• উন্নয়ন বিভ্রম

    জিয়া হাসান উন্নয়ন অর্থনীতি-বিষয়ক গবেষক। অর্থনীতির পাশাপাশি রাজনীতি, সমাজ ও ভূ-রাজনীতি নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নে তার বিশ্লেষণ আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
    জিয়া হাসানের লেখালেখির ক্ষেত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, এবং পত্রিকার সম্পাদকীয়। সরকারি চাকুরি, দেশি-বিদেশি করপোরেশন এবং ব্যবসায় লিডারশিপ পজিশনে তার ২০ বছরের অভিজ্ঞতা রয়েছে। বর্তমানে তিনি জার্মানির ফেডারেল শিক্ষা ও গবেষণা মন্ত্রণালয়ের (বিএমবিএফ) অধীনে জার্মান কারিগরি শিক্ষার মানোন্নয়ন সংক্রান্ত একটি প্রকল্পে গবেষণায় নিয়োজিত।
    ব্যক্তি জীবনে জিয়া হাসান দুই পুত্র এবং এক কন্যা সন্তানের জনক।

    ৳ 640৳ 800
  • অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবনীয় কথামালা

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
    টেকসই উন্নয়ন বিষয়ক লেখক, উন্নয়ন বিশ্লেষক এবং প্রযুক্তিবিদ। বহুল আলোচিত চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ পুস্তকের রচয়িতা। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত হয়েছে তার দ্বিতীয় বই বাংলাদেশ: অর্থনীতির ৫০ বছর।
    ১৯৮০ সালে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জের বান্দুয়াইনে জন্মগ্রহণ করেন। মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডস-এ কর্মরত আছেন।
    ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। টেকসই উন্নয়নের নিরিখে বাংলাদেশের বিভিন্ন সেক্টরের কাঠামোগত সংস্কার, সুশাসন, প্রাতিষ্ঠানিক শুদ্ধিকরণ এবং প্রযুক্তির কার্যকারিতার সাথে স্থানীয় জ্ঞানের সমন্বয় ঘটিয়ে বাংলাদেশের ছোট-বড় সমস্যা সমাধানের পর্যালোচনা করে থাকেন। তিনি প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থ-সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান। তাই এসকল বিষয়ে তার নিজস্ব মুক্তচিন্তা স্বাধীনভাবে প্রকাশের প্রয়াস করেন।
    তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: টেকসই উন্নয়নের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন কাঠামোগত ও পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি শিক্ষা স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক এবং অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে তিনি একজন টেকসই উন্নয়ন কর্মী, লেখক ও গবেষক। প্রথম আলো, দি বিজনেজ স্টান্ডার্ড, শেয়ারবিজ-সহ দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্র-পত্রিকায় নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লেখেন।

    ৳ 560৳ 700
  • বাংলাদেশ, অর্থনীতির ৫০ বছর

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
    টেকসই উন্নয়ন-বিষয়ক লেখক, বহুল আলোচিত ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ’ পুস্তকের রচয়িতা। ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক, ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশলে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫-০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এবং পেমেন্ট সিস্টেম এক্সপার্ট।
    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান। সম্পদ ব্যবস্থাপনার স্থানীয় জ্ঞানের সঙ্গে আধুনিক ব্যবস্থাপনার টেকসই সংযোগের চেষ্টা করেন। তার লেখায় বিশেষভাবে গুরুত্ব পায় টেকসই উন্নয়নের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার অবকাঠামো ও পদ্ধতিগত দিকগুলো।
    [email protected]

    ৳ 576৳ 720
  • চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ

    প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ, জন্ম ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে। ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। তিনি ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫ থেকে ২০০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ একটেল (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
    জনাব ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। তিনি তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও পেশাদারত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান।
    তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক ও অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে উনি একজন টেকসই উন্নয়নকর্মী, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট। গ্রিনপিস নেদারল্যান্ডসের সদস্য। দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোতে নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লিখেন।
    [email protected]

