খাওয়ার জন্য বাঁচা, নাকি বাঁচার জন্য খাওয়া’ কথাটার সঙ্গে আমরা সবাই কম-বেশি পরিচিত। উত্তরটা জানা সত্ত্বেও আমরা অনেক সময় খাওয়ার ব্যাপারে কোনো রকম ভাবনাচিন্তা না করেই খাবার খেয়ে থাকি। আবার অনেক সময় কোন খাবারটা ভালো আর কোন খাবারটা মন্দ, তা জানার পরও আমরা প্রচলিত রীতির বাইরে গিয়ে খাওয়ার ব্যাপারে নতুন করে ভাবতে চাই না।
একুশ শতকের শুরুর দিকে পৃথিবীতে প্রতিদিন প্রায় দেড় লাখ মানুষ কোনো না কোনো কারণে মারা যাচ্ছে। আপাতদৃষ্টিতে মৃত্যু অবধারিত জেনেও কিন্তু হোমো সেপিয়েন্সরা বসে নেই। কেমন করে আয়ু বাড়ানো যায় আর বয়স হওয়াকে বিপরীতে নেওয়া যায়, সেই পদ্ধতি বের করার জন্য গবেষকরা কাজ করে চলেছেন। এই গবেষণা কার্যক্রমের নাম ‘আয়ু বৃদ্ধিকরণ’ (Life extension), যেখানে চেষ্টা করা হচ্ছে এমন সব প্রযুক্তি বের করতে যাতে করে ১২৫ বছরের সর্বোচ্চ জীবনসীমার চেয়েও বেশি দিন বাঁচা সম্ভব হয়।
শুধু ভুল খাবার নির্বাচনের ফলেই নানা রকম রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে পারে। শুরু হয়ে যেতে পারে অল্প বয়সে বুড়িয়ে যাওয়া।
এই বইয়ে চেষ্টা করা হয়েছে খাবার এবং জীবনাচারের ব্যাপারে সঠিক বৈজ্ঞানিক তথ্য উপস্থাপন করতে, যাতে পাঠক বইটি পড়ে নিজেই বুঝতে পারেন কোন খাবারগুলো এবং কেমন জীবনাচার তার সুস্থ থাকার জন্য বেশি কার্যকর।

দীপায়ন তূর্য পদার্থবিজ্ঞান, নিউট্রিশন ও নিউরোসায়েন্স নিয়ে জানতে ও আলোচনা করতে ভালোবাসেন। উনি এমন একজন মানুষ যিনি বোঝেন যে জীবনের সত্যিকারের কোনো উদ্দেশ্য নেই, তা সত্ত্বেও সামনে থাকা মানুষকে বলেন ‘জীবনের নিগূঢ় রহস্য খোঁজা হলো বোকামি, এগুলো সময়ের অপচয়; তার চেয়ে যা করলে মনে শান্তি আসে সেটাই করা উচিত।’ কখনোই কাউকে অন্যের ফিলোসফিতে চলতে উদ্বুদ্ধ করেন না। জন্ম চট্টগ্রাম শহরে। মা স্বাতী পাল, বাবা সুভাষ চন্দ্র সূত্রধর। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে পড়াশোনা শেষে বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে মাস্টার্স সম্পন্ন করছেন।
ওনার সবচেয়ে প্রিয় কাজ মানুষকে নিজের মতো করে ভাবতে অনুপ্রাণিত করা।
গান গাইতে ভালোবাসেন; সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং শিখছেন সেই ভালোবাসা থেকে।
প্রিয় বাক্য ‘There is no undignified way of learning till you enjoy it.’
ই-মেইল: [email protected]
ওয়েবসাইট: deepayanturja.wordpress.com
ফেসবুক পেজ: fb.com/deepayanturja.educational

মিশু দাসের জন্ম রাজবাড়ী জেলায়। মা কনিকা রানী নাগ, বাবা রতন কুমার দাস। এইচএসসি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন রাজবাড়ীতে। পরবর্তী সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ থেকে খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্স করেন। বর্তমানে তিনি সাওল হার্ট সেন্টারে পুষ্টিবিদ হিসেবে কর্মরত আছেন।
তার প্রিয় কাজগুলোর মাঝে প্রথমেই আছে বই পড়া। সময় পেলেই বইয়ের রাজ্যে নিজেকে আবিষ্কার করতে ভালোবাসেন তিনি। অবসরে জার্নালিং করা, বাগান করা, ঘুরতে যাওয়া, ছবি আঁকা, গান করা, পরিবারের সঙ্গে সময় কাটানো এসব তার প্রিয়। কীভাবে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকা যায় এবং সুস্থ থাকার জন্য কেমন জীবন যাপন করা দরকার, কোন খাবারগুলো সুস্থ থাকতে সাহায্য করতে পারে, এসব বিষয় নিয়ে তিনি ভাবতে ভালোবাসেন। সেসব ভাবনা থেকেই তার এ বইটি লেখার অনুপ্রেরণা পাওয়া।
এটি তার প্রথম বই। বইটি পড়ে পাঠকের কেমন লাগল তা জানাতে পারেন লেখকের ই-মেইল অথবা ফেসবুক অফিশিয়াল পেজে।
ই-মেইল: [email protected]
ফেসবুক পেজ: fb.com/nutritionistmishudas
Customer Reviews
There are no reviews yet.
Be the first to review “অকাল বার্ধক্য ও রোগ প্রতিরোধ”