Title | ছোটবুবু |
Author | জিয়াউল সরকার |
Publisher | আদর্শ |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
save
৳ 30ছোটবুবু
৳ 120৳ 150
You Save: ৳ 30 (20%)
Customer Reviews
There are no reviews yet.
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
নূরুননবী শান্ত জন্মেছেন বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার কুকিকালিদাশ গ্রামে। বেড়ে উঠেছেন রংপুরের পীরগাছা ও ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে। ইংরেজি সাহিত্য পড়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে। অনুবাদ করেছেন অ্যালেন ডান্ডেসের ইন্টারপ্রেটিং ফোকলোরসহ বেশ কিছু সাহিত্যবিষয়ক প্রবন্ধ। সমাজ ও উন্নয়নবিষয়ক কলাম লেখেন। সাইমন জাকারিয়ার সঙ্গে যৌথভাবে রচনা করেছেন গবেষণা নিবন্ধ Food Consumption of the Baul Communities of Bangladesh: towards the goal of zero hunger, যা এ বছর প্রকাশ করেছে ইউনেসকো সাউথ কোরিয়া। ভাবনগর আন্তর্জাতিক জার্নালের সহযোগী সম্পাদক এবং ভাবনগর ফাউন্ডেশনের অবৈতনিক নির্বাহী পরিচালক।
ফিরোজা বহ্নির জন্ম ১৯৮৭ সালের ৫ জুন, ঢাকায়। বাবা ওমর ফারুক শাহজাহান, মা শেলিনা আর্জুমান্দ বানু। বর্তমানে সহমানুষ চমক হাসান ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
বহ্নি ভিকারুন্নিসা নূন স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশে মৃন্ময় আর্কিটেকচারাল ফার্মে জুনিয়র আর্কিটেক্ট এবং স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে স্থাপত্য অনুষদের প্রভাষক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনাতে।
অবসরে বহ্নির ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, জলরঙে ছবি আঁকতে, কাগজ দিয়ে কুইলিং করতে আর উল দিয়ে পশমি টুপি বুনে মানুষকে উপহার দিতে। প্রিয়জনকে চিঠি লেখাও তাঁর খুব প্রিয় কাজ। বহ্নি গল্প করতে প্রচণ্ড ভালোবাসেন, গল্পের রঙে-রসে শ্রোতাদের বহুক্ষণ মজিয়ে রাখার প্রতিভা তাঁর সহজাত।
জীবনের পথ পরিক্রমায় কল্পনা আর বাস্তবতার দুই জগতেই অনেক অনেক গল্প জমা হয়েছে তাঁর। সাবলীল লেখনীতে সেই গল্পগুলো পৌঁছে দিতে চান পাঠকের কাছে। লেখালিখির শুরু সেই ভাবনা থেকেই।
‘হাঁটি হাঁটি পা পা’ তাঁর প্রথম একক গ্রন্থ। এর আগে ২০১২ সালে চতুর্মাত্রিক ব্লগ সংকলনে তাঁর লেখা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়।
বই নিয়ে যেকোনো পরামর্শ বা মতামত জানাতে পারেন এই ই-মেইল ঠিকানায়: [email protected]
কাজী নজরুল ইসলাম ১৮৯৯ সালের ২৫ মে পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বাবা কাজী ফকির আহমদ এবং মা জায়েদা খাতুন। দুঃখ-কষ্টের সংসারে জন্ম নিয়েছেন বলে তার নাম রাখা হয় দুখু মিয়া।
১৮ বছর বয়সে নজরুল সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেন। ২৩ বছর বয়সে তিনি ‘বিদ্রোহী’ কবিতা লিখে রাতারাতি বিদ্রোহী কবি হিসেবে বিখ্যাত হয়ে ওঠেন। তার রচিত ‘চল্ চল্ চল্’ বাংলাদেশের রণসংগীত।
১৯৪২ সালে তিনি দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে কথা বলার শক্তি হারিয়ে ফেলেন। ১৯৭২ সালের ২৪ মে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নজরুলকে ঢাকায় নিয়ে আসেন এবং জাতীয় কবির মর্যাদা প্রদান করেন।
