Skip to Content
দগ্ধশুদ্ধকাল

Price:

330.00 ৳


হেলদি ডায়েট রেসিপি
হেলদি ডায়েট রেসিপি
645.00 ৳
860.00 ৳ (25% OFF)
পিতরি প্রীতিমাপন্নে
পিতরি প্রীতিমাপন্নে
120.00 ৳
160.00 ৳ (25% OFF)

দগ্ধশুদ্ধকাল


1st Published, 2022
https://adarsha.com.bd/web/image/product.template/219/image_1920?unique=2b1734b

330.00 ৳ 330.0 BDT 440.00 ৳

440.00 ৳

Not Available For Sale

(25% OFF)

This combination does not exist.

Terms and Conditions

Multiple Payment Methods
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available

7 Days Happy Return
Change of mind is not applicable

Delivery Charge
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100

Terms and Conditions
Multiple Payment Methods:
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available

7 Days Happy Return Change of mind is not applicable

Delivery Charge
Inside Dhaka City Tk. 50
Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100

একাত্তরের শরণার্থীদের সম্পর্কে উদাসীনতা ও ছবিতে প্রতিভাত দুর্ভোগ- কোনটিকেই ঠিক করা ছবির কাজ না। বরং চিত্রগুলি আসলে প্রতিষ্ঠিত শক্তির দ্বারা সৃষ্ট গণযন্ত্রণার যৌক্তিকতা পরীক্ষায় মনোযোগ দেয়ার, কারণটাকে প্রতিফলিত করার এবং তা থেকে শেখার জন্য এক ধরণের আমন্ত্রণ। কি দেখি? কি দেখি না? কে কি কারণে ছবি দেখায়? ছবির ভাষ্যের কারণ কি? কারা দায়ী? এটা কি ক্ষমাযোগ্য? এটা কি অনিবার্য ছিল? আমরা যা মেনে নিয়েছি তা কি চ্যালেঞ্জ করা উচিত? ‘দগ্ধশুদ্ধকাল’ বইটিতে এই প্রশ্নগুলোরই উত্তর খোঁজা হয়েছে খানিকটা তত্ত্বের খোলসে। একাত্তরের শরণার্থীদের ছবির প্রসঙ্গটিকে সমকালের আয়নায় বিশ্লেষণ করা হয়েছে মোট আট অধ্যায়ে যাকে সুস্পষ্টভাবেই দু’স্তরে ভাগ করে ফেলা যায়। প্রথম চারটি দৃশ্যের, আর পরের চারটি ভাষ্যের, যা তুলনামূলