Showing 201–220 of 414 results

  • নির্বাচিত কবিতা

    চঞ্চল আশরাফ
    কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও সমালোচক। জন্ম: ১২ জানুয়ারি, ১৯৬৯। ফেনী। বাবা ডা. মাহবুবুল হক, মা তাহেরা বেগম চৌধুরী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর।
    গ্রন্থ: কবিতা: চোখ নেই দৃশ্য নেই (১৯৯৩), অসমাপ্ত শিরদাঁড়া (১৯৯৬), ও-মুদ্রা রহস্যে মেশে (২০০২), গোপনতাকামী আগুনের প্রকাশ্য রেখাগুলো (২০০৮), খুব গান হলো, চলো (২০১২), কবিতাসংগ্রহ (২০১৬); গল্প: শূন্যতার বিরুদ্ধে মানুষের জয়ধ্বনি (১৯৯৯), সেই স্বপ্ন, যেখানে মানুষের মৃত্যু ঘটে (২০০৭), কোথাও না অথচ সবখানে (২০১২), নির্বাচিতগল্প (২০১৯); উপন্যাস ও নভেলা: কোনো এক গহ্বর থেকে (১৯৯৭), যে মত্স্যনারী (২০১১), হাওয়া, মৃতের শহরে (২০১৮); প্রবন্ধ: কবিতার সৌন্দর্য ও অন্যান্য বিবেচনা (২০১১); কোষগ্রন্থ: সাহিত্যের পরিভাষা (২০১৪); স্মৃতি: আমার হুমায়ুন আজাদ (২০১০)।

    ৳ 160৳ 200
  • নির্বাচিত কবিতা

    হাবীবুল্লাহ সিরাজী ১৯৪৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর ফরিদপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি বুয়েটের ছাত্র সংসদের সাহিত্য সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৭০ সালে বুয়েট থেকে যন্ত্রকৌশল বিভাগে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। ১৯৮৭ সালে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের অগ্নিগর্ভ থেকে জন্ম নেয়া জাতীয় কবিতা পরিষদের তিনি চার মেয়াদে (২০০৭-২০১৫) সভাপতি ছিলেন।
    কবি হিসেবে হাবীবুল্লাহ সিরাজীর বিকাশ ষাটের দশকের শেষ দিকে। এই দশকে অনেক মেধাবী ও জনপ্রিয় কবি থাকা সত্ত্বেও হাবীবুল্লাহ সিরাজীর কাব্যাঙ্গন ষাটের মূল প্রবণতা থেকে প্রাতিস্বিক।
    হাবীবুল্লাহ সিরাজীর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ৩৫। এছাড়াও তার ১০টি পদ্য/ছড়াগ্রন্থ, ২টি উপন্যাস, ২টি প্রবন্ধ, ১টি স্মৃতিকথা প্রকাশিত হয়েছে।
    বাংলা সাহিত্যে অবদানের স্বীকৃতি-স্বরূপ তিনি যশোর সাহিত্য পরিষদ পুরস্কার (১৯৮৭), আলাওল সাহিত্য পুরস্কার (১৯৮৯), বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার (১৯৯১), বিষ্ণু দে পুরস্কার (২০০৭), রূপসী বাংলা পুরস্কার (২০১০) ও একুশে পদক (২০১৬) লাভ করেন।
    কবি হাবীবুল্লাহ সিরাজী ২০ ডিসেম্বর ২০১৮ থেকে মৃত্যু পর্যন্ত বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক ছিলেন। ক্যানসারে আক্রান্ত হাবীবুল্লাহ সিরাজী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৪ মে ২০২১ তারিখে মৃত্যুবরণ করেন।
    বাংলা সাহিত্যের এই মহান কবি ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

