Showing 261–280 of 417 results

  • বাংলাদেশের পানি, পরিবেশ ও বর্জ্য

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব

    ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব টেকসই উন্নয়নবিষয়ক লেখক, উন্নয়ন বিশ্লেষক এবং প্রযুক্তিবিদ। বহুল আলোচিত চতুর্থ শিল্পবিপ্লব ও বাংলাদেশ পুস্তকের রচয়িতা। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রকাশিত হয়েছে লেখকের দ্বিতীয় বই বাংলাদেশ: অর্থনীতির ৫০ বছর। অন্য দুটি বই অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের অভাবিত কথামালা ও উন্নয়ন প্রশ্নে বাংলাদেশের কিছু সংকট ও সম্ভাবনা।
    ১৯৮০ সালে কুমিল্লার মনোহরগঞ্জের বান্দুয়াইনে জন্মগ্রহণ করেন। মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।

    ২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সলিউশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি অ্যালকাটেল লুসেন্ট বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ, এমটিএন নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ এবং পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
    তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: টেকসই উন্নয়নের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন কাঠামোগত ও পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক এবং অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে তিনি একজন টেকসই উন্নয়নকর্মী, লেখক ও গবেষক। প্রথম আলো ও দি বিজনেজ স্ট্যান্ডার্ড পত্রিকায় নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লেখেন।

    ৳ 480৳ 600
  • বাংলাদেশের বীরগাথা

    মেজর মো. দেলোয়ার হোসেন এসপিপি, পিএসসি ২৯ নভেম্বর ১৯৭৯ সালে ঢাকা জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। একজন সেনাসন্তান হিসেবে তিনি পারিবারিক ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় ২০০০ সালে সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। তিনি ডিফেন্স সার্ভিসেস কমান্ড অ্যান্ড স্টাফ কলেজের একজন গ্রাজুয়েট। তার লেখা ‘আধুনিক দৃষ্টিকোণে সানজু’র দ্য আর্ট অব ওয়ার’ বইয়ের জন্য তিনি ‘সেনা পারদর্শিতা পদক প্রাপ্ত হন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বিবাহিত এবং এক কন্যাসন্তানের জনক।

    ৳ 160৳ 200
  • বিক্রয়কর্মীর দিনরাত

    জন্ম রাঙামাটি জেলার চন্দ্রঘোনার খ্রিষ্টান মিশনারি হাসপাতালে। পড়ালেখার হাতেখড়িও এই এলাকাতেই। বাবার বিসিআইসির চাকরির সুবাদে সিলেট, চট্টগ্রাম ঘুরে ঘুরে এখন ঢাকায় স্থায়ী। পেশায় বেসরকারি চাকরিজীবী। চন্দ্রঘোনার পাহাড়ি পরিবেশে কর্ণফুলীর তীরে যে শৈশবের শুরু তা দুরন্তপনার রূপ নেয় সিলেটে সুরমার তীরে অবারিত খোলা প্রান্তর পেয়ে। আর তার শেষ হয়তো চট্টগ্রামের কর্ণফুলী-বঙ্গোপসাগরের মোহনাতেই। তবুও মাঝে মাঝে জেগে ওঠে দুরন্তপনা। তখন বেরিয়ে পড়েন দেশ-বিদেশের পথে-প্রান্তরে।
    ব্যবস্থাপনায় স্নাতক ও স্নাতকোত্তর করার পরে এমবিএ করেছেন মার্কেটিং বিষয়ে। এখনো পড়ছেন প্রফেশনাল মার্কেটিং নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেই সঙ্গে আগ্রহের বিষয়ে ট্রেনিং নিয়েছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে।
    অনেক বছর ধরেই কাজ করছেন সেলসে। ক্রেডিট কার্ড. ভোগ্যপণ্য, দালানকোঠা-জমি-ভিলা এমন অনেক কিছুর বিক্রির সঙ্গেই জড়িত হয়েছেন। সবচেয়ে বেশি সময় কাটিয়েছেন রিয়েল এস্টেটে। দেশের সবচেয়ে উঁচু ভবন বিক্রি দিয়ে তার ক্যারিয়ার শুরু।
    হুমায়ূন আহমেদ, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, স্যার আর্থার কোনান ডয়েল প্রমুখের লেখা ভালো লাগে।
    [email protected]

