Showing 21–40 of 77 results

  • কাগজের নৌকা

    আমার নাম আশীফ এন্তাজ রবি। জন্ম ২১ আগস্ট ১৯৭৭। তবে অন্য অনেকের মতো আমারও একটা সার্টিফিকেট জন্মসাল আছে, ২৪.১০.১৯৭৯। নটরডেম কলেজে পড়ার সময় জনৈক বালিকাকে মুগ্ধ করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছিলাম। একদিন জলসিঁড়ি নামক উপন্যাসটি সেই বালিকাকে দ্রবীভূত করতে পারেনি। লেখক হিসেবে সেই দিন থেকেই আমি ব্যর্থ। ব্যর্থতাকে সহজভাবে মেনে নিয়ে আমি অন্য কাজকর্মে মনোনিবেশ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর হুট করে বিয়ে করে ফেলি। সংসার চালানোর জন্য টিউশনির চেষ্টা করি। একটা টিউশনি জুটেও যায়। ছাত্র ইন্টারমিডিয়েটে বিজ্ঞানবিভাগে পড়ে। প্রথম দিন তাকে নিউটনের গতিসূত্র বোঝাই। মাস্টার হিসেবে আমি কেমন এটা পরখ করার জন্য ছাত্রের বাবা পাশে বসে ছিলেন। ছাত্রটি নিউটনের গতিসূত্র চমৎকারভাবে ধরে ফেললেও তার ক্লাস এইট পাশ বাবা ব্যাপারটার আগামাথা কিছুই বুঝলেন না। কাজেই প্রথমদিনেই টিউশনি থেকে বাদ পড়ে গেলাম। এরপর শুরু করলাম পত্রিকায় লেখালেখি। শুধু টাকার জন্য প্রথম আলো পত্রিকায় দুই হাতে লেখা শুরু করলাম। সেই লেখালেখির জেরেই যুগান্তর পত্রিকায় চাকরি পেয়ে যাই । টানা ১৩ বছর সেখানে সাংবাদিকতা করি। যুগান্তরে থাকার সময় জনৈক প্রকাশক আমার সাথে যোগাযোগ করেন। তিনি আমার একটি বই বের করতে চান। পুরনো ব্যর্থতার কথা ভুলে আমি বই বের করতে রাজি হয়ে যাই। চার মাস ঘুরানোর পর চারটি ছোট গল্প তার হাতে তুলে দেই। প্রকাশক বিরস বদনে বলেন, এইটুকু দিয়ে তো দুই ফর্মাও হবে না। প্রকাশককে উদ্ধার করার জন্য আমি আরও দুইজন তরুণ লেখককে জোগাড় করি, যারা লম্বা লম্বা গল্প লিখতে পারেন। তিনজনের বারোটি গল্প মিলে বের হয়, তিন তরুণের গল্প। এরপরের বছর একই কায়দায় ত্রয়ী নামে আরেকটি গল্পগ্রন্থ বের হয়। আশ্চর্যজনকভাবে প্রথম বই তিন কপি, দ্বিতীয় বইটিও সর্বমোট তিন কপি বিক্রি হয়। লেখক তিনজন থাকায় এই দারুন সাফল্য। তিনে মিলে করি কাজ, হারিজিতি নাহি লাজ।
    এরপর টানা আট বছর আমি কোনো বই ফাঁদার কথা স্বপ্নেও ভাবিনি।
    তবু স্বভাবদোষে বের হলো, কাগজের নৌকা। এখন নৌকাডুবির অপেক্ষা।
    লেখক পরিচিতিতে ভালো ভালো কথা লেখার নিয়ম। অধিকাংশক্ষেত্রে লেখক নিজেই নিজের ঢোল ফাটিয়ে ফেলেন। আমার কোনো ঢোল নেই, তাই ফাটাতে পারলাম না। আমি দুঃখিত।