    ৳ 240৳ 300
  • নির্বাচিত কবিতা

    শামসুর রাহমান

    শামসুর রাহমানের জন্ম ১৯২৯ সালের ২৩ অক্টোবর, ঢাকার মাহুতটুলিতে। বাবা মুখলেসুর রহমান চৌধুরী ও মা আমেনা বেগম।
    জীবদ্দশাতেই তিনি বাংলাদেশের প্রধান কবি হিসেবে মর্যাদা পেয়েছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামের ওপর লিখিত তার দুটি কবিতা খুবই জনপ্রিয়। কবিতার পাশাপাশি তিনি গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, কলাম, স্মৃতিকথাও লিখেছেন। তার প্রকাশিত ৬৬টি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে রয়েছে ১৪টি ছড়াগ্রন্থ। ছোটদের জন্য চমৎকার সব ছড়া লিখেছেন তিনি। ছড়াগ্রন্থগুলো হলো: এলাটিং বেলাটিং, ধান ভানলে কুঁড়ো দেবো, গোলাপ ফোটে খুকির হাতে, রঙধনুর সাঁকো, লাল ফুলকির ছড়া, আগুনের ফুলকি ছোটে, নয়নার জন্যে, ইচ্ছে হলো যাই ছুটে যাই, তারার দোলনায় দীপিতা, সবার চোখে স্বপ্ন, চাঁদ জেগেছে সবার চোখে, আমের কুঁড়ি জামের কুঁড়ি, হীরার পাখির গান ও গোছানো বাগান।
    তার অধিকাংশ ছড়ার মধ্যেই ফুটে উঠেছে শিশুদের প্রতি অপরিসীম ভালোবাসা। তার ছড়ায় আছে ছোটদের মনভোলানোর রূপকথার কাহিনি, আছে স্বপ্নরাজ্যের হাতছানি।
    তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার, আদমজী সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ দেশের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্য পুরস্কার ও পদক পেয়েছেন। ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় এবং রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কবিকে সম্মানসূচক ডি. লিট উপাধিতে ভূষিত করে।
    ২০০৬ সালের ১৭ আগস্ট, ৭৬ বছর বয়সে তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

    ৳ 720৳ 900
  • নির্বাচিত কবিতা: জীবনানন্দ দাশ

    জীবনানন্দ দাশ ১৮৯৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। বরিশাল ব্রজমোহন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক (১৯১৫), বি এম কলেজ থেকে আই.এ (১৯১৭) এবং কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্সসহ বি.এ (১৯১৯) ও ইংরেজিতে এম.এ (১৯২১) পাশ করেন। কর্মজীবনে বিভিন্ন কলেজে অধ্যাপনা করেন। কিছুদিনের জন্য কলকাতার একটি দৈনিক পত্রিকার সাহিত্য বিভাগে সম্পাদনার কাজও করেছিলেন।

    মূলত কবি হলেও জীবনানন্দ অসংখ্য ছোটগল্প, কয়েকটি উপন্যাস ও প্রবন্ধগ্রন্থ রচনা করেন। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ঝরাপালক’ প্রকাশিত হয় ১৯২৭ সালে। তার বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলো হচ্ছে ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’ (১৯৩৬), ‘বনলতা সেন’ (১৯৪২), ‘মহাপৃথিবী’ (১৯৪৪), ‘সাতটি তারার তিমির’ (১৯৪৮), ‘রূপসী বাংলা’ (রচনাকাল ১৯৩৪, প্রকাশকাল ১৯৫৭), ‘বেলা অবেলা কালবেলা’ (১৯৬১)। এছাড়াও বহু অগ্রন্থিত কবিতা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে ‘মাল্যবান’, ‘সুতীর্থ’, ‘জলপাইহাটি’, ‘জীবনপ্রণালী’, ‘বাসমতীর উপাখ্যান’ ইত্যাদি। তার রচিত গল্পের সংখ্যা প্রায় দুশতাধিক। ‘কবিতার কথা’ (১৯৫৫) নামে তার একটি প্রবন্ধগ্রন্থ আছে।

    ১৯৫৪ সালের ২২ অক্টোবর তারিখে কলকাতায় তার মৃত্যু হয়।

    ৳ 288৳ 360
  • নির্বাচিত গল্প সংকলন

     