    ৳ 592৳ 740
  • মুক্তিযুদ্ধ, ধর্ম, রাজনীতি ও অন্যান্য প্রসঙ্গ

    পিনাকী ভট্টাচার্য। বাংলাদেশে তাঁর পরিচয় মূলত ব্লগার এবং অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট হিসেবে। ফেসবুকে আলোচিত-সমালোচিত।
    নব্বইয়ের স্বৈরাচার-বিরোধী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে রাজপথ থেকে যে কজন নতুন প্রজন্মেও লেখক ও চিন্তক উঠে এসেছেন, পিনাকী ভট্টাচার্য তাঁদের মধ্যে অন্যতম।
    তাঁর লেখার বিষয় বিচিত্র— দর্শন, রাজনীতি, ফিকশন। প্রথম বই দর্শনের এক ক্লাসিক— দেকার্তেও ‘ডিসকোর্স অন মেথড’-এর অনুবাদ।
    চিকিৎসক হিসেবে গ্রাজুয়েট এবং এখন স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ব্যবসার সাথে যুক্ত। এ পর্যন্ত ১৩টিরও বেশি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।

    ৳ 240৳ 300
  • কুকুরে খেয়েছে গণতন্ত্র

    অনুপম দেবাশীষ রায়

    অনুপম দেবাশীষ রায়

    অনুপম দেবাশীষ রায় একজন লেখক, সাংবাদিক, গবেষক ও রাজনৈতিক কর্মী। ২০১৯ সালে তিনি আমেরিকার হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিটি থেকে গ্রেট ডিস্টিংশনসহ অনার্স পাশ করেন আন্তঃবিভাগীয় অধ্যয়ন ও আন্তর্জাতিক বিষয়াদির ওপর, যেটি কিনা ইতিহাস, রাজনীতিবিদ্যা, অর্থনীতি এবং দর্শনের সমন্বয়ে গঠিত একটি কোর্স ছিল। তিনি এক সেমেস্টারের জন্য কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়েও পড়াশোনা করেছেন, যেখানে তার শিক্ষক ছিলেন রওনক জাহান, গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক ও সুদীপ্ত কবিরাজের মতন শিক্ষকেরা।
    অনুপমের দুইটি গবেষণাপত্র এর মাঝেই প্রকাশিত হয়েছে। তিনি গবেষণা সহযোগী হিসেবে কেটো ইন্সটিটিউট, কলাম্বিয়া ইউনিভার্সিটি ও জর্জটাউন ইউনিভার্সিটিতে কাজ করেছেন। তার গবেষণা তার বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৭ ও ২০১৮ সালে শ্রেষ্ঠ গবেষণার পুরস্কার লাভ করে।
    অনুপম ঢাকা ট্রিবিউন, প্রথম আলো, ডেইলি স্টার ও হিমাল সাউথএশিয়ানে কলাম লেখেন। তিনি এই মুহূর্তে ডেইলি স্টারের সম্পাদকীয় বিভাগে কর্মরত রয়েছেন। এর আগে তিনি এমনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, ব্লাস্ট ও ঢাকা ট্রিবিউনে কাজ করেছেন।
    আদর্শ প্রকাশিত অনুপমের বই চারটি: কালকের আন্দোলন, আজকের আন্দোলন বা নট অল স্প্রিংস এন্ড উইন্টার; স্কুল মানে আড্ডাখানা; আর স্মৃতি এবং সমাধি। এর বাইরে তার একটি গল্পগ্রন্থ (সন্তান) আর একটি কবিতার বই (অপ্রাপ্তবয়স্কতা) রয়েছে।
    অনুপমের জন্ম ১৫ মে ১৯৯৮ সালে সৈয়দপুরে। তার বেড়ে ওঠা চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলে আর কলেজজীবন কেটেছে রাজউক উত্তরা মডেল কলেজে। তার পিতামাতার আদি নিবাস বাগেরহাট ও খুলনা। তার স্ত্রী অপরাজিতা দেবনাথ একজন অত্যন্ত মেধাবী আইনজীবী।