    ৳ 160৳ 200
  • বিজনেস ইন্টেলিজেন্স

    এনামুল হক একজন ব্রিটিশ-বাংলাদেশি ডিজিটাল প্রযুক্তিবিষয়ক লেখক, গবেষক এবং একজন ব্যবস্থাপনা পরামর্শদাতা, যিনি মাইক্রোসফট, ক্যাপজেমিনি, নকিয়া, এইচসিএল টেকনোলজির মতো কোম্পানিগুলোর পাশাপাশি ইউনাইটেড নেশনস হাইকমিশনার ফর রিফিউজিস (UNHCR) এবং ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (ITU)-এর মতো আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে কাজ করেছেন।
    তিনি ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন, ক্লাউড অ্যাডপশন, এআই-ড্রাইভেন আরপিএ (ইন্টেলিজেন্ট প্রসেস অটোমেশন) এবং সার্ভিস ইন্টিগ্রেশন এবং ম্যানেজমেন্ট নিয়ে ফরচুন ৫০০ কোম্পানির সঙ্গে কাজ করেছেন। তিনি আইটি সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট, ক্লাউড কমপিউটিং, এআই, আইওটি এবং বিগ ডেটা অ্যানালিটিকস নিয়ে লিখেছেন। আইটি রূপান্তরে তাঁর ২৬ বছরের সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতা রয়েছে।
    এনামুল হক লন্ডন ক্যাম্পাসের ইউনিভার্সিটি অব কভেন্ট্রিতে অতিথি লেকচারার হিসেবে এমবিএ শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিল্পের জ্ঞান শেয়ার করেন। তিনি বিভিন্ন সংবাদপত্র, ম্যাগাজিন এবং অন্যান্য প্রকাশনার জন্য লেখক হিসেবেও ব্যাপকভাবে কাজ করেছেন। এনামুল হক বহুভাষিক (বাংলা, ফরাসি ও ইংরেজি) এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সুইজারল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, সংযুক্ত আরব আমিরাত, যুক্তরাজ্য, ভারত, জার্মানিসহ অনেক দেশে বসবাস এবং কাজ করেছেন।
    এনামুল হক সুইস ফেডারেল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (ইপিএফএল) থেকে গণিত এবং বিশ্লেষণ (কোর্স ডি ম্যাথমেটিকস স্পেশালিস্ট) এবং জেনেভা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞানের স্থাপত্য এবং প্রযুক্তি (লাইসেন্স এন সায়েন্স ইনফরম্যাটিক) অধ্যয়ন করেন। তিনি হেলসিঙ্কি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডেটা সায়েন্স, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং মেশিন লার্নিংয়ে ডিপ্লোমা করেছেন। তিনি সম্প্রতি নেতৃত্ব এবং পরামর্শের ওপর হার্ভার্ড বিজনেস স্কুল সার্টিফিকেশন সম্পন্ন করেছেন।
    enamulhaque.co.uk

    ৳ 256৳ 320
  • বিজনেস ব্লুপ্রিন্ট

    কোচ কাঞ্চন। লেখক, উদ্যোক্তা ও হ্যাপিনেস কোচ।
    কেউ কেউ লেখার জন্য লেখেন, কিছু লেখক জীবনকে উপলব্ধি করে লেখেন। কোচ কাঞ্চন দ্বিতীয় জনরার লেখক; যিনি জীবনের কথা বলেন, জীবনকে নিয়ে ভাবার কথা বলেন। তার লেখনী প্রেরণা দেয়, আর সবচেয়ে বেশি দেয় বেঁচে থাকার এবং নিজেকে শত প্রতিকূলতা থেকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরার শক্তি।
    অ্যাওয়ার্ড উইনিং উদ্যোক্তা, বাংলাদেশের স্বনামধন্য অর্গানিক ব্র্যান্ড ন্যাচারালস-এর ফাউন্ডার কোচ কাঞ্চন। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিজনেসকে নিয়ে গেছেন বহির্বিশ্বে। বাংলাদেশি গ্লে­াবাল ব্র্যান্ড গড়ে তোলার মিশনে ছুটে চলেছেন দেশ-বিদেশে। তার ১৫ বছরের ব্যবসায়িক জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে রচিত বই বিজনেস ব্লুপ্রিন্ট।
    নিজের গল্প আর অভিজ্ঞতাকে অন্যের সাথে ভাগাভাগি করে নেওয়ার দুঃসাহসিক প্রয়াস থেকেই লেখক হিসেবে আত্নপ্রকাশ। শুরুটা হয়েছিল রিস্টার্ট ইয়োর লাইফ দিয়ে। পাঠক এবং শুভাকাঙ্ক্ষীদের অভিভূত সাড়া, ভালোবাসায় লেখকরূপে নিয়মিত হওয়া। তারপর লিখলেন মাস্টারিং ইয়োর লাইফ। বিজনেস ব্লুপ্রিন্ট তার তৃতীয় বই। লিখে আনন্দ পান। সবচেয়ে তৃপ্তি পান যখন কেউ তার লেখায় অনুপ্রাণিত হন, লাইফে ঘুরে দাঁড়ানোর মিশন হাতে নেন।
    কোচ কাঞ্চন বিশ্বাস করেন, ভালোবাসা ও সুখ ভিতরে রাখতে নেই, তাকে ছড়িয়ে দিতে হয়। এতে সুখের অনুভূতি আরো দৃঢ় হয়। লেখককে আরো জানতে চাইলে ডিজিটাল যুগে এটা খুবই সহজ। ‘Coach Kanchon’ লিখে গুগল, ফেসবুক, লিংকডইন কিংবা ইন্সটাগ্রাম যেখানেই সার্চ দিন, পেয়ে যাবেন আরো ডিটেইলস।

