আপনি কি তৈরি মহাবিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদ্রতম জগতের রোমাঞ্চকর অভিযানে?
আমাদের চারপাশে যা কিছু দেখি—সবই তো অতি ক্ষুদ্র কণা দিয়ে গড়া। কিন্তু সেই কণাগুলোর জগৎ কতটা অদ্ভুত হতে পারে, তা কি কখনো ভেবেছেন? সমীকরণ ছাড়াই যদি বুঝে ফেলা যেত মহাবিশ্বের মূল ভিত্তি?
‘ক পদার্থবিজ্ঞান’ কোনো গতানুগতিক পাঠ্যবই নয়, বরং এটি অতিপারমাণবিক কণা ও তাদের রহস্যময় আচরণের এক বৈজ্ঞানিক ভ্রমণকাহিনী। ইলেকট্রন কেন একাকী থাকে না, হিগস বোজনকে কেন 'গড পার্টিকেল' বলা হয়, কিংবা স্পিন আসলে কী—এসব জটিল প্রশ্নের উত্তর লেখক দিয়েছেন অতি সাধারণ ভাষায়।
বইটিতে স্ট্যান্ডার্ড মডেলের জটিল বিন্যাসকে এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যে, বিজ্ঞানের ছাত্র না হয়েও আপনি অণু-পরমাণুর গভীরে লুকিয়ে থাকা এক অন্য পৃথিবীর দেখা পাবেন। এটি এমন এক বই যা পড়ার জন্য আপনার পদার্থবিজ্ঞানের ডিগ্রি থাকার প্রয়োজন নেই, কেবল প্রয়োজন এক বুক কৌতূহল।
কেন এই বইটি আপনার সংগ্রহে থাকা জরুরি?
✅ সহজবোধ্য ব্যাখ্যা: কোয়ার্ক, লেপটন এবং বোজনের মতো জটিল বিষয়গুলোর অত্যন্ত সহজবোধ্য ও প্রাঞ্জল বর্ণনা।
✅ বিস্ময়কর তথ্য: কোয়ান্টাম জগতের রহস্যময় নিয়মগুলো ছবির মতো ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যা আপনার কল্পনাশক্তিকে প্রসারিত করবে।
✅ সবার জন্য উপযোগী: বিজ্ঞানের জটিল বিষয়কে গল্পের ঢঙে উপস্থাপন করা হয়েছে, যা কিশোর থেকে বৃদ্ধ সবার জন্য সুখপাঠ্য।
✅ ভয় দূরীকরণ: পদার্থবিজ্ঞান যে একটি আনন্দময় বিষয় হতে পারে, এই বইটি তার জীবন্ত প্রমাণ।
লেখক পরিচিতি: রাতুল খান বিজ্ঞানের জটিলতাকে মানুষের প্রাণের ভাষায় রূপান্তর করার একজন দক্ষ কারিগর।
গ্যারান্টি: বইটির মূল প্রকাশক ‘আদর্শ’র কাছ থেকেই বইটি কিনলে পাচ্ছেন সবচেয়ে কম দামে অরিইউনিট বই পাওয়ার নিশ্চয়তা। তাই দেরি না করে বইটি এখনই সংগ্রহ করুন।

















