Showing 41–60 of 77 results

  • তুমিও পারবে স্বপ্নকে ছুঁতে

    গাজী মিজানুর রহমান

    বর্তমান সময়ে ক্যারিয়ার ও চাকরি-প্রত্যাশীদের কাছে ব্যাপক আলোচিত ও তুমুল জনপ্রিয় মুখ গাজী মিজানুর রহমান। তিনি একাধারে একজন লেখক, মোটিভেশনাল স্পিকার, ক্যারিয়ার কলামিস্ট ও ক্যারিয়ার কনসালট্যান্ট। পূবালী ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করলেও বর্তমানে তিনি বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার হিসেবে কর্মরত আছেন। পেশাগত জীবনের পাশাপাশি তিনি চাকরি ও ক্যারিয়ার প্রত্যাশীদের জন্য বিনামূল্যে বিভিন্ন সভা-সেমিনার, জাতীয় পত্রিকা, ফেইসবুক ও ইউটিউবে তাঁর জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে ক্যারিয়ার বিষয়ক বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন। দেশের তরুণ প্রজন্মের মাঝে ক্যারিয়ার বিষয়ক সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তিনি দেশের ৬৪ জেলায় উদ্যোগ নিয়েছেন ‘বাংলাদেশ ক্যারিয়ার অলিম্পয়াড’ এর।

    ৳ 224৳ 280
  • নন-মার্কেটারদের জন্য মার্কেটিং

    জন্ম ও বেড়ে ওঠা, স্থায়ী বসবাস ঢাকায়। ধানমন্ডি গভ. বয়েজ থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা সিটি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিকের পাঠ চুকিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমান উচ্চতর শিক্ষালাভের উদ্দেশ্যে। সেখান থেকে পড়াশোনা শেষ করে দেশের মাটিতে ফিরে এসে মার্কেটিংয়ে এমবিএ করেছেন। ভোক্তা সন্তুষ্টির ওপর তার একটি একাডেমিক গবেষণাপত্র রয়েছে। মার্কেটিং কর্মকর্তা ছিলেন দেশীয় টেকনোলজি স্টার্টআপ, ই-কমার্স, মার্কেটিং এজেন্সি এবং দেশি-বিদেশি কয়েকটি সফটওয়্যার কোম্পানিতে। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং পেশায় রয়েছেন। নিজস্ব ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালট্যান্সি ফার্মও রয়েছে।
    প্রাইমারিতে পড়াকালীন প্রলয় হাসানের লেখালেখিতে হাতেখড়ি। ২০০৭ সাল থেকে অনলাইনে লেখালেখি করছেন।
    ‘নন-মার্কেটারদের জন্য মার্কেটিং’ ছাড়াও ব্র্যান্ডিংয়ের ওপর এ বছরই তার আরেকটি গ্রন্থ প্রকাশিতব্য। মার্কেটিং-ব্র্যান্ডিং নিয়ে পড়াশোনা ও লেখালেখি ভীষণ উপভোগ করেন। ব্যক্তিজীবনে বইপোকা ও নিভৃতচারী মানুষ। অবসরে কবিতা ও বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনিতে বুঁদ হয়ে থাকতে পছন্দ করেন। প্রযুক্তিপণ্য ও সমুদ্র ভালোবাসেন।