    আদর্শ গল্প সংকলন ২০২১-এর নির্বাচিত ত্রিশ লেখকই তরুণ। এমন কোনো সংকলনে প্রথম গল্প ছাপা হচ্ছে এর মাঝে অনেকেরই। তাই লেখক হিসেবে তাদের নতুন বলা যায়।
    লেখকদের অধিকাংশই এখনো স্থায়ী কর্মজীবনে প্রবেশ করেননি। কেউ পড়াশোনা করছেন, কেউবা ফ্রিল্যান্সিংয়ে যুক্ত। চাকরি বা ব্যবসার পাশাপাশি লেখালেখি করছেন বা শুধু সাহিত্যচর্চা করেন এমন লেখকও রয়েছেন এর মাঝে। তবে এককথায় শিক্ষার্থীদের সংখ্যাটিই বেশি। বিশ্ব বিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন কেউ কেউ।
    শুধু রাজধানী থেকেই নয়, এই সংকলনের লেখকরা বসবাস করছেন দেশের নানা প্রান্তে, প্রবাসী একজন লেখকও রয়েছেন। সবাই না হলেও এর মধ্যে অনেকেই নিয়মিত লিখে নিজেদের গল্প লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চান। তারই প্রস্তুতি হিসেবে দেশ-বিদেশের লেখকদের গল্প-উপন্যাস পড়ে সমৃদ্ধ করছেন নিজেদের।

    ৳ 560৳ 700
  • নির্বাচিত ছড়া

    আধুনিক ছড়া সাহিত্যে নিজস্বধারা তৈরি করে আনজীর লিটন দৃঢ়তার সঙ্গে নিবেদিত শিশুসাহিত্যের ভুবনে। শিশু-কিশোরদের জন্য গল্প, ছড়া, উপন্যাস ও নাটক রচনার মধ্য দিয়ে তার লেখা আঙ্গিকের নতুনত্বে ও বিষয়ের অভিনবত্বে ছোটদের এবং বড়দের কাছে প্রিয়। তার ছড়ায় বৈচিত্র্যময় হয়ে ওঠে লোকবাংলার আধুনিক রূপ। জন্ম ১৭ জুন ১৯৬৫, ময়মনসিংহে। পিতা আবদুল হাকিম। মাতা জামিলা খাতুন। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে এসএসসি পাসের পর ভর্তি হন আনন্দ মোহন কলেজে। কলেজজীবন শেষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্সসহ মাস্টার্স করেন।
    তিনি ২০০০ সালে প্রথম প্রবর্তিত এম নুরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন ‘গুডবয় ব্যাডবয়’ ছড়াগ্রন্থের জন্য। ২০১৭ সালে দ্বিতীয়বারের মতো এই পুরস্কার লাভ করেন ‘ও ছড়া তুই যাস কই’ ছড়াগ্রন্থের জন্য। শিশুসাহিত্যে অবদান রাখায় ছড়াগ্রন্থ ‘বিড়ালটি সিমকার্ড খেয়ে ফেলেছে’ এবং ‘ছোটদের নাটিকা’ গ্রন্থের জন্য পেয়েছেন অগ্রণী ব্যাংক-বাংলাদেশ শিশু একাডেমি শিশুসাহিত্য পুরস্কার, কিশোর উপন্যাস গ্রন্থ ‘মানিকের লাল কাঁকড়া’র জন্য পেয়েছেন সিটি-আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার। অর্জন করেছেন ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব পদক, বাংলাদেশ পাবলিক লাইব্রেরি একুশে সাহিত্য পুরস্কার, টেলিভিশন দর্শক ফোরাম পুরস্কার এবং ভারতের কুসুমের ফেরা সাহিত্য পুরস্কারসহ অন্যান্য সম্মাননা।

