Showing 241–260 of 417 results

  • ফয়েজ আহমদ তৈয়্যবের তিনটি বই

     

    প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ, জন্ম ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে। ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। তিনি ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫ থেকে ২০০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ একটেল (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
    জনাব ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। তিনি তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও পেশাদারত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান।
    তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক ও অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে উনি একজন টেকসই উন্নয়নকর্মী, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট। গ্রিনপিস নেদারল্যান্ডসের সদস্য। দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোতে নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লিখেন।
    [email protected]

    ৳ 1,728৳ 2,160
  • ফারজানার ড্রয়িং

    আমি ফারজানা আক্তার। কুমিল্লা জেলায় আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা। আমি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ (ডিগ্রি শাখা) থেকে মাস্টার্স শেষ করেছি। আমার বাবা মো. জাহাঙ্গীর আলম ছিলেন সেনাবাহিনীর সদস্য। অবসর সময়ে তিনি ছবি আঁকতেন। আমি বাবার পিছনে দাঁড়িয়ে মুগ্ধ হয়ে ছবি আঁকা দেখতাম। ছবি আঁকার প্রতি ভালোবাসা সেই থেকেই। আমার প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ছবি আঁকা শেখার সুযোগ হয়নি, তাই অনুশীলন করে আঁকা শেখার চেষ্টা করেছি।
    ২০১৭ সালের জানুয়ারির ২১ তারিখ থেকে আমি ‘Farjana Drawing Academy’ নামক ইউটিউব চ্যানেলে অঙ্কন টিউটোরিয়াল ভিডিও আপলোড করা শুরু করি। আমি প্রতিটি ভিডিওতে খুব সহজভাবে ধাপে ধাপে ছবি আঁকার কৌশল দেখানোর চেষ্টা করি। অন্যকে আঁকা শেখানোর চেষ্টা করে নিজেও অনেক কিছু শিখেছি। শেখার কোনো শেষ নেই। ভবিষ্যতে আরো শেখার চেষ্টা করব।

    ৳ 240৳ 300
  • ফিজিক্স অলিম্পিয়াড: এক্সপেরিমেন্টের জগতে প্রবেশ

    জন্ম ও বেড়ে ওঠা রাজশাহীতে। ফিজিক্স অলিম্পিয়াডে তার যাত্রা শুরু ২০১৬ সালে। তারপর বাংলাদেশ ফিজিক্স অলিম্পিয়াডে পরপর তিনবার ন্যাশনাল পদক অর্জন করেন। শাফায়াত বাংলাদেশ দলের হয়ে ২০১৮ সালে ভিয়েতনামে ও ২০১৯ সালে অস্ট্রেলিয়ায় এশিয়ান ফিজিক্স অলিম্পিয়াডে (APhO) অংশগ্রহণ করেন।
    অবসরে তার প্রিয় কাজ আকাশের তারা গোনা। fb.com/shafayat.shato

    ৳ 480৳ 600
  • ফেসবুক মার্কেটিং

    এক যুগের বেশি সময় ধরে দেশি ও বিদেশি অনেক প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ডিংয়ের সাথে জড়িত থেকে নিজের অভিজ্ঞতার ঝুড়িকে সমৃদ্ধ করেছেন বইটির লেখক মোহাম্মদ ইকরাম।
    ব্যক্তিগত জীবনে অর্থনীতিতে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন থাকার কারনে পেশাগত জীবনে প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্রান্ডিংয়ের পাশাপাশি বিজনেস গ্রোথে সরাসরি ভুমিকা রাখতে পেরেছেন।
    বাংলাদেশের প্রথম সারির অনলাইন পত্রিকা, প্রথম সারির ইকমার্স প্রতিষ্ঠান, প্রথম সারির ট্রেনিং প্রতিষ্ঠানের সাথে লেখকের কাজ করার অভিজ্ঞতা দেশীয় বাজারে অনলাইন মার্কেটিংয়ের পরিকল্পনা করার দক্ষতা বৃদ্ধি করেছে অনেকগুণ।
    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন দক্ষ জনশক্তি তৈরির কাযক্রমের আওতাধীন বিভিন্ন ট্রেনিং প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত থেকে বিগত ৮ বছর ধরে অনেকজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার তৈরির সফল একজন কারিগর বইটির লেখক।

