Showing all 6 results

  • আমার এক নদীর জীবন

    রওশন সালেহা

    রওশন সালেহার জন্ম নোয়াখালীতে: ১ জুলাই ১৯২৯ সালে। বাবা ছিলেন আইনজীবী। নোয়াখালীতে ম্যাট্রিকুলেশান করেছেন ১৯৪৪ সালে। কলকাতায় লেডি ব্রাবোন কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট করেছেন। সাতচল্লিশে দেশভাগের পরে বিএ পড়বার সময় দেশে ফিরে এসে শিক্ষকতা শুরু করেন। ইউনেস্কোর (UNESCO) বৃত্তি পেয়ে বৈরুতে আমেরিকান ইউনির্ভাসিটি থেকে শিক্ষা প্রশাসন বিষয়ে উচ্চতর শিক্ষা লাভ করেছেন। দিল্লী এবং ব্যাংকক থেকে প্রাথমিক শিক্ষা প্রশাসনে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থায় তাঁর গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে।
    তিনি ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশ সরকারের জনশিক্ষা অধিদপ্তর, ঢাকা থেকে ডিডিপিআই পদমর্যাদায় অবসর নেন। তাঁর প্রবল সাহিত্য অনুরাগের জন্য তিনি তাঁর সমকালীন বাংলাদেশের প্রধান প্রধান কবি-সাহিত্যিকদের প্রায় সকলের সঙ্গেই পরিচিত ছিলেন। তাঁর আমার এক নদীর জীবন প্রকাশিত হবার পর আত্মজৈবনিক সাহিত্যে তিনি শক্ত স্থান দখল করে নেন।
    রওশন সালেহার অন্যান্য বই
    ফসিলের রঙ (উপন্যাস), অযুত পাঠশালা (উপন্যাস), জীবন ইত্যাদির অবয়ব (গল্প), হৃদয়ে তিমির (গল্প), ব্লুগ্রাস ম্যাগনোলিয়া (গল্প), ফুল হাউস (শিশু সাহিত্য)।

    ৳ 480৳ 600
  • গ্রোয়িং থ্রু স্ট্রাগল

    jhankar

    তিন-তিনবার পুরস্কারজয়ী লেখক, ঝংকার মাহবুব। ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে তিনি তৃতীয় স্থান দখল করেন। একই বছর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জীবনী নিয়ে আয়োজিত রচনা প্রতিযোগিতায়ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেন। এমনকি সেই একই বছরের আমার প্রিয় ব্যক্তিত্ব নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতায়ও তিনি তৃতীয় স্থানই দখল করেন। ওনার তিন-তিনবার তৃতীয় স্থান দখল করা নিয়ে পিঞ্চ মেরে কেউ যদি জিজ্ঞেস করে বসে, আপনি বারবার থার্ড পুরস্কার পাচ্ছেন। আপনি কি থার্ডক্লাস রাইটাল? এমন বেফাঁস প্রশ্ন শুনলে উনি কিঞ্চিৎ অপ্রস্তুত হয়ে ‘আমার বাথরুম চাপছে’ বলে পেছনের দরজা দিয়ে পাশ কাটেন।

    তিনবার ম্যারাথন দৌড়, স্কাইডাইভ, টাফ মাডার আর প্রোগ্রামিং হিরো নামক স্টার্টআপ নিয়ে গুঁতাগুঁতি করার পাশাপাশি ‘ডালে লবণ কম না বেশি হয়েছে’ সেটা নিয়ে জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে কোড লিখে প্রোগ্রামার বউয়ের সাঙ্গে কথা-কাটাকাটি করেন। এসব কাজের মধ্যে ফাঁকফোকর পেলেই ইউটিউব, ফেসবুকে সচল থাকার পাশাপাশি নিয়মিত গোসল করেন বলেও দাবি করেন।