    ৳ 192৳ 240
  • নীল ঘোড়ার খেলা

    আনজীর লিটন নিজস্ব ধারা তৈরি করার মধ্য দিয়ে শিশুসাহিত্যের ভুবনে নিবেদিত। শিশু-কিশোরদের মনোজগতের ছবি যেমন আঁকেন ছড়ার ছন্দে, তেমনি ছোটদের জন্য লেখা গল্প-উপন্যাসেও তুলে ধরেন রূপবৈচিত্র্য। জন্ম ১৭ জুন ১৯৬৫, ময়মনসিংহে। পিতা: আবদুল হাকিম। মাতা: জামিলা খাতুন। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে এসএসসির পর ভর্তি হন আনন্দমোহন কলেজে। কলেজ জীবন শেষে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স ও মাস্টার্স করেন।
    আনজীর লিটন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির সাবেক পরিচালক। সাংবাদিকতা দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। বেতার ও টেলিভিশনের বিভিন্ন অনুষ্ঠান পরিকল্পনা ও গ্রন্থনা করছেন। বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে প্রচারিত হয়েছে তাঁর লেখা অনেক নাটক। শিক্ষাবিষয়ক ধারাবাহিক নাটক ‘ইশকুল’ এবং কিশোর-কিশোরীদের স্বাস্থ্যসচেতনতা বিষয়ক বেতার নাটক ‘জানতে চাই, জানাতে চাই’ উল্লেখযোগ্য। নির্দেশনা দিয়েছেন নাটক ও তথ্যচিত্র নির্মাণে।
    শিশুসাহিত্যে সামগ্রিক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০২০ সালের বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত। নানা পুরস্কার ও সম্মাননা পেয়েছেন। উল্লেখযোগ্য, অগ্রণী ব্যাংক-বাংলাদেশ শিশু একাডেমি শিশুসাহিত্য পুরস্কার, সিটি-আনন্দ আলো সাহিত্য পুরস্কার, এম নুরুল কাদের শিশুসাহিত্য পুরস্কার, অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদ শিশু সাহিত্য পুরস্কার। ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব পদক, বাংলাদেশ পাবলিক লাইব্রেরি একুশে সাহিত্য পুরস্কার, তাঁর উল্লেখযোগ্য শিশুসাহিত্য খাড়া দুটো শিং, বিড়ালটি সিমকার্ড খেয়ে ফেলেছে, ও ছড়া তুই যাস কই, মানিকের লাল কাঁকড়া, রঙের দেশে তুলির রাজা, ত্রিমাত্রিক ছড়া, নির্বাচিত ছড়া।

    ৳ 128৳ 160
  • পড়ো পড়ো পড়ো

    মুনির হাসান

    মুনির হাসান ( জন্ম ২৯ জুলাই, ১৯৬৬)
    মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। হাইস্কুলের পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি ও মুসলিম হাইস্কুল। পরে চট্টগ্রাম কলেজ হয়ে ঢাকার বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে।
    দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান লেখক ও বিজ্ঞান কর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন কিংবা এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন।
    ১৯৯৫ সাল থেকে ভোরের কাগজে এবং ১৯৯৮ সাল থেকে দৈনিক প্রথম আলোয় বিজ্ঞানবিষয়ক সাপ্তাহিক ফিচার পাতার সম্পাদনা করেছেন।
    ২০০৩ সালে অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল, অধ্যাপক মোহাম্মদ কায়কোবাদের সঙ্গে থেকে অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরীর নেতৃত্বে