    ৳ 272৳ 340
  • ফ্রিল্যান্সিং গুরু: অনলাইন আয়ের চাবিকাঠি

    ১৯৯৯ সালে যাত্রাবাড়ির এ,কে উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এস.এস.সি সম্পন্ন করেছেন, ইন্টারমিডিয়েটে পড়েছেন বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুল রউফ কলেজ, পীলখানা হতে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতি বিষয়ে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন।

    ৳ 288৳ 360
  • বঙ্গবন্ধুনামা

    তিন পুরুষ আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত। তানভীর শাকিল জয় সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য। জন্ম ১ আগস্ট ১৯৭৬ সালে, সিরাজগঞ্জে। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ও মা লায়লা আঞ্জুমান বানু বীথির একমাত্র ছেলে তিনি। জয়ের দাদা ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী ছিলেন বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক সহযোগী। বাকশাল গঠনের পর দেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন ক্যাপ্টেন মনসুর।
    জয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবরেটরি স্কুল থেকে প্রথম বিভাগে এসএসসি ও ঢাকা কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে এইচএসসি পাস করে যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ার জর্জ ম্যাশন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইলেকট্রনিক্স ও কম্পিউটার প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক করেন।
    তানভীর শাকিল জয় আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সিরাজগঞ্জ-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৩ জুন ২০২০ সালে সিরাজগঞ্জ-১ আসনের সংসদ সদস্য মোহাম্মদ নাসিম মৃত্যুবরণ করলে, শূন্য আসনে ১২ নভেম্বর উপ-নির্বাচনে তিনি পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

    ৳ 192৳ 240
  • বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দর্শন

    কে এম গোলাম দস্তগীরের জন্ম ভোলার চরফ্যাশনে। বাবা কাজী কাঞ্চন আহমেদ ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও অবসরপ্রাপ্ত সৈনিক। মহান মুক্তিযুদ্ধে বীরচিত অবদানের জন্য কাজী কাঞ্চন আহমেদ পেয়েছেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের জয়পদক, সমরপদক, সংবিধানপদক ও রণতারকাপদক। মা নুরজাহান বেগম গৃহিণী।
    শশীভূষণ মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও চরফ্যাশন মহাবিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষ করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দর্শনে বিএ অনার্স ও এমএ করেন।
    ছোটবেলা থেকেই তার প্রিয় জগৎ বই আর লেখালেখি। ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করেন। সমুদ্র আর পাহাড় ভীষণ প্রিয়। সম্পাদনা করেছেন ‘প্রজন্মের চিহ্ন ও মাসিক পল্লীচিত্র’। তিনি জাতীয় ইউনেসকো ক্লাব অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য। একজন সফল উপস্থাপক। প্রকৃতিপ্রেমে অন্ধ দস্তগীর ভালোবাসেন প্রকৃতির নানা রূপ। ছোটবেলার স্মৃতির আল বেয়ে হেঁটে বেড়াতেই তার সুখ।

