গণিত আর ভীতিকর কোনো ‘ভূত’ নয়, এবার হবে বুদ্ধির খেলা!
সূচনা
আইনস্টাইন ল্যাবরেটরিতে নয়, বরং নিজের মাথা খাটিয়েই বিশ্বকে বদলে দেওয়া সব তত্ত্ব আবিষ্কার করেছিলেন। আপনার বা আপনার সন্তানের মস্তিষ্কও হতে পারে সেই সুপার ল্যাবরেটরি, যদি তাকে সঠিক গাণিতিক চিন্তায় শান দেওয়া যায়। কিন্তু পাঠ্যবইয়ের নীরস অঙ্ক কি সেই সুযোগ দিচ্ছে? নাকি উল্টো তৈরি করছে গণিতভীতি?
বইয়ের কথা
‘যে অঙ্কে কুপোকাৎ আইনস্টাইন’ গতানুগতিক কোনো অঙ্কের বই নয়। এটি এমন এক জাদুর দুনিয়া যেখানে রুবাই ও বিদুষীর মতো চরিত্ররা গল্পের ছলে সমাধান করে জটিল সব সমস্যা। বিশ্বকাপ ফুটবল কে জিতবে, মার্বেল ভাগাভাগির হিসাব, কিংবা কয়েদিদের বাঁচার উপায়—এমন সব কৌতূহলী ঘটনার আড়ালে লুকিয়ে আছে গণিতের অমোঘ সব সূত্র।
লেখক মুনির হাসান গণিত অলিম্পিয়াডের অভিজ্ঞতায় দেখেছেন, আমাদের ছেলেমেয়েরা অঙ্ক কষে ঠিকই কিন্তু এর পেছনের যুক্তি বা ‘কেন’ বা ‘কীভাবে’র উত্তর খোঁজে না। এই বইটিতে ল.সা.গু থেকে শুরু করে সম্ভাব্যতা, এমনকি আইনস্টাইনের বিখ্যাত ৫ বাড়ির ধাঁধা—সবই উপস্থাপন করা হয়েছে মস্তিষ্কের ব্যায়াম হিসেবে। এটি পড়ার পর গণিত আর মুখস্থ করার বিষয় থাকবে না, হয়ে উঠবে বুদ্ধির ধার বাড়ানোর হাতিয়ার।
কেন এই বইটি আপনার সংগ্রহে থাকা জরুরি?
✅ ভীতি দূরীকরণ: গল্পের ছলে এবং ধাঁধার আকারে গণিত শেখার ফলে শিশুদের দীর্ঘদিনের অঙ্কভীতি দূর হয়।
✅ মস্তিষ্কের ব্যায়াম: আইকিউ (IQ) বাড়াতে এবং কার্যকারণ বা লজিক বুঝতে এই বইয়ের পাজলগুলো দারুণ কার্যকরী।
✅ বাস্তব প্রয়োগ: শুধু ক্লাসের অঙ্ক নয়; বিশ্বকাপ ফিক্সচার, ফলের দাম কিংবা রাস্তার দিক নির্ণয়ের মতো বাস্তব জীবনের লজিক শিখবে পাঠক।
✅ সবার জন্য: তৃতীয় শ্রেণি থেকে শুরু করে উচ্চতর শ্রেণির শিক্ষার্থী, এমনকি অভিভাবকদের জন্যও এটি সমান উপভোগ্য।
লেখক পরিচিতি
বাংলাদেশের গণিত অলিম্পিয়াড আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ মুনির হাসান, যিনি স্বপ্ন দেখেন এমন এক প্রজন্মের—যারা গণিতকে ভয় পাবে না বরং ভালোবাসবে। [Cover text]
বইটির মূল প্রকাশক ‘আদর্শ’র কাছ থেকেই বইটি কিনলে পাচ্ছেন সবচেয়ে কম দামে অরজিনাল বই পাওয়ার নিশ্চয়তা। তাই দেরি না করে বইটি এখনই সংগ্রহ করুন।