    ৳ 252৳ 360
  • নিউট্রিশন প্রোগ্রামিং: স্বাস্থ্য, পুষ্টি, ডায়েট

    সাজেদুর রহমান। জন্ম ৬ জানুয়ারি ১৯৯৫, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার রহনপুর গ্রামে। বাবা আব্দুস সামাদ বিশ্বাস, মা আঞ্জুমানয়ারা বেগম। বর্তমানে রাজশাহীর বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়াশোনা করছেন। ছোটবেলা থেকে মোটাসোটা গড়নের ছিলেন। নিজেকে ফিট করতে গিয়ে নিউট্রিশনের প্রেমে পড়ে যান। যুক্তরাষ্ট্রের ইন্টারন্যাশনাল স্পোর্টস সায়েন্স অ্যাসোসিয়েশন (ISSA) থেকে ফিটনেস নিউট্রিশনের ওপর কোর্স করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি বর্তমানে অনলাইন নিউট্রিশন কোচ হিসেবে কাজ করছেন। নিজের মধ্যেই জ্ঞান সীমাবদ্ধ না রেখে সবাইকে ব্লগ আর ভিডিও তৈরি করে জানানো শুরু করেন। ২০১৬ সালের ডিসেম্বর থেকে ইউটিউবে নিউট্রিশন নিয়ে বাংলায় সহজবোধ্য করে বিভিন্ন ভিডিও আপলোড করা শুরু করেন। বর্তমানে ৪০-এর অধিক ভিডিও রয়েছে চ্যানেলটিতে।
    স্বাস্থ্যসচেতনতাকে সাধারণ মানুষকে আরো স্বাস্থ্যসচেতন করতে তিনি ‘লুজ টু গেইন’ নামে একটি অনলাইন প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করছেন। প্রতিষ্ঠানটি তার গ্রাহককে www.loosetogainbd.com ওয়েবসাইটের মাধ্যমে স্বাস্থ্য পরামর্শ দিয়ে আসছে। আর ‘লুজ টু গেইন’ নামক ফেসবুক গ্রুপে রয়েছে উন্মুক্ত আলোচনা।
    লেখক গান শুনতে, গাইতে, গিটার বাজাতে, ছবি তুলতে, নতুন কিছু শিখতে এবং শেখাতে ভালোবাসেন।

    যোগাযোগ
    ই-মেইল : [email protected]
    ফেসবুক : fb.com/sajedur007
    ইউটিউব : youtube.com/c/SajedurRahman
    ওয়েবসাইট : www.sajed.me

     

    ৳ 210৳ 300
  • নিবিড় গণিত

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। এরপর বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশনে। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। তিনি আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! তিনি মনে করেন গণিত অলিম্পিয়াডের সঙ্গে সঙ্গে এই পরিবর্তন শুরু হয়ে গেছে। নিজেকে তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী ভাবতে গর্ববোধ করেন। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমির প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন।
    পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইল কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
    ই-মেইল: [email protected]
    ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan
    প্রকাশিত গ্রন্থ
    গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত (২০১৫), অঙ্ক ভাইয়া (২০১৮), নিমিখ পানে: ক্যালকুলাসের পথ পরিভ্রমণ (২০১৯), নিমিখ পানে: যোগজীকরণের গল্প (২০২০), যুক্তিফাঁদে ফড়িং (২০২১), টুটুম জানতে চায় মেঘের কথা (২০২২), গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স, ১ ও ২ (২০২০)

    ৳ 240৳ 300
  • নিমিখ পানে: ক্যালকুলাসের পথ পরিভ্রমণ

    চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
    প্রকাশিত গ্রন্থ
    গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স (২ খণ্ড)
    গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত
    অঙ্ক ভাইয়া
    ই-মেইল: [email protected]
    ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan

    ৳ 400৳ 500
  • নিমিখ পানে: যোগজীকরণের যত গল্প

    “চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন ‘বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশন’-এ। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি এবং কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
    তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। চমক হাসান আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! গণিত অলিম্পিয়াড শুরুর সাথে সাথে এই আন্দোলনটাও শুরু হয়ে গেছে। তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমিক দলে প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন। পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইলে কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
    প্রকাশিত গ্রন্থ
    গল্পে-জল্পে জেনেটিক্স (২ খণ্ড)
    গণিতের রঙ্গে: হাসিখুশি গণিত
    অঙ্ক ভাইয়া
    ই-মেইল: [email protected]
    ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan

    ৳ 368৳ 460
  • পড়ো পড়ো পড়ো

    মুনির হাসান

    মুনির হাসান ( জন্ম ২৯ জুলাই, ১৯৬৬)
    মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। হাইস্কুলের পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি ও মুসলিম হাইস্কুল। পরে চট্টগ্রাম কলেজ হয়ে ঢাকার বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে।
    দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান লেখক ও বিজ্ঞান কর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন কিংবা এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন।
    ১৯৯৫ সাল থেকে ভোরের কাগজে এবং ১৯৯৮ সাল থেকে দৈনিক প্রথম আলোয় বিজ্ঞানবিষয়ক সাপ্তাহিক ফিচার পাতার সম্পাদনা করেছেন।
    ২০০৩ সালে অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদের সঙ্গে থেকে অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর নেতৃত্বে