    ৳ 368৳ 460
  • বর্ষার বিয়ে

    পারমিতা হিমের জন্ম ২৫শে ডিসেম্বর, ১৯৮৯, চট্টগ্রামে। প্রি-ক্যাডেট ট্যালেন্ট স্কুলে প্রাথমিক, চট্টগ্রাম সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও চট্টগ্রাম কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। স্নাতক করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটে। বেসরকারি টিভি চ্যানেল ইনডিপেনডেন্ট ও সময় টেলিভিশনে সংবাদকর্মী হিসেবে কাজ করেছেন সাত বছর। ২০১৯ সালে ব্রিটিশ ব্রডকাস্টিং করপোরেশন (বিবিসি)-র বাংলা বিভাগে যোগ দেন মাল্টিমিডিয়া ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট হিসেবে। তার প্রথম উপন্যাস নারগিস প্রকাশিত হয় ২০১৮ সালে। ২০১৯-এ প্রকাশিত উত্তম ও মানসীর রহস্যময় প্রেম তার দ্বিতীয় উপন্যাস। তিনি ২০২১ সাল থেকে নিউ ইয়র্কে বসবাস শুরু করেন। এখন ডিজিটাল কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে নিজের প্ল্যাটফর্মেই কাজ করেন তিনি।
    paromitaheem.com
    youtube.com/paromitaheem
    fb.com/paromitaheempage

    ৳ 192৳ 240
  • বলা ও না-বলা কথা

    মনজুরুল আহসান খান

    কমরেড মনজুরুল আহসান খান মাত্র ২০ বছর বয়সে কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ অর্জন করেন। ছাত্রাবস্থায়ই কাজ করেন পোস্তগোলা ও তেজগাঁও শ্রমিক বস্তিতে এবং হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের শ্রমিকদের সঙ্গে। ১৯৭১ সালে তার বয়স ২৬। বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক হলো, কিন্তু ঘর বাঁধার আয়োজন উপেক্ষা করে মনজুর ঘর ছাড়েন ও মুক্তিযুদ্ধে ন্যাপ-কমিউনিস্ট পার্টি-ছাত্র ইউনিয়নের বিশেষ গেরিলা বাহিনীর অধীনে সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।
    দেশ শত্রুমুক্ত হলো, কিন্তু শোষণমুক্ত হলো না। তিনি ফিরে যান উজালা ম্যাচ ফ্যাক্টরি শ্রমিকদের সংগঠিত করার কাজে। দায়িত্ব নেন সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের সংগঠিত করার। ‘৭৫-এ রাজনৈতিক পটপরিবর্তন। দেশে সামরিক শাসনের উত্থান। ১৯৮৪ সালে দেশব্যাপী ধর্মঘটকে কেন্দ্র করে তাকে গ্রেফতার করা হলে ঢাকা শহরে বাস শ্রমিকরা অনির্দিষ্টকালের জন্য বাস চলাচল বন্ধ করে দেয়। সোভিয়েত সমাজতন্ত্র অস্ত যাওয়ায় বাঘা বাঘা সমাজতন্ত্রীরা সমাজতন্ত্রের শেষ দেখে ফেললেও মনজুরুল আহসান খানের নেতৃত্বেই ঢাকায় ‘সমাজতন্ত্রের সংগ্রাম চলবে’ ব্যানারে মিছিল হয়।
    কমিউনিস্ট পার্টির এই উপদেষ্টার বয়স এখন আশি ছুঁই ছুঁই। ১৯৭৩ সালে মাত্র ২৮ বছর বয়সে পার্টির দ্বিতীয় কংগ্রেসে তিনি অন্যতম সম্পাদক নির্বাচিত হন। তিন দফায় ছিলেন পার্টির সভাপতি। বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদ, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন, গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠন ও জোটের অন্যতম স্থপতি এই ক্যারিশমাটিক ও লড়াকু গেরিলা কমিউনিস্ট নেতা। গণশিল্পীদের সংগঠন উদীচী’র অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য তিনি।
    গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, ডাকসাইটে এই শ্রমিক নেতা মন ও মননে একজন পুরাদস্তুর শিল্পীও বটে। ভালোবাসেন গান, ভালোবাসেন আবৃত্তি করতে।