    ৳ 160৳ 200
  • কী যে করি

    গোলাম রাব্বী। স্বপ্ন দেখাই যার নেশা। কেবল নিজেই যে স্বপ্ন দেখেন, তা কিন্তু নয়; অন্যকে স্বপ্ন দেখানো তার আরও বড় নেশা। সবাইকে স্বপ্নপূরণে উদ্বুদ্ধ করতে প্রতিষ্ঠা করেছেন Dream Deviser। যার স্লোগান, ‘স্বপ্ন দেখি, স্বপ্ন দেখাই; পূরণ করি, পূরণ করাই’।
    সর্বদা ভাবেন—একা নয়; সবাই মিলে গড়া যায় বিশ্বমানের বড় কিছু।
    বেড়ে ওঠা মাদারীপুর জেলার কালকিনি থানার এক অজপাড়াগাঁয়ে। গ্রামের সবুজ প্রান্তর আর নীল আকাশ তাকে বানিয়েছে বিশাল হৃদয়ের। নিতে নয়; সব সময় দিতে পছন্দ করেন। মাধ্যমিকে, থানায় প্রথমবারের মতো জিপিএ-৫ প্রাপ্তি তাকে দিয়েছিল এগিয়ে চলার পথ।
    প্রতিযোগিতায় নামতে কখনো ভয় পান না। জাতীয় টেলিভিশন বিটিভির ‘কুইজ কুইজ’ প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে হয়েছেন দেশসেরা। রচনা প্রতিযোগিতা, সাধারণ জ্ঞান, উপস্থিত বক্তৃতা ও বিতর্কে পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার। বিশ্ব টেলিকমিউনিকেশন্স দিবসে রাষ্ট্রপতি পদক যার অন্যতম।
    জেলা শহরের পত্রিকা দিয়ে লেখার রাজ্যে প্রবেশ। কিশোর বয়সে গ্রাম থেকেই অংশ নিতেন রেডিও ও পত্রিকার নানা আয়োজনে। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে পড়াকালীন মিডিয়ায় প্রথমে যুক্ত হন ফিচার রাইটার হিসেবে। ক্যারিয়ার ও ইতিবাচক বিষয়ের ফিচার লেখক হিসেবে কাজ করেছেন প্রথম আলো, যুগান্তর, ইত্তেফাক, জাগো নিউজসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে। এর মাঝে হঠাৎই পথচলা শুরু বেসরকারি এফএম রেডিওর আরজে হিসেবে। জনপ্রিয় টেলিভিশন চ্যানেল সময় টেলিভিশনে প্রায় এক দশক ধরে যুক্ত আছেন সংবাদ উপস্থাপক হিসেবে।
    এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা।
    সৃজনশীল কাজ, আইডিয়া ডেভেলপমেন্ট, ইনোভেশন, প্রযুক্তি ভাবনা এবং নতুন কিছু করাই তার নেশা আর পেশা। লাল-সবুজের পতাকা নিয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন সার্কভুক্ত দেশসহ বিশ্বের নয়টি দেশে।
    দৃঢ় মানসিকতা, স্বচ্ছতা, লেগে থাকা ও সৎ সাহস তার জীবনের মূল ভিত্তি।

    ওকে, এবার তাহলে ‘কী যে করি’ আর না ভেবে; চলো, বইয়ের লেখক গোলাম রাব্বীর ফেসবুক পেজে একটু ঢুঁ মেরে আাসি— www.facebook.com/golamrabby.dreamdeviser

    ৳ 192৳ 240
  • কুকিং স্টুডিও

    উম্মি সেলিমের জন্ম সৌদি আরবে। কিন্তু বাবা, মা ও একমাত্র বোনের সাথে ঢাকাতেই বেড়ে ওঠা। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। ছোটবেলা থেকেই রান্নার প্রতি তার ভালো লাগা কাজ করত, সেই ভালো লাগার টানেই তিনি রান্নাটাকে এত দূর নিয়ে এসেছেন। তার বিশ্বাস রান্না একটি সহজ বিষয় আর সেটা মাথায় রেখেই তিনি কাজ করে যাচ্ছেন তার ইউটিউব চ্যানেল ‘কুকিং স্টুডিও বাই উম্মি’র পেছনে। বাংলাদেশের প্রথম আলো, ইত্তেফাক, ভোরের কাগজ, অনন্যা, বাংলা ট্রিবিউনসহ একাধিক শীর্ষস্থানীয় পত্রিকায় রান্নাবিষয়ক লেখালেখি করেন।
    তার চ্যানেলের ভিডিওগুলো এযাবৎ ২০ কোটিবার দেখা হয়েছে। ১৪ লাখেরও বেশি মানুষ তার চ্যানেলের গ্রাহক হয়েছেন; যার ফলে তিনি ইউটিউবের সিলভার ও গোল্ড প্লে বাটন অর্জন করেছেন। তার বিশ্বাস, এই অর্জন সম্ভব হয়েছে অগণিত মানুষের ভালোবাসার কারণে। রান্না নিয়ে তিনি বহুদূর যেতে চান।
    হাসিখুশি উম্মি সেলিমের ভালো লাগে গাইতে, ঘুরতে, শেখাতে এবং রান্না করতে। এক সন্তান ও স্বামী নিয়ে তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন।
    www.youtube.com/cookingstudiobyumme

    ৳ 480৳ 600
  • কুকিং স্টুডিও (ডিলাক্স)