    ৳ 214৳ 267
  • পরদেশি কবিতা

    মজিদ মাহমুদ কবি-জীবনের শুরুতে ‘মাহফুজামঙ্গল’ (১৯৮৯) কাব্যগ্রন্থ রচনা করে বাংলা সাহিত্যে আসন করে নিয়েছেন। সময়ের প্রেক্ষাপটে এটি এখন মিথ। প্রবন্ধ-গবেষণার ক্ষেত্রেও তাঁর স্বাতন্ত্র্য দৃষ্টিভঙ্গির স্বাক্ষর রয়েছে। তাঁর কবিতা ও প্রবন্ধের ভাষায় সহজ-সাবলীলতার আড়ালেও লুকিয়ে থাকে সমাজে বিদ্যমান গল্পের উপাদান। সমাজ, রাজনীতি, ধর্ম দর্শনের সংশ্লেষে গঠিত জটিল মানব প্রকৃতি এক অনন্য চিন্তাশীলতায় তিনি প্রকাশ করেন। গল্প দিয়ে তাঁর শুরু, ১৯৮৬ সালে ‘মাকড়সা ও রজনীগন্ধা’ প্রকাশের প্রায় তিরিশ বছর পরে তাঁর দ্বিতীয় গল্পগ্রন্থ ‘সম্পর্ক’ প্রকাশিত হয়। দৈনিক পত্রিকার ঈদসংখ্যায় বিভিন্ন সময় প্রকাশিত হলেও ‘মেমোরিয়াল ক্লাব’ (২০২০) তাঁর প্রথম উপন্যাস। নজরুল জীবনভিত্তিক ধারাবাহিক উপন্যাস ‘তুমি শুনিতে চেয়ো না’ পাঠকমহলে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত। অনুবাদকর্মেও তাঁর আগ্রহ রয়েছে, কবিতা ছাড়াও তিনি বেশ কিছু গল্প-উপন্যাস অনুবাদ করেছেন। এযাবৎ তাঁর গ্রন্থসংখ্যা ৫০।
    তাঁর উল্লেখযোগ্য বইয়ের মধ্যে রয়েছে ‘মাহফুজামঙ্গল’, ‘বল-উপাখ্যান, ‘আপেল কাহিনি’ ‘সিংহ ও গর্দভের কবিতা’ ‘ষটকগুচ্ছ’, ‘সাহিত্যচিন্তা ও বিকল্প ভাবনা’, ‘ক্ষণচিন্তা’, ‘সাহিত্যে মহামারি ও অন্যান্য প্রসঙ্গ’ ইত্যাদি। তিনি ১৯৬৬ সালে পাবনা জেলার চর গড়গড়ি গ্রামে কেরামত আলী বিশ্বাস ও সানোয়ারা বেগমের ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। মজিদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর। লেখালেখি ছাড়াও সাংবাদিকতা, শিক্ষকতা ও সমাজসেবার সঙ্গে তিনি জড়িত।

    ৳ 224৳ 280
  • পরিবর্তন (ওশো)

    নাজিউর রহমান নাঈমের জন্ম ১৯৯৮ সালের ২০শে জুলাই, সিরাজগঞ্জে। ২০২৩ সালে তিনি ঢাকা কলেজ থেকে দর্শনে অনার্স সম্পন্ন করেন।
    ২০১৬ সাল থেকে তার লেখালিখির যাত্রা শুরু। আট বছর ধরে তিনি দর্শন, মনোবিজ্ঞান ও অধ্যাত্ম বিষয়ে নিবিড়ভাবে অধ্যয়ন করছেন। এই চর্চার সুবাদে তার এসব বিষয় সম্পর্কে সোশ্যাল মিডিয়ায় ও ব্লগে বিস্তর লেখালিখিও রয়েছে।
    ওশোর ‘It’s All About Change’ বইটি তার প্রকাশিত হওয়া প্রথম অনুবাদগ্রন্থ। এছাড়া আরও বেশ কিছু অনুবাদগ্রন্থ প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে। তিনি কবিতাও লেখেন। এছাড়াও ‘Psyche Talk’ নামে তার একটি ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে। এখানে তিনি দর্শন, সাহিত্য, অনুবাদ, মনোবিজ্ঞান, অধ্যাত্মবাদ ইত্যাদি নানারকম বিষয়ে কনটেন্ট তৈরি করে থাকেন। সম্প্রতি তিনি কাউন্সেলিং সেবা প্রদান করার পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়ায় শিক্ষামূলক লেখা, কনটেন্ট তৈরি ইত্যাদি কাজ করে যাচ্ছেন।