    ৳ 272৳ 340
  • বাঘ


    রোমেল রহমান কবি ও নাট্যকার। নিয়মিত লেখেন বাংলাভাষার বিভিন্ন পত্রিকা এবং ওয়েবজিনে। মঞ্চ ও পথনাটক রচনা করে যাচ্ছেন, যা দেশ ও দেশের বাইরে মঞ্চস্থ হয়। চিত্রনাট্য রচনার সঙ্গে যুক্ত আছেন। গল্পের জন্য ‘PEN Bangladesh সাহিত্য পুরস্কার ২০২০’ পেয়েছেন।
    বসবাস: খুলনা, বাংলাদেশ।
    গ্রন্থ: ‘বিনিদ্র ক্যারাভান’; ‘মহামারী দিনের প্যারাবল’; ‘প্রোপাগান্ডা ও আরোগ্যবিতান’।

    ৳ 240৳ 300
  • বাঙালির মিডিয়োক্রিটির সন্ধানে

    ফাহাম আব্দুস সালামের লেখার সাথে পরিচিত সবাই জানেন যে ফাহাম ভালো লিখতে পারেন। তবে ফাহামের তিনটি গুণ আলাদা করে বলা যায়, যা লিখতে পারেন এরকম বহু লোকের মাঝে আমরা খুঁজি কিন্তু পাই না।
    ফাহাম চিন্তা করতে জানেন। চিন্তার ব্যাপারটা বুঝতে হলে আমরা কেনেডিয়ান সাইকোলজিস্ট জর্ডান পিটারসনের কথা ধার করতে পারি। তিনি বলছেন যে, মানুষ সাধারণত তাদের মাথায় যে চিন্তাটা আসে সেটা নিয়ে চিন্তা করে না। অর্থাৎ যে কোনো ইস্যুতে একটি সাধারণ ভাবনা তাদের আসে ঠিকই, কিন্তু সেই প্রাথমিক ধারণাটা কতটা উপযুক্ত হয়েছে তা নিয়ে তারা আর চিন্তা করতে পারে না। ফাহাম এই কাজটা পারেন। তিনি পদ্ধতিগতভাবে চিন্তা করতে পারেন বলে নিজের ভাবনাকে ছকে নিতে পারেন। যদি ফাহামের কোনো চিন্তায় ভুল থাকে তাহলে সেটাও তিনি পদ্ধতিগতভাবেই করেছেন। তাই কোথায় ভুল হয়েছে সেটা ধরিয়ে দিতে পারলে তিনি বুঝবেন। সবাই বোঝে না।
    যেহেতু চিন্তা করতে পারেন, তাই ফাহাম অন্যের কথার যুক্তি তলিয়ে দেখতে পারেন। ফলে অন্যের ব্যক্তি-সমালোচনা না করে তিনি প্রত্যেকের কথাকে সেই চিন্তার মাপকাঠিতে যাচাই করে সেটাকে সমর্থন বা সমালোচনা করতে পারেন। এ ব্যাপারে তার নিজের প্রেজুডিস যেন কাজ না করে সেই প্রচেষ্টা ফাহামের থাকে। অনেকেরই থাকে না।
    ফাহাম চিন্তা করে যে সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন সেটিকে অকপটে বলতে পারেন। সিদ্ধান্ত সঠিক হলে, সেটিকে তিনি কাউকে খুশি করার জন্য অথবা কেউ বেজার হবে— এই চিন্তায় আটকে রাখেন না। বলাই বাহুল্য যে এ কাজটিও বহু লোক করতে পারেন না।
    এ তিনটি গুণ ফাহাম আব্দুস সালামের চিন্তা ও লেখাকে আলাদা করবে।

