জার্মান ভাষা শেখার জন্য সহজ করে লেখা একটি বই। নেই ব্যাকরণের জটিলতা। জার্মানিতে গিয়ে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে আপনি কীভাবে টিকে থাকবেন সেই বিষয়গুলো উপস্থাপন করা হয়েছে এখানে। পাশাপাশি লেখকের নিজের অভিজ্ঞতার কথাও থাকছে। থাকছে মজার কিছু টিপস।
জার্মান ভাষা শেখার জন্য সহজ করে লেখা একটি বই। নেই ব্যাকরণের জটিলতা। জার্মানিতে গিয়ে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে আপনি কীভাবে টিকে থাকবেন সেই বিষয়গুলো উপস্থাপন করা হয়েছে এখানে। পাশাপাশি লেখকের নিজের অভিজ্ঞতার কথাও থাকছে। থাকছে মজার কিছু টিপস।
Title | গল্পে গল্পে জার্মান শেখা |
Author | অমৃতা পারভেজ |
Publisher | আদর্শ |
ISBN | 978-984-9266-54-9 |
Edition | ১ম প্রকাশ ২০২০ |
Number of Pages | 126 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
অমৃতা পারভেজের জন্ম ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৮১ সালে, দিনাজপুর শহরে। শৈশব কেটেছে সেখানেই। উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মনোবিজ্ঞানে স্নাতকোত্তর। পড়ালেখার পাশাপাশি সাংবাদিকতায় হাতেখড়ি ২০০৬ সালে বাংলাভিশনে। এরপর ২০১১ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত মাছরাঙা টেলিভিশনে সংবাদ উপস্থাপক, ক্রীড়া উপস্থাপক এবং সহ-সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৩ সালে জার্মানির সংবাদ মাধ্যম ডয়চে ভেলেতে সম্পাদক এবং উপস্থাপক হিসেবে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি সেখানেই কর্মরত। কয়েক বছর ধরেই লেখালেখির সঙ্গে যুক্ত। দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি অনলাইন পত্রিকায় তার ইউরোপে ভ্রমণ বিষয়ক ধারাবাহিক লেখা প্রকাশিত হয়েছে।
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
ড. মাহ্দী রহমান চৌধুরী বর্তমানে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল ও কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগে অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি ১৯৮৭ সালের ১২ অক্টোবর দিনাজপুরে জন্মগ্রহণ করেন। পাবনা ক্যাডেট কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে পড়েছেন বুয়েটের ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে। ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরে তার পিএইচডি থিসিস জমা দেওয়ার পরপরই তিনি ২০১৭ সালে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাসিসট্যান্ট প্রফেসর হিসেবে যোগ দেন। এখন পর্যন্ত তিনি ৩১টি আন্তর্জাতিক জার্নাল আর্টিকেল প্রকাশ করেছেন, যার মধ্যে পাঁচটি নেচার পাবলিশিং গ্রুপে প্রকাশিত। ২০১৮-২০ সালে গবেষণায় অবদানের কারণে তাকে ২০২১ সালের অন্যতম সেরা গবেষক পুরস্কার দেয় নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়। এছাড়াও ২০১৮ সালে তিনি World Academy of Science (TWAS) থেকে একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা অনুদান পেয়েছেন।
পেশায় প্রকৌশলী, কিন্তু মনে প্রাণে তিনি একজন শিক্ষক। জনপ্রিয় অনলাইন প্ল্যাটফর্ম অন্যরকম পাঠশালা ও টেন মিনিট স্কুলে পদার্থবিজ্ঞানের ক্লাস নেওয়ার পাশাপাশি বাংলাদেশে বিজ্ঞানচর্চা জনপ্রিয়করণের জন্য তার চেষ্টার অন্ত নেই। ছোটদের সায়েন্স কিট, বিজ্ঞানভিত্তিক বই রচনা এবং বিজ্ঞানবিষয়ক ওয়েব কনটেন্ট ও টিভি অনুষ্ঠান নিয়ে কাজ করছেন তিনি। আইডিয়াল স্কুল, নটরডেম কলেজ ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বুয়েট) কাটে তার শিক্ষাজীবন। যেখানেই গেছেন, সেখানেই শেখা এবং শেখানোর জন্য কাজ করেছেন, ভবিষ্যতেও তা-ই করতে চান। রাতুল খান বর্তমানে কর্মরত আছেন অন্যরকম বিজ্ঞানবাক্সের রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বিভাগে।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
টেকসই উন্নয়ন-বিষয়ক লেখক, বহুল আলোচিত ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ’ পুস্তকের রচয়িতা। ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক, ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশলে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫-০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এবং পেমেন্ট সিস্টেম এক্সপার্ট।
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান। সম্পদ ব্যবস্থাপনার স্থানীয় জ্ঞানের সঙ্গে আধুনিক ব্যবস্থাপনার টেকসই সংযোগের চেষ্টা করেন। তার লেখায় বিশেষভাবে গুরুত্ব পায় টেকসই উন্নয়নের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার অবকাঠামো ও পদ্ধতিগত দিকগুলো।
