save
৳ 109মুনির হাসানের বেস্ট সেলার ৩টি বই
৳ 435৳ 544
Customer Reviews
There are no reviews yet.
৳ 435৳ 544
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
আমি হলাম শামিমা শ্রাবনী, এনিমেশন কনটেন্ট ক্রিয়েটর। বয়স ২০ বা ২১ হবে হয়তো, গুনে দেখতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা বলতে গেলে, এসএসসি পরীক্ষা দেওয়া শুরু করেছি ২০১৮ সালে, পাশ করেছি ২০২০ সালে। আর এইচএসসি পরীক্ষা দিয়েছি ২০২২ সালেই, কিন্তু পাশ করেছি কি না তা বলতে পারছি না। কারণ এইচএসসির রেজাল্ট আসার আগে আমার প্রথম বই ‘এরা কারা’ এসে পড়ল। যা-ই হোক, সবসময় শুধু ভিডিয়োর জন্যই গল্প লিখেছি; এই প্রথম কোনো গল্প বই আকারে বের হচ্ছে। আশা করি, সবার ভালো লাগবে।
এক যুগের বেশি সময় ধরে দেশি ও বিদেশি অনেক প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ডিংয়ের সাথে জড়িত থেকে নিজের অভিজ্ঞতার ঝুড়িকে সমৃদ্ধ করেছেন বইটির লেখক মোহাম্মদ ইকরাম।
ব্যক্তিগত জীবনে অর্থনীতিতে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন থাকার কারনে পেশাগত জীবনে প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্রান্ডিংয়ের পাশাপাশি বিজনেস গ্রোথে সরাসরি ভুমিকা রাখতে পেরেছেন।
বাংলাদেশের প্রথম সারির অনলাইন পত্রিকা, প্রথম সারির ইকমার্স প্রতিষ্ঠান, প্রথম সারির ট্রেনিং প্রতিষ্ঠানের সাথে লেখকের কাজ করার অভিজ্ঞতা দেশীয় বাজারে অনলাইন মার্কেটিংয়ের পরিকল্পনা করার দক্ষতা বৃদ্ধি করেছে অনেকগুণ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন দক্ষ জনশক্তি তৈরির কাযক্রমের আওতাধীন বিভিন্ন ট্রেনিং প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত থেকে বিগত ৮ বছর ধরে অনেকজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার তৈরির সফল একজন কারিগর বইটির লেখক।
মেজর মোঃ দেলোয়ার হোসেন, এসপিপি, পিএসসি (অবঃ): জন্ম ২৯ নভেম্বর ১৯৭৯, ঢাকা। ২০০০ সালে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের গ্র্যাজুয়েট। আধুনিক দৃষ্টিকোণে সানজুর দ্য আর্ট অব ওয়ার বইয়ের জন্য সেনাপারদর্শিতা পদক পান। হিস্ট্রিক্যাল ফিকশন লেখেন। নিয়মিত লেখালেখি করেন বিভিন্ন সামরিক জার্নালে। তার রচিত ও সম্পাদিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ: বাংলাদেশের বীরগাথা, মহাবীর খালিদ বিন ওয়ালিদ-এর ইয়ারমুকের যুদ্ধ, জাগো, রোহিঙ্গা রঙ্গ, তোমাকেই খুঁজছে সেনাবাহিনী, শান্তিরক্ষী ও মেজর সাহেবের অষ্টব্যাঞ্জন।
প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ, জন্ম ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে। ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। তিনি ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫ থেকে ২০০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ একটেল (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
জনাব ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। তিনি তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও পেশাদারত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান।
তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক ও অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে উনি একজন টেকসই উন্নয়নকর্মী, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট। গ্রিনপিস নেদারল্যান্ডসের সদস্য। দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোতে নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লিখেন।
[email protected]
এ সংকলনে প্রকাশিত হলো তেরো জন থ্রিলার লেখকের গল্প। এই তেরো জন গল্পকারকে আমরা চিনতাম না। তাদেরকে চিনতে পারলাম তাদের গল্পের মধ্য দিয়ে।
তাদের গল্পগুলো এক রকমের নয়। গল্পগুলোর ভাষাশৈলী ও বিষয়বস্তু বিচিত্র। গল্পগুলো পড়তে গিয়ে পাঠকমাত্রই উপলব্ধি করবেন যে, ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের গল্প তারা পাঠ করছেন।
এ সংকলনের জন্য গল্প আহ্বান করার পর অনেকেই হয়তো খুব অল্প সময়ের মধ্যে গল্প লিখে জমা দিয়েছেন। কিন্তু গল্পগুলো পড়ে মনে হয় না যে, সেগুলো খুব তাড়াহুড়ো করে লেখা। থ্রিলার গল্প লেখার জন্য যে নিবিড় অভিনিবেশ ও সতর্কতার প্রয়োজন হয়, গল্পগুলোতে তার ছাপ স্পষ্ট।
থ্রিলার গল্পের পাঠকদের মধ্যে থেকেই অনেকেই নিজেকে আবিষ্কার করেন থ্রিলার গল্পকার হিসেবে। তাদের মধ্য থেকেই কেউ কেউ নিয়মিত চর্চা, মেধা ও সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে একসময় হয়ে উঠতে পারেন দেশসেরা থ্রিলার লেখক। এ সংকলনের লেখকদের গল্প পড়ে মনে হবে, তাদের মধ্যেও সে সম্ভাবনা প্রবলভাবেই রয়েছে।
লেখকদের বয়স এক নয়, পেশা বিভিন্ন। আছেন চিকিৎসক, নগর পরিকল্পনাবিদ, আইনজীবী, শিক্ষক; আছেন শিক্ষার্থীও। একেকজনের নিবাস একেক এলাকায়। কেউ লিখেছেন ঢাকা থেকে, কেউ কেউ ঢাকার বাইরে অন্য কোনো জেলা থেকে। একটি জায়গাতেই তাদের মিল— থ্রিলার গল্পের প্রতি নিখাদ ভালোবাসা।
ফিরোজা বহ্নির জন্ম ১৯৮৭ সালের ৫ জুন, ঢাকায়। বাবা ওমর ফারুক শাহজাহান, মা শেলিনা আর্জুমান্দ বানু। বর্তমানে সহমানুষ চমক হাসান ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।
বহ্নি ভিকারুন্নিসা নূন স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশে মৃন্ময় আর্কিটেকচারাল ফার্মে জুনিয়র আর্কিটেক্ট এবং স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে স্থাপত্য অনুষদের প্রভাষক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনাতে।
অবসরে বহ্নির ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, জলরঙে ছবি আঁকতে, কাগজ দিয়ে কুইলিং করতে আর উল দিয়ে পশমি টুপি বুনে মানুষকে উপহার দিতে। প্রিয়জনকে চিঠি লেখাও তাঁর খুব প্রিয় কাজ। বহ্নি গল্প করতে প্রচণ্ড ভালোবাসেন, গল্পের রঙে-রসে শ্রোতাদের বহুক্ষণ মজিয়ে রাখার প্রতিভা তাঁর সহজাত।
জীবনের পথ পরিক্রমায় কল্পনা আর বাস্তবতার দুই জগতেই অনেক অনেক গল্প জমা হয়েছে তাঁর। সাবলীল লেখনীতে সেই গল্পগুলো পৌঁছে দিতে চান পাঠকের কাছে। লেখালিখির শুরু সেই ভাবনা থেকেই।
‘হাঁটি হাঁটি পা পা’ তাঁর প্রথম একক গ্রন্থ। এর আগে ২০১২ সালে চতুর্মাত্রিক ব্লগ সংকলনে তাঁর লেখা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়।
বই নিয়ে যেকোনো পরামর্শ বা মতামত জানাতে পারেন এই ই-মেইল ঠিকানায়: [email protected]
Be the first to review “মুনির হাসানের বেস্ট সেলার ৩টি বই”