    ৳ 320৳ 400
  • বাবুদের জন্য প্রোগ্রামিং

    প্রাপ্তী রহমানের জন্ম রাজশাহীতে। মা সাইদা খান এবং বাবা মো: আফজালুর রহমান সিদ্দিকী।
    তিনি বর্তমানে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী।
    শিশুদের প্রোগ্রামিং নিয়ে তিনি কাজ করা শুরু করেন ২০১৯ সাল থেকে। তার উদ্যোগ “Ministry of Codes” শিশুদের বাংলা ভাষাতে প্রোগ্রামিং, রোবটিকস এবং STEM এডুকেশন শিখিয়ে থাকেন। প্রাপ্তী এবং তার টিম মিলে শিশুদের জন্য ডেভলপ করেছে বিশ্বের প্রথম বাংলা IDE “অনির্বাণ” এবং STEM রোবট “Kitty”।
    তার কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০১৯ সালে পেয়েছে বঙ্গবন্ধু ইনোভেশন গ্র্যান্ট, ২০২০ সালে পেয়েছে ন্যাশনাল আইসিটি পুরস্কার এবং ২০২১ সালে জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম থেকে গ্লোবাল শেপার হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে।
    /prapty.moc
    /MinistryOfCodes

    ৳ 192৳ 240
  • বাংলা ভাষার উপনিবেশায়ন ও রবীন্দ্রনাথ

    মোহাম্মদ আজম
    জন্ম ২৩ আগস্ট, ১৯৭৫ নোয়াখালীর হাতিয়ায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত।
    বাংলা ভাষার উপনিবেশায়ন ও বি-উপনিবেশায়ন নিয়ে গবেষণা করে পিএইচ ডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। প্রবন্ধ ও সমালোচনা লিখে থাকেন। আগ্রহের বিষয় সাহিত্য, নন্দনতত্ত্ব, ইতিহাস, রাজনীতি ও সংস্কৃতি অধ্যয়ন। ছোট-বড় শতাধিক প্রবন্ধ প্রকাশ করেছেন। অনুবাদ করেছেন গুরুত্বপূর্ণ কিছু তাত্ত্বিক রচনা।
    প্রকাশিত গ্রন্থ : বাংলা ও প্রমিত বাংলা সমাচার [প্রথমা, ২০১৯]। বাংলা একাডেমি থেকে বেরিয়েছে সম্পাদিত গ্রন্থ নির্বাচিত কবিতা : সৈয়দ আলী আহসান [২০১৬]। কবি ও কবিতার সন্ধানে এবং বাংলাদেশ : সাংস্কৃতিক রাজনীতি ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি নামে দুটি বই প্রকাশের পথে। এখন কাজ করছেন হুমায়ূন আহমেদের উপর পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ প্রণয়নের লক্ষ্যে।

    ৳ 960৳ 1,200
  • বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হচ্ছিল

    শিশির ভট্টাচার্য্যরে জন্ম ১৯৬৩ সালে, চট্টগ্রামে। প্যারিসের সর্বোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভারততত্ত্ব (১৯৮৫-১৯৮৮) ও ভাষাবিজ্ঞানে (১৯৯২-১৯৯৫) স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নিয়েছেন। মন্ট্রিয়ল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভাষাবিজ্ঞানে পি.এইচ.ডি. (২০০৭) করার পর টোকিওর রাষ্ট্রভাষা ইনস্টিটিউটে পোস্টডক্টরাল গবেষণা (২০০৮-১০) সমাপ্ত করেছেন। পেশায় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক। মুখ্য নেশা বাংলা ব্যাকরণ চর্চা ও ভাষাবিজ্ঞানের পাঠদান। গৌন নেশা অনুবাদ, গদ্য ও পদ্যের, ফরাসি/ইংরেজি থেকে বাংলায়। ভাষা ও ব্যাকরণসহ বহু বিচিত্র বিষয়ে জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক জার্নাল ও লিটল ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়েছে খান চল্লিশেক প্রবন্ধ। প্রকাশিত পুস্তক: আপোলিন্যারের কবিতা (১৯৯০), র্যাঁবোর কবিতা (১৯৯১, পুনঃপ্রকাশ: ২০১৪), Bhagwan et son monde orange (১৯৯১), জীবনানন্দের কবিতার ফরাসি অনুবাদ (১৯৯১), সঞ্জননী ব্যাকরণ (১৯৯৮), জার্মানি থেকে Word Formation in Bengali : A Whole Word Morphological Description and its Theoretical Implications (২০০৭), অন্তরঙ্গ ব্যাকরণ (২০১৩), ঈশ্বর-ধর্ম-বিশ্বাস (২০১৪), বাংলা ব্যাকরণের রূপরেখা (২০১৬), বাংলা ভাষা: প্রকৃত সমস্যা ও পেশাদারী সমাধান (২০১৬), Basics of Language and Linguistics in 100 questions (2016)।