    ৳ 480৳ 600
  • বিজ্ঞানীদের কাণ্ডকারখানা

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটারবিজ্ঞানী ও শিক্ষক। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব অ্যালাবামা অ্যাট বার্মিংহামের কম্পিউটারবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। সরকারি চাকুরে মো. শামসুল হুদা ও শিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে।
    বিজ্ঞান বিভাগে তিনি এসএসসিতে ৪র্থ ও এইচএসসিতে ১ম মেধাস্থান অধিকার করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার কৌশল বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন—সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল।
    বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান, সেখানে কম্পিউটার নিরাপত্তার ওপরে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি—ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়।
    বর্তমানে তিনি সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা—গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    কম্পিউটারবিজ্ঞানী হলেও রাগিবের মন পড়ে থাকে বাংলায়, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির দিকে। বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন, বাংলা ব্লগিংয়ের সাথে জড়িত থেকেছেন ২০০৫ থেকে। ২০১৫ সালে প্রকাশিত রাগিব হাসানের প্রথম দুটি বই গবেষণায় হাতেখড়ি এবং মনপ্রকৌশল বই দুটি একুশে বইমেলার বেস্ট সেলার বইয়ের তালিকায় স্থান করে নেয়।
    জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে অনলাইনে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১২ সালে। সে জন্য পেয়েছেন ২০১২ সালে Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য ব্রেইল ও অডিও বই বানানোর ক্রাউডসোর্সড প্রজেক্ট বাংলা ব্রেইল প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১৩ সালে, এর জন্য ২০১৪ সালে পেয়েছেন ডয়চে ভেলের The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) Award।
    স্ত্রী ডা. জারিয়া আফরিন চৌধুরী একজন সাইকিয়াট্রিস্ট। ছেলে যায়ান আর মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব ও জারিয়া বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণের শহর বার্মিংহামে।
    যোগাযোগ—
    ইমেইল: [email protected]
    ফেসবুক: fb.com/ragibhasan, ওয়েবসাইট: www.ragibhasan.com

    ৳ 192৳ 240
  • বিজ্ঞানীদের কাণ্ডকারখানা ২

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। সরকারি চাকুরে মোঃ শামসুল হুদা ও স্কুলশিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। স্কুল জীবন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পর্যায়— সবখানেই রাগিব অর্জন করেছেন অসাধারণ ভালো ফলাফল। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে। এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগে ৪র্থ ও এইচএসসিতে ১ম স্থান লাভ করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভর্তি পরীক্ষায় ১ম স্থান লাভ করে তিনি কম্পিউটার কৌশল বিভাগ হতে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল। বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান, সেখানে কম্পিউটার নিরাপত্তার উপরে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি— ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ আলাবামা অ্যাট বার্মিংহাম এর কম্পিউটার বিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক এবং সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা— গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    মনোচিকিৎসক স্ত্রী জারিয়া আফরিন চৌধুরী, ছেলে যায়ান ও মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব হাসান বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণের শহর বার্মিংহামে। পেশায় কম্পিউটার বিজ্ঞানী হলেও রাগিবের মন পড়ে থাকে বাংলায়, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির দিকে। বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন, বাংলা ব্লগিং এর সাথে জড়িত থেকেছেন ২০০৫ থেকে। সবার কাছে জ্ঞানের আলো ছড়াবার জন্য অনলাইনে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (http//www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১২ সালে। সেজন্য পেয়েছেন ২০১২ সালে Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant, mBillionth Award। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধিদের জন্য ব্রেইল ও অডিও বই বানাবার ক্রাউডসোর্সড প্রজেক্ট বাংলাব্রেইল প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১৩ সালে, এর জন্য ২০১৪ সালে পেয়েছেন ডয়চে ভেলের The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) Award।
    লেখকের সাথে যোগাযোগের ঠিকানা—
    ইমেইল: [email protected]
    ফেইসবুক: fb.com/ragibhasan

    ৳ 240৳ 300
  • বিজ্ঞানীদের কাণ্ডকারখানা ৩

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটারবিজ্ঞানী ও শিক্ষক। বর্তমানে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব অ্যালাবামা অ্যাট বার্মিংহামের কম্পিউটারবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। সরকারি চাকুরে মো. শামসুল হুদা ও শিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে।
    বিজ্ঞান বিভাগে তিনি এসএসসিতে ৪র্থ ও এইচএসসিতে ১ম মেধাস্থান অধিকার করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার কৌশল বিভাগ থেকে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন—সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল।
    বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান, সেখানে কম্পিউটার নিরাপত্তার ওপরে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি—ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়।
    বর্তমানে তিনি সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা—গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    কম্পিউটারবিজ্ঞানী হলেও রাগিবের মন পড়ে থাকে বাংলায়, বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির দিকে। বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন, বাংলা ব্লগিংয়ের সাথে জড়িত থেকেছেন ২০০৫ থেকে। ২০১৫ সালে প্রকাশিত রাগিব হাসানের প্রথম দুটি বই গবেষণায় হাতেখড়ি এবং মনপ্রকৌশল বই দুটি একুশে বইমেলার বেস্ট সেলার বইয়ের তালিকায় স্থান করে নেয়।
    জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে অনলাইনে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠা করেছেন ২০১২ সালে। সে জন্য পেয়েছেন ২০১২ সালে Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য ব্রেইল ও