    ৳ 214৳ 267
  • পূর্বপুরুষ

    আমার জীবনের লক্ষ্য বারবার বদলে গেছে।
    ছোটবেলায় আমি আইসক্রিমওয়ালা হতে চেয়েছিলাম। স্কুলে পড়ার সময় হতে চেয়েছিলাম ডাক্তার। যৌবনে আমার জীবনের লক্ষ্য আমূল বদলে যায়। তখন আমি লেডিস হোস্টেলের দারোয়ান হওয়ার বাসনা পোষণ করতাম।
    আমি শেষমেশ কিছুই হতে পারিনি। যেটা হয়েছি, তার নাম ফেরিওয়ালা, আমি গল্প ফেরি করে বেড়াই।
    আড্ডায় আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প বলে যাই। সেই গল্প শোনার জন্য অনেকেই আড্ডায় আসেন। একসময় আড্ডার পরিসর বেড়ে যায়। আমি রেডিওতে রাত জেগে গল্প বলা শুরু করি। কয়েক বছর ধরে গল্পগুলো লিখে ফেলার চেষ্টা করছি। আমার মতো অলস মানুষের জন্য এটি অনেক কঠিন কাজ।

    ৳ 528৳ 660
  • প্যারাময় লাইফের প্যারাসিটামল

    অর্ধদশক ধরে সিরিয়াসলি লেখালেখি করে নিজেকে অতুলনীয় করে তুলেছেন ঝংকার মাহবুব।
    লেখক বুদ্ধি করে বলেন, অতুলনীয়। যাতে অন্য কেউ তুলনা করতে না আসে। সেই একই সুরে ক্লোজআপ-মার্কা হাসি দিয়ে দাবি করেন, তিনি খেলাধুলার ফার্স্ট বয়। পরে এক সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি থেকে জানা যায়, কাজিনদের সাথে কুতকুত খেলায় উনি নিয়মিতই লাস্ট হতেন। তবে কাজিনদের মধ্যে উনি ছাড়া আর কোনো ছেলে না থাকায় টেকনিক্যালি তিনিই ফার্স্ট বয়।
    মাঝবেলায় এসে খেলাধুলার ফার্স্ট বয় হওয়ার প্যারা না থাকায় বুয়েটের IPE ডিপার্টমেন্টের ইতিহাসে প্রথম জিপিএ ৪.০০-এর মধ্যে ৪.০০ পান। বুয়েট থেকে পাস করার পর ৩ বছর স্টার্টআপ করে, নর্থ ড্যাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্সও করেন। বর্তমানে স্ত্রী কারিনা ইসলামের চাকরিকে অজুহাত হিসেবে কাজে লাগিয়ে টেক্সাসের ডালাস শহরে বসে শিকাগোর নিলসেন কোম্পানিতে রিমোটলি সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কামলা খাটেন।

    ৳ 256৳ 320
  • প্রোগ্রামিংয়ের চৌদ্দগোষ্ঠী

    প্রায় তিন দশক ধরে লেখালেখি করে যাচ্ছেন ঝংকার মাহবুব। যদিও তার লেখালেখির পুরোটাই গেছে পরীক্ষার খাতায়, পাস নম্বরের আশায়।
    তবে লেখালেখি করে আজ পর্যন্ত ফুটা পয়সা কামাই করতে না পারলেও ক্লাস সেভেনে থাকা অবস্থায় স্ট্যান্ডআপ কমেডি প্রতিযোগিতায় সেকেন্ড হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিলেন। হাড্ডাহাডি সেই লড়াইয়ে প্রতিযোগী ছিল তিনজন। যাদের মধ্যে একজন ছিল অনুপস্থিত।
    এ ছাড়া নবম শ্রেণিতে পড়ার সময়, উচ্চতা কম হওয়ার সুবিধায়, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বালকদের সাথে জুনিয়র ক্যাটাগরিতে মোরগ লড়াইয়ে নেমেছিলেন তিনি। সেই লড়াইয়ে বড় ক্লাসের ভাই হিসেবে দেখানো সম্মানকে পুঁজি করে, শেষ তিনজন পর্যন্ত পাশ কাটিয়ে টিকতে পেরেছিলেন। তারপর বাকি দুজন বড় ভাইয়ের সম্মানের মাথামুণ্ডু খেয়ে, ওনাকে কনুই দিয়ে গুঁতা মেরে মাটিতে ফেলে দেয়। তখন লুঙ্গির কাছা সামলিয়ে উঠে দাঁড়াতে না পারলেও ততক্ষণে মোরগ লড়াইয়ে তৃতীয় হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। আর পুরস্কার হিসেবে পেয়েছিলেন লাল রঙের সাবানের কেইস।
    বুয়েট থেকে পাস করে, নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্সে মাস্টার্স করে বর্তমানে আমেরিকার শিকাগো শহরে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত আছেন তিনি।
    www.fb.com/jhankarmahbub

    ৳ 336৳ 420
  • প্রোগ্রামিংয়ের বলদ টু বস

    ছোটবেলায় লেখালেখির বিস্ময়কর প্রতিভা দেখিয়ে সবাইকে মুগ্ধ করেছিলেন ঝংকার মাহবুব। যদিও লিখেছিলেন অ আ ক খ। আর মুগ্ধ হয়েছিলেন ওনার আব্বু-আম্মু। তারপরও চকলেট, আচার, আইসক্রিমের লোভে লেখা চালিয়ে যেতে থাকেন তিনি। কিছুদিন পর দাঁতে পোকা হওয়ায়, আচার-আইসক্রিমের সাপ্লাই কমে যাওয়ায় ওনার জ¦লন্ত প্রতিভাকে ঘুম পাড়িয়ে ফ্রিজে রেখে দিতে বাধ্য হন। মাঝের কয়েক বছর আপ্রাণ চেষ্টা করলেও ওনার উর্বর মস্তিষ্ক থেকে উল্লেখযোগ্য কিছুই পয়দা হয়নি। শেষমেশ টিকতে না পেরে, দেশের গরমকে দোষারোপ করে, চলে গেছেন শীতের কামড় খাওয়া দেশে। সেখানে ঘুঁটনি দিয়ে নাড়িয়ে ডালের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করায় নিজেকে আলোড়ন সৃষ্টিকারী লেখক হিসেবে আবিষ্কার করেন।
    অন্য কিছু হওয়ার সুযোগ ছিল না বলে বুয়েটের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে দ্বিতীয় হন। নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগে মাস্টার্স করে প্রোগ্রামিং জগতে আসেন। এখন বাড়িওয়ালার ভাড়ার টাকা পরিশোধ করার ঠেলায় শিকাগোর নিলসেন কোম্পানিতে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার ও বসের ঝাড়ি খাওয়া প্রোগ্রামার হিসেবে কামলা খাটেন।
    www.fb.com/jhankarmahbubshow
    www.jhankarmahbub.com

    ৳ 240৳ 300
  • ফ্রিল্যান্সিং গুরু: অনলাইন আয়ের চাবিকাঠি

    ১৯৯৯ সালে যাত্রাবাড়ির এ,কে উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি সম্পন্ন করেছেন, ইন্টারমিডিয়েটে পড়েছেন বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুল রউফ কলেজ, পীলখানা হতে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি বিষয়ে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন।