    ৳ 304৳ 380
  • কালকের আন্দোলন, আজকের আন্দোলন

    অনুপম দেবাশীষ রায় মুক্তিফোরামের একজন সম্পাদক ও সংগঠক।
    তিনি বর্তমানে বস্টন ইউনিভার্সিটিতে রাজনীতিবিদ্যায় পিএইচডি করছেন এবং আগামী বছর হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পড়া শুরু করবেন।
    তিনি ২০১৯-এ উচ্চতর সম্মানের সাথে হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিটি থেকে অর্থনীতি, রাজনীতি, ইতিহাস ও দর্শনের সমন্বয়ে গঠিত ইন্টারডিসিপ্লিনারি স্টাডিজে ব্যাচেলর ডিগ্রি লাভ করেন। এ সময়ে তিনি কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে গায়ত্রী চক্রবর্তী স্পিভাক, রওনক জাহান ও ফিলিপ ওল্ডেনবার্গের অধীনে গবেষণা করারও সুযোগ পান।

    ৳ 288৳ 360
  • মুসলিম দুনিয়ার ক্ষমতা সম্পর্কের ইতিহাস জিহাদ ও খেলাফতের সিলসিলা

    পারভেজ আলম
    লেখক ও রাজনৈতিক কর্মী।

    প্রকাশিত গ্রন্থ
    মুসলিম জগতের জ্ঞানতাত্ত্বিক লড়াই
    শাহবাগের রাষ্ট্রপ্রকল্প
    জিহাদ ও খেলাফতের সিলসিলা

    ইমেইল: [email protected]
    ব্লগঃ

    ৳ 320৳ 400
  • বাংলাদেশের পানি, পরিবেশ ও বর্জ্য

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব টেকসই উন্নয়নবিষয়ক লেখক, উন্নয়ন বিশ্লেষক এবং প্রযুক্তিবিদ। বহুল আলোচিত চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ পুস্তকের রচয়িতা। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রকাশিত হয়েছে লেখকের দ্বিতীয় বই বাংলাদেশ: অর্থনীতির ৫০ বছর। অন্য দুটি বই অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবিত কথামালা ও উন্নয়ন প্রশ্নে বাংলাদেশের কিছু সংকট ও সম্ভাবনা।
    ১৯৮০ সালে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জের বান্দুয়াইনে জন্মগ্রহণ করেন। মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।

    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সলিউশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি অ্যালকাটেল লুসেন্ট বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ, এমটিএন নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ এবং পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
    তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: টেকসই উন্নয়নের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন কাঠামোগত ও পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক এবং অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে তিনি একজন টেকসই উন্নয়নকর্মী, লেখক ও গবেষক। প্রথম আলো ও দি বিজনেজ স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকায় নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লেখেন।

    ৳ 480৳ 600
  • ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের তিনটি বই

     

    প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ, জন্ম ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে। ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। তিনি ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫ থেকে ২০০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ একটেল (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
    জনাব ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। তিনি তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও পেশাদারত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান।
    তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক ও অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে উনি একজন টেকসই উন্নয়নকর্মী, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট। গ্রিনপিস নেদারল্যান্ডসের সদস্য। দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোতে নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লিখেন।
    [email protected]

    ৳ 1,728৳ 2,160
  • Not All Springs End Winter

    Anupam Debashis Roy is an editor and organizer of Muktiforum, a platform for anti-authoritarian writers, artists, and political activists in Bangladesh. He is currently a graduate student of Political Science at Boston University and an incoming JD candidate at Harvard University.
    In 2019, he graduated magna cum laude from Howard University with a Bachelor of Arts with honors in Interdisciplinary Studies. Anupam’s papers have been published in BDRWPS, South Asia Research and NYU Undergraduate Law Review. Anupam regularly writes columns on political and economic issues on Dhaka Tribune and Prothom Alo.
    Anupam is also the author of Sontan (2014) and Opraproboyoskota (2016). His first novel, Abbaya (Unmetamorphosed) will be published in February 2020.
    Anupam was born on May 14, 1997, in Syedpur, Bangladesh. He grew up in Chattogram and went to Collegiate School there and passed higher secondary school from Rajuk Uttara Model College in Dhaka. His parents are from Bagerhat and Khulna, Bangladesh.
    amianupam.com
    muktiforum.org