    উম্মি সেলিমের জন্ম সৌদি আরবে। কিন্তু বাবা, মা ও একমাত্র বোনের সাথে ঢাকাতেই বেড়ে ওঠা। কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর। ছোটবেলা থেকেই রান্নার প্রতি তার ভালো লাগা কাজ করত, সেই ভালো লাগার টানেই তিনি রান্নাটাকে এত দূর নিয়ে এসেছেন। তার বিশ্বাস রান্না একটি সহজ বিষয় আর সেটা মাথায় রেখেই তিনি কাজ করে যাচ্ছেন তার ইউটিউব চ্যানেল ‘কুকিং স্টুডিও বাই উম্মি’র পেছনে। বাংলাদেশের প্রথম আলো, ইত্তেফাক, ভোরের কাগজ, অনন্যা, বাংলা ট্রিবিউনসহ একাধিক শীর্ষস্থানীয় পত্রিকায় রান্নাবিষয়ক লেখালেখি করেন।
    তার চ্যানেলের ভিডিওগুলো এযাবৎ ২০ কোটিবার দেখা হয়েছে। ১৪ লাখেরও বেশি মানুষ তার চ্যানেলের গ্রাহক হয়েছেন; যার ফলে তিনি ইউটিউবের সিলভার ও গোল্ড প্লে বাটন অর্জন করেছেন। তার বিশ্বাস, এই অর্জন সম্ভব হয়েছে অগণিত মানুষের ভালোবাসার কারণে। রান্না নিয়ে তিনি বহুদূর যেতে চান।
    হাসিখুশি উম্মি সেলিমের ভালো লাগে গাইতে, ঘুরতে, শেখাতে এবং রান্না করতে। এক সন্তান ও স্বামী নিয়ে তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন।
    www.youtube.com/cookingstudiobyumme
    www.facebook.com/CookingStudioByUmme/

    ৳ 560৳ 700
  • গণিতের জেমস বন্ড

    নাম : মোত্তাসিন পাহলভী। বাবা: আতাউর রহমান, মাতা: মাহফুজা রহমান। ১৯৮৭ সালের ১৭ জুলাই পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ উপজেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তিনি এসএসসি পর্যন্ত পড়ালেখা করেন। এরপর তিনি রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি এবং পরে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করেন।
    তিনি একাধারে একজন শিক্ষক, লেখক, প্রকৌশলী ও উদ্যোক্তা। গণিত ও বিজ্ঞানের প্রতি সবার ভালোবাসা তৈরির জন্য তিনি কাজ করছেন। তিনি তার ফেসবুক পেজ ও ইউটিউব চ্যানেলে Mottasin Pahlovi- BUETian নিয়মিত গণিত ও বিজ্ঞানের বিষয়গুলো মজা করে উপস্থাপন করেন। সম্প্রতি তিনি www.mpbian.com নামে একটি website পরিচালনা করছেন, যা দ্বারা সব শ্রেণির শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে।

    ৳ 320৳ 400
  • গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
    প্রকাশিত গ্রন্থ
    অঙ্ক ভাইয়া
    গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স (২ খণ্ড)
    নিমিখ পানে ১ ও ২
    ই-মেইল: [email protected]
    ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan

    ৳ 240৳ 300
  • গণিতের স্বপ্নযাত্রা: আর্ট অব প্রবলেম সলভিং

    আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদক–জয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সালে, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জোনায়েদ আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদক–জয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সালে, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জোনায়েদ চৌধুরী। ছোটবেলায় অনেক ধরনের বই পড়তেন, যত সব বিষয় আছে সব জানতে আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু ভাগ্যক্রমে গণিত অলিম্পিয়াডে ২০১১ সালে প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তার আগ্রহ বেড়ে যায় গণিতের দিকে। ২০১৬, ’১৭ ও ’১৮ সালে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে যথাক্রমে অর্জন করেন ব্রোঞ্জ, রৌপ্য ও স্বর্ণপদক। ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে শিক্ষালাভ করতে যাচ্ছেন তিনি।


    ছোটবেলা থেকেই নতুন নতুন বিষয় শিখতে আগ্রহী, তামজীদ মোর্শেদ রুবাব নবম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় ২০১৪ সালে প্রথম গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন। সে বছর ঢাকা আঞ্চলিকে প্রাইজ পেয়ে প্রথমবারের মতো একটি জুনিয়র ম্যাথ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন এবং সেখান থেকেই যাত্রা শুরু হয় আইএমওর লক্ষ্যে। তিনি গত দুই বছরে ছয়টি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অলিম্পিয়াডে পদক অর্জন করেন। এর মধ্যে আছে দুটি ইরানীয় জ্যামিতি অলিম্পিয়াড (ব্রোঞ্জ ও রৌপ্য), দুটি এপিএমও (ব্রোঞ্জ) ও দুটি আইএমও ব্রোঞ্জ পদক। দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়া অবস্থায়ই ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একজন অধ্যাপক Wayne Hayes–এর সাথে গ্রাফ থিওরি বিষয়ে গবেষণার কাজ শুরু করেন। ২০১৮ সালে শেষবারের মতো জাতীয় পর্যায়ের গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন এবং চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নের পদ অর্জন করেন।