    ৳ 240৳ 300
  • বিজ্ঞানীদের কাণ্ডকারখানা ৪

    ডঃ রাগিব হাসান একজন কম্পিউটারবিজ্ঞানী ও শিক্ষক। বর্তমানে ইউনিভার্সিটি অফ অ্যালাবামা অ্যাট বার্মিংহাম এর কম্পিউটারবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক। সরকারী চাকুরে মোঃ শামসুল হুদা ও স্কুলশিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে।
    এসএসসিতে চতুর্থ ও এইচএসসিতে প্রথম মেধাস্থান অধিকার করে তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এর কম্পিউটার কৌশল বিভাগ হতে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন; সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল।
    বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান। কম্পিউটার নিরাপত্তার উপরে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ আলাবামা অ্যাট বার্মিংহাম-এর কম্পিউটার বিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক এবং সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা। গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।
    স্ত্রী ডাঃ জারিয়া আফরিন চৌধুরী একজন সাইকিয়াট্রিস্ট। ছেলে যায়ান আর মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব ও জারিয়া বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বার্মিংহামে।
    বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন, বাংলা ব্লগিং-এর সাথে জড়িত থেকেছেন ২০০৫ থেকে। ২০১৫ সালে প্রকাশিত রাগিব হাসানের প্রথম দুটি বই গবেষণায় হাতেখড়ি ও মনপ্রকৌশল একুশে বইমেলায় বেস্ট সেলার। শিক্ষার্থীদের সঠিক নিয়মে পড়াশোনা করার কৌশল শেখাতে বিদ্যাকৌশল এবং বিজ্ঞানকে জনপ্রিয় করার জন্য তিন খণ্ডে বিজ্ঞানীদের কাণ্ডকারখানা লিখেছেন। ২০১২ সালে বাংলায় মুক্তজ্ঞানের সাইট শিক্ষক.কম (http//www.shikkhok.com) প্রতিষ্ঠার জন্য Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant এবং ২০১৩ সালে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য ব্রেইল ও অডিও বই বানানোর ক্রাউডসোর্সড প্রজেক্ট বাংলাব্রেইল প্রতিষ্ঠার জন্য ২০১৪ সালে পেয়েছেন ডয়চে ভেলের The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) অ্যাওয়ার্ড।
    [email protected]
    fb.com/ragibhasan
    www.ragibhasan.com

    ৳ 256৳ 320
  • বিটকয়েন

    মোস্তফা তানিম তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক একটি মার্কিন কোম্পানিতে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কর্মরত।
    বুয়েট থেকে লেখাপড়ার পাট চুকিয়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। টেক্সাস এ অ্যান্ড এম ইউনিভার্সিটি থেকে তিনি উচ্চতর ডিগ্রি নেন এবং কর্মজীবনে প্রবেশ করেন। এই করতে গিয়ে তিনি আমেরিকায় থিতু হয়েছেন।
    অথচ এমনটা হবার কথা ছিল না। শখের বশে অনেকে লেখক হন— মোস্তফা তানিমের জন্য বিষয়টা ছিল অন্যরকম। কৈশোর থেকেই তিনি সিরিয়াসলি লেখালেখি শুরু করেছিলেন।
    লেখালেখিটা তার দ্বিতীয় পেশা। ইদানিং তিনি আবার জোরেশোরে লিখা শুরু করেছেন। এই মেলাতেই তার দুটি বই প্রকাশিত হয়। উত্তর আমেরিকার প্রথম আলোতেও নিয়মিত লিখছেন।
    বিজ্ঞান তার একটা প্রিয় বিষয়, তার লেখায় সেটার স্পষ্ট ছাপ পড়েছে। বিজ্ঞানের সাথে কলার বিরোধ— মোস্তফা তানিম অসামান্য দক্ষতায় সেই বিরোধ সামলান তো বটেই, মাঝে মাঝে দুটোকে বেশ দারুণভাবে সমন্বয় করেন। ফলে তিনি এ পর্যন্ত দারুণ চারটি সায়েন্স ফিকশান সহ নটি গ্রন্থ লিখে ফেলেছেন, যা পাঠক সমাদৃত।
    https://www.facebook.com/mostafa.tanim

