মানুষের মনের গভীরের ‘ইরেশনাল’ খেলা দেখার এক দুঃসাহসী আমন্ত্রণ!
ক্ষমতার চূড়ায় বসে থাকা একজন মানুষ হঠাৎ সব ছেড়ে দিয়ে যদি চায়ের দোকানদার হয়ে যায়, তাকে আপনি কী বলবেন? পাগল নাকি সাধক? আরশাদ নামের সেই মানুষটি যখন আবিষ্কার করে, পৃথিবীর সব মানুষের চেহারাই আসলে এক—তখন শুরু হয় এক অবিশ্বাস্য যাত্রা।
‘মৌনতা ক্লাব’ গতানুগতিক কোনো উপন্যাস বা প্রবন্ধের বই নয়। এটি ফিকশন এবং নন-ফিকশনের এক জাদুকরী মিশেল। লেখক মাহফুজ সিদ্দিকী হিমালয় এখানে গল্পের ছলে ব্যবচ্ছেদ করেছেন মানুষের ইরেশনাল থিংকিং বা অযৌক্তিক চিন্তার প্যাটার্নগুলো।
টাকা, ক্ষমতা, সেক্স, ইগো, কিংবা অমরত্বের আকাঙ্ক্ষা—মানুষ আসলে কী চায়? আরশাদের ‘মৌনতা ক্লাব’-এর চৌকিতে বসে আপনি শুনতে পাবেন সমাজের তথাকথিত ভদ্রতার আড়ালে লুকিয়ে থাকা নগ্ন সত্যগুলো। এই বই আপনাকে প্রশ্ন করতে শেখাবে, প্রচলিত বিশ্বাসের ভিত নাড়িয়ে দেবে এবং আপনাকে পরিচয় করিয়ে দেবে এমন এক দর্শনের সাথে, যা একইসাথে নিষ্ঠুর এবং সত্য।
কেন এই বইটি আপনার সংগ্রহে থাকা জরুরি?
✅ মনস্তাত্ত্বিক ভ্রমণ: গল্প পড়তে পড়তে আপনি ঢুকে পড়বেন মানুষের মনের গহীন অন্ধকূপে, যেখানে যুক্তি আর আবেগের লড়াই চলে।
✅ আত্মোপলব্ধি: নার্সিসিজম, ঈর্ষা কিংবা ভক্তির মতো বিষয়গুলো কেন আমাদের নিয়ন্ত্রণ করে, তা নতুন করে ভাববেন।
✅ ইরেশনাল থিংকিং: বইটি আপনাকে শেখাবে কীভাবে মানুষ অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত নিয়েও নিজেকে সঠিক মনে করে।
✅ ভিন্নধর্মী স্বাদ: যারা গতানুগতিক গল্পের বাইরে গিয়ে চিন্তার খোরাক ও ফিলোসফিক্যাল হিউমার খুঁজছেন, বইটি তাদের জন্য।
লেখক পরিচিতি: মাহফুজ সিদ্দিকী হিমালয়, যিনি জীবন ও মানুষের অসঙ্গতিগুলোকে দেখার এক তীক্ষ্ণ ও ব্যতিক্রমী দৃষ্টিভঙ্গি রাখেন।
গ্যারান্টি: বইটির মূল প্রকাশক ‘আদর্শ’র কাছ থেকেই বইটি কিনলে পাচ্ছেন সবচেয়ে কম দামে অরিজিনাল বই পাওয়ার নিশ্চয়তা। তাই দেরি না করে বইটি এখনই সংগ্রহ করুন।