    ৳ 400৳ 500
  • গণিতের স্বপ্নযাত্রা: গণিত অলিম্পিয়াডে প্রথম ধাপ

    আহমেদ জাওয়াদ চৌধুরী আন্তর্জাতিক কোনো অলিম্পিয়াডে প্রথম স্বর্ণপদক–জয়ী বাংলাদেশি। জন্ম ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০০০ সালে, চট্টগ্রামে। মা সৈয়দা ফারজানা খানম, বাবা আহমাদ আবু জোনায়েদ চৌধুরী। ছোটবেলায় অনেক ধরনের বই পড়তেন, যত সব বিষয় আছে সব জানতে আগ্রহী ছিলেন। কিন্তু ভাগ্যক্রমে গণিত অলিম্পিয়াডে ২০১১ সালে প্রাইমারি ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর তার আগ্রহ বেড়ে যায় গণিতের দিকে। ২০১৬, ’১৭ ও ’১৮ সালে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে যথাক্রমে অর্জন করেন ব্রোঞ্জ, রৌপ্য ও স্বর্ণপদক। ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজিতে শিক্ষালাভ করতে যাচ্ছেন তিনি।

    ছোটবেলা থেকেই নতুন নতুন বিষয় শিখতে আগ্রহী, তামজীদ মোর্শেদ রুবাব নবম শ্রেণিতে পড়া অবস্থায় ২০১৪ সালে প্রথম গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন। সে বছর ঢাকা আঞ্চলিকে প্রাইজ পেয়ে প্রথমবারের মতো একটি জুনিয়র ম্যাথ ক্যাম্পে অংশগ্রহণ করেন এবং সেখান থেকেই যাত্রা শুরু হয় আইএমওর লক্ষ্যে। তিনি গত দুই বছরে ছয়টি আন্তর্জাতিক পর্যায়ের অলিম্পিয়াডে পদক অর্জন করেন। এর মধ্যে আছে দুটি ইরানীয় জ্যামিতি অলিম্পিয়াড (ব্রোঞ্জ ও রৌপ্য), দুটি এপিএমও (ব্রোঞ্জ) ও দুটি আইএমও ব্রোঞ্জ পদক। দ্বাদশ শ্রেণিতে পড়া অবস্থায়ই ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার একজন অধ্যাপক Wayne Hayes–এর সাথে গ্রাফ থিওরি বিষয়ে গবেষণার কাজ শুরু করেন। ২০১৮ সালে শেষবারের মতো জাতীয় পর্যায়ের গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেন এবং চ্যাম্পিয়ন অব দ্য চ্যাম্পিয়নের পদ অর্জন করেন।

     

    ৳ 480৳ 600
  • গবেষণায় হাতেখড়ি

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। সরকারি চাকুরে বাবা মো. শামসুল হুদা ও স্কুল শিক্ষিকা মা রেবেকা সুলতানার প্রথম সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। স্কুলজীবন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পর্যায়— সবখানেই রাগিব অর্জন করেছেন অসাধারণ ভালো ফলাফল। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজে।
    বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসিতে চতুর্থ ও এইচএসসিতে প্রথম মেধাস্থান অধিকার করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম স্থান লাভ করে তিনি কম্পিউটার প্রকৌশল বিভাগে ভর্তি হন। পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। লাভ করেন চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল।
    বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান। সে দেশের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে কম্পিউটার নিরাপত্তার ওপরে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন।
    বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অব আলাবামা অ্যাট বার্মিংহামের কম্পিউটার বিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক এবং সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা। গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য ২০১৪ সালে মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    পেশায় কম্পিউটার বিজ্ঞানী হলেও রাগিবের মন পড়ে থাকে বাংলায়, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির দিকে। বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন। ২০০৫ থেকেই বাংলা ব্লগিংয়ের সাথে জড়িত। সবার কাছে জ্ঞানের আলো ছড়ানোর জন্য অনলাইনে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১২ সালে। এর জন্য ২০১২ সালে পেয়েছেন Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant, mBillionth Award। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য ব্রেইল ও অডিও বই বানানোর ক্রাউডসোর্সড প্রজেক্ট বাংলাব্রেইল প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১৩ সালে। সে জন্য ২০১৪ সালে পেয়েছেন ডয়চে ভেলের The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) Award।
    মনোচিকিৎসক স্ত্রী জারিয়া আফরিন চৌধুরী, ছেলে যায়ান ও মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব হাসান যুক্তরাষ্ট্রের বার্মিংহাম শহরে বসবাস করেন।
    যোগাযোগ—
    ইমেইল : [email protected]
    ফেসবুক প্রোফাইল : fb.com/ragibhasan, পেইজ: . . . . . .
    ওয়েবসাইট : www.ragibhasan.com, www.elochinta.com