    ৳ 320৳ 400
  • মারণ-রাজনীতি

    সারোয়ার তুষার একজন লেখক, অনুবাদক ও সংগঠক। জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। বুদ্ধিবৃত্তিক নানা তৎপরতার সাথে যুক্ত। আগ্রহের এলাকা রাষ্ট্র, ক্ষমতা, সংবিধান, সহিংসতা, ইতিহাস, দর্শন, ধর্ম, ধর্মতত্ত্ব, সেক্যুলারিজম, বিউপনিবেশায়ন, প্ল্যানেটারি সায়েন্স, তত্ত্ব, চিন্তাপদ্ধতির ইতিহাস এবং সমাজ-সম্পর্ক। প্রকাশিত বই: ‘চিন্তার অর্কেস্ট্রা: পাঁচ বিশিষ্ট চিন্তকের সাথে আলাপচারিতা’ (২০২৩); ‘সাম্প্রদায়িকতা: ক্ষমতা ও রাজনৈতিকতা’ (সহ-লেখক: সহুল আহমদ, ২০২৩); ‘সময়ের ব্যবচ্ছেদ’ (সহ-লেখক: সহুল আহমদ, ২০১৯)। প্রকাশিতব্য বই: ‘ফিলিস্তিন: একুশ শতকের উপনিবেশ’; ‘চিন্তার তর্জমা’; ‘বুদ্ধিবৃত্তির বর্তমান বিন্যাস’।

    সহুল আহমদ একজন লেখক, অনুবাদক ও অ্যাক্টিভিস্ট। পড়াশোনা শাবিপ্রবিতে। বর্তমানে একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। ‘রাষ্ট্রচিন্তা’ জার্নাল এবং ‘অরাজ’ ওয়েবসাইটের সম্পাদনার সাথে যুক্ত। আগ্রহের বিষয় ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, জেনোসাইড, সহিংসতা, রাজনীতি, বিউপনিবেশায়ন ও ধর্ম।

    প্রকাশিত বই: ‘শ্বাস নেওয়ার লড়াই’; ‘মুক্তিযুদ্ধে ধর্মের অপব্যবহার’; ‘জহির রায়হান: মুক্তিযুদ্ধ ও রাজনৈতিক ভাবনা’; ‘সময়ের ব্যবচ্ছেদ’ (সহ-লেখক: সারোয়ার তুষার)।

    ৳ 315৳ 450
  • ডিজিটাল কর্তৃত্ববাদ, নজরদারি পুঁজিবাদ ও মানুষের স্বাধীন ইচ্ছার ভবিষ্যৎ

    কল্লোল মোস্তফা

    কল্লোল মোস্তফা

    কল্লোল মোস্তফা প্রকৌশলী, লেখক ও অনুবাদক। তিনি জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, প্রযুক্তি, পরিবেশ, রাজনীতি, অর্থনীতি, শ্রম অধিকার ইত্যাদি বিষয়ে নিয়মিত লেখালেখি, গবেষণা ও অনুবাদ করেন। তিনি রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ বিশ্লেষণমূলক সংকলন সর্বজনকথার নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। তার প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ উন্নয়নের রাজনৈতিক অর্থনীতি (২০২১), যৌথভাবে প্রকাশিত গ্রন্থ জাতীয় সম্পদ, বহুজাতিক পুঁজি ও মালিকানার তর্ক (২০১০) এবং অনুবাদ সংকলন কর্তৃত্ববাদ, আধিপত্য ও মুক্তির দিশা: বৈশ্বিক অভিজ্ঞতা (২০২০)।

    ৳ 480৳ 600
  • উন্নয়নের নীতি ও দর্শন

    ২০২৪-এ এসেও কেন সি? একজন ভালো প্রোগ্রামার কখনো এক ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে পড়ে থাকে না; বরং একাধিক ল্যাঙ্গুয়েজের ব্যাপারে আইডিয়া থাকতে হয় তার। কেবল বেসিকই না, জানতে হয় খুঁটিনাটি অনেক কিছু। কেবল প্রায়োগিক দিকগুলোই না, জানা থাকতে হয় থিওরিটিক্যাল তথা তাত্ত্বিক দিকগুলোও। এই বইয়ে সংক্ষিপ্ত, সহজ ও সাবলীল ভাষায় সি প্রোগ্রামিংয়ের এই দুটি দিকই শেখানো হয়েছে। পাশাপাশি বইটিতে এমন কিছু নতুন বিষয়ও যুক্ত করা হয়েছে যেগুলো নবিশদের কেবল বেসিকেই সীমাবদ্ধ রাখবে না, পরবর্তী ধাপে যাওয়ার পথটাও দেখিয়ে দেবে।

