You may be interested in…

  • ফেসবুক মার্কেটিং

    এক যুগের বেশি সময় ধরে দেশি ও বিদেশি অনেক প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ডিংয়ের সাথে জড়িত থেকে নিজের অভিজ্ঞতার ঝুড়িকে সমৃদ্ধ করেছেন বইটির লেখক মোহাম্মদ ইকরাম।
    ব্যক্তিগত জীবনে অর্থনীতিতে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন থাকার কারনে পেশাগত জীবনে প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্রান্ডিংয়ের পাশাপাশি বিজনেস গ্রোথে সরাসরি ভুমিকা রাখতে পেরেছেন।
    বাংলাদেশের প্রথম সারির অনলাইন পত্রিকা, প্রথম সারির ইকমার্স প্রতিষ্ঠান, প্রথম সারির ট্রেনিং প্রতিষ্ঠানের সাথে লেখকের কাজ করার অভিজ্ঞতা দেশীয় বাজারে অনলাইন মার্কেটিংয়ের পরিকল্পনা করার দক্ষতা বৃদ্ধি করেছে অনেকগুণ।
    গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন দক্ষ জনশক্তি তৈরির কাযক্রমের আওতাধীন বিভিন্ন ট্রেনিং প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত থেকে বিগত ৮ বছর ধরে অনেকজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার তৈরির সফল একজন কারিগর বইটির লেখক।

    ৳ 272৳ 340
  • ঠিক-বেঠিক মার্কেটিং

    গালীব বিন মোহাম্মদ একজন মার্কেটিয়ার। ভালোবাসেন প্রাচীন শহর আর সভ্যতায় ঘুরে বেড়াতে, নতুন পা দেওয়া শহরের ক্যাফেতে বসে ধোঁয়া-ওঠা কফির মগে নিতান্তই অচেনা কারও সঙ্গে গল্প জুড়ে দিতে আর মানুষ কেন, কী করে— তার পেছনের কারণটা খুঁজে বের করতে। সঙ্গে ভীষণ ভালোবাসেন নিজের মার্কেটিং প্রফেশনকে।
    মার্কেটিংয়ে পড়াশোনা করে কাজ শুরু করেছিলেন বিশ্বখ্যাত নেসলে কোম্পানিতে। সেখান থেকে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, প্রাণ গ্রুপ, এসিআই হয়ে এখন আছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় দুধের ব্র্যান্ড ‘DANO’র মাদার কোম্পানি ডেনমার্কের ‘আরলা ফুডস’-এ ‘হেড অব মার্কেটিং’ হিসেবে।
    বেড়ানোর নেশায় কিংবা কাজের প্রয়োজনে প্রচুর দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াতে হয় তাকে। তখন তার ব্যাগে মোবাইল ফোনের চার্জারের সঙ্গে আর কিছু থাকুক না থাকুক, সব সময়ই থাকে কিছু বই, তার অবসরের ঘনিষ্ঠ সঙ্গী।

    ৳ 224৳ 280
  • শূন্য থেকে পাইথন মেশিন লার্নিং: হাতেকলমে সাইকিট-লার্ন

    দূর দুরান্তের শর্টওয়েভ রেডিও স্টেশনগুলোর রিসেপশন রিপোর্ট লিখতে গিয়ে তরঙ্গের সাথে এক ধরণের ভালোবাসায় পড়ে যান আমাদের লেখক। বিশেষ করে রেডিও কম্যুনিকেশন নিয়ে। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেয়া আমাদের লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিলো অনেকটাই। ফলে, বাসার পুরো ছাদই পাল্টে গিয়েছিলো ‘রেডিও অ্যান্টেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যাম্পলিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে। ছুটিতে বাসায় আসলে চাকরিজীবী বাবা মা’র দিনের অনুপস্থিতি পুরো বাসাকে ‘আর অ্যান্ড ডি’ ল্যাব বানাতে গিয়ে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিটে ফিউজ ওড়ানো ছিলো নিয়মিত ঘটনা। বাসায় আগুন ধরানোর জন্যে কম মার খেতে হয়নি তাকে।
    ইলেকট্রনিক কম্যুনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৭০ এর বেশি ট্রেনিং জুড়েছে তার অভিজ্ঞতার ঝুঁলিতে। অভিজ্ঞতার ‘ডটগুলোকে কানেক্ট’ করতে বাংলাদেশ টেলিকম্যুনিকেশন রেগুরেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। পথ দেখিয়েছে বড় স্কেলের ডাটা চিনতে। খুব কাছে থেকে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডাটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞাতে যুক্ত করতে।
    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটা টেলিকম অপারেটরের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডাটার ব্যাপারে। কোটি কোটি মিনিটের ‘ভয়েস কল’ আর ‘এসএমএস’ এর আন্তসংযোগ ‘হোলসেল’ মূল্য নির্ধারণে ডাটা যে কথা বলে সেটার প্রমান দেখেন নিজের চোখে। প্রযুক্তিগতভাবে এ ব্যাপারে সহযোগিতা দেয় ‘ইন্টারন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন ইউনিয়ন’ (আইটিইউ) – দু বছর ধরে। এই ডাটার ধারণা তাকে উদ্বুদ্ধ করে টেলিকম্যুনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এ মাস্টার্স করতে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডাটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেইসবুক ইত্যাদি), এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংক …) সাথে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন – নীতিনির্ধারনীদের জন্য একটা ড্যাশবোর্ড তৈরির ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এ মুহূর্তে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’ এ কর্মরত।

    ৳ 304৳ 380
  • প্রোগ্রামিংয়ের বলদ টু বস

    ছোটবেলায় লেখালেখির বিস্ময়কর প্রতিভা দেখিয়ে সবাইকে মুগ্ধ করেছিলেন ঝংকার মাহবুব। যদিও লিখেছিলেন অ আ ক খ। আর মুগ্ধ হয়েছিলেন ওনার আব্বু-আম্মু। তারপরও চকলেট, আচার, আইসক্রিমের লোভে লেখা চালিয়ে যেতে থাকেন তিনি। কিছুদিন পর দাঁতে পোকা হওয়ায়, আচার-আইসক্রিমের সাপ্লাই কমে যাওয়ায় ওনার জ¦লন্ত প্রতিভাকে ঘুম পাড়িয়ে ফ্রিজে রেখে দিতে বাধ্য হন। মাঝের কয়েক বছর আপ্রাণ চেষ্টা করলেও ওনার উর্বর মস্তিষ্ক থেকে উল্লেখযোগ্য কিছুই পয়দা হয়নি। শেষমেশ টিকতে না পেরে, দেশের গরমকে দোষারোপ করে, চলে গেছেন শীতের কামড় খাওয়া দেশে। সেখানে ঘুঁটনি দিয়ে নাড়িয়ে ডালের মধ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করায় নিজেকে আলোড়ন সৃষ্টিকারী লেখক হিসেবে আবিষ্কার করেন।
    অন্য কিছু হওয়ার সুযোগ ছিল না বলে বুয়েটের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টে দ্বিতীয় হন। নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগে মাস্টার্স করে প্রোগ্রামিং জগতে আসেন। এখন বাড়িওয়ালার ভাড়ার টাকা পরিশোধ করার ঠেলায় শিকাগোর নিলসেন কোম্পানিতে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার ও বসের ঝাড়ি খাওয়া প্রোগ্রামার হিসেবে কামলা খাটেন।
    www.fb.com/jhankarmahbubshow
    www.jhankarmahbub.com

    ৳ 240৳ 300