    ৳ 272৳ 340
  • গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স ১ম খণ্ড

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।

    ৳ 288৳ 360
  • গ্রোথ হ্যাকিং মার্কেটিং

    মুনির হাসান

    মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর ঢাকার বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন। দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-’৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় বিজ্ঞান ও গণিতবিষয়ক ফিচার পাতার সম্পাদনা করছেন। কাজ করছেন গণিত নিয়ে— বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক। গণিতের পাশাপাশি বিজ্ঞান ও কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ২০১১ সালে তার হাতেই সূচনা হয় ‘চাকরি খুঁজব না, চাকরি দেব’ নামের প্ল্যাটফর্মের। ফেসবুকে একটি গ্রুপের মাধ্যমে শুরু হয়ে এখন এটি প্রায় ৭৮ হাজারের বেশি উদ্যোক্তা, হবু উদ্যোক্তা ও উদ্যোক্তা কর্মকাণ্ডের বিস্তৃত কর্মযোগের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। দেশে উদ্যোক্তাবান্ধব একটি ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা এবং উদ্যোক্তাদের সহায়তা দেওয়ার জন্য কাজ করে চলেছেন নিরলস। স্ত্রী সামিয়া আখ্‌তার, পুত্র ফারদীম রুবাই ও কন্যা ওয়ামিয়া বিদুষীকে নিয়ে মুনির হাসান ঢাকায় থাকেন।

    ৳ 160৳ 200
  • গ্রোয়িং থ্রু স্ট্রাগল

    jhankar

    তিন-তিনবার পুরস্কারজয়ী লেখক, ঝংকার মাহবুব। ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে তিনি তৃতীয় স্থান দখল করেন। একই বছর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের জীবনী নিয়ে আয়োজিত রচনা প্রতিযোগিতায়ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেন। এমনকি সেই একই বছরের আমার প্রিয় ব্যক্তিত্ব নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতায়ও তিনি তৃতীয় স্থানই দখল করেন। ওনার তিন-তিনবার তৃতীয় স্থান দখল করা নিয়ে পিঞ্চ মেরে কেউ যদি জিজ্ঞেস করে বসে, আপনি বারবার থার্ড পুরস্কার পাচ্ছেন। আপনি কি থার্ডক্লাস রাইটাল? এমন বেফাঁস প্রশ্ন শুনলে উনি কিঞ্চিৎ অপ্রস্তুত হয়ে ‘আমার বাথরুম চাপছে’ বলে পেছনের দরজা দিয়ে পাশ কাটেন।

    তিনবার ম্যারাথন দৌড়, স্কাইডাইভ, টাফ মাডার আর প্রোগ্রামিং হিরো নামক স্টার্টআপ নিয়ে গুঁতাগুঁতি করার পাশাপাশি ‘ডালে লবণ কম না বেশি হয়েছে’ সেটা নিয়ে জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে কোড লিখে প্রোগ্রামার বউয়ের সাঙ্গে কথা-কাটাকাটি করেন। এসব কাজের মধ্যে ফাঁকফোকর পেলেই ইউটিউব, ফেসবুকে সচল থাকার পাশাপাশি নিয়মিত গোসল করেন বলেও দাবি করেন।

    facebook.com/JhankarMahbub

    ৳ 320৳ 400
  • চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ

    প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ, জন্ম ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে। ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। তিনি ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫ থেকে ২০০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ একটেল (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
    জনাব ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। তিনি তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও পেশাদারত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান।
    তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক ও অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে উনি একজন টেকসই উন্নয়নকর্মী, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট। গ্রিনপিস নেদারল্যান্ডসের সদস্য। দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোতে নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লিখেন।
    [email protected]

