাস ‘ফেস বাই ফেস’। ২০১১ সালে ঐতিহ্য থেকে প্রকাশিত হয়েছে গল্পগ্রন্থ ‘দেহ’। গল্প-উপন্যাস রচনা ছাড়াও তিনি একসময় বিচিত্র বিষয়ে ব্লগ লিখতেন। এখন ফেসবুকে সময় কাটে নানা বিষয়ে ছোট ছোট কথা ও কলহে।
জন্ম ১৯৭৭ সালে ২৯ জানুয়ারী রংপুরে। গল্পকার, ঔপন্যাসিক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন প্রত্নতত্ত্ব নিয়ে। পেশা সাংবাদিকতা। শৈশব-কৈশর কেটেছে উত্তরের রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, গাইবান্ধা ও দক্ষিণ-পশ্চিমের কুষ্টিয়ায়। ২০০৬ সালে তার গল্পগ্রন্থ ‘ব্যক্তিগত বসন্তদিন’ প্রকাশিত হয়েছে কাগজ প্রকাশনী থেকে। ২০১০ সালে ভাষাচিত্র থেকে প্রকাশিত হয়েছে উপন্যাস ‘ফেস বাই ফেস’। ২০১১ সালে ঐতিহ্য থেকে প্রকাশিত হয়েছে গল্পগ্রন্থ ‘দেহ’। গল্প-উপন্যাস রচনা ছাড়াও তিনি একসময় বিচিত্র বিষয়ে ব্লগ লিখতেন। এখন ফেসবুকে সময় কাটে নানা বিষয়ে ছোট ছোট কথা ও কলহে।
মাহবুব মোর্শেদ
সম্পর্ক ও যাপনে ফেসবুক-টেকনোলজির গভীর অভিঘাত নিয়ে রচিত উপন্যাস— ‘ফেস বাই ফেস’ চমকে দিয়েছিল পাঠককে। তৃতীয় উপন্যাস ‘তোমারে চিনি না আমি’ একটি প্রজন্মের তরুণদের দাঁড় করিয়ে দিয়েছে ব্যক্তিগত ও গোপন আয়নার সামনে। ‘ব্যক্তিগত বসন্তদিন’ ও ‘দেহ’ গ্রন্থের গল্পগুলোতে পাঠক খুঁজে পেয়েছেন অতিপরিচিত পরিপার্শ্বের নবআবিষ্কৃত বিবরণ। পরিচিত ঘটনাবলী মাহবুব মোর্শেদের গল্পে আসে নতুন আবিষ্কার, চমক আর বুননে সজ্জিত হয়ে। স্বতঃস্ফূর্ত ভাষা বুনে দেয় রহস্যময় সংযোগ। তার স্টোরিটেলিং সব সময়ই আকর্ষক, স্বাগত জানানোর জন্য প্রস্তুত। গদ্য সরল, কিন্তু দ্ব্যর্থকতায় ভরপুর—ইশারা আর পরিহাসে ঠাসা। তার কবিতা লিপ্সা, আকাঙ্ক্ষা, তাড়না ও প্রেমের আরেক উন্মীলন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন প্রত্নতত্ত্ব নিয়ে। পেশা সাংবাদিকতা। শৈশব-কৈশোর কেটেছে উত্তরের রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, গাইবান্ধা ও দক্ষিণ-পশ্চিমের কুষ্টিয়ায়। এক সময় বিচিত্র বিষয়ে লিখতেন ব্লগে। এখন ফেসবুকে লেখেন নানা বিষয়ে ছোট ছোট কথা।
প্রকাশিত বই
ফেস বাই ফেস, উপন্যাস, ২০১০
দেহ, গল্পগ্রন্থ, ২০১১
অর্ধেক জাগ্রত রেখে, নভেলা, ২০১৩
গুরু ও চণ্ডাল, স্মৃতিগ্রন্থ, ২০১৩
তোমারে চিনি না আমি, উপন্যাস, ২০১৮
অরব বসন্ত, কবিতা, ২০২০
ফেসবুক প্রোফাইল
https://www.facebook.com/tomorshed