অসামান্য সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি.লিট ডিগ্রি, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগত্তারিণী স্বর্ণপদক, ভারতের পদ্মভূষণসহ অসংখ্য পদক, পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেন।
মাত্র ২০ বছরের সাহিত্যজীবনে তিনি অজস্র কবিতা, গান, গল্প, নাটক, উপন্যাস, প্রবন্ধ রচনা করেছেন। তার অগ্নিবীণা, সাম্যবাদী, দোলনচাঁপা, বিষের বাঁশি, ভাঙ্গার গান, প্রভৃতি কাব্যগ্রন্থ; ব্যথার দান, রিক্তের বেদন, শিউলি মালা গল্পগ্রন্থ; বাঁধন হারা, মৃত্যুক্ষুধা, উপন্যাস; ঝিলিমিলি, আলেয়া, নাটক; যুগবাণী, দুর্দিনের যাত্রী, রাজবন্দির জবানবন্দি প্রবন্ধগ্রন্থ; রুবাইয়াৎ-ই-ওমর খৈয়াম, দিওয়ানে হাফিজ, অনুবাদগ্রন্থ উল্লেখযোগ্য।
তার শিশুতোষ কবিতায় উঠে এসেছে শিশুমনের ভাবনা। ছন্দের জাদু দিয়ে তিনি ছোটদের মনে নানা ভাব জাগিয়ে তুলতেন এবং তাদের মনের গভীরে পৌঁছে যেতেন। খুকি ও কাঠ্বেরালি, লিচু-চোর, খাঁদু-দাদু ইত্যাদি তারই প্রমাণ।
বাংলা সাহিত্যের এই মহান কবি ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
একটা গুরুতর প্রশ্ন, উত্তর খুঁজছি: লিটন দাসের ব্যাটিং কেমন লাগে?
ক্রিকেট ইতিহাসের দৃষ্টিনন্দন ব্যাটসম্যানদের তালিকা করলে ৫০ পেরিয়ে যাবে কয়েক মিনিটেই, কিন্তু কারও ব্যাটিংয়ের সঙ্গেই লিটন দাসের মিল পাচ্ছি না। ক্রিকেটিং সেন্স, মানসিক দৃঢ়তা, সামর্থ্যকে নিয়ামক ধরলে সে গড়পড়তা বাঙালি চরিত্রেরই প্রতিচ্ছবি, কিন্তু যদি শৈল্পিক বিমূর্ততাকে অনুষঙ্গ ধরি, তার মানসিক গঠন-গড়নের সঙ্গে ভ্যান গগ অথবা এস এম সুলতানের দূরবর্তী নৈকট্য আবিষ্কার করি। উদাসী, খামখেয়ালি ও উচ্চাকাঙ্ক্ষাহীন, অথচ প্রখর আত্মতুষ্টিপূর্ণ। ক্রিকেটের মতো কঠোর পারফর্মিং স্কিলের খেলায় এ রকম শিল্পীচরিত্রের একজন আপাত-ভঙ্গুর মানুষ কতক্ষণ টিকে থাকতে পারে, সেই পর্যবেক্ষণ আমার বিচিত্র বিনোদন। অব্যাখ্যানীয় কিছু একটা আছে তার ব্যাটিংয়ে, যা খুঁজে পাচ্ছি না এবং পাই না বলেই কখনো বিব্রত হই, কখনোবা ভর করে হীনম্মন্যতা।
এবং পৃথিবীতে সে-ই একমাত্র শিল্পী, যার প্রতিটি সমীহ জাগানিয়া পারফরম্যান্সকে অর্থমূল্যে উদ্যাপন করি। টি-২০ তে ৪১, ওয়ানডেতে ৭৩ এবং টেস্টে ৮৯ রান স্পর্শ করলেই চেনা অথবা অর্ধ-চেনা একজন ব্যক্তিকে বই কেনার লাইসেন্স দিই; নিজের পছন্দের একটি বই সে কিনতে পারবে, ক্রয়মূল্যের থাকে না সুনির্দিষ্ট সীমা।
লিলিয়ান গার্সিয়াকে চেনেন? রেসলিং দেখে থাকলে তার সম্বন্ধে জানা উচিত। না জানলে গুগল ওস্তাদকে জিগিয়ে নিন।
শেষ প্রশ্ন, ঠাকুরগাঁওয়ে ১৭ দিন অবকাশ কাটাতে চাই। হোটেল-টোটেলে না, সাতজন পৃথক ব্যক্তির বাসায় আতিথ্য গ্রহণ করব। চেনেন নাকি এ রকম সাতজনকে? দেন না খুঁজে। দুনিয়ায় এত জায়গা থাকতে ঠাকুরগাঁও কেন? সেই গল্পটা লিখব বলেই তো সাত বছর বয়স থেকে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার-বয়সের মানুষের গল্প শুনে চলেছি অবিরাম। এই সব লেখালেখি নর্দমায় যাক, চলুন গল্পে বসি Whatsapp-এ!
