অ্যালগরিদম মানেই কি জটিল অঙ্ক আর হিজিবিজি সমীকরণ? এই ধারণা এবার বদলানোর সময় এসেছে!
প্রোগ্রামিংয়ের জগতে অ্যালগরিদমকে বলা হয় মেরুদণ্ড। অথচ ভার্সিটির সেমিস্টার কাভার করতে গিয়ে কিংবা ক্যারিয়ারের শুরুতে এই বিষয়টিকেই আমরা সবচেয়ে বেশি ভয় পাই। আচ্ছা, ডিম ভাজি করা বা এক কাপ চা বানানোর মতো সাধারণ কাজের মাঝেও যে দুর্দান্ত সব অ্যালগরিদম লুকিয়ে আছে, তা কি আপনি জানতেন?
‘সহজ ভাষায় অ্যালগরিদম’ কোনো প্রথাগত বা খটমটে টেক্সটবুক নয়। লেখক এহসানুল ইসলাম বইটি এমনভাবে লিখেছেন যেন তিনি আপনার সামনে বসে গল্পের ছলে পড়াচ্ছেন। বইটিতে প্রোগ্রামিংয়ের জটিল বিষয়গুলোকে (যেমন—টাইম কমপ্লেক্সিটি, বিগ-ও নোটেশন, রিকার্সন) অত্যন্ত সাবলীল বাংলায় ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
এখানে চা বানানো থেকে শুরু করে ওজন কমানোর রোডম্যাপ—সবকিছুর মাধ্যমেই শেখানো হয়েছে অ্যালগরিদম ডিজাইনের কৌশল। এটি কেবল পরীক্ষায় পাস করার জন্য নয়, বরং একজন দক্ষ প্রবলেম সলভার এবং সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলার জন্য অপরিহার্য একটি বই।
কেন এই বইটি আপনার সংগ্রহে থাকা জরুরি?
✅ সহজবোধ্য ব্যাখ্যা: টাইম ও স্পেস কমপ্লেক্সিটির মতো দুর্বোধ্য বিষয়কে গ্রাফ ও রিয়েল লাইফ উদাহরণের সাহায্যে পানির মতো সহজ করা হয়েছে।
✅ ভিজ্যুয়াল লার্নিং: প্রতিটি টপিকের সাথে রয়েছে প্রচুর ফ্লোচার্ট, সুডোকোড এবং ডায়াগ্রাম, যা আপনার মস্তিষ্কে লজিক গেঁথে দেবে।
✅ পূর্ণাঙ্গ কভারেজ: বিগ-ও নোটেশন, সর্টিং, সার্চিং, রিকার্সন, ডিভাইড অ্যান্ড কনকার থেকে শুরু করে মাস্টার থিওরেম—সবকিছু এক মলাটে।
✅ ক্যারিয়ার ফোকাসড: যারা প্রোগ্রামিং কন্টেস্ট করেন কিংবা সফটওয়্যার ফার্মে ইন্টারভিউ দিতে চান, তাদের জন্য এই বইটি একটি গেম চেঞ্জার।
লেখক পরিচিতি: সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার এহ্সানুল ইসলাম তার ‘মেইনলি কোডিং’ প্ল্যাটফর্মের অভিজ্ঞতার আলোকে একদম বিগিনারদের মনের ভাষা বুঝে এই মাস্টারপিসটি রচনা করেছেন।
গ্যারান্টি: বইটির মূল প্রকাশক ‘আদর্শ’র কাছ থেকেই বইটি কিনলে পাচ্ছেন সবচেয়ে কম দামে অরজিনাল বই পাওয়ার নিশ্চয়তা। তাই দেরি না করে বইটি এখনই সংগ্রহ করুন।