    ৳ 448৳ 560
  • পরিসংখ্যানে হাতেখড়ি


    ড. এনায়েতুর রহীম। পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ করছেন প্রায় ২০ বছর। বর্তমানে আমেরিকায় একটি হেলথ কেয়ার অর্গানাইজেশনে সিনিয়র ডেটা সায়েনটিস্ট হিসেবে কর্মরত। কর্মজীবনের বেশির ভাগ কেটেছে বাংলাদেশ ও আমেরিকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যাসলয়ে শিক্ষকতার মাধ্য্মে। কর্মজীবন শুরু ঢাকা বিশ্ববিদ্যা লয়ে ফলিত পরিসংখ্যাওনে শিক্ষকতার মাধ্যযমে। এরপর কানাডার ইউনিভার্সিটি অব ইউন্ডজর, আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ইউসকনসিন এবং ইউনিভার্সিটি অব নর্দার্ন কলোরাডোতে শিক্ষকতা করেছেন। একাডেমিয়া থেকে বের হয়ে এখন পুরোদস্তুর হেলথ কেয়ার ইন্ডাস্ট্রিতে ফলিত পরিসংখ্যা নের মাধ্যএমে ডেটাভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন। পাশাপাশি ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যা রোলাইনা, শার্লটে অ্যা ডজাংকট ফ্যা কাল্টি হিসেবে যুক্ত আছেন।

    বাংলাদেশের পরিসংখ্যা নের ছাত্রছাত্রী তথা সব পরিসংখ্যাইন ব্যএবহারকারীর কাছে পরিসংখ্যা নকে সহজবোধ্যল করে উপস্থাপন করার জন্য লেখালেখি ও নতুন বইয়ের কাজ করে যাচ্ছেন।

    ৳ 160৳ 200
  • পাইথন প্রোগ্রামিং 3.10

    জাকির হোসাইন গ্র্যাজুয়েশন সমাপ্ত করেছেন কম্পিউটার সায়েন্সের ওপর। বর্তমানে ফ্রিল্যান্স সফটওয়ার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করছেন। পাইথন প্রোগ্রামিং ব্যবহার করে কাজ করেছেন মেশিন লার্নিং সম্পর্কিত কয়েকটি প্রজেক্টে।

    কাজের পাশাপাশি লেখালিখি ও ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করেন। প্রোগ্রামিংয়ের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তার লেখা পাওয়া যাবে তার নিজস্ব ব্লগ https://jakir.me-এ।

    পাইথন প্রোগ্রামিং 3.10 বইটি ছাড়াও আদর্শ থেকে লেখকের আরেকটি বই প্রকাশিত হয়েছে সি প্রোগ্রামিং নিয়ে।

    ৳ 304৳ 380
  • পানকৌড়ির রক্ত

    আল মাহমুদ

    ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দের ১১ জুলাই তিতাস-এর পলি বিধৌত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার মোড়াইল গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে আল মাহমুদ জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পুরো নাম মীর আব্দুস শুকুর আল মাহমুদ। প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ লোক লোকান্তর (১৯৬৩)। লোক লোকান্তর ও কালের কলস- মাত্র এ দুটি কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমী পুরস্কারে ভূষিত হন। সোনালি কাবিন (১৯৭৩) তাকে খ্যাতির শীর্ষে পৌছায়। ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের পর তিনি গল্প লেখার দিকে মনোযোগী হন। ১৯৭৫ সালে তার প্রথম ছোট গল্পগ্রন্থ পানকৌড়ির রক্ত প্রকাশিত হয়। ১৯৯৩ সালে বের হয় তার প্রথম উপন্যাস কবি ও কোলাহল। আল মাহমুদ সাংবাদিক হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পরে তিনি দৈনিক গণকণ্ঠ পত্রিকায় সহকারী সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। সাহিত্যপ্রতিভার স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি একুশে পদকসহ বেশ কিছু সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। এর মধ্যে ফিলিপস সাহিত্য পুরস্কার, অগ্রণী ব্যাংক শিশুসাহিত্য পুরস্কার, ফররুখ স্মৃতি পুরস্কার ও জীবনানন্দ দাশ স্মৃতি পুরস্কার অন্যতম। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি পাঁচ পুত্র ও তিন কন্যার জনক। মরহুমা সৈয়দা নাদিরা বেগম তাঁর স্ত্রী।

