বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক পুঁজিকে জুতমতো লগ্নি করতে পারলেই কেবল মুনাফাটা রাষ্ট্রদেহে অনুবাদ করা সম্ভব হবে। এজন্য দরকার প্রথমত, জনগোষ্ঠীর প্রভাবশালী অংশে যে বিরোধমূলকতার সংস্কৃতি জেঁকে বসে আছে, তা নিরসনের জন্য কাজ করা। দ্বিতীয়ত, এ অংশে ‘ইসলামফোব’ যেসব উপাদান ক্রিয়াশীল, সেগুলোকে পদ্ধতিগতভাবে শনাক্ত করে দূরীভূত করা। তৃতীয়ত, ‘ইসলামি’ ভাবাদর্শকে ‘জাতীয়’ ইস্যুগুলোতে লিপ্ত করা, এবং ‘ইসলাম’ চর্চাকারীদের মধ্যে বদ্ধমূল ‘সেক্যুলারফোবিয়া’ দূর করার জন্য কাজ করা। চতুর্থত, মুসলমানি ও ইসলামি ভাবাবহে জীবনযাপন করা বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস ও সংস্কৃতি যেন মূলধারার আবহে কোনোরূপ অপরায়ণের শিকার না হয়, সে বিষয়ে নিত্য সচেতন থাকা। পঞ্চমত, ধর্ম ও ভাষার দিক থেকে ‘সংখ্যালঘু’ বলে গণ্য মানুষজন যাতে ‘সংখ্যাগুরু’ মানুষজনের অপরায়ণের শিকার না হয়ে রাষ্ট্রীয় তৎপরতায় একাত্মতা বোধ করতে পারে, সেজন্য বিরামহীন সজাগ থাকা। ষষ্ঠত, যেসব জাতিগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক বিবেচনায় খুবই আলাদা, তারা যেন ‘নিজত্ব’ রক্ষা করে রাষ্ট্রের অংশীদার হতে পারে, সেদিকে কড়া মনোযোগ নিবদ্ধ রাখা।

Terms and Conditions
Multiple Payment Methods:
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
7 Days Happy Return Change of mind is not applicable
Delivery Charge
Inside Dhaka City Tk. 50
Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
Title |
সাংস্কৃতিক পুঁজি ও নতুন বাংলাদেশ |
Publisher |
আদর্শ |
ISBN |
9789843947017 |
ISBN |
978-984-3947-01-7 |
Edition |
১ম প্রকাশ |
Number of Pages |
160 |
Country |
Bangladesh |
Language |
Bengali / বাংলা |
Category |
|
বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক পুঁজিকে জুতমতো লগ্নি করতে পারলেই কেবল মুনাফাটা রাষ্ট্রদেহে অনুবাদ করা সম্ভব হবে। এজন্য দরকার প্রথমত, জনগোষ্ঠীর প্রভাবশালী অংশে যে বিরোধমূলকতার সংস্কৃতি জেঁকে বসে আছে, তা নিরসনের জন্য কাজ করা। দ্বিতীয়ত, এ অংশে ‘ইসলামফোব’ যেসব উপাদান ক্রিয়াশীল, সেগুলোকে পদ্ধতিগতভাবে শনাক্ত করে দূরীভূত করা। তৃতীয়ত, ‘ইসলামি’ ভাবাদর্শকে ‘জাতীয়’ ইস্যুগুলোতে লিপ্ত করা, এবং ‘ইসলাম’ চর্চাকারীদের মধ্যে বদ্ধমূল ‘সেক্যুলারফোবিয়া’ দূর করার জন্য কাজ করা। চতুর্থত, মুসলমানি ও ইসলামি ভাবাবহে জীবনযাপন করা বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর বিশ্বাস ও সংস্কৃতি যেন মূলধারার আবহে কোনোরূপ অপরায়ণের শিকার না হয়, সে বিষয়ে নিত্য সচেতন থাকা। পঞ্চমত, ধর্ম ও ভাষার দিক থেকে ‘সংখ্যালঘু’ বলে গণ্য মানুষজন যাতে ‘সংখ্যাগুরু’ মানুষজনের অপরায়ণের শিকার না হয়ে রাষ্ট্রীয় তৎপরতায় একাত্মতা বোধ করতে পারে, সেজন্য বিরামহীন সজাগ থাকা। ষষ্ঠত, যেসব জাতিগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক বিবেচনায় খুবই আলাদা, তারা যেন ‘নিজত্ব’ রক্ষা করে রাষ্ট্রের অংশীদার হতে পারে, সেদিকে কড়া মনোযোগ নিবদ্ধ রাখা।