Your Cart: 13 items
You may be interested in…
-
ঠিক-বেঠিক মার্কেটিং
গালীব বিন মোহাম্মদ একজন মার্কেটিয়ার। ভালোবাসেন প্রাচীন শহর আর সভ্যতায় ঘুরে বেড়াতে, নতুন পা দেওয়া শহরের ক্যাফেতে বসে ধোঁয়া-ওঠা কফির মগে নিতান্তই অচেনা কারও সঙ্গে গল্প জুড়ে দিতে আর মানুষ কেন, কী করে— তার পেছনের কারণটা খুঁজে বের করতে। সঙ্গে ভীষণ ভালোবাসেন নিজের মার্কেটিং প্রফেশনকে।
মার্কেটিংয়ে পড়াশোনা করে কাজ শুরু করেছিলেন বিশ্বখ্যাত নেসলে কোম্পানিতে। সেখান থেকে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, প্রাণ গ্রুপ, এসিআই হয়ে এখন আছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় দুধের ব্র্যান্ড ‘DANO’র মাদার কোম্পানি ডেনমার্কের ‘আরলা ফুডস’-এ ‘হেড অব মার্কেটিং’ হিসেবে।
বেড়ানোর নেশায় কিংবা কাজের প্রয়োজনে প্রচুর দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াতে হয় তাকে। তখন তার ব্যাগে মোবাইল ফোনের চার্জারের সঙ্গে আর কিছু থাকুক না থাকুক, সব সময়ই থাকে কিছু বই, তার অবসরের ঘনিষ্ঠ সঙ্গী।৳ 280 -
যুক্তিফাঁদে ফড়িং
চমক হাসানের জন্ম ২৮ জুলাই, ১৯৮৬, কুষ্টিয়ায়। বাবা আহসানুল হক, মা নওরাজিস আরা জাহান। এইচএসসি পর্যন্ত লেখাপড়া কুষ্টিয়াতেই। এরপর বুয়েট থেকে তড়িৎকৌশলে স্নাতক এবং যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। বর্তমানে গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত আছেন বোস্টন সায়েন্টিফিক করপোরেশনে। স্ত্রী ফিরোজা বহ্নি ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা ক্লারিটা শহরে।
তার ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, শিখতে, শেখাতে। তিনি আশাবাদী মানুষ, স্বপ্ন দেখেন আলোকিত ভবিষ্যতের, যখন এ দেশের ছেলেমেয়েরা আনন্দ নিয়ে লেখাপড়া করবে, প্রশ্ন করতে ভয় পাবে না, মুখস্থ করে পাস করবে না। ওরা অনুভব করবে কেন, কীভাবে, কী হচ্ছে! তিনি মনে করেন গণিত অলিম্পিয়াডের সঙ্গে সঙ্গে এই পরিবর্তন শুরু হয়ে গেছে। নিজেকে তিনি সেই আন্দোলনের একজন কর্মী ভাবতে গর্ববোধ করেন। গণিত অলিম্পিয়াডের একাডেমির প্রশিক্ষক, প্রশ্নপ্রণেতা ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছুদিন।
পাঠকের যেকোনো মন্তব্য তার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মন্তব্য জানাতে পারেন ই-মেইল কিংবা ফেসবুকে তার অফিশিয়াল পেজে।
ই-মেইল: [email protected]
ফেসবুক পেজ: www.facebook.com/chamok.hasan
প্রকাশিত গ্রন্থ
গল্পে-জল্পে জেনেটিকস (১ম খণ্ড)
গল্পে-জল্পে জেনেটিকস (২য় খণ্ড)
গণিতের রঙ্গে : হাসিখুশি গণিত
অঙ্ক ভাইয়া
৳ 260 -
হালাল মার্কেটিং
