হয়তো বা শোনো তুমি, কোনো দিন হয়তো শোনো না,
প্রতিদিন সূর্য রাঙে, প্রতিসন্ধ্যা সিঁদুরে রাঙায়,
হয়তো মাটিতে বাষ্পে শূন্যে ধুয়ে যায় তার সোনা,
তোমাতেই তবু রাত্রি ভোর করি ভুবনডাঙায়।
হয়তো বা শোনো তুমি, কোনো দিন হয়তো শোনো না,
প্রতিদিন সূর্য রাঙে, প্রতিসন্ধ্যা সিঁদুরে রাঙায়,
হয়তো মাটিতে বাষ্পে শূন্যে ধুয়ে যায় তার সোনা,
তোমাতেই তবু রাত্রি ভোর করি ভুবনডাঙায়।
Title | ভূবনডাঙায় |
Author | রাফিক হারিরি |
Publisher | আদর্শ |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
Umme Maisun is a young educator in Bangladesh. She teaches Basic English to kids who are studying in Bangla medium. Maisun herself is a Bangla medium student. She makes videos on the digital platform for kids so that they can adapt to the English Language way faster. Many think that English is a very hard language to learn and adapt but Maisuns thinking was that, English is just a language, you can learn it very easily if you think it is easy. She is 11 years old, studying in class five. She lives in Chittagong with her parents. Her YouTube channel is Maisuns world, Facebook page is Maisuns world and English with Maisun, Instagram is it_is_maisun. She also has another book published which is Chotoder Spoken English.
সবাকের জন্ম ১৯৮৫ সালের ৩০ জুলাই নোয়াখালীর প্রত্যন্ত এক গ্রামে; সেখানেই বেড়ে ওঠা। লেখালিখির চর্চা স্কুলজীবন থেকে। কলেজে পড়ার সময় আঞ্চলিক পত্রিকায় ফিচার লেখার মধ্য দিয়ে সংবাদমাধ্যমের সাথে যুক্ত হন। সম্পাদনাও করেন কিছুদিন। ব্লগ যুগ শুরু হওয়ার পর ২০০৮ সাল থেকে নিয়মিত ব্লগ লিখেছেন। ২০১৫ সালে স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে নেপালের কাঠমান্ডুতে চার বছর থাকার পর ২০১৯ সালে চলে যান কানাডায়। বর্তমানে কানাডার একটি শহরে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন।
জন্ম ১৯৭৭ সালে ২৯ জানুয়ারী রংপুরে। গল্পকার, ঔপন্যাসিক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন প্রত্নতত্ত্ব নিয়ে। পেশা সাংবাদিকতা। শৈশব-কৈশর কেটেছে উত্তরের রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, গাইবান্ধা ও দক্ষিণ-পশ্চিমের কুষ্টিয়ায়। ২০০৬ সালে তার গল্পগ্রন্থ ‘ব্যক্তিগত বসন্তদিন’ প্রকাশিত হয়েছে কাগজ প্রকাশনী থেকে। ২০১০ সালে ভাষাচিত্র থেকে প্রকাশিত হয়েছে উপন্যাস ‘ফেস বাই ফেস’। ২০১১ সালে ঐতিহ্য থেকে প্রকাশিত হয়েছে গল্পগ্রন্থ ‘দেহ’। গল্প-উপন্যাস রচনা ছাড়াও তিনি একসময় বিচিত্র বিষয়ে ব্লগ লিখতেন। এখন ফেসবুকে সময় কাটে নানা বিষয়ে ছোট ছোট কথা ও কলহে।
ওসমান সজীবের বেড়ে ওঠা ঢাকার জুরাইনে। শৈশব-কৈশোর থেকে বর্তমান- এখানেই কাটছে তার। ২০১৫ সালে বৈশাখী টিভি আয়োজিত ‘তোমার গল্পে সবার ঈদ’ ক্যাম্পেইনে তিনি শ্রেষ্ঠ গল্পকার নির্বাচিত হন।
টিভিতে তার লেখা একাধিক নাটক প্রচারিত হয়েছে। লেখা দুটি নাটক ‘কথোপকথন’ ও ‘ভালোবাসার পংক্তিমালা’ দর্শকমহলে অভূতপূর্ব সাড়া ফেলে।
তার প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা তিনটি। উপন্যাস: ‘অন্তর্গত অন্ধকার’ (২০২২), ‘মুহাম্মদ’ (২০২২)। গল্পগ্রন্থ: ‘ডিভোর্স পার্টি’ (২০২৩)।