    ৳ 187৳ 267
  • বিতর্ক পাঠশালা ১ম খন্ড

    বিতর্ক পাঠশালা বিতর্কবিষয়ক প্রকাশনা, যেখানে সন্নিবেশিত হয়েছে বিতর্কের ইতিহাস, বাংলাদেশে ও বাংলা ভাষায় চর্চাকৃত ৩২ ধরনের বিতর্কের মধ্যে ৯ ধরনের বিতর্কের প্রস্তাব বা বিষয়, মূল্যায়ন, রীতিনীতিসহ প্রাসঙ্গিক নানা দিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা।
    বারোয়ারি বিতর্ক, সনাতনী বিতর্ক, পুঞ্জ বিতর্ক, আদালত বিতর্ক, শিশু বিতর্ক, বজ্র বিতর্ক, পরম্পরা বিতর্ক, একক বিতর্ক, শ্রেণি বিতর্ক সম্পর্কে বিস্তারিত জানার সুযোগ ও উপায় হিসেবে প্রকাশ করা হলো বিতর্ক পাঠশালা।
    এ বইটি অভিজ্ঞ ও নতুন বিতার্কিকসহ বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে স্কুল, মাদ্রাসা, কলেজের শিক্ষার্থী সবার জন্য ব্যবহারিক ও ধারণাগত দিক বিবেচনায় তৈরি করা হয়েছে। বইটিতে একজন শিক্ষার্থীর বিতার্কিক ও বিতর্ক সংগঠক হওয়ার প্রাথমিক পর্যায় থেকে শুরু করে বিতর্ক ক্লাব গঠন, পরিচালনাসহ সার্বিক দিক নিয়ে বিস্তারিত দিক-নির্দেশনার উল্লেখ আছে।
    বইটি সাজানো হয়েছে প্রশ্নমালার আঙ্গিকে এবং প্রশ্নগুলো তৈরিতে বিভিন্ন পর্যায়ের অনেক বিতার্কিক ও শিক্ষার্থীর সঙ্গে চাহিদা যাচাইসহ প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় শিক্ষার্থী ও বিতার্কিকদের সঙ্গে সরাসরি মতবিনিময় করা হয়েছে।

    ৳ 320৳ 400
  • বিতর্ক পাঠশালা ২

    তারেক আজিজ, জন্ম ১০ মে ১৯৮৩, হাটাব, মাছুমাবাদ, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ।
    বর্তমানে ‘অক্সফ্যাম’ নামক আন্তর্জাতিক বেসরকারি উন্নয়ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত। জাতীয় বিতর্ক সংগঠন ‘ডিবেট ফর হিউম্যানিটি’র বর্তমান সভাপতি এবং ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটির (ডিইউডিএস) সাবেক সহ-সভাপতি (২০০৭-০৮) এবং সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ডিবেটিং ক্লাবের (এসএমডিসি) সাবেক সভাপতি (২০০৬-০৭)।
    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগ থেকে স্নাতক (২০০৮) এবং স্নাতকোত্তর (২০০৯) ডিগ্রি অর্জন করেন। সাত্তার জুট মিলস মডেল হাইস্কুল থেকে ১৯৯৯ সালে মাধ্যমিক ও ২০০১ সালে নটর ডেম কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেন।
    মরিয়ম বেগম ও মো. ওয়ালী উল্লাহর তৃতীয় সন্তান তারেক আজিজ ব্যক্তিগত জীবনে একজন বিতার্কিক, সংগঠক ও উন্নয়নকর্মী। জীবনবোধ ও দর্শনে লালন শাহ, আরজ আলী মাতুব্বর ও সমরেশ মজুমদার আর দাদা জৈনুরুদ্দিন মুন্সী দ্বারা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত তারেক আজিজ ভালোবাসেন ও আনন্দ পান বিতর্ক ও বিতর্কসংশ্লিষ্ট কাজে। ছেলে রাফসান আজিজ ও কামরুনেসা চৌধুরীকে (ইপা) নিয়ে ঢাকার উত্তরায় বসবাস করছেন।
    যোগাযোগ: [email protected]

    ৳ 480৳ 600
  • বিদ্যাকৌশল: লেখাপড়ায় সাফল্যের সহজ ফরমুলা

    ড. রাগিব হাসান একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। সরকারি চাকুরে মোঃ শামসুল হুদা ও স্কুলশিক্ষিকা রেবেকা সুলতানার সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। স্কুল জীবন থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ পর্যায়— সবখানেই রাগিব অর্জন করেছেন অসাধারণ ভালো ফলাফল। পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুল এবং চট্টগ্রাম কলেজে। এসএসসিতে বিজ্ঞান বিভাগে ৪র্থ ও এইচএসসিতে ১ম স্থান লাভ করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ভর্তি পরীক্ষায় ১ম স্থান লাভ করে তিনি কম্পিউটার কৌশল বিভাগ হতে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। সব বিভাগে সেরা ফলাফলের জন্য পান চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল। বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পরে উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে যান, সেখানে কম্পিউটার নিরাপত্তার উপরে মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি— ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। তারপর যোগ দেন অধ্যাপনা পেশায়। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ আলাবামা অ্যাট বার্মিংহাম এর কম্পিউটার বিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক এবং সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা— গবেষণা করছেন কম্পিউটার নিরাপত্তা ও ক্লাউড কম্পিউটিং নিয়ে। গবেষণার উৎকর্ষের জন্য মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশন থেকে ২০১৪ সালে পেয়েছেন ক্যারিয়ার পুরস্কার।