    ৳ 640৳ 800
  • বাংলাদেশ, অর্থনীতির ৫০ বছর

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব
    টেকসই উন্নয়ন-বিষয়ক লেখক, বহুল আলোচিত ‘চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ’ পুস্তকের রচয়িতা। ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক, ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশলে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫-০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন এবং পেমেন্ট সিস্টেম এক্সপার্ট।
    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান। সম্পদ ব্যবস্থাপনার স্থানীয় জ্ঞানের সঙ্গে আধুনিক ব্যবস্থাপনার টেকসই সংযোগের চেষ্টা করেন। তার লেখায় বিশেষভাবে গুরুত্ব পায় টেকসই উন্নয়নের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার অবকাঠামো ও পদ্ধতিগত দিকগুলো।
    [email protected]

    ৳ 576৳ 720
  • বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ

    ড. মারুফ মল্লিক
    পৈতৃক নিবাস ময়মনসিংহে। সরকারি চাকুরে পিতার সূত্রে জন্ম নারায়ণগঞ্জ শহরের ঠিক বাইরে। আধো গ্রাম আধো শহরে শৈশব-কৈশোর কেটেছে শীতলক্ষ্যাসহ জলা, ডোবায়, জলে ঝাঁপাঝাঁপি করে। ছোটবেলায় ঘুড়ি ওড়ানোর প্রচণ্ড শখ ছিল। মাছ ধরতে নেমে যেতেন যখন-তখন। দুরন্ত এক কৈশোর শেষে স্কুল-কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে স্নাতক ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলিতে স্নাতকোত্তর। আজকের কাগজের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি হিসেবে গণমাধ্যমে কাজের হাতেখড়ি। পরবর্তী সময়ে আজকের কাগজ, মানবজমিন, যায়যায়দিন ও বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কাজ করেছেন। সাংবাদিকতা করতে করতেই ২০০৯ সালের মধ্যভাগে উচ্চশিক্ষার জন্য সুইডেনে চলে যান। সুইডেনের ডালারনা ইউনিভার্সিটি থেকে ইউরোপীয় রাজনৈতিক সমাজতত্ত্বে এমএসসি সম্পন্ন করেন। আন্তর্জাতিক সম্পর্কে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন জার্মানির বন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। গবেষণার বিষয় ছিল বৈশ্বিক ক্ষমতার ভারসাম্যে পরিবর্তন। মূলত জলবায়ু পরিবর্তনের দর-কষাকষিতে বিভিন্ন রাষ্ট্রের অংশগ্রহণ বৈশ্বিক ক্ষমতার ভারসাম্য পরিবর্তনের উদাহরণ হিসেবে বিশ্লেষণ করেছেন। আন্তর্জাতিক সম্পর্কের তত্ত্ব, জলবাযু পরিবর্তনের রাজনৈতিক কারণ, পরিবেশ ও রাজনীতি, টেকসই উন্নয়ন, সামাজিক আন্দোলন ও এনজিও, মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিসহ আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি নিয়ে গবেষণা করেন। লেখালেখির অভ্যাস এখনো বহাল আছে। নিয়মিত লিখছেন প্রথম আলো পত্রিকায়।