    facebook.com/JhankarMahbub

    ৳ 320৳ 400
  • বলা ও না-বলা কথা

    মনজুরুল আহসান খান

    কমরেড মনজুরুল আহসান খান মাত্র ২০ বছর বয়সে কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ অর্জন করেন। ছাত্রাবস্থায়ই কাজ করেন পোস্তগোলা ও তেজগাঁও শ্রমিক বস্তিতে এবং হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের শ্রমিকদের সঙ্গে। ১৯৭১ সালে তার বয়স ২৬। বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক হলো, কিন্তু ঘর বাঁধার আয়োজন উপেক্ষা করে মনজুর ঘর ছাড়েন ও মুক্তিযুদ্ধে ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের বিশেষ গেরিলা বাহিনীর অধীনে সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
    দেশ শত্রুমুক্ত হলো, কিন্তু শোষণমুক্ত হলো না। তিনি ফিরে যান উজালা ম্যাচ ফ্যাক্টরি শ্রমিকদের সংগঠিত করার কাজে। দায়িত্ব নেন সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের সংগঠিত করার। ‘৭৫-এ রাজনৈতিক পটপরিবর্তন। দেশে সামরিক শাসনের উত্থান। ১৯৮৪ সালে দেশব্যাপী ধর্মঘটকে কেন্দ্র করে তাকে গ্রেফতার করা হলে ঢাকা শহরে বাস শ্রমিকরা অনির্দিষ্টকালের জন্য বাস চলাচল বন্ধ করে দেয়। সোভিয়েত সমাজতন্ত্র অস্ত যাওয়ায় বাঘা বাঘা সমাজতন্ত্রীরা সমাজতন্ত্রের শেষ দেখে ফেললেও মনজুরুল আহসান খানের নেতৃত্বেই ঢাকায় ‘সমাজতন্ত্রের সংগ্রাম চলবে’ ব্যানারে মিছিল হয়।
    কমিউনিস্ট পার্টির এই উপদেষ্টার বয়স এখন আশি ছুঁই ছুঁই। ১৯৭৩ সালে মাত্র ২৮ বছর বয়সে পার্টির দ্বিতীয় কংগ্রেসে তিনি অন্যতম সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিন দফায় ছিলেন পার্টির সভাপতি। বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদ, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন, গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠন ও জোটের অন্যতম স্থপতি এই ক্যারিশমাটিক ও লড়াকু গেরিলা কমিউনিস্ট নেতা। গণশিল্পীদের সংগঠন উদীচী’র অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য তিনি।
    গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, ডাকসাইটে এই শ্রমিক নেতা মন ও মননে একজন পুরাদস্তুর শিল্পীও বটে। ভালোবাসেন গান, ভালোবাসেন আবৃত্তি করতে।

    ৳ 272৳ 340
  • মাই স্টোরি

    কামরুল আহসান

    কামরুল আহসান

     

    কামরুল আহসানের জন্ম ২০ অক্টোবর ১৯৮২ সালে। সাংবাদিকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু। জড়িত ছিলেন চলচ্চিত্র নির্মাণের সঙ্গে। কাজ করেছেন একটি গবেষণা-প্রতিষ্ঠানে। কবিতা ছাড়া লেখালেখির সব অঙ্গনে যুক্ত। টেলিভিশনের জন্য অনেক নাটক লিখেছেন।

    প্রকাশিত গ্রন্থ—
    নহর ও লীথী (গল্পগ্রন্থ, ২০০৯), এই আমার আকাশ (উপন্যাস, ২০১১), অমৃত এবং হলাহল (গল্পগ্রন্থ, ২০২০), স্বর্ণমৃগ (উপন্যাস, ২০২০), সৃজনশীলতা (অনুবাদ, ২০২২), মহাজীবন (উপন্যাস, ২০২২)

    ৳ 320৳ 400
  • হাঁটি হাঁটি পা পা

    ফিরোজা বহ্নির জন্ম ১৯৮৭ সালের ৫ জুন, ঢাকায়। বাবা ওমর ফারুক শাহজাহান, মা শেলিনা আর্জুমান্দ বানু। বর্তমানে সহমানুষ চমক হাসান ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।

    বহ্নি ভিকারুন্নিসা নূন স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশে মৃন্ময় আর্কিটেকচারাল ফার্মে জুনিয়র আর্কিটেক্ট এবং স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে স্থাপত্য অনুষদের প্রভাষক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনাতে।

    অবসরে বহ্নির ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, জলরঙে ছবি আঁকতে, কাগজ দিয়ে কুইলিং করতে আর উল দিয়ে পশমি টুপি বুনে মানুষকে উপহার দিতে। প্রিয়জনকে চিঠি লেখাও তাঁর খুব প্রিয় কাজ। বহ্নি গল্প করতে প্রচণ্ড ভালোবাসেন, গল্পের রঙে-রসে শ্রোতাদের বহুক্ষণ মজিয়ে রাখার প্রতিভা তাঁর সহজাত।
    জীবনের পথ পরিক্রমায় কল্পনা আর বাস্তবতার দুই জগতেই অনেক অনেক গল্প জমা হয়েছে তাঁর। সাবলীল লেখনীতে সেই গল্পগুলো পৌঁছে দিতে চান পাঠকের কাছে। লেখালিখির শুরু সেই ভাবনা থেকেই।
    ‘হাঁটি হাঁটি পা পা’ তাঁর প্রথম একক গ্রন্থ। এর আগে ২০১২ সালে চতুর্মাত্রিক ব্লগ সংকলনে তাঁর লেখা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়।

    বই নিয়ে যেকোনো পরামর্শ বা মতামত জানাতে পারেন এই ই-মেইল ঠিকানায়: [email protected]

    ৳ 304৳ 380