গৎবাঁধা চিন্তার বাইরে নিজের প্রজ্ঞাকে নতুন করে চেনার সময় এখনই!
আপনি কি জানেন, কেন আমাদের পণ্ডিতদের বড় একটি অংশ মনে করেন বাংলায় বিদ্যায়তনিক বা শাস্ত্রীয় রচনা অসম্ভব? উপনিবেশিত মন কি আমাদের জ্ঞানচর্চাকে কেবল ‘অনুবাদমূলকতায়’ সীমাবদ্ধ করে ফেলেছে?
মোহাম্মদ আজম সম্পাদিত ‘তত্ত্বতালাশ’-এর পঞ্চম সংখ্যাটি কেবল একটি ম্যাগাজিন নয়, এটি চিন্তাশীল পাঠকদের জন্য এক বুদ্ধিবৃত্তিক ইশতেহার। এই সংখ্যায় শিশির ভট্টাচার্য্য দেখিয়েছেন অনুবাদের ‘তির্যক’ পদ্ধতির সাতকাহন, যা অনুবাদ নিয়ে আপনার চিরাচরিত ধারণা পাল্টে দেবে। শিবলী আজাদ উন্মোচন করেছেন শব্দের সীমানা ও ভাষা-মতাদর্শের সমাজতাত্ত্বিক রূপ।
বইটি আপনাকে নিয়ে যাবে ইতিহাসের গভীরে—সিরাজউদ্দৌলা থেকে জালালুদ্দীন মুহম্মদ শাহর ভুলে যাওয়া বয়ান পর্যন্ত। আবার একই সাথে জেনোসাইড বা বাউলগানের সাংকেতিক ভাষার মতো বৈচিত্র্যময় বিষয়গুলো তাত্ত্বিক ও বৈজ্ঞানিক নিরিখে বিচার করা হয়েছে এখানে। এটি এমন এক সংকলন, যা আপনাকে প্রশ্ন করতে শেখাবে এবং সত্য অনুসন্ধানে উদ্বুদ্ধ করবে।
কেন এই বইটি আপনার সংগ্রহে থাকা জরুরি?
✅ অনুবাদ ও পরিভাষা: বাংলায় উচ্চতর চর্চার ক্ষেত্রে অনুবাদ ও পরিভাষার জটিলতা কীভাবে কাটানো যায়, তার দিকনির্দেশনা পাবেন।
✅ ইতিহাসের নতুন পাঠ: বাংলার ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু স্বল্পালোচিত শাসকদের নিয়ে গবেষণালব্ধ প্রবন্ধ।
✅ তাত্ত্বিক গভীরতা: জেনোসাইড ও সমাজভাষাতত্ত্বের মতো জটিল বিষয়গুলো সহজ ও প্রাঞ্জল বাংলায় বোঝার সুযোগ।
✅ মননশীল পাঠকদের জন্য: যারা স্রেফ বিনোদন নয়, বরং মস্তিষ্কের খোরাক খুঁজছেন, তাদের জন্য এটি অপরিহার্য।
সম্পাদক পরিচিতি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ও প্রখ্যাত বুদ্ধিজীবী মোহাম্মদ আজমের সুযোগ্য সম্পাদনায় এই সংখ্যাটি সমৃদ্ধ হয়েছে।
গ্যারান্টি: বইটির মূল প্রকাশক ‘আদর্শ’র কাছ থেকেই বইটি কিনলে পাচ্ছেন সবচেয়ে কম দামে অরিジナル বই পাওয়ার নিশ্চয়তা। তাই দেরি না করে বইটি এখনই সংগ্রহ করুন।















