হয়তো বা শোনো তুমি, কোনো দিন হয়তো শোনো না,
প্রতিদিন সূর্য রাঙে, প্রতিসন্ধ্যা সিঁদুরে রাঙায়,
হয়তো মাটিতে বাষ্পে শূন্যে ধুয়ে যায় তার সোনা,
তোমাতেই তবু রাত্রি ভোর করি ভুবনডাঙায়।
হয়তো বা শোনো তুমি, কোনো দিন হয়তো শোনো না,
প্রতিদিন সূর্য রাঙে, প্রতিসন্ধ্যা সিঁদুরে রাঙায়,
হয়তো মাটিতে বাষ্পে শূন্যে ধুয়ে যায় তার সোনা,
তোমাতেই তবু রাত্রি ভোর করি ভুবনডাঙায়।
Title | ভূবনডাঙায় |
Author | রাফিক হারিরি |
Publisher | আদর্শ |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
ওসমান সজীবের বেড়ে ওঠা ঢাকার জুরাইনে। শৈশব-কৈশোর থেকে বর্তমান- এখানেই কাটছে তার। ২০১৫ সালে বৈশাখী টিভি আয়োজিত ‘তোমার গল্পে সবার ঈদ’ ক্যাম্পেইনে তিনি শ্রেষ্ঠ গল্পকার নির্বাচিত হন।
টিভিতে তার লেখা একাধিক নাটক প্রচারিত হয়েছে। লেখা দুটি নাটক ‘কথোপকথন’ ও ‘ভালোবাসার পংক্তিমালা’ দর্শকমহলে অভূতপূর্ব সাড়া ফেলে।
তার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা তিনটি। উপন্যাস: ‘অন্তর্গত অন্ধকার’ (২০২২), ‘মুহাম্মদ’ (২০২২)। গল্পগ্রন্থ: ‘ডিভোর্স পার্টি’ (২০২৩)।
সবাকের জন্ম ১৯৮৫ সালের ৩০ জুলাই নোয়াখালীর প্রত্যন্ত এক গ্রামে; সেখানেই বেড়ে ওঠা। লেখালিখির চর্চা স্কুলজীবন থেকে। কলেজে পড়ার সময় আঞ্চলিক পত্রিকায় ফিচার লেখার মধ্য দিয়ে সংবাদমাধ্যমের সাথে যুক্ত হন। সম্পাদনাও করেন কিছুদিন। ব্লগ যুগ শুরু হওয়ার পর ২০০৮ সাল থেকে নিয়মিত ব্লগ লিখেছেন। ২০১৫ সালে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে নেপালের কাঠমান্ডুতে চার বছর থাকার পর ২০১৯ সালে চলে যান কানাডায়। বর্তমানে কানাডার একটি শহরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন।
বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবিদের একজন আল মাহমুদের কবিতার বই পড়েননি এমন সাহিত্যপ্রেমী খুঁজে পাওয়া ভার। গুণী এই কবি একাধারে একজন সাংবাদিক, শিশুসাহিত্যিক, ঔপন্যাসিক ও প্রাবন্ধিক। তবে সবকিছু ছাপিয়ে গেছে তার কবি পরিচয়। আধুনিক বাংলা কবিতা নানা দিক থেকে তার কাছে ঋণী থাকবে। বাচনভঙ্গি আর রচনাশৈলীতে তার কবিতা সমকালীন যেকোনো কবির তুলনায় অনন্য। ‘কবিতাসমগ্র’ (দুই খন্ড) ‘উড়ালকাব্য’, ‘সোনালি কাবিন’, ‘আল মাহমুদের স্বাধীনতার কবিতা’, ‘প্রেমের কবিতা সমগ্র’, ‘আল মাহমুদের শ্রেষ্ঠ কবিতা’ ইত্যাদি কবিতার বই নিয়ে আল মাহমুদ কবিতাসমগ্র। এছাড়াও আল মাহমুদ উপন্যাস সমগ্র প্রকাশিত হয়েছে তিন খণ্ডে। জাতীয় রাজনীতি, অর্থনীতি, সামাজিক টানাপোড়েন, স্বাধীনতা যুদ্ধের পটভূমি ও প্রেক্ষাপটসহ সমাজ ও ব্যক্তি জীবনের দ্বন্দ্ব স্থান পেয়েছে আল মাহমুদ এর বই সমূহ-তে। ‘কালের কলম’, ‘লোক লোকান্তর’, ‘মায়াবী পর্দা দুলে ওঠো’, ‘বখতিয়ারের ঘোড়া’, ‘আরব্য রজনীর রাজহাঁস’, ‘গল্প সমগ্র’, ইত্যাদি তার উল্লেখযোগ্য লেখা।