    ৳ 640৳ 800
  • Bangladesh: Development Trajectory and Democracy Deficit

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব

    প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ, জন্ম ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে। ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। তিনি ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫ থেকে ২০০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ একটেল (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
    জনাব ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। তিনি তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও পেশাদারত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান।
    তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক ও অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে উনি একজন টেকসই উন্নয়নকর্মী, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট। গ্রিনপিস নেদারল্যান্ডসের সদস্য। দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোতে নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লিখেন।
    [email protected]

    ৳ 368৳ 460
  • জানাজা থেকে স্বাধীনতা

    শোয়েব আবদুল্লাহ লেখক, অনুবাদক ও অ্যাকটিভিস্ট। পড়াশোনা করছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। আগ্রহের বিষয় ক্ষমতা, সমাজ, নিম্নবর্গের ইতিহাস, ভাষা, জাতীয়তাবাদ ইত্যাদি।

    মতামতের জন্য: [email protected]

    ৳ 272৳ 340
  • বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হচ্ছিল

    শিশির ভট্টাচার্য্যরে জন্ম ১৯৬৩ সালে, চট্টগ্রামে। প্যারিসের সর্বোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভারততত্ত্ব (১৯৮৫-১৯৮৮) ও ভাষাবিজ্ঞানে (১৯৯২-১৯৯৫) স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েছেন। মন্ট্রিয়ল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভাষাবিজ্ঞানে পি.এইচ.ডি. (২০০৭) করার পর টোকিওর রাষ্ট্রভাষা ইনস্টিটিউটে পোস্টডক্টরাল গবেষণা (২০০৮-১০) সমাপ্ত করেছেন। পেশায় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক। মুখ্য নেশা বাংলা ব্যাকরণ চর্চা ও ভাষাবিজ্ঞানের পাঠদান। গৌন নেশা অনুবাদ, গদ্য ও পদ্যের, ফরাসি/ইংরেজি থেকে বাংলায়। ভাষা ও ব্যাকরণসহ বহু বিচিত্র বিষয়ে জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক জার্নাল ও লিটল ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়েছে খান চল্লিশেক প্রবন্ধ। প্রকাশিত পুস্তক: আপোলিন্যারের কবিতা (১৯৯০), র্যাঁবোর কবিতা (১৯৯১, পুনঃপ্রকাশ: ২০১৪), Bhagwan et son monde orange (১৯৯১), জীবনানন্দের কবিতার ফরাসি অনুবাদ (১৯৯১), সঞ্জননী ব্যাকরণ (১৯৯৮), জার্মানি থেকে Word Formation in Bengali : A Whole Word Morphological Description and its Theoretical Implications (২০০৭), অন্তরঙ্গ ব্যাকরণ (২০১৩), ঈশ্বর-ধর্ম-বিশ্বাস (২০১৪), বাংলা ব্যাকরণের রূপরেখা (২০১৬), বাংলা ভাষা: প্রকৃত সমস্যা ও পেশাদারী সমাধান (২০১৬), Basics of Language and Linguistics in 100 questions (2016)।