প্রলয় হাসানের জন্ম, বেড়ে ওঠা এবং স্থায়ী বসবাস ঢাকায়। ধানমন্ডি গভ. বয়েজ থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা সিটি কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিকের পাঠ চুকিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় পাড়ি জমান উচ্চতর শিক্ষালাভের উদ্দেশ্যে। সেখান থেকে পড়াশোনা শেষ করে দেশের মাটিতে ফিরে এসে মার্কেটিংয়ে এমবিএ করেছেন। ভোক্তা সন্তুষ্টির ওপর তার একটি একাডেমিক গবেষণাপত্র রয়েছে। মার্কেটিং কর্মকর্তা ও কনসালটেন্ট ছিলেন একাধিক দেশীয় টেকনোলজি স্টার্টআপ, ই-কমার্স, মার্কেটিং এজেন্সি, এবং দেশি-বিদেশি কয়েকটি সফটওয়্যার কোম্পানিতে। বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং পেশায় রয়েছেন। নিজস্ব একটি ডিজিটাল মার্কেটিং কনসালট্যান্সি ফার্ম রয়েছে। এছাড়াও তিনি একজন সফল কোর্স ইন্সট্রাকটর।
প্রাইমারিতে পড়াকালীন লেখালেখিতে হাতেখড়ি। ২০০৭ সাল থেকে অনলাইনে প্রায় নিয়মিত লেখালেখি করছেন। তার লিখিত বিজনেস কেসস্টাডি ছাপানো হয়েছে একাধিক দৈনিক পত্রিকায়, বানানো হয়েছে ডকুমেন্টারিও। ২০২১ -এর বইমেলায় তার নন-মার্কেটারদের জন্য মার্কেটিং বইটি বিভিন্ন মহলে তুমুল পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছিলো। মার্কেটিং ও বিজনেস ক্যাটাগরির লেখকদের ভেতর ‘প্রলয় হাসান’ বর্তমানে একটি সুপরিচিত নাম।
মার্কেটিং-ব্র্যান্ডিং-MarTech নিয়ে পড়াশোনা ও লেখালেখি ভীষণ উপভোগ করেন। ভবিষ্যতে এ বিষয়ে আরো কিছু বই লেখার পরিকল্পনা রয়েছে, যা নিয়ে এ দেশে এর আগে কখনো লেখা হয়নি। ব্যক্তিজীবনে বইপোকা ও নিভৃতচারী মানুষ। স্ত্রী ও পোষা মেনি বিড়ালকে নিয়ে ছোট্ট সংসার। অবসরে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনিতে বুঁদ হয়ে থাকতে পছন্দ করেন। প্রযুক্তিপণ্য ও সমুদ্র ভালোবাসেন।
৳ 480 -
ইমোশনাল মার্কেটিং
মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন। দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় বিজ্ঞান ও গণিতবিষয়ক ফিচার পাতার সম্পাদনা করছেন। কাজ করছেন গণিত নিয়ে— বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক। গণিতের পাশাপাশি বিজ্ঞান ও কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। ২০১১ সালে তার হাতেই সূচনা হয় ‘চাকরি খুঁজব না, চাকরি দেব’নামের প্ল্যাটফর্ম। ফেসবুকে একটি গ্রুপের মাধ্যমে শুরু হয়ে এখন এটি প্রায় ৭৮ হাজারের বেশি উদ্যোক্তা, হবু উদ্যোক্তা ও উদ্যোক্তা কর্মকাণ্ডের বিস্তৃত কর্মযোগের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। দেশে উদ্যোক্তাবান্ধব একটি ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা এবং উদ্যোক্তাদের সহায়তা দেওয়ার জন্য কাজ করে চলেছেন নিরলস। স্ত্রী সামিয়া আখ্তার, পুত্র ফারদীম রুবাই ও কন্যা ওয়ামিয়া বিদুষীকে নিয়ে মুনির হাসান ঢাকায় থাকেন। আদর্শ থেকে প্রকাশিত গ্রন্থ পড়ো পড়ো পড়ো শরবতে বা জিমাত গ্রোথ হ্যাকিং মার্কেটিং
৳ 280