আল মাহমুদের জন্ম ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোড়াইল গ্রামে। তার পুরো নাম মীর আবদুস শুকুর আল মাহমুদ। শিক্ষাজীবনেই তিনি লেখালেখির সাথে সম্পৃক্ত হন। রবীন্দ্রনাথ, কাজী নজরুল আর মধ্যযুগের বৈষ্ণব পদাবলী পাঠ করতে করতে নিজের কবি প্রতিভা আবিষ্কার করেন তিনি। ১৯৫৪ সালে সাপ্তাহিক কাফেলা পত্রিকায় লেখালেখি শুরু করেন। কিছুকাল পরই এ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। পুরো ৬০-এর দশক জুড়ে তিনি অসংখ্য কবিতা রচনা করেন এবং কবি হিসেবে প্রতিষ্ঠা ও খ্যাতি লাভ করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি প্রবাসী সরকারের হয়ে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তীতে দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকার সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এ পত্রিকায় সরকার বিরোধী লেখালেখির কারণে এক বছরের জন্য কারাদণ্ডও ভোগ করতে হয় তাকে। ১৯৭৫-৯৩ সাল পর্যন্ত শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক হিসেবে কাজ করে কর্মজীবন থেকে অবসর গ্রহণ করেন।
কবি আল মাহমুদ তার অনবদ্য রচনাশৈলীর জন্য ‘বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার’, ‘একুশে পদক’, ‘জীবনানন্দ স্মৃতি পুরস্কার’, ‘নাসির উদ্দিন স্বর্ণপদক’ সহ অসংখ্য পদক ও সম্মাননা লাভ করেছেন। ২০১৯ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি তিনি পরলোকগমন করেন।
আমার জীবনের লক্ষ্য বারবার বদলে গেছে।
ছোটবেলায় আমি আইসক্রিমওয়ালা হতে চেয়েছিলাম। স্কুলে পড়ার সময় হতে চেয়েছিলাম ডাক্তার। যৌবনে আমার জীবনের লক্ষ্য আমূল বদলে যায়। তখন আমি লেডিস হোস্টেলের দারোয়ান হওয়ার বাসনা পোষণ করতাম।
আমি শেষমেশ কিছুই হতে পারিনি। যেটা হয়েছি, তার নাম ফেরিওয়ালা, আমি গল্প ফেরি করে বেড়াই।
আড্ডায় আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প বলে যাই। সেই গল্প শোনার জন্য অনেকেই আড্ডায় আসেন। একসময় আড্ডার পরিসর বেড়ে যায়। আমি রেডিওতে রাত জেগে গল্প বলা শুরু করি। কয়েক বছর ধরে গল্পগুলো লিখে ফেলার চেষ্টা করছি। আমার মতো অলস মানুষের জন্য এটি অনেক কঠিন কাজ।
আমার জন্ম ঢাকায়, ১৯৭৭ সালে। আমার জন্ম নিয়েও তিনটি গল্প আছে। যে ডাক্তারের হাতে আমি জন্মেছিলাম, ওই ডাক্তারনি ছিলেন দেশের শ্রেষ্ঠ চিকিৎসক। পরবর্তী সময়ে অন্য কারণে তিনি বিখ্যাত হন। পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে তার ছেলে একটি খুন করেছিল। নব্বইয়ের দশকে সেই ছেলেটির ফাঁসি হয়। সে সময় এ ঘটনাটি বেশ সাড়া ফেলেছিল।
জন্ম নিয়ে দ্বিতীয় গল্পটি হলো, আমি জন্মেছিলাম রবিবারে। কাজেই আমার বাবা আমার নাম রাখেন রবি। যদিও এ নামটি নিয়ে সেই সময়ে ব্যাপক বিতর্ক হয়। মুসলমান ছেলের নাম কেন রবি হবে, এ নিয়ে আমার আত্মীয়রা আপত্তি তোলেন। আমার পিতা দ্বিধায় পড়ে যান।