    ৳ 288৳ 360
  • বাঙালির মিডিয়োক্রিটির সন্ধানে

    ফাহাম আব্দুস সালামের লেখার সাথে পরিচিত সবাই জানেন যে ফাহাম ভালো লিখতে পারেন। তবে ফাহামের তিনটি গুণ আলাদা করে বলা যায়, যা লিখতে পারেন এরকম বহু লোকের মাঝে আমরা খুঁজি কিন্তু পাই না।
    ফাহাম চিন্তা করতে জানেন। চিন্তার ব্যাপারটা বুঝতে হলে আমরা কেনেডিয়ান সাইকোলজিস্ট জর্ডান পিটারসনের কথা ধার করতে পারি। তিনি বলছেন যে, মানুষ সাধারণত তাদের মাথায় যে চিন্তাটা আসে সেটা নিয়ে চিন্তা করে না। অর্থাৎ যে কোনো ইস্যুতে একটি সাধারণ ভাবনা তাদের আসে ঠিকই, কিন্তু সেই প্রাথমিক ধারণাটা কতটা উপযুক্ত হয়েছে তা নিয়ে তারা আর চিন্তা করতে পারে না। ফাহাম এই কাজটা পারেন। তিনি পদ্ধতিগতভাবে চিন্তা করতে পারেন বলে নিজের ভাবনাকে ছকে নিতে পারেন। যদি ফাহামের কোনো চিন্তায় ভুল থাকে তাহলে সেটাও তিনি পদ্ধতিগতভাবেই করেছেন। তাই কোথায় ভুল হয়েছে সেটা ধরিয়ে দিতে পারলে তিনি বুঝবেন। সবাই বোঝে না।
    যেহেতু চিন্তা করতে পারেন, তাই ফাহাম অন্যের কথার যুক্তি তলিয়ে দেখতে পারেন। ফলে অন্যের ব্যক্তি-সমালোচনা না করে তিনি প্রত্যেকের কথাকে সেই চিন্তার মাপকাঠিতে যাচাই করে সেটাকে সমর্থন বা সমালোচনা করতে পারেন। এ ব্যাপারে তার নিজের প্রেজুডিস যেন কাজ না করে সেই প্রচেষ্টা ফাহামের থাকে। অনেকেরই থাকে না।
    ফাহাম চিন্তা করে যে সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন সেটিকে অকপটে বলতে পারেন। সিদ্ধান্ত সঠিক হলে, সেটিকে তিনি কাউকে খুশি করার জন্য অথবা কেউ বেজার হবে— এই চিন্তায় আটকে রাখেন না। বলাই বাহুল্য যে এ কাজটিও বহু লোক করতে পারেন না।
    এ তিনটি গুণ ফাহাম আব্দুস সালামের চিন্তা ও লেখাকে আলাদা করবে।

    ৳ 320৳ 400
  • বাংলাদেশের বীরগাথা

    মেজর মো. দেলোয়ার হোসেন এসপিপি, পিএসসি ২৯ নভেম্বর ১৯৭৯ সালে ঢাকা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। একজন সেনাসন্তান হিসেবে তিনি পারিবারিক ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় ২০০০ সালে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। তিনি ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের একজন গ্রাজুয়েট। তার লেখা ‘আধুনিক দৃষ্টিকোণে সানজু’র দ্য আর্ট অব ওয়ার’ বইয়ের জন্য তিনি ‘সেনা পারদর্শিতা পদক প্রাপ্ত হন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত এবং এক কন্যাসন্তানের জনক।

    ৳ 160৳ 200
  • বিজনেস ব্লুপ্রিন্ট

    কোচ কাঞ্চন। লেখক, উদ্যোক্তা ও হ্যাপিনেস কোচ।
    কেউ কেউ লেখার জন্য লেখেন, কিছু লেখক জীবনকে উপলব্ধি করে লেখেন। কোচ কাঞ্চন দ্বিতীয় জনরার লেখক; যিনি জীবনের কথা বলেন, জীবনকে নিয়ে ভাবার কথা বলেন। তার লেখনী প্রেরণা দেয়, আর সবচেয়ে বেশি দেয় বেঁচে থাকার এবং নিজেকে শত প্রতিকূলতা থেকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরার শক্তি।
    অ্যাওয়ার্ড উইনিং উদ্যোক্তা, বাংলাদেশের স্বনামধন্য অর্গানিক ব্র্যান্ড ন্যাচারালস-এর ফাউন্ডার কোচ কাঞ্চন। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিজনেসকে নিয়ে গেছেন বহির্বিশ্বে। বাংলাদেশি গ্লে­াবাল ব্র্যান্ড গড়ে তোলার মিশনে ছুটে চলেছেন দেশ-বিদেশে। তার ১৫ বছরের ব্যবসায়িক জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে রচিত বই বিজনেস ব্লুপ্রিন্ট।
    নিজের গল্প আর অভিজ্ঞতাকে অন্যের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার দুঃসাহসিক প্রয়াস থেকেই লেখক হিসেবে আত্নপ্রকাশ। শুরুটা হয়েছিল রিস্টার্ট ইয়োর লাইফ দিয়ে। পাঠক এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের অভিভূত সাড়া, ভালোবাসায় লেখকরূপে নিয়মিত হওয়া। তারপর লিখলেন মাস্টারিং ইয়োর লাইফ। বিজনেস ব্লুপ্রিন্ট তার তৃতীয় বই। লিখে আনন্দ পান। সবচেয়ে তৃপ্তি পান যখন কেউ তার লেখায় অনুপ্রাণিত হন, লাইফে ঘুরে দাঁড়ানোর মিশন হাতে নেন।
    কোচ কাঞ্চন বিশ্বাস করেন, ভালোবাসা ও সুখ ভিতরে রাখতে নেই, তাকে ছড়িয়ে দিতে হয়। এতে সুখের অনুভূতি আরো দৃঢ় হয়। লেখককে আরো জানতে চাইলে ডিজিটাল যুগে এটা খুবই সহজ। ‘Coach Kanchon’ লিখে গুগল, ফেসবুক, লিংকডইন কিংবা ইন্সটাগ্রাম যেখানেই সার্চ দিন, পেয়ে যাবেন আরো ডিটেইলস।