    ৳ 160৳ 200
  • পারাবত

     

    পুরো নাম তানভীর আহমেদ রাফি। জন্ম ১৬ নভেম্বর, বৃহস্পতিবার রাতের প্রথম প্রহরে। ব্যস্ত শহরে বেড়ে উঠা লেখক মানুষের নাগরিক জীবনের জটিলতা নিয়ে চিন্তা করতে অভ্যস্ত। জগতের সকল বাস্তবতা আর কৌতুহলতা লেখকের মস্তিষ্কে লেখার খোরাক জোগায়। ভালবাসেন সন্ধ্যার হ্যালোজেনের আলোয় ব্যস্ত নগরী, জোছনা ভরা রাতের অচেনা পথ আর শুভ্র কাঠগোলাপের সাদার মায়ার মূর্ছনা। লেখক প্রতিনিয়ত স্বপ্ন দেখেন হয়তো কোনো একদিন সকল ঘৃণা, বিদ্বেষ আর হিংসা মুছে ভালবাসায় পরিপূর্ণতা পাবে এই পৃথিবী।

    ৳ 160৳ 200
  • পালিয়ে যাবার পরে

    আশীফ এন্তাজ রবি

    আশীফ এন্তাজ রবিআমার জীবনের লক্ষ্য বারবার বদলে গেছে।
    ছোটবেলায় আমি আইসক্রিমওয়ালা হতে চেয়েছিলাম। স্কুলে পড়ার সময় হতে চেয়েছিলাম ডাক্তার। যৌবনে আমার জীবনের লক্ষ্য আমূল বদলে যায়। তখন আমি লেডিস হোস্টেলের দারোয়ান হওয়ার বাসনা পোষণ করতাম।
    আমি শেষমেশ কিছুই হতে পারিনি। যেটা হয়েছি, তার নাম ফেরিওয়ালা, আমি গল্প ফেরি করে বেড়াই।
    আড্ডায় আমি ঘণ্টার পর ঘণ্টা গল্প বলে যাই। সেই গল্প শোনার জন্য অনেকেই আড্ডায় আসেন। একসময় আড্ডার পরিসর বেড়ে যায়। আমি রেডিওতে রাত জেগে গল্প বলা শুরু করি। কয়েক বছর ধরে গল্পগুলো লিখে ফেলার চেষ্টা করছি। আমার মতো অলস মানুষের জন্য এটি অনেক কঠিন কাজ।
    আমার জন্ম ঢাকায়, ১৯৭৭ সালে। আমার জন্ম নিয়েও তিনটি গল্প আছে। যে ডাক্তারের হাতে আমি জন্মেছিলাম, ওই ডাক্তারনি ছিলেন দেশের শ্রেষ্ঠ চিকিৎসক। পরবর্তী সময়ে অন্য কারণে তিনি বিখ্যাত হন। পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে তার ছেলে একটি খুন করেছিল। নব্বইয়ের দশকে সেই ছেলেটির ফাঁসি হয়। সে সময় এ ঘটনাটি বেশ সাড়া ফেলেছিল।
    জন্ম নিয়ে দ্বিতীয় গল্পটি হলো, আমি জন্মেছিলাম রবিবারে। কাজেই আমার বাবা আমার নাম রাখেন রবি। যদিও এ নামটি নিয়ে সেই সময়ে ব্যাপক বিতর্ক হয়। মুসলমান ছেলের নাম কেন রবি হবে, এ নিয়ে আমার আত্মীয়রা আপত্তি তোলেন। আমার পিতা দ্বিধায় পড়ে যান।
    আমার জন্মসংক্রান্ত তৃতীয় গল্পটি বলতে ইচ্ছে করছে, কিন্তু ফ্ল্যাপে জায়গা কম থাকার কারণে সেই গল্পটি আপাতত মুলতবি থাকুক।
    লেখক পরিচিতিতে শুধু এ বাক্যটিই থাকুক, আমি আশীফ এন্তাজ রবি, গল্পের ফেরিওয়ালা।