    ৳ 592৳ 740
  • চন্দ্রমুখী

    বাংলা সাহিত্যের কালজয়ী লেখক আশীফ এন্তাজ রবির জন্ম ঢাকায়। ১৯৭৭ সালের ২১ আগস্টে। তখন মসজিদে ফজরের আযান হচ্ছিলো, সেই পবিত্র প্রত্যুষে বাংলা গল্পের এই বরপুত্র ভূমিষ্ট হোন।
    শৈশবেই তিনি রিমেটিক ফিভার নামক বিরল রোগে আক্রান্ত হোন। এই কালাত্মক ব্যাধির কারণে তার গা সবসময় ম্যাজ ম্যাজ করে, হাতে পায়ে অসহনীয় ব্যথা। প্রখ্যাত শিশুরোগ বিশেজ্ঞ ড. এম আর খান তার চিকিৎসা করেন। এই চিকিৎসার গুণেই যৌবণে পর্দাপন করার আগেই এই সুমহান শিল্পী রোগমুক্ত হোন। তার শরীরের ব্যথা চলে গেলেও কিছু ব্যথা তার হাতের আঙুলে রয়ে যায়।
    মূলত এই ব্যথার কারণেই বাংলা সাহিত্যের এই দিকপাল লেখালেখি কম করেন। তবে তিনি মুখে গল্প বলতে পটু, কেননা তার গলায় কোনো সমস্যা নেই। জনৈক জ্যোতিষী বলেছেন, কোনো মায়াবতী তার হাত ধরলে, তিনি এই ব্যধিমুক্ত হবেন। তার হাতের যন্ত্রণা লাগব হবে।
    আশীফ এন্তাজ রবি তাই সকাতরে প্রায়ই বলেন, আমার জন্য না— বাংলা সাহিত্যের মুখের দিকে তাকিয়ে কোনো হূদয়বতী কি এগিয়ে আসবে না?
    পৃথিবী তুমুল নিষ্ঠুর। কাজেই অদ্যাবধি কেউ এগিয়ে আসেনি। অগত্যা— দীর্ঘ চার বছর পর— হাতের যন্ত্রণা উপেক্ষা করে তিনি লিখেছেন নতুন উপন্যাস: চন্দ্রমুখী। নিঃসন্দেহে এই উপন্যাসটির মাধ্যমে বাংলা সাহিত্য একটি নতুন যুগে পদার্পন করল। দেশ ও জাতির জন্য এটা অনেক বড় একটি ঘটনা।
    কিছু কিছু বড় ঘটনা মানুষের চোখ এড়িয়ে যায়। চন্দ্রমুখী লেখার ঘটনাটিও কারো চোখে পড়বে না বলেই লেখকের বিশ্বাস।
    লেখক পরিচিতির এই নির্লজ্জ অংশটুকু আশীফ এন্তাজ রবি নিজেই লিখেছেন। বড় ঘটনার মতো এই তুচ্ছ ব্যাপারটিও মানুষের চোখ এড়িয়ে যাবে, এটাই তার প্রত্যাশা।

    ৳ 160৳ 200
  • চেষ্টার জিমনেসিয়াম ফিউচারের ক্যালসিয়াম

    তিন তিনবার পুরস্কারবিজয়ী লেখক, ঝংকার মাহবুব। ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এর জীবনী নিয়ে রচনা প্রতিযোগিতার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে উনি তৃতীয় স্থান দখল করেন। একই বছর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর জীবনী নিয়ে আয়োজিত রচনা প্রতিযোগিতায়ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেন। এমনকি সেই একই বছরের আমার প্রিয় ব্যক্তিত্ত্ব নিয়ে রচনা প্রতিযোগীতায়ও তিনি তৃতীয় স্থানই দখল করেন। উনার তিন তিনবার তৃতীয় স্থান দখল করা নিয়ে পিঞ্চ মেরে কেউ যদি জিজ্ঞেস করে বসে– আপনি বারবার থার্ড পুরস্কার পাচ্ছেন। আপনি কি থার্ডক্লাস রাইটার? এমন বেফাঁস প্রশ্ন শুনলে– উনি কিঞ্চিৎ অপ্রস্তুত হয়ে ‘আমার বাথরুম চাপছে’ বলে পিছনের দরজা দিয়ে পাশ কাটেন।
    তিনবার ম্যারাথন দৌড়, স্কাইডাইভ, টাফ মাডার, আর প্রোগ্রামিং হিরো নামক স্টার্টআপ নিয়ে গুতাগুতি করার পাশাপাশি– “ডালে লবন, কম না বেশি হয়েছে” সেটা নিয়ে জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়ে কোড লিখে প্রোগ্রামার বৌয়ের সাথে কথা কাটাকাটি করেন। এসব কাজের মাঝে ফাঁকফোঁকর পেলেই ইউটিউব, ফেইসবুকে সচল থাকার পাশাপাশি নিয়মিত গোসল করেন বলেও দাবি করেন।