আমার জন্মসংক্রান্ত তৃতীয় গল্পটি বলতে ইচ্ছে করছে, কিন্তু ফ্ল্যাপে জায়গা কম থাকার কারণে সেই গল্পটি আপাতত মুলতবি থাকুক।
লেখক পরিচিতিতে শুধু এ বাক্যটিই থাকুক, আমি আশীফ এন্তাজ রবি, গল্পের ফেরিওয়ালা।
আসিব রায়হান
কথাসাহিত্যিক আসিব রায়হান পেশায় মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, নেশায় একজন লেখক। তিনি ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজ থেকে এসএসসি ও রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। বিএসসি ইন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেন মিলিটারি ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে। প্রাণের নেশায় লেখালেখিতে হাতেখড়ি। ছোটগল্পের বই ‘এডিসনের মা’র মাধ্যমে লেখকজীবনে আত্মপ্রকাশ। এরপর একে একে জন্ম নিয়েছে ভ্রমণ সাহিত্য ‘দেশে বিদেশে মুসাফিরের বেশে’ ও উপন্যাস ‘মহাতরু’।
হোক সেটা গ্রামের আবহ কিংবা শহুরে জীবনের চাঞ্চল্য, উভয় ভাব প্রকাশেই তিনি তার লেখায় সমান পারদর্শিতা দেখান। তার লেখায় আবেগ ও বাস্তবতার এক অপূর্ব মেলবন্ধন পাওয়া যায়। সর্বোপরি, তিনি সৃজনশীলতার মাধ্যমে অবচেতন সত্তার উন্মেষ ঘটান, সৃষ্টি করেন নিত্যনতুন জগৎ।
Umme Maisun is a young educator in Bangladesh. She teaches Basic English to kids who are studying in Bangla medium. Maisun herself is a Bangla medium student. She makes videos on the digital platform for kids so that they can adapt to the English Language way faster. Many think that English is a very hard language to learn and adapt but Maisuns thinking was that, English is just a language, you can learn it very easily if you think it is easy. She is 11 years old, studying in class five. She lives in Chittagong with her parents. Her YouTube channel is Maisuns world, Facebook page is Maisuns world and English with Maisun, Instagram is it_is_maisun. She also has another book published which is Chotoder Spoken English.
প্লাবন রায়ের জন্ম ১৯৯৯ সালের ২২ সেপ্টেম্বর এক শুক্লপক্ষে। বেড়ে ওঠা জামালপুর জেলার সরিষাবাড়িতে। বর্তমানে আনন্দ মোহন কলেজে প্রাণিবিদ্যা বিভাগে অধ্যয়নরত। সরিষাবাড়ি রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও নটর ডেম কলেজ ময়মনসিংহ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করেছেন। বাবা-মা, কিছু প্রিয়জন আর কাল্পনিক চরিত্রদের নিয়ে তার বসবাস।
প্রকাশিত গ্রন্থ
এই শহরে প্রেম নেই (কাব্য)
নীল নির্বাসন (গদ্য)
Be the first to review “ভূবনডাঙায়”