[email protected]
Farhad Hossain Masum is a PhD student in Natural Resource Economics in Louisiana State University. He engages in creating online material for higher study in USA and co-founded NexTop-USA (www.nextopusa.com) as a platform to help students achieve higher study in USA. He is also a passionate science communicator (www.bigganjatra.org) and translator (www.onubadokderadda.com)
ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। সরকারি চাকুরে মোঃ শামসুল হুদা ও স্কুলশিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। স্কুল জীবন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পর্যায়— সবখানেই রাগিব অর্জন করেছেন অসাধারণ ভালো ফলাফল। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে। এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগে ৪র্থ ও এইচএসসিতে ১ম স্থান লাভ করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভর্তি পরীক্ষায় ১ম স্থান লাভ করে তিনি কম্পিউটার কৌশল বিভাগ হতে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল। বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান, সেখানে কম্পিউটার নিরাপত্তার উপরে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি— ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ আলাবামা অ্যাট বার্মিংহাম এর কম্পিউটার বিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক এবং সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা— গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।
মনোচিকিৎসক স্ত্রী জারিয়া আফরিন চৌধুরী, ছেলে যায়ান ও মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব হাসান বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণের শহর বার্মিংহামে। পেশায় কম্পিউটার বিজ্ঞানী হলেও রাগিবের মন পড়ে থাকে বাংলায়, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির দিকে। বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন, বাংলা ব্লগিং এর সাথে জড়িত থেকেছেন ২০০৫ থেকে। সবার কাছে জ্ঞানের আলো ছড়াবার জন্য অনলাইনে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (http//www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১২ সালে। সেজন্য পেয়েছেন ২০১২ সালে Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant, mBillionth Award। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধিদের জন্য ব্রেইল ও অডিও বই বানাবার ক্রাউডসোর্সড প্রজেক্ট বাংলাব্রেইল প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১৩ সালে, এর জন্য ২০১৪ সালে পেয়েছেন ডয়চে ভেলের The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) Award।
লেখকের সাথে যোগাযোগের ঠিকানা—
ইমেইল: [email protected]
ফেইসবুক: fb.com/ragibhasan
প্রথম যা জানা দরকার— আসিফ সিবগাত ভূঞা মাদ্রাসা লাইনের ছাত্র নন। তার পড়াশোনা ‘জেনারেল’ লাইনে। ছাত্র হিসেবে খুব আহামরি না হলেও তার ভালো ভালো জায়গায় পড়াশোনা করার সৌভাগ্য হয়েছে। সেইন্ট জোসেফ স্কুল থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে তিনি বিবিএ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি বহু দিন আর পড়াশেনা না করে এখন অর্থনীতির ওপর মাস্টার্স করছেন— ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে।
আইবিএতে পড়ার সময় তিনি এক বন্ধুর বাড়িতে ইসলামি আলোচনা শুনতে যান এবং সেখানে গিয়ে তার ইসলামের প্রতি নতুন করে ভালোবাসা জন্মায়। তিনি ধর্মীয় দায়িত্বগুলো কমবেশি পালন করার পাশাপাশি ইসলাম নিয়ে ভালো করে জানার ব্যাপারে আগ্রহ বোধ করেন। গত প্রায় ১৫ বছর তিনি ইসলামি জ্ঞান নিয়ে ধাক্কাধাক্কি করেছেন— কিছুটা অন্যের সাহায্যে, কিছুটা নিজের চেষ্টায়।
২০০৯ সালে তিনি কাতারে চলে যান, কাতার ইউনিভার্সিটির একটি এক বছরকালীন আরবি ভাষার কোর্স করতে। আরবি ভাষায় কিছুটা দক্ষতা অর্জন করে তিনি সেটা দিয়ে ইসলামের বিভিন্ন শাস্ত্রের প্রাথমিক পাঠ নেয়া শুরু করেন। সম্প্রতি মিশকাহ ইউনিভার্সিটি নামক একটি অনলাইন বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি নতুন করে আরেকটি ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ইসলামিক স্টাডিজ নিয়ে পড়ছেন। এখানে মিসরের বিখ্যাত ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় আযহার ইউনিভার্সিটির বেশ কয়েকজন প্রফেসরের সান্নিধ্যে তার জ্ঞান অর্জন করার সুযোগ হয়েছে।
