Title | মাই আমব্রেলা |
Author | তানিম কবির |
Publisher | আদর্শ |
Edition | 1st Published, 2016 |
Number of Pages | 63 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
save
৳ 30মাই আমব্রেলা
৳ 120৳ 150
You Save: ৳ 30 (20%)
Customer Reviews
There are no reviews yet.
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
আল মাহমুদ ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোড়াইল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পুরো নাম মীর আব্দুস শুকুর আল মাহমুদ। হাইস্কুলে পড়াশোনাকালেই ঢাকা ও কলকাতার বিখ্যাত সাহিত্য পত্রিকাগুলোতে তার কবিতা প্রকাশিত হতে থাকে। বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত কবিতা পত্রিকায় তার কবিতা প্রকাশিত হলে সমসাময়িক কবি মহলে তাকে নিয়ে আলোচনার সূত্রপাত।
প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ লোক লোকান্তর (১৯৬৩)। লোক লোকান্তর ও কালের কলস—মাত্র এই দুটি কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কারে ভূষিত হন। সোনালি কাবিন (১৯৭৩) তাকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছায়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোট গল্পগ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত প্রকাশিত হয়। ১৯৯৩ সালে বের হয় তার প্রথম উপন্যাস কবি ও কোলাহল।
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরে তিনি দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকায় সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদকসহ বেশ কিছু সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার, ফররুখ স্মৃতি পুরস্কার ও জীবনানন্দ দাশ স্মৃতি পুরস্কার অন্যতম। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি পাঁচ পুত্র ও তিন কন্যার জনক। মরহুমা সৈয়দা নাদিরা বেগম তার স্ত্রী।
আধুনিক ছড়া সাহিত্যে নিজস্বধারা তৈরি করে আনজীর লিটন দৃঢ়তার সঙ্গে নিবেদিত শিশুসাহিত্যের ভুবনে। শিশু-কিশোরদের জন্য গল্প, ছড়া, উপন্যাস ও নাটক রচনার মধ্য দিয়ে তার লেখা আঙ্গিকের নতুনত্বে ও বিষয়ের অভিনবত্বে ছোটদের এবং বড়দের কাছে প্রিয়। তার ছড়ায় বৈচিত্র্যময় হয়ে ওঠে লোকবাংলার আধুনিক রূপ। জন্ম ১৭ জুন ১৯৬৫, ময়মনসিংহে। পিতা আবদুল হাকিম। মাতা জামিলা খাতুন। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে এসএসসি পাসের পর ভর্তি হন আনন্দ মোহন কলেজে। কলেজজীবন শেষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্সসহ মাস্টার্স করেন।
তিনি ২০০০ সালে প্রথম প্রবর্তিত এম নুরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন ‘গুডবয় ব্যাডবয়’ ছড়াগ্রন্থের জন্য। ২০১৭ সালে দ্বিতীয়বারের মতো এই পুরস্কার লাভ করেন ‘ও ছড়া তুই যাস কই’ ছড়াগ্রন্থের জন্য। শিশুসাহিত্যে অবদান রাখায় ছড়াগ্রন্থ ‘বিড়ালটি সিমকার্ড খেয়ে ফেলেছে’ এবং ‘ছোটদের নাটিকা’ গ্রন্থের জন্য পেয়েছেন অগ্রণী ব্যাংক-বাংলাদেশ শিশু একাডেমি শিশুসাহিত্য পুরস্কার, কিশোর উপন্যাস গ্রন্থ ‘মানিকের লাল কাঁকড়া’র জন্য পেয়েছেন সিটি-আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার। অর্জন করেছেন ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব পদক, বাংলাদেশ পাবলিক লাইব্রেরি একুশে সাহিত্য পুরস্কার, টেলিভিশন দর্শক ফোরাম পুরস্কার এবং ভারতের কুসুমের ফেরা সাহিত্য পুরস্কারসহ অন্যান্য সম্মাননা।