    ৳ 480৳ 600
  • বাংলাদেশে রেলওয়ে

    বইটির মূল বিষয়বস্তু হচ্ছে রেলের ইতিহাস এবং বাংলার সমাজ, সংস্কৃতি ও অর্থনীতিতে রেলের প্রভাব, সুদীর্ঘ রেল ইতিহাসের প্রতিটি রেল সেকশন নির্মাণ এবং ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ, সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে গল্পের ছলে ইতিহাস উপস্থাপন। রেল সম্পর্কিত সামগ্রিক বিষয়াবলি একত্রিত করে এমনভাবে সাজানো হয়েছে যেন বইটি চলমান তথ্যের ভাণ্ডার।
    বিগত দেড়শ বছরে রেলওয়ে কীভাবে বাংলায় সভ্যতা বিনির্মাণে ভূমিকা রাখল তার কিছুটা আলোকচ্ছটা উঠে এসেছে এখানে। যারা ইতিহাস জানতে চান, বাংলাকে জানতে চান, অতীতকে জানতে চান, বইটি মূলত তাদের জন্য।
    রেল কেবল লোহা-লক্কড়ের গল্প নয়, এ জনপদের আধুনিক সভ্যতার দিকে পা ফেলবার ইতিহাস। শুধু ইতিহাসের আলাপ নয়, বর্তমান বাংলাদেশ রেলওয়ে এবং ভবিষ্যতের রেল পরিকল্পনা নিয়েও বিস্তর আলোচনা এসেছে বইটিতে। বইটির সামগ্রিক বিষয়াবলি রেলওয়ে সম্পর্কিত যেকোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাতেও অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলে প্রত্যাশা করছি।

    ৳ 704৳ 880
  • বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদ

    সাইমুম পারভেজ ব্রাসেলসের ফ্রাই ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের মেরি কুরি পোস্ট-ডক্টরাল ফেলো। তিনি কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে পিএইচডি করেছেন অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এর আগে ফুলব্রাইট বৃত্তি পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় মাস্টার্স ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে প্রথম মাস্টার্স ও ব্যাচেলর সম্পন্ন করেন। শিক্ষকতা করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। ড. পারভেজের বাংলাদেশের রাজনীতি, মিডিয়া ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ে গবেষণাপত্র আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নানা জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।

    ৳ 462৳ 660
  • বাংলাদেশের কবিতা: তিরিশ বছর

    চঞ্চল আশরাফ

    কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও সমালোচক। জন্ম: ১২ জানুয়ারি, ১৯৬৯; ফেনী। বাবা ডা. মাহবুবুল হক, মা তাহেরা বেগম চৌধুরী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর।

    প্রকাশিত গ্রন্থ

    কবিতা: ‘চোখ নেই দৃশ্য নেই’ (১৯৯৩), ‘অসমাপ্ত শিরদাড়া’ (১৯৯৬), ‘ও-মুদ্রা রহস্যে মেশে’ (২০০২), ‘গোপনতাকামী আগুনের প্রকাশ্য রেখাগুলো’ (২০০৮), ‘খুব গান হলো, চলো’ (২০১২), ‘কবিতাসংগ্রহ’ (২০১৬); গল্প: শূন্যতার বিরুদ্ধে মানুষের জয়ধ্বনি’ (১৯৯৯), ‘সেই স্বপ্ন, যেখানে মানুষের মৃত্যু ঘটে’ (২০০৭), ‘কোথাও না অথচ সবখানে’ (২০১২), ‘নির্বাচিত গল্প’ (২০১৯); উপন্যাস ও নভেলা: ‘কোনো এক গহ্বর থেকে’ (১৯৯৭), ‘যে মৎস্যনারী’ (২০১১), ‘হাওয়া, মৃতের শহরে’ (২০১৮); প্রবন্ধ: ‘কবিতার সৌন্দর্য ও অন্যান্য বিবেচনা’ (২০১১); কোষগ্রন্থ: ‘সাহিত্যের পরিভাষা’ (২০১৪); স্মৃতি: ‘আমার হুমায়ুন আজাদ’ (২০১০): সম্পাদনা: জীবনানন্দ দাশের নির্বাচিত কবিতা’ (২০২৪)

    ৳ 640৳ 800