    ৳ 640৳ 800
  • জার্মান দেশের কৃষকযুদ্ধ

    মুহাম্মদ তানিম নওশাদের জন্ম ঢাকা জেলাতে, ১৯৭৮ সালে। পড়াশোনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং হাইডেলবের্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে। পেশায় শিক্ষক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জার্মান ভাষা পড়ান। বেশ কিছু আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন গবেষক হিসেবে। নেশা বিদেশি ভাষা অধ্যয়ন এবং লেখালেখি।
    তার মূল জার্মান থেকে অনূদিত সিদ্ধার্থ (মূল: হেরমান কার্ল হেসে) ও জার্মান দেশের কৃষকযুদ্ধ (মূল: ফ্রিদরিখ এঙ্গেলস) জায়গা পেয়েছে হাইডেলবের্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশীয় ইনস্টিটিউটের লাইব্রেরিতে। বেশ কিছু আন্তর্জাতিক জার্নালে তার গবেষণা সন্দর্ভ প্রকাশিত হয়েছে। শেষ প্রকাশিত মৌলিক গ্রন্থ ধর্মের অন্তরালে: বিশ্বাসভিত্তিক চেতনায় শ্রেণিসংগ্রামের আভাস প্রকাশিত হয়েছে ২০২১ সালে। প্রকাশিতব্য মৌলিক গ্রন্থ শিখ ধর্মের উত্থান এবং তার ঐতিহাসিক পথচলা: ভক্তি আন্দোলন থেকে শিখ আন্দোলন এবং তারপর, ইসলামপূর্ব ইরানের ধর্মমতসমূহ এবং মার্ক্সবীক্ষণ (মার্ক্স বিষয়ক প্রবন্ধগুলো, যার বেশিরভাগ ছাপা হয়েছে প্রথম আলোর ত্রৈমাসিক প্রতিচিন্তাতে)। প্রকাশিতব্য অনুবাদ গ্রন্থ মূল জার্মান থেকে কার্ল মার্ক্সের আর্থ-দার্শনিক পাণ্ডুলিপি ১৮৪৪।
    [email protected]

    ৳ 336৳ 420
  • বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ

    ড. মারুফ মল্লিক
    পৈতৃক নিবাস ময়মনসিংহে। সরকারি চাকুরে পিতার সূত্রে জন্ম নারায়ণগঞ্জ শহরের ঠিক বাইরে। আধো গ্রাম আধো শহরে শৈশব-কৈশোর কেটেছে শীতলক্ষ্যাসহ জলা, ডোবায়, জলে ঝাঁপাঝাঁপি করে। ছোটবেলায় ঘুড়ি ওড়ানোর প্রচণ্ড শখ ছিল। মাছ ধরতে নেমে যেতেন যখন-তখন। দুরন্ত এক কৈশোর শেষে স্কুল-কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে স্নাতক ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে স্নাতকোত্তর। আজকের কাগজের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি হিসেবে গণমাধ্যমে কাজের হাতেখড়ি। পরবর্তী সময়ে আজকের কাগজ, মানবজমিন, যায়যায়দিন ও বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কাজ করেছেন। সাংবাদিকতা করতে করতেই ২০০৯ সালের মধ্যভাগে উচ্চশিক্ষার জন্য সুইডেনে চলে যান। সুইডেনের ডালারনা ইউনিভার্সিটি থেকে ইউরোপীয় রাজনৈতিক সমাজতত্ত্বে এমএসসি সম্পন্ন করেন। আন্তর্জাতিক সম্পর্কে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন জার্মানির বন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। গবেষণার বিষয় ছিল বৈশ্বিক ক্ষমতার ভারসাম্যে পরিবর্তন। মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের দর-কষাকষিতে বিভিন্ন রাষ্ট্রের অংশগ্রহণ বৈশ্বিক ক্ষমতার ভারসাম্য পরিবর্তনের উদাহরণ হিসেবে বিশ্লেষণ করেছেন। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের তত্ত্ব, জলবাযু পরিবর্তনের রাজনৈতিক কারণ, পরিবেশ ও রাজনীতি, টেকসই উন্নয়ন, সামাজিক আন্দোলন ও এনজিও, মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিসহ আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি নিয়ে গবেষণা করেন। লেখালেখির অভ্যাস এখনো বহাল আছে। নিয়মিত লিখছেন প্রথম আলো পত্রিকায়।

    ৳ 480৳ 600
  • কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় মানবিক রাষ্ট্র

    “স্কুলে থাকতেই রেডিও কমিউনিকেশন নিয়ে ভালোবাসায় পড়ে যান লেখক। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেওয়া লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিল অনেকটাই। ফলে বাসার ছাদই পাল্টে গিয়েছিল ‘রেডিও অ্যানটেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যামপ্লিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে।
    ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে সত্তরের বেশি ট্রেনিং জুটেছে তার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে। পাশাপাশি ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটির কোর্সেরার ‘লার্নিং হাউ টু লার্ন’ কোর্স নতুন জিনিস শেখার ব্যাপারে পাল্টে দেয় তার দৃষ্টিভঙ্গি। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডেটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞায় যুক্ত করতে।
    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটি টেলিকম অপারেটরের কোটি কোটি মিনিটের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’ তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডেটার ব্যাপারে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডেটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেসবুক ইত্যাদি) এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য এজেন্সি) সঙ্গে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে সরকারি ‘ন্যাশনাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স স্ট্র্যাটেজি ডেভেলপমেন্ট’ ওয়ার্কিং গ্রুপকে সহযোগিতা করছেন। পাশাপাশি ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস’-এ ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন নীতিনির্ধারণীদের জন্য সরকারি ডেটা ব্যবহারের দক্ষ ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এখন তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’-এ কর্মরত।