    ৳ 160৳ 200
  • পিতরি প্রীতিমাপন্নে

    রওশন আরা মুক্তার জন্ম ১৯৮৮ সালের এপ্রিলের ১২ তারিখ। বাবার চাকরিসূত্রে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায়, থানায় কেটেছে তার শৈশব-কৈশোর।
    মূলত কবি। চিন্তা করতে ভালোবাসেন, চিন্তার পথে কোথাও থেমে যেতে চান না। বুলিসর্বস্ব মানবিক পৃথিবী না, নির্বাক প্রেমের পৃথিবীর স্বপ্ন দেখেন।
    প্রকাশিত গ্রন্থ
    কবিতা:
    অপ্রাপ্তবয়স্কা (২০১৩)
    এলদোরাদো (২০১৬)
    কেন দোলনচাঁপা (২০১৮)
    গল্প:
    টরে-টক্কা ( ২০১৮)
    ঘুঘু (২০১৯)

    ৳ 128৳ 160
  • পিতার চিঠি

    নিত্য রঞ্জন পাল
    জন্ম: ১৯৬৬ ‍সালে ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারি থানার পাঁচুড়িয়া গ্রামে। গাজীপুর ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড স্কুল থেকে এসএসসি ও ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করার পর ১৯৮৫ সালে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন। পরে সরকারি বৃত্তি নিয়ে চীনের সান-ইয়াৎসেন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৯২ সালে এমবিবিএস এবং ১৯৯৬ সালে জেনারেল সার্জারিতে মাস্টার্স করেন। দেশে ফিরে ১৯৯৭ সাল থেকে তিনি সিরাজগঞ্জের মানুষকে চিকিৎসা-সেবা দিয়ে আসছেন।
    ধর্ম, দর্শন, চিকিৎসা, গণিত, বিজ্ঞান ও সাহিত্য তার আগ্রহের বিষয়। তার প্রকাশিত গ্রন্থের মধ্যে স্বাস্থ্যবিদ্যাবিষয়ক মানবদৈহিক পাথরবিদ্যা ও Short Notes On Liver And Biliary Tract Surgery; ধর্মবিষয়ক মানব কল্যাণের গান; গণিতবিষয়ক বুঝে করি জ্যামিতি ও বুঝে করি সংখ্যাতত্ত্ব এবং কাব্যগ্রন্থ একাত্তর ও করোনায় কাব্য উল্লেখযোগ্য।
    ২০১৭ ও ২০২১ সালে সিরাজগঞ্জের দুটি সংগঠন তাকে গুণীজন সংবর্ধনা প্রদান করে। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি এক সন্তানের জনক এবং সস্ত্রীক সিরাজগঞ্জে বসবাসরত।

    ৳ 160৳ 200
  • পিথাগোরাসের পাঠশালা

    মোহাম্মদ কায়েস, জন্ম ৫ মার্চ ১৯৯২, চট্টগ্রামে। এইচএসসি পর্যন্ত পড়ালেখা চট্টগ্রামে। সিটি ইউনিভার্সিটি (ঢাকা, বাংলাদেশ) থেকে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর স্নাতক শেষ করে বর্তমানে ডংহুয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (Donghua University, Shanghai, China) পিএইচডিতে অধ্যয়নরত। তার গবেষণার বিষয় ‘Nano-cellulose and its applications’। গবেষণার পাশাপাশি Donghua University পরিচালিত ‘Iteach program’-এর সঙ্গে তিন বছরের বেশি সময় যুক্ত আছেন। এই প্রোগ্রামের উদ্দেশ্য মূলত চীনা শিশুকিশোরদের মাঝে বিভিন্ন দেশের সাহিত্য ও সংস্কৃতির পরিচয় তুলে ধরা।

    ৳ 192৳ 240