কামরুল আহসানের জন্ম ১৯৮২ সালের ২০ অক্টোবর, কুমিল্লা জেলার মুরাদনগর থানার ধামঘর গ্রামে, মামাবাড়িতে। ছোটবেলা থেকেই ঢাকার মাতুয়াইলে বসবাস। সাংবাদিকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু। তারপর বিচিত্রসব অভিজ্ঞতা। জড়িত ছিলেন চলচ্চিত্র নির্মাণের সঙ্গে। টেলিভিশনের জন্য অসংখ্য নাটক লিখেছেন। কাজ করেছেন বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানে। ‘আদর্শ’ থেকে প্রকাশিত হয়েছে তার উপন্যাস ‘মহাজীবন’ (২০২২) এবং অনূদিত গ্রন্থ ‘মাই স্টোরি’ (মেরিলিন মনরোর আত্মজীবনী, ২০২৩)।
জন্ম ১৯৮২ সালে, গাইবান্ধায়। সেখানেই উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত লেখাপড়া। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এমএ।
উৎসবপ্রিয়। কোনো উৎসব ঘিরে যখন মানুষ একত্র হয়, সবার প্রাণে প্রাণ মেলাতে ভালোবাসেন। মনে মনে সে আনন্দ উপভোগ করেন। সবুজ পছন্দের রং বলে প্রকৃতি তার এত প্রিয়। প্রকৃতির ঔদার্যে প্রতিনিয়ত মুগ্ধ হন তিনি।
‘সাদা খাম’ লেখকের দ্বিতীয় উপন্যাস। প্রথম উপন্যাস ‘দীঘল জলে নিমগ্নতা’ প্রকাশ হয় ২০২০ বইমেলায়। প্রথম গল্পগ্রন্থ: ‘সুতপার হাই হিল’ প্রকাশিত হয় ২০১৮ বইমেলায়।
আমার নাম আশীফ এন্তাজ রবি। জন্ম ২১ আগস্ট ১৯৭৭। তবে অন্য অনেকের মতো আমারও একটা সার্টিফিকেট জন্মসাল আছে, ২৪.১০.১৯৭৯। নটরডেম কলেজে পড়ার সময় জনৈক বালিকাকে মুগ্ধ করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছিলাম। একদিন জলসিঁড়ি নামক উপন্যাসটি সেই বালিকাকে দ্রবীভূত করতে পারেনি। লেখক হিসেবে সেই দিন থেকেই আমি ব্যর্থ। ব্যর্থতাকে সহজভাবে মেনে নিয়ে আমি অন্য কাজকর্মে মনোনিবেশ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর হুট করে বিয়ে করে ফেলি। সংসার চালানোর জন্য টিউশনির চেষ্টা করি। একটা টিউশনি জুটেও যায়। ছাত্র ইন্টারমিডিয়েটে বিজ্ঞানবিভাগে পড়ে। প্রথম দিন তাকে নিউটনের গতিসূত্র বোঝাই। মাস্টার হিসেবে আমি কেমন এটা পরখ করার জন্য ছাত্রের বাবা পাশে বসে ছিলেন। ছাত্রটি নিউটনের গতিসূত্র চমৎকারভাবে ধরে ফেললেও তার ক্লাস এইট পাশ বাবা ব্যাপারটার আগামাথা কিছুই বুঝলেন না। কাজেই প্রথমদিনেই টিউশনি থেকে বাদ পড়ে গেলাম। এরপর শুরু করলাম পত্রিকায় লেখালেখি। শুধু টাকার জন্য প্রথম আলো পত্রিকায় দুই হাতে লেখা শুরু করলাম। সেই লেখালেখির জেরেই যুগান্তর পত্রিকায় চাকরি পেয়ে যাই । টানা ১৩ বছর সেখানে সাংবাদিকতা করি। যুগান্তরে থাকার সময় জনৈক প্রকাশক আমার সাথে যোগাযোগ করেন। তিনি আমার একটি বই বের করতে চান। পুরনো ব্যর্থতার কথা ভুলে আমি বই বের করতে রাজি হয়ে যাই। চার মাস ঘুরানোর পর চারটি ছোট গল্প তার হাতে তুলে দেই। প্রকাশক বিরস বদনে বলেন, এইটুকু দিয়ে তো দুই ফর্মাও হবে না। প্রকাশককে উদ্ধার করার জন্য আমি আরও দুইজন তরুণ লেখককে জোগাড় করি, যারা লম্বা লম্বা গল্প লিখতে পারেন। তিনজনের বারোটি গল্প মিলে বের হয়, তিন তরুণের গল্প। এরপরের বছর একই কায়দায় ত্রয়ী নামে আরেকটি গল্পগ্রন্থ বের হয়। আশ্চর্যজনকভাবে প্রথম বই তিন কপি, দ্বিতীয় বইটিও সর্বমোট তিন কপি বিক্রি হয়। লেখক তিনজন থাকায় এই দারুন সাফল্য। তিনে মিলে করি কাজ, হারিজিতি নাহি লাজ।
এরপর টানা আট বছর আমি কোনো বই ফাঁদার কথা স্বপ্নেও ভাবিনি।
তবু স্বভাবদোষে বের হলো, কাগজের নৌকা। এখন নৌকাডুবির অপেক্ষা।
লেখক পরিচিতিতে ভালো ভালো কথা লেখার নিয়ম। অধিকাংশক্ষেত্রে লেখক নিজেই নিজের ঢোল ফাটিয়ে ফেলেন। আমার কোনো ঢোল নেই, তাই ফাটাতে পারলাম না। আমি দুঃখিত।
Be the first to review “ভূবনডাঙায়”