ফেসবুকে আসিফ এখন এক বিরাট কুতুব। তাকে ফলো করতে পারবেন এই প্রোফাইলে—
www.facebook.com/asifshibgat.bhuiyan
প্রথম যা জানা দরকার— আসিফ সিবগাত ভূঞা মাদ্রাসা লাইনের ছাত্র নন। তার পড়াশোনা ‘জেনারেল’ লাইনে। ছাত্র হিসেবে খুব আহামরি না হলেও তার ভালো ভালো জায়গায় পড়াশোনা করার সৌভাগ্য হয়েছে। সেইন্ট জোসেফ স্কুল থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে তিনি বিবিএ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি বহু দিন আর পড়াশেনা না করে এখন অর্থনীতির ওপর মাস্টার্স করছেন— ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে।
আইবিএতে পড়ার সময় তিনি এক বন্ধুর বাড়িতে ইসলামি আলোচনা শুনতে যান এবং সেখানে গিয়ে তার ইসলামের প্রতি নতুন করে ভালোবাসা জন্মায়। তিনি ধর্মীয় দায়িত্বগুলো কমবেশি পালন করার পাশাপাশি ইসলাম নিয়ে ভালো করে জানার ব্যাপারে আগ্রহ বোধ করেন। গত প্রায় ১৫ বছর তিনি ইসলামি জ্ঞান নিয়ে ধাক্কাধাক্কি করেছেন— কিছুটা অন্যের সাহায্যে, কিছুটা নিজের চেষ্টায়।
২০০৯ সালে তিনি কাতারে চলে যান, কাতার ইউনিভার্সিটির একটি এক বছরকালীন আরবি ভাষার কোর্স করতে। আরবি ভাষায় কিছুটা দক্ষতা অর্জন করে তিনি সেটা দিয়ে ইসলামের বিভিন্ন শাস্ত্রের প্রাথমিক পাঠ নেয়া শুরু করেন। সম্প্রতি মিশকাহ ইউনিভার্সিটি নামক একটি অনলাইন বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি নতুন করে আরেকটি ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ইসলামিক স্টাডিজ নিয়ে পড়ছেন। এখানে মিসরের বিখ্যাত ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় আযহার ইউনিভার্সিটির বেশ কয়েকজন প্রফেসরের সান্নিধ্যে তার জ্ঞান অর্জন করার সুযোগ হয়েছে।
ফেসবুকে আসিফ এখন এক বিরাট কুতুব। তাকে ফলো করতে পারবেন এই প্রোফাইলে—
www.facebook.com/asifshibgat.bhuiyan
ছবিতে: (ডান থেকে, সামনে) মুনির হাসান, সকাল রায়
(ডান থেকে, পেছনে) মাহ্তাব হোসাইন, আহমেদ শাহরিয়ার, আশরাফুল আল শাকুর
মুনির হাসান
সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি
প্রধান, যুব কার্যক্রম ও অনুষ্ঠান, প্রথম আলো
সকাল রায়
তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল, বুয়েট
একাডেমিক কাউন্সিলর, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি
সিনিয়র ম্যাথ অলিম্পিয়াড কনসালটেন্ট,
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
আহমেদ শাহরিয়ার
এরোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, এমআইএসটি
একাডেমিক মেন্টর, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি
সিনিয়র ম্যাথ অলিম্পিয়াড কনসালটেন্ট,
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
আশরাফুল আল শাকুর
পুরকৌশল, বুয়েট
একাডেমিক কাউন্সিলর, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি
কনসালটেন্ট ফর ম্যাথ অলিম্পিয়াড
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
মাহ্তাব হোসাইন
কম্পিউটার প্রকৌশল, ইউল্যাব
একাডেমিক মেন্টর, বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটি
কনসালটেন্ট ফর ম্যাথ অলিম্পিয়াড
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
প্রথম যা জানা দরকার— আসিফ সিবগাত ভূঞা মাদ্রাসা লাইনের ছাত্র নন। তার পড়াশোনা ‘জেনারেল’ লাইনে। ছাত্র হিসেবে খুব আহামরি না হলেও তার ভালো ভালো জায়গায় পড়াশোনা করার সৌভাগ্য হয়েছে। সেইন্ট জোসেফ স্কুল থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে তিনি বিবিএ সম্পন্ন করেন।
ইউনিভার্সিটি জীবনের শুরুর দিকে তিনি এক বন্ধুর বাড়িতে ইসলামি আলোচনা শুনতে যান এবং সেখানে গিয়ে তার ইসলামের প্রতি নতুন করে ভালোবাসা জন্মায়। তিনি ধর্মীয় দায়িত্বগুলো কমবেশি পালন করার পাশাপাশি ইসলাম নিয়ে ভালো করে জানার ব্যাপারে আগ্রহ বোধ করেন। ফলে তিনি বিভিন্ন অনলাইন এবং অফলাইন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করা শুরু করেন ইসলামকে ভালোভাবে বোঝার জন্য।
২০০৯ সালে তিনি কাতারে চলে যান, কাতার ইউনিভার্সিটির একটি এক বছরকালীন আরবি ভাষার কোর্স করতে। আরবি ভাষায় কিছুটা দক্ষতা অর্জন করে তিনি সেটা দিয়ে ইসলামের বিভিন্ন শাস্ত্রের প্রাথমিক পাঠ নেওয়া শুরু করেন। ২০২০ সালে তিনি ইসলামিক স্টাডিজের ওপর মাস্টার্স ডিগ্রি গ্রহণ করেছেন এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ থেকে।
ফেসবুকে তাকে ফলো করতে পারবেন এই প্রোফাইলে—
www.facebook.com/asifshibgat.bhuiyan
Be the first to review “গল্পে গল্পে জার্মান শেখা”