    ৳ 240৳ 300
  • বিদ্যালয়ের উন্নয়নে ক‍‍র্মসহায়ক গবেষণা

    মুহাম্মদ সালাহউদ্দিন, সাংবাদিকতা দিয়ে ক‍‍র্মজীবন শুরু হলেও শিক্ষা ও গবেষণার প্রতি প্রবল আগ্রহ থেকেই ব‍‍র্তমানে তিনি শিক্ষা গবেষক। কাজ করছেন জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমিতে (নেপ) সহকারী বিশেষজ্ঞ হিসেবে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইআর) থেকে শিক্ষা বিষয়ে স্নাতক (সম্মান), শিক্ষায় মূল্যায়ন ও গবেষণা বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। একই প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষা বিষয়ে এমফিল ডিগ্রি অ‍‍র্জন করেন। তিনি শিক্ষা গবেষণার সঙ্গে ছাত্রজীবন থেকেই সম্পৃক্ত ছিলেন এবং ক‍‍র্মক্ষেত্রেও শিক্ষা গবেষণা নিয়ে কাজ করছেন। এ ছাড়া তিনি ইউনিসেফ, ইউনেসকো, ইউএনএইচসিআর, আইওএম, সেভ দ্য চিলড্রেন, প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল, ব্রিটিশ কাউন্সিল, ইংলিশ ইন অ্যাকশন, মেরী স্টোপস বাংলাদেশসহ বিভিন্ন জাতীয় ও আন্ত‍‍র্জাতিক প্রতিষ্ঠানে গবেষণা পরাম‍‍র্শক হিসেবে কাজ করেছেন। তার বিশের অধিক গবেষণা প্রবন্ধ ইতিমধ্যে বিভিন্ন জাতীয় ও আন্ত‍‍র্জাতিক জা‍র্নালে প্রকাশিত হয়েছে। যৌথভাবে তার দুটি বই যথাক্রমে ২০১৩ সালে ‘Academic Educational Research in Bangladesh: Methodological Trends’ জা‍র্মানি থেকে এবং ২০১৫ সালে ‘Impact of Connecting Schools: Project on Students Achievement’ বাংলাদেশ ক‍‍র্তৃক প্রকাশিত হয়েছে।
    রাবেয়া খাতুন, শিক্ষা নিয়ে পড়াশোনা করে প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (পিটিআই) শিক্ষক শিক্ষা নিয়ে বর্তমানে কাজ করছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইআর) থেকে শিক্ষা বিষয়ে স্নাতক (সম্মান), শিক্ষায় মূল্যায়ন ও গবেষণা বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। শিক্ষা গবেষণা বিষয়ে পড়াশোনার সুবাদে শিক্ষা গবেষণার প্রতি তৈরি হয় গভীর অনুরাগ। এর আগে তিনি ইউনিসেফ, ইংলিশ ইন অ্যাকশন, রুম টু রিড, সেভ দ্য চিলড্রেনসহ বিভিন্ন জাতীয় ও আন্ত‍‍র্জাতিক প্রতিষ্ঠানের গবেষণা কা‍‍র্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। তার লেখা একাধিক গবেষণা প্রবন্ধ বিভিন্ন দেশি-বিদেশি জা‍র্নালে ইতিমধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। এটি লেখকের ক‍‍র্মসহায়ক গবেষণাবিষয়ক প্রথম বই।

     

    ৳ 272৳ 340
  • বিমান ওড়ার কৌশল

    গ্রুপ ক্যাপ্টেন ড. এম ইদ্রিস আলী, পিএসসি (অব.), জন্ম: ৩১ ডিসেম্বর ১৯৫৭, ফরিদপুর শহরতলির রঘুনন্দনপুর গ্রামের ঐতিহ্যবাহী হাজিবাড়িতে। বাবা: মরহুম মুন্সী আব্দুর রশিদ, মা: মরহুমা গুলনাহার বেগম। স্কুল: কোমরপুর আব্দুল আজিজ ইনস্টিটিউট ও ফরিদপুর জিলা স্কুল। কলেজ: ফরিদপুর রাজেন্দ্র কলেজ।
    রাজশাহী প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে গ্র্যাজুয়েশন এবং ভারতের বেঙ্গালুরুর এএফটিসি থেকে এমটেক ডিগ্রিধারী। তিনি আমেরিকার নিবাইজ থেকে মার্কেটিংয়ে এমবিএ করেন
    এবং আমেরিকান ইউনিভার্সিটি আইএনসি থেকে অ্যারোনটিকসের ওপর পিএইচডি করেন। তিনি বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর বিভিন্ন ঘাঁটিতে বিমান ও হেলিকপ্টার রক্ষণাবেক্ষণের কাজে নিয়োজিত ছিলেন। তা ছাড়া তিনি দীর্ঘদিন বিমানবাহিনী অফিসার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিশনে প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করেন। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে কর্মরত অবস্থায় বিমানবাহিনীপ্রধানের কমেন্ডেশন সার্টিফিকেট ও জাতিসংঘ মিশনে কর্মরত সময়ে আউটস্ট্যান্ডিং পারফরম্যান্স সার্টিফিকেট লাভ করেন। তিনি বর্তমানে কলেজ অব এভিয়েশন টেকনোলজির চেয়ারম্যান এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকাভুক্ত প্রফেসর।
    ছাত্রজীবন থেকেই লেখালেখির অভ্যাস। ১৯৭২-৭৩ সালে ফরিদপুর জিলা স্কুলের ম্যাগাজিন সম্পাদনা করেন। পরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়জীবনে কবিতা, ছোটগল্প, রচনা প্রতিযোগিতায় অসংখ্য পুরস্কার লাভ করেন। তার লেখা কবিতা ও প্রবন্ধ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় ছাপা হয়েছে। বর্তমানে তিনি গাঙচিল সাহিত্য পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব ও বঙ্গবন্ধু সাহিত্য পরিষদ-এর উপদেষ্টা। ব্যক্তিগত জীবনে স্ত্রী ও দুই সন্তানের জনক। ‘বিমান ওড়ার কৌশল’ তার প্রকাশিত দ্বিতীয় গ্রন্থ।
    প্রকাশিত গ্রন্থ:
    শূন্যতাবোধের অর্চনা— কাব্যগ্রন্থ
    প্রকাশের পথে:
    মুক্তিযুদ্ধের গল্প