]কাজী নজরুল ইসলাম ১৮৯৯ সালের ২৫ মে পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা কাজী ফকির আহমদ এবং মা জায়েদা খাতুন।
১৮ বছর বয়সে নজরুল সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেন। ২৩ বছর বয়সে তিনি বিদ্রোহী কবিতা লিখে রাতারাতি বিদ্রোহী কবি হিসেবে বিখ্যাত হয়ে ওঠেন। তাঁর রচিত চল্ চল্ চল্ বাংলাদেশের রণসংগীত।
১৯৪২ সালে তিনি দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে কথা বলার শক্তি হারিয়ে ফেলেন। ১৯৭২ সালের ২৪ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নজরুলকে ঢাকায় নিয়ে আসেন এবং জাতীয় কবির মর্যাদা প্রদান করেন। অসামান্য সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি লিট ডিগ্রি, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগত্তারিণী স্বর্ণপদক, ভারতের পদ্মভূষণসহ অসংখ্য পদক, পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেন।
মাত্র ২০ বছরের সাহিত্যজীবনে তিনি অজস্র কবিতা, গান, গল্প, নাটক, উপন্যাস, প্রবন্ধ রচনা করেছেন। তাঁর অগ্নি-বীণা, বিষের বাঁশী, সাম্যবাদী, দোলন-চাঁপা, সিন্ধু-হিন্দোল প্রভৃতি কাব্যগ্রন্থ; ব্যথার দান, রিক্তের বেদন প্রভৃতি গল্পগ্রন্থ; বাঁধন-হারা, মৃত্যুক্ষুধা প্রভৃতি উপন্যাস; ঝিলিমিলি, আলেয়া প্রভৃতি নাটক; যুগবাণী, রাজবন্দীর জবানবন্দী প্রভৃতি প্রবন্ধগ্রন্থ; রুবাইয়াৎ-ই-ওমর খৈয়াম, রুবাইয়াৎ-ই-হাফিজ প্রভৃতি অনুবাদগ্রন্থ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য রচনা।
ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক লিখলেও তিনি মূলত কবি হিসেবেই বেশি পরিচিত। নজরুল প্রায় তিন হাজার গান লিখেছেন এবং অধিকাংশে সুর দিয়েছেন যেগুলো এখন নজরুল-সংগীত বা নজরুল-গীতি নামে পরিচিত।
বাংলা সাহিত্যের এই মহান কবি ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
সোহেল হাসান গালিব। জন্ম ১৫ নভেম্বর ১৯৭৮, টাঙ্গাইল।
গালিব শুধু কবিতাই লেখেন না, লেখেন আরও অনেক কিছুই। সময়ের দিক থেকে পিঠ ফিরিয়ে থাকেন না তিনি। থাকেন না বালিতে মুখ গুঁজেও। যে কারণে নাম-বদনাম দুটোই আছে তার। বাদ-মাগরিব তেমনি একটি আলোচিত প্রবন্ধের বই। তার শেষ প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের নাম : ‘ফুঁ’।
সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক অনলাইন ‘পরস্পর’ (poros-por.com)-এর সম্পাদক তিনি। পেশাগত দিক থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের সহযোগী অধ্যাপক। শুধু জীবিকার তাগিদে অধ্যাপনা নয়, নিষ্ঠা আছে তার নিজ পেশার প্রতিও।
মোস্তফা হামেদী
জন্ম: ২৭ আগস্ট, ১৯৮৫, দেইচর, ফরিদগঞ্জ, চাঁদপুর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। প্রভাষক, বাংলা বিভাগ, সরকারি মুজিব কলেজ, নোয়াখালী।