    ৳ 480৳ 600
  • বিজ্ঞানীদের কাণ্ডকারখানা

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটারবিজ্ঞানী ও শিক্ষক। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব অ্যালাবামা অ্যাট বার্মিংহামের কম্পিউটারবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। সরকারি চাকুরে মো. শামসুল হুদা ও শিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে।
    বিজ্ঞান বিভাগে তিনি এসএসসিতে ৪র্থ ও এইচএসসিতে ১ম মেধাস্থান অধিকার করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার কৌশল বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন—সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল।
    বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান, সেখানে কম্পিউটার নিরাপত্তার ওপরে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি—ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়।
    বর্তমানে তিনি সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা—গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    কম্পিউটারবিজ্ঞানী হলেও রাগিবের মন পড়ে থাকে বাংলায়, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির দিকে। বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন, বাংলা ব্লগিংয়ের সাথে জড়িত থেকেছেন ২০০৫ থেকে। ২০১৫ সালে প্রকাশিত রাগিব হাসানের প্রথম দুটি বই গবেষণায় হাতেখড়ি এবং মনপ্রকৌশল বই দুটি একুশে বইমেলার বেস্ট সেলার বইয়ের তালিকায় স্থান করে নেয়।
    জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে অনলাইনে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১২ সালে। সে জন্য পেয়েছেন ২০১২ সালে Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য ব্রেইল ও অডিও বই বানানোর ক্রাউডসোর্সড প্রজেক্ট বাংলা ব্রেইল প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১৩ সালে, এর জন্য ২০১৪ সালে পেয়েছেন ডয়চে ভেলের The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) Award।
    স্ত্রী ডা. জারিয়া আফরিন চৌধুরী একজন সাইকিয়াট্রিস্ট। ছেলে যায়ান আর মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব ও জারিয়া বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণের শহর বার্মিংহামে।
    যোগাযোগ—
    ইমেইল: [email protected]
    ফেসবুক: fb.com/ragibhasan, ওয়েবসাইট: www.ragibhasan.com

    ৳ 192৳ 240
  • বিজ্ঞানীদের কাণ্ডকারখানা ২

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। সরকারি চাকুরে মোঃ শামসুল হুদা ও স্কুলশিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। স্কুল জীবন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পর্যায়— সবখানেই রাগিব অর্জন করেছেন অসাধারণ ভালো ফলাফল। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে। এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগে ৪র্থ ও এইচএসসিতে ১ম স্থান লাভ করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভর্তি পরীক্ষায় ১ম স্থান লাভ করে তিনি কম্পিউটার কৌশল বিভাগ হতে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল। বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান, সেখানে কম্পিউটার নিরাপত্তার উপরে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি— ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ আলাবামা অ্যাট বার্মিংহাম এর কম্পিউটার বিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক এবং সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা— গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    মনোচিকিৎসক স্ত্রী জারিয়া আফরিন চৌধুরী, ছেলে যায়ান ও মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব হাসান বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণের শহর বার্মিংহামে। পেশায় কম্পিউটার বিজ্ঞানী হলেও রাগিবের মন পড়ে থাকে বাংলায়, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির দিকে। বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন, বাংলা ব্লগিং এর সাথে জড়িত থেকেছেন ২০০৫ থেকে। সবার কাছে জ্ঞানের আলো ছড়াবার জন্য অনলাইনে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (http//www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১২ সালে। সেজন্য পেয়েছেন ২০১২ সালে Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant, mBillionth Award। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধিদের জন্য ব্রেইল ও অডিও বই বানাবার ক্রাউডসোর্সড প্রজেক্ট বাংলাব্রেইল প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১৩ সালে, এর জন্য ২০১৪ সালে পেয়েছেন ডয়চে ভেলের The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) Award।
    লেখকের সাথে যোগাযোগের ঠিকানা—
    ইমেইল: [email protected]
    ফেইসবুক: fb.com/ragibhasan