    ৳ 192৳ 240
  • বিয়ন্ড রিলিজিয়ন

     

    ১৯৩৫ সালের ৬ জুলাই তারিখে তিব্বতের তাকসের গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তেনজিন গিয়াৎসো। তিনিই চতুর্দশ দালাই লামা। মাত্র দুই বছর বয়সে তিনি তিব্বতের সর্বোচ্চ ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতা হিসেবে অভিষিক্ত হন।

    ১৯৫৯ সালে চীনা আক্রমণের পর তিনি ভারতে পালিয়ে যান এবং ধর্মশালায় বসতি স্থাপন করেন। তিনি তিব্বতের স্বাধীনতার জন্য অহিংস প্রতিরোধ আন্দোলন পরিচালনা করেন এবং ১৯৮৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি একজন বৌদ্ধ ধর্মগুরু, শিক্ষক, লেখক এবং তিব্বতের জনগণের আধ্যাত্মিক ও রাজনৈতিক নেতা হিসেবে বিশ্বব্যাপী সম্মানিত।

    তিনি শান্তি ও সহিষ্ণুতার প্রচারণা করেন এবং বৌদ্ধ ধর্মের শিক্ষা বিশ্বের কাছে তুলে ধরেন। তিনি তিব্বতের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য রক্ষার জন্যও কাজ করছেন।

    ৳ 304৳ 380
  • বিলিয়ন ডলার স্টার্টআপ

    মুনির হাসান

    মুনির হাসানমুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন। বর্তমানে দৈনিক প্রথম আলোর যুব কার্যক্রম ও অনুষ্ঠান প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন।
    দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় গণিত, বিজ্ঞান, উদ্যোগ ও শিক্ষা নিয়ে লেখালেখি করছেন। কাজ করছেন গণিত নিয়ে— বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াড কমিটির সাধারণ সম্পাদক হিসাবে। গণিতের পাশাপাশি বিজ্ঞান ও কম্পিউটার প্রোগ্রামিং প্রসারের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন।
    ২০১১ সালে তার হাতেই সূচনা হয় ‘চাকরি খুঁজব না, চাকরি দেব’ নামের প্লাটফর্ম। লক্ষাধিক উদ্যোক্তার এই প্লাটফর্মটি দেশে উদ্যোক্তাবান্ধব একটি ইকোসিস্টেম গড়ে তোলা এবং উদ্যোক্তাদের সহায়তা দেওয়ার জন্য নিরলস কাজ করে চলছে।
    স্ত্রী সামিয়া আখ্‌তার, পুত্র ফারদীম রুবাই ও কন্যা ওয়ামিয়া বিদুষীকে নিয়ে মুনির হাসানের সংসার।

    ৳ 288৳ 360
  • বিংশ শতাব্দীর সমাজতন্ত্র ও পুঁজিবাদ

    হায়দার আকবর খান রনো (জন্ম: কলকাতা, ১৯৪২) বাংলাদেশের কমিউনিস্ট আন্দোলনের শীর্ষস্থানীয় নেতা। একইসঙ্গে জননেতা ও তাত্ত্বিক। ১৯৬০ সালে যখন তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যার ছাত্র ছিলেন, তখনই তিনি গোপন কমিউনিস্ট পার্টির সংস্পর্শে আসেন। পরবর্তীতে কমিউনিস্ট আন্দোলনের বিভিন্ন বাঁক ও মোড়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। বর্তমানে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির অন্যতম উপদেষ্টা।

    তিনি ১৯৬২-এর সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলনের নেতা, ১৯৬৩-৬৫ সালে তদানীন্তন সর্ববৃহৎ ছাত্র সংগঠন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক, ষাটের দশকের দ্বিতীয়ার্ধে নতুন ধারার শ্রমিক আন্দোলনের অন্যতম স্থপতি, ১৯৭০ সালে তদানীন্তন সর্ববৃহৎ শ্রমিক সংগঠন পূর্ব পাকিস্তান শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক, ১৯৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম সংগঠক, ১৯৭১-এর মুক্তিযোদ্ধা, ১৯৯০-এর সামরিক শাসকবিরোধী গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম রূপকার। রনোর বৈচিত্র্যময় জীবনে তাকে বারবার কারাবরণ করতে হয়েছে ও আত্মগোপনে যেতে হয়েছে। রাজনৈতিক আন্দোলনের পাশাপাশি তিনি অবিশ্রান্ত ধারায় লিখে চলেছেন। মার্কসবাদ, রাজনীতি, অর্থনীতি, দর্শন, ইতিহাস, এমনকি সাহিত্য ও বিজ্ঞানের উপরও তিনি বই লিখেছেন। প্রবন্ধ পুস্তিকা ও খবরের কাগজে কলাম লিখেছেন অজস্র। উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের সংখ্যা ২৫। ২০২২ সালে তিনি বাংলা একাডেমি কর্তৃক সাহিত্য পুরস্কার অর্জন করেছেন।