প্রকাশিত বই
মেঘ ও ভবঘুরে খরগোশ [কবিতা, কা বুকস, ঢাকা, ২০১৫]
তামার তোরঙ্গ [কবিতা, জেব্রাক্রসিং প্রকাশন, ঢাকা, ২০১৮]
জড়োয়া [কবিতা, তবুও প্রয়াস, নদীয়া, ভারত, ২০১৯]
শেমিজের ফুলগুলি [কবিতা, প্রিন্ট পোয়েট্রি, ঢাকা, ২০২০]
ঋতুরহস্যের ধারে [কবিতা, ঐতিহ্য প্রকাশন, ঢাকা, ২০২২]
পুরস্কার
হিমেল বরকত কবিতা পুরস্কার ২০২০ [শেমিজের ফুলগুলি কাব্যের জন্য]
সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৯২৬ সালের ১৫ আগস্ট কলকাতার তার মায়ের বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায়। পিতা নিবারণ ভট্টাচার্য, মা সুনীতি দেবী।
নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের এই সন্তান অল্প বয়সেই শোষিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির আন্দোলনে নিজেকে সম্পৃক্ত করে তোলেন। বঞ্চনাকাতর মানুষের জীবন-যন্ত্রণার চিত্র যেমন তার কবিতায় অঙ্কিত হয়েছে, তেমনি প্রতিবাদ ও বিদ্রোহের সুর উচ্চারিত হয়েছে। তিনি সেকালের দৈনিক পত্রিকা ‘স্বাধীনতার কিশোর সভা’ অংশের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। আমৃত্যু তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন।
আট-নয় বছর বয়স থেকেই সুকান্ত লিখতে শুরু করেন। স্কুলের হাতে লেখা পত্রিকা ‘সঞ্চয়’-এ একটি ছোট্ট হাসির গল্প দিয়ে লেখালেখিতে আত্মপ্রকাশ করেন। কিছুদিন পরে ‘শিখা’ কাগজে ছাপা হয় তার লেখা। তার রচনাবলির মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো: ছাড়পত্র, পূর্বাভাস, মিঠেকড়া, অভিযান, ঘুম নেই, হরতাল, গীতিগুচ্ছ প্রভৃতি।
সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৯৪৭ সালের ১৩ মে মাত্র ২১ বছর বয়সে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন।
নাম: মোহাম্মদ আছাদুজ্জামান
জন্ম: ১ জানুয়ারি ১৯৭৫, আলফাডাঙ্গা, ফরিদপুর।
পিতা: আব্দুল জলিল মোল্লা, মাতা: হাসিনা বেগম। সাত ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয়।
স্ত্রী: আনোয়ারা সুলতানা, সরকারি কলেজে অধ্যাপনা। একমাত্র সন্তান আরীবা ইয়াসিরা মুনতাহা দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীন সমাজসেবা অধিদফতরের একজন কর্মকর্তা।
মধুমতি-বারাশিয়ার রূপ মুগ্ধতায় ছড়া লেখা দিয়ে শুরু। স্ত্রী-সন্তানের প্রেরণা, প্রিয় তানভীর আজম সিদ্দিকী (উপসচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়) ও প্রিয় সহকর্মীদের নিরন্তর উৎসাহে লেখালেখি চালিয়ে যাওয়া।
রওশন আরা মুক্তার জন্ম ১৯৮৮ সালের এপ্রিলের ১২ তারিখ। বাবার চাকরিসূত্রে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায়, থানায় কেটেছে তার শৈশব-কৈশোর।
মূলত কবি। চিন্তা করতে ভালোবাসেন, চিন্তার পথে কোথাও থেমে যেতে চান না। বুলিসর্বস্ব মানবিক পৃথিবী না, নির্বাক প্রেমের পৃথিবীর স্বপ্ন দেখেন।
প্রকাশিত গ্রন্থ
কবিতা:
অপ্রাপ্তবয়স্কা (২০১৩)
এলদোরাদো (২০১৬)
কেন দোলনচাঁপা (২০১৮)
গল্প:
টরে-টক্কা ( ২০১৮)
ঘুঘু (২০১৯)
Be the first to review “মাই আমব্রেলা”