    ৳ 192৳ 240
  • ছোটদের স্পোকেন ইংলিশ

    উম্মে মাইসুন একজন ভিডিও ব্লগার। বাংলা মাধ্যমের ছাত্রী হয়েও সে বাচ্চাদের শেখায় ইংরেজি। নিজের ব্লগিংয়ের পাশাপাশি বর্তমানে যুক্ত আছে রবি টেন মিনিট স্কুলের সঙ্গে। ১১ বছরের মাইসুন মা-বাবার সঙ্গে চট্টগ্রাম শহরেই থাকে। পড়াশোনা করছে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা উচ্চাবিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণিতে। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষার প্রতি ঝোঁক ছিল তার। এ জন্য অনেকটা নিজে নিজেই এই চর্চা শুরু করে। এক সময় পোক্ত হয়। সে পরিচিতি পায় করোনা সময়ে ২০২০ সালের জুনে টেন মিনিট স্কুলের একটি ভিডিও থেকে। সেটি ছিল তার মতো অন্য বাচ্চাদের জন্য ইংরেজি শেখানোর ভিডিও। এরপর থেকেই বাচ্চাদের জন্য ফেসবুক পেজে ও ইউটিউবে স্পোকেন ইংলিশের ভিডিও তৈরি করে চলেছে সে। এ পর্যন্ত তার ৭৭টি ভিডিও দেখেছে ১ কোটি ৬০ লাখের বেশি মানুষ। তার ফেসবুক পেজ মাইসুনস ওয়ার্ল্ড (Maisun’s World) ও ইউটিউব চ্যানেল মাইসুনস ওয়ার্ল্ড (Maisuns World).

    ৳ 192৳ 240
  • ছোটদের স্পোকেন ইংলিশ ২

    উম্মে মাইসুন একজন ভিডিও ব্লগার। বাংলা মাধ্যমের ছাত্রী হয়েও সে বাচ্চাদের শেখায় ইংরেজি। ১৩ বছরের মাইসুন মা-বাবার সঙ্গে চট্টগ্রাম শহরেই থাকে। পড়াশোনা করছে বাংলাদেশ মহিলা সমিতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণিতে। ছোটবেলা থেকে ইংরেজি ভাষার প্রতি ঝোঁক ছিল তার। এ জন্য অনেকটা নিজে নিজেই এই চর্চা শুরু করে। এক সময় পোক্ত হয়। সে পরিচিতি পায় করোনার সময়ে ২০২০ সালের জুনে টেন মিনিট স্কুলের একটি ভিডিও থেকে। সেটি ছিল তার মতো অন্য বাচ্চাদের জন্য ইংরেজি শেখানোর ভিডিও। এরপর থেকেই বাচ্চাদের জন্য ফেসবুক পেজে ও ইউটিউবে স্পোকেন ইংলিশের ভিডিও তৈরি করে চলেছে সে। এ পর্যন্ত সে তৈরি করেছে ১৭০টি টিউটোরিয়াল ভিডিও, যেগুলো দেখেছে কোটি কোটি মানুষ। তার একটি ভিডিও সর্বোচ্চ ২ কোটি ৮০ লাখ মানুষ দেখেছে। তার ফেসবুক পেজ মাইসুনস ওয়ার্ল্ড (Maisun’s World) ও ইউটিউব চ্যানেল মাইসুনস ওয়ার্ল্ড (Maisuns World)। তার আরও দুটি বই রয়েছে। একটি ছোটদের স্পোকেন ইংলিশ, অপরটি উপন্যাস দ্য এমারেলড স্টোন।

    ৳ 224৳ 280
  • টুটুম জানতে চায় মেঘের কথা

    ফিরোজা বহ্নির জন্ম ১৯৮৭ সালের ৫ জুন, ঢাকায়। বাবা ওমর ফারুক শাহজাহান, মা শেলিনা আর্জুমান্দ বানু। বর্তমানে সহমানুষ চমক হাসান ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে। বহ্নি ভিকারুন্নিসা নূন স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশে মৃন্ময় আর্কিটেকচারাল ফার্মে জুনিয়র আর্কিটেক্ট এবং স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে স্থাপত্য অনুষদের প্রভাষক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনাতে। অবসরে বহ্নির ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, জলরঙে ছবি আঁকতে, কাগজ দিয়ে কুইলিং করতে আর উল দিয়ে পশমি টুপি বুনে মানুষকে উপহার দিতে। প্রিয়জনকে চিঠি লেখাও তাঁর খুব প্রিয় কাজ। বহ্নি গল্প করতে প্রচণ্ড ভালোবাসেন, গল্পের রঙে-রসে শ্রোতাদের বহুক্ষণ মজিয়ে রাখার প্রতিভা তাঁর সহজাত। জীবনের পথ পরিক্রমায় কল্পনা আর বাস্তবতার দুই জগতেই অনেক অনেক গল্প জমা হয়েছে তাঁর। সাবলীল লেখনীতে সেই গল্পগুলো পৌঁছে দিতে চান পাঠকের কাছে। লেখালিখির শুরু সেই ভাবনা থেকেই। ‘হাঁটি হাঁটি পা পা’ তাঁর প্রথম একক গ্রন্থ। এর আগে ২০১২ সালে চতুর্মাত্রিক ব্লগ সংকলনে তাঁর লেখা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়। বই নিয়ে যেকোনো পরামর্শ বা মতামত জানাতে পারেন এই ই-মেইল ঠিকানায়: [email protected]