    ৳ 240৳ 300
  • বিজ্ঞানীদের কাণ্ডকারখানা ৩

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটারবিজ্ঞানী ও শিক্ষক। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব অ্যালাবামা অ্যাট বার্মিংহামের কম্পিউটারবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। সরকারি চাকুরে মো. শামসুল হুদা ও শিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে।
    বিজ্ঞান বিভাগে তিনি এসএসসিতে ৪র্থ ও এইচএসসিতে ১ম মেধাস্থান অধিকার করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার কৌশল বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন—সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল।
    বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান, সেখানে কম্পিউটার নিরাপত্তার ওপরে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি—ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়।
    বর্তমানে তিনি সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা—গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    কম্পিউটারবিজ্ঞানী হলেও রাগিবের মন পড়ে থাকে বাংলায়, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির দিকে। বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন, বাংলা ব্লগিংয়ের সাথে জড়িত থেকেছেন ২০০৫ থেকে। ২০১৫ সালে প্রকাশিত রাগিব হাসানের প্রথম দুটি বই গবেষণায় হাতেখড়ি এবং মনপ্রকৌশল বই দুটি একুশে বইমেলার বেস্ট সেলার বইয়ের তালিকায় স্থান করে নেয়।
    জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে অনলাইনে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১২ সালে। সে জন্য পেয়েছেন ২০১২ সালে Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য ব্রেইল ও

    ৳ 240৳ 300
  • বিদ্যাকৌশল: লেখাপড়ায় সাফল্যের সহজ ফরমুলা

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। সরকারি চাকুরে মোঃ শামসুল হুদা ও স্কুলশিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। স্কুল জীবন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পর্যায়— সবখানেই রাগিব অর্জন করেছেন অসাধারণ ভালো ফলাফল। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে। এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগে ৪র্থ ও এইচএসসিতে ১ম স্থান লাভ করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভর্তি পরীক্ষায় ১ম স্থান লাভ করে তিনি কম্পিউটার কৌশল বিভাগ হতে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল। বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান, সেখানে কম্পিউটার নিরাপত্তার উপরে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি— ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ আলাবামা অ্যাট বার্মিংহাম এর কম্পিউটার বিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক এবং সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা— গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।

    ৳ 240৳ 300
  • বিলিয়ন ডলার স্টার্টআপ

    মুনির হাসান

    মুনির হাসানমুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন। বর্তমানে দৈনিক প্রথম আলোর যুব কার্যক্রম ও অনুষ্ঠান প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন।
    দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় গণিত, বিজ্ঞান, উদ্যোগ ও শিক্ষা নিয়ে লেখালেখি করছেন। কাজ করছেন গণিত নিয়ে— বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক হিসাবে। গণিতের পাশাপাশি বিজ্ঞান ও কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
    ২০১১ সালে তার হাতেই সূচনা হয় ‘চাকরি খুঁজব না, চাকরি দেব’ নামের প্লাটফর্ম। লক্ষাধিক উদ্যোক্তার এই প্লাটফর্মটি দেশে উদ্যোক্তাবান্ধব একটি ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা এবং উদ্যোক্তাদের সহায়তা দেওয়ার জন্য নিরলস কাজ করে চলছে।
    স্ত্রী সামিয়া আখ্‌তার, পুত্র ফারদীম রুবাই ও কন্যা ওয়ামিয়া বিদুষীকে নিয়ে মুনির হাসানের সংসার।

    ৳ 288৳ 360