    ৳ 528৳ 660
  • বিশ্ব চলচ্চিত্রে চীনা প্রেক্ষাপট

    লিলি। জন্ম চীনের আনহুই প্রদেশে। লেখাপড়া করেছেন কমিউনিকেশন ইউনিভার্সিটি অব চায়না’র বাংলা বিভাগে ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে।
    বর্তমানে বেইজিংয়ে চীন আন্তর্জাতিক বেতারের (সিআরআই) বাংলা বিভাগে সাংবাদিক হিসেবে কর্মরত।

    এনামুল হক টুটুল। জন্ম বাংলাদেশের সিরাজগঞ্জ জেলায় যমুনা নদীর তীরবর্তী গ্রামে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন নাট্যকলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর।
    ২০১৪ সাল থেকে বেইজিংয়ে চীন আন্তর্জাতিক বেতারের (সিআরআই) বাংলা বিভাগে ‘বিদেশি বিশেষজ্ঞ’ হিসেবে কর্মরত। পাশাপাশি খণ্ডকালীন শিক্ষকতা করছেন ‘কমিউনিকেশন ইউনিভার্সিটি অব চায়না’র বাংলা বিভাগে।
    ভালোবাসেন সমুদ্র, পাহাড় আর দিগন্তবিস্তৃত সবুজ প্রকৃতি। এটি তার দ্বিতীয় গ্রন্থ।
    পূর্বপ্রকাশিত গ্রন্থ: চীনের শিক্ষাব্যবস্থা: উচ্চশিক্ষার বৈশ্বিক সম্ভাবনা (যৌথ), ২০১৭, আদর্শ, ঢাকা, বাংলাদেশ।

    ৳ 320৳ 400
  • বীক্ষণ প্রান্ত

    আমার প্রতি বড় আপার সাত অভিযোগ
    ১. আরামপ্রিয়, শ্রমবিমুখ ও ইম্যাচিউর
    ২. অধ্যবসায়হীন
    ৩. কিঞ্চিৎ ভণ্ড
    ৪. অপরিমিত নার্সিসিস্ট
    ৫. যথেষ্ট জাহিরপ্রবণ
    ৬. বৈষয়িক বুদ্ধিতে নির্বোধ
    ৭. মনীষী সিনড্রোমে আক্রান্ত

    বড় আপা প্রদত্ত পাঁচ উপাধি
    ১. মানিক সোনা
    ২. জানের শত্রু ট্যাপা
    ৩. আত্মাপাখি ভাই
    ৪. কুকুরের চেয়েও অধম
    ৫. ডাস্টবিনের চেয়েও অপরিষ্কার

    লেখক পরিচিতি অংশে সব কথা বড় আপার কেন? কারণ আমার জীবনের দীর্ঘতম অংশ ব্যয়িত হয়েছে এই মানুষটির ছায়াতলে, বয়স ৪৭ হয়ে গেলেও তার চোখে আজীবনই ১৩ বছরের বালক রয়ে যাব, যদিও দুজনের বয়সের ব্যবধান মাত্র ছয় বছর। একটি ছয় বছরের অবুঝ শিশু যখন ৩৬ বছরের পরিপক্বতায় তার সদ্যোজাত ভাইয়ের দায়িত্ব তুলে নেয় সেই দৃশ্যটা কল্পনা করতে কেমন লাগে?
    [email protected]

    একজন বাইচান্স প্রচ্ছদশিল্পীর আবার কী কথা? চিন্তা ও ঘটনার জটিল ঘন ঘটার বিমূর্তায়ন কেন যে শিয়ার হুইলের ধারালো প্রাপ্তের সাথে লেপ্টে গেল, সে রহস্য রহসাবৃতই থাকা! হবে, গল্পগুচ্ছের ‘ষৎকো’ যখন অনিশ্চয়তার লতানো ভবিতব্যে নিজের গন্তব্য খুঁজে ফেরে, বিমূর্ত থেকে সে। অনিবাৰ্যভাবে জায়গা করে নেয় প্রচ্ছদের কেন্দ্রীয় রিয়েল এস্টেট, মূর্তরূপে।

    মূল ছবিগুলো অন্তর্জলের, কৃতজ্ঞ সেই অজানা শিল্পীদের প্রতি, যারা সব ধরনের ব্যবহারের জন্য এত লোককে উন্মুক্ত করে দিয়েছেন।

    ৳ 240৳ 300