    চমক হাসান

    বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের যে ক’জন তরুণ লেখক পাঠকদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন, চমক হাসান তাদের মাঝে অন্যতম। তিনি শুধু লেখক হিসেবেই নয়, একজন সফল ইউটিউবার এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যক্তিত্ব হিসেবেও ব্যাপকভাবে সমাদৃত। ১৯৮৬ সালের ২৮ জুলাই কুষ্টিয়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেন চমক হাসান। সেখানেই অতিবাহিত করেন শৈশব ও কৈশোর। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত কুষ্টিয়ায় পড়াশোনার পর তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা-তে পিএইচডি সম্পন্ন করছেন। চমক হাসান একজন স্বপ্নদ্রষ্টা, যাঁর আশা হলো- এদেশের ছাত্র-ছাত্রীরা গণ্ডীবদ্ধ শিক্ষাব্যবস্থা থেকে বের হয়ে সহজ ভাষায় লেখা পাঠ্যবই পড়বে এবং বড় হবে বিজ্ঞানকে ভালোবেসে, যার ফলে এ বিষয়ে তিনি লেখালেখি শুরু করেন। গণিত ও বিজ্ঞানকে ভালোবেসে রচিত চমক হাসান এর বই ১৪টি। চমক হাসান এর বই সমূহ এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো ‘অঙ্ক ভাইয়া’, ‘অসাম স্টুডেন্টদের অসাম বিজ্ঞান প্যাকেজ’, ‘গণিতের রঙ্গে হাসিখুশি গণিত’, ‘গল্পে গল্পে জেনেটিক্স’ ইত্যাদি। চমক হাসান এর বই সমগ্র ছাত্র-ছাত্রীদের সহজে গণিত ও বিজ্ঞান বুঝতে নানাভাবে সাহায্য করে। গাইতে-পড়তে-শিখতে- জ্ঞান সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পছন্দ করা এই মানুষটি নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন পড়াশোনাকে যথাসম্ভব আনন্দময় করে তুলতে। এদেশের শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে সহজ ভাষায় সবচেয়ে আনন্দময় উপায়ে পাঠ্যবই পড়বে, এবং সেই সাথে তারা সত্যিকার অর্থেই বিজ্ঞানকে ভালোবেসে সবকিছু বুঝে বুঝে শিখব, মুখস্ত করে নয়- এই স্বপ্ন নিয়েই লেখালেখি চালিয়ে যাবার শপথ নিয়েছেন জনপ্রিয় এই তরুণ লেখক।

    ৳ 140৳ 200
  • ঠিক-বেঠিক মার্কেটিং

    গালীব বিন মোহাম্মদ একজন মার্কেটিয়ার। ভালোবাসেন প্রাচীন শহর আর সভ্যতায় ঘুরে বেড়াতে, নতুন পা দেওয়া শহরের ক্যাফেতে বসে ধোঁয়া-ওঠা কফির মগে নিতান্তই অচেনা কারও সঙ্গে গল্প জুড়ে দিতে আর মানুষ কেন, কী করে— তার পেছনের কারণটা খুঁজে বের করতে। সঙ্গে ভীষণ ভালোবাসেন নিজের মার্কেটিং প্রফেশনকে।
    মার্কেটিংয়ে পড়াশোনা করে কাজ শুরু করেছিলেন বিশ্বখ্যাত নেসলে কোম্পানিতে। সেখান থেকে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, প্রাণ গ্রুপ, এসিআই হয়ে এখন আছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় দুধের ব্র্যান্ড ‘DANO’র মাদার কোম্পানি ডেনমার্কের ‘আরলা ফুডস’-এ ‘হেড অব মার্কেটিং’ হিসেবে।
    বেড়ানোর নেশায় কিংবা কাজের প্রয়োজনে প্রচুর দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াতে হয় তাকে। তখন তার ব্যাগে মোবাইল ফোনের চার্জারের সঙ্গে আর কিছু থাকুক না থাকুক, সব সময়ই থাকে কিছু বই, তার অবসরের ঘনিষ্ঠ সঙ্গী।

    ৳ 224৳ 280