[email protected]
মোহাম্মদ আজম জন্ম ২৩ আগস্ট, ১৯৭৫ নোয়াখালীর হাতিয়ায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত। বাংলা ভাষার উপনিবেশায়ন ও বি-উপনিবেশায়ন নিয়ে গবেষণা করে পিএইচ ডি ডিগ্রি অর্জন করেছেন। প্রবন্ধ ও সমালোচনা লিখে থাকেন। আগ্রহের বিষয় সাহিত্য, নন্দনতত্ত্ব, ইতিহাস, রাজনীতি ও সংস্কৃতি অধ্যয়ন। ছোট-বড় শতাধিক প্রবন্ধ প্রকাশ করেছেন। অনুবাদ করেছেন গুরুত্বপূর্ণ কিছু তাত্ত্বিক রচনা। প্রকাশিত গ্রন্থ : বাংলা ও প্রমিত বাংলা সমাচার [প্রথমা, ২০১৯]। বাংলা একাডেমি থেকে বেরিয়েছে সম্পাদিত গ্রন্থ নির্বাচিত কবিতা : সৈয়দ আলী আহসান [২০১৬]। কবি ও কবিতার সন্ধানে এবং বাংলাদেশ : সাংস্কৃতিক রাজনীতি ও রাজনৈতিক সংস্কৃতি নামে দুটি বই প্রকাশের পথে। এখন কাজ করছেন হুমায়ূন আহমেদের উপর পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ প্রণয়নের লক্ষ্যে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। বিশেষ আগ্রহের আঙিনা মিথোলজি এবং তুলনামূলক ধর্মতত্ব।
ই-মেইল: [email protected]
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ মে কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
ছেলেবেলায় বিদ্যালয়ের বাঁধাধরা পড়াশোনায় তার মন বসেনি। বাল্যকালেই তার সাহিত্য প্রতিভার উন্মেষ ঘটে। অসামান্য প্রতিভাধর ছিলেন। মাত্র ১৫ বছর বয়সেই তার বনফুল কাব্য প্রকাশিত হয়।
কবিতা, সংগীত, ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ, ছড়া, ভ্রমণকাহিনি, রম্যরচনা— সাহিত্যের সব শাখায় অসামান্য দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি একাধারে কবি, দার্শনিক, গীতিকার, সুরকার, শিক্ষাবিদ, চিত্রশিল্পী, নাট্য-প্রযোজক ও অভিনেতা। তার অনেক রচনার মধ্যে মানসী, সোনার তরী, চিত্রা, ক্ষণিকা, চোখের বালি, ঘরে-বাইরে, গোরা, যোগাযোগ, শেষের কবিতা, রক্ত করবী, গল্পগুচ্ছ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
১৯১৩ সালে ইংরেজিতে অনূদিত গীতাঞ্জলি কাব্যের জন্য তিনি এশীয়দের মধ্যে প্রথম সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। আমাদের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’ তারই লেখা।
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ আগস্ট এই মহান কবি কলকাতায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
ফিরোজা বহ্নির জন্ম ১৯৮৭ সালের ৫ জুন, ঢাকায়। বাবা ওমর ফারুক শাহজাহান, মা শেলিনা আর্জুমান্দ বানু। বর্তমানে সহমানুষ চমক হাসান ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে। বহ্নি ভিকারুন্নিসা নূন স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশে মৃন্ময় আর্কিটেকচারাল ফার্মে জুনিয়র আর্কিটেক্ট এবং স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে স্থাপত্য অনুষদের