    ৳ 640৳ 800
  • পৌরুষ, যৌনতা আর লিঙ্গ-রাজনীতি

    মানস চৌধুরী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞানের অধ্যাপক। এছাড়া তিনি পড়িয়েছেন মিডিয়া অধ্যয়ন, সাহিত্য, সংবাদ-আলোকচিত্র, স্থাপত্যবিদ্যা, দর্শন, প্রত্নতত্ত্ব, কমপিউটারবিজ্ঞান ইত্যাদি শাস্ত্রের শিক্ষার্থীদের। বিদ্যাজগতে তার সম্পাদিত ও রচিত কিছু গ্রন্থ রয়েছে। ছোটগল্পকার হিসেবেও তিনি কাজ করেন। প্রকাশিত ছয়টি গল্পের বই রয়েছে। অতিথি অধ্যাপক হিসেবে গিয়েছিলেন হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয় ও দিল্লির দক্ষিণ এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে। বাংলাদেশের প্রথম চিত্রকলার পত্রিকা ডিপার্ট-এর সম্পাদনামণ্ডলীর একজন ছিলেন। তর্কমূলক রচনায় তিনি নানান প্রসঙ্গে লিখে থাকেন, আর বলেন।

    ৳ 320৳ 400
  • প্রসঙ্গ তালিবান: পশ্চিমা বিশ্ব এবং আফগান রাজনীতি

    রাহমান চৌধুরীর জন্ম বাংলাদেশের রাজশাহী শহরে। বর্তমানে তিনি গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতি প্রশাসন বিভাগে অধ্যাপনা করছেন। তিনি একজন ইতিহাস গবেষক, শিল্প-সংস্কৃতির সমালোচক এবং সর্বোপরি একজন নাট্যকার। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগ থেকে ১৯৮১ সালে ইতিহাসে স্নাতক (সম্মান) এবং ১৯৮২ সালে স্নাতকোত্তর সনদ লাভ করেন। ২০০৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একই বিভাগ থেকে ‘স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের মঞ্চনাটকে রাজনীতি’ শীর্ষক অভিসন্দর্ভ রচনার জন্য পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন পত্রিকায় তাঁর নাটক-চলচ্চিত্র ও শিক্ষা বিষয়ক বহু গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় তাঁর প্রকাশিত পূর্ণাঙ্গ মঞ্চ-নাটকের সংখ্যা দশের অধিক এবং ইতিহাস-রাজনীতি, শিল্প-সংস্কৃতি ও শিক্ষা বিষয়ে রচিত গবেষণা প্রবন্ধের সংখ্যা চল্লিশের অধিক। তিনি বিভিন্ন রচনায় প্রধানত যে কাজটি করে থাকেন তা হলো সমাজ বিশ্লেষণ। ইতিপূর্বে তাঁর বিভিন্ন বিষয়ে আরো গবেষণাগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে, যার মধ্যে আছে ‘বাংলার চারশো বছরের প্রাথমিক শিক্ষা’, ‘স্বাধীনদেশে ঔপনিবেশিক বিচার ব্যবস্থা’, ‘রাজনৈতিক নাট্যচিন্তার স্বরূপ’, ‘ভারত ভাগ: জিন্নাহ এবং গান্ধীর রাজনীতি’ ইত্যাদি। রাহমান চৌধুরীর প্রথম দুটি নাট্যগ্রন্থ ‘মহাবিদ্রোহ ও সম্রাট বাহাদুর শাহ’ এবং ‘ক্রীড়নক’ বাংলা একাডেমি প্রকাশ করে। প্রথমা প্রকাশ করে তাঁর ‘মাহাথির এবং মালয়েশিয়া’ নামের ভ্রমণকাহিনি।

    ৳ 240৳ 300