প্রভাষক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনাতে। অবসরে বহ্নির ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, জলরঙে ছবি আঁকতে, কাগজ দিয়ে কুইলিং করতে আর উল দিয়ে পশমি টুপি বুনে মানুষকে উপহার দিতে। প্রিয়জনকে চিঠি লেখাও তাঁর খুব প্রিয় কাজ। বহ্নি গল্প করতে প্রচণ্ড ভালোবাসেন, গল্পের রঙে-রসে শ্রোতাদের বহুক্ষণ মজিয়ে রাখার প্রতিভা তাঁর সহজাত। জীবনের পথ পরিক্রমায় কল্পনা আর বাস্তবতার দুই জগতেই অনেক অনেক গল্প জমা হয়েছে তাঁর। সাবলীল লেখনীতে সেই গল্পগুলো পৌঁছে দিতে চান পাঠকের কাছে। লেখালিখির শুরু সেই ভাবনা থেকেই। ‘হাঁটি হাঁটি পা পা’ তাঁর প্রথম একক গ্রন্থ। এর আগে ২০১২ সালে চতুর্মাত্রিক ব্লগ সংকলনে তাঁর লেখা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়। বই নিয়ে যেকোনো পরামর্শ বা মতামত জানাতে পারেন এই ই-মেইল ঠিকানায়: [email protected]
চমক হাসান
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের যে ক’জন তরুণ লেখক পাঠকদের মাঝে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন, চমক হাসান তাদের মাঝে অন্যতম। তিনি শুধু লেখক হিসেবেই নয়, একজন সফল ইউটিউবার এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যক্তিত্ব হিসেবেও ব্যাপকভাবে সমাদৃত। ১৯৮৬ সালের ২৮ জুলাই কুষ্টিয়া জেলায় জন্মগ্রহণ করেন চমক হাসান। সেখানেই অতিবাহিত করেন শৈশব ও কৈশোর। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত কুষ্টিয়ায় পড়াশোনার পর তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগে ভর্তি হন এবং সেখান থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ সাউথ ক্যারোলাইনা-তে পিএইচডি সম্পন্ন করছেন। চমক হাসান একজন স্বপ্নদ্রষ্টা, যাঁর আশা হলো- এদেশের ছাত্র-ছাত্রীরা গণ্ডীবদ্ধ শিক্ষাব্যবস্থা থেকে বের হয়ে সহজ ভাষায় লেখা পাঠ্যবই পড়বে এবং বড় হবে বিজ্ঞানকে ভালোবেসে, যার ফলে এ বিষয়ে তিনি লেখালেখি শুরু করেন। গণিত ও বিজ্ঞানকে ভালোবেসে রচিত চমক হাসান এর বই ১৪টি। চমক হাসান এর বই সমূহ এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো ‘অঙ্ক ভাইয়া’, ‘অসাম স্টুডেন্টদের অসাম বিজ্ঞান প্যাকেজ’, ‘গণিতের রঙ্গে হাসিখুশি গণিত’, ‘গল্পে গল্পে জেনেটিক্স’ ইত্যাদি। চমক হাসান এর বই সমগ্র ছাত্র-ছাত্রীদের সহজে গণিত ও বিজ্ঞান বুঝতে নানাভাবে সাহায্য করে। গাইতে-পড়তে-শিখতে- জ্ঞান সবার মাঝে ছড়িয়ে দিতে পছন্দ করা এই মানুষটি নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন পড়াশোনাকে যথাসম্ভব আনন্দময় করে তুলতে। এদেশের শিক্ষার্থীরা সবচেয়ে সহজ ভাষায় সবচেয়ে আনন্দময় উপায়ে পাঠ্যবই পড়বে, এবং সেই সাথে তারা সত্যিকার অর্থেই বিজ্ঞানকে ভালোবেসে সবকিছু বুঝে বুঝে শিখব, মুখস্ত করে নয়- এই স্বপ্ন নিয়েই লেখালেখি চালিয়ে যাবার শপথ নিয়েছেন জনপ্রিয় এই তরুণ লেখক।
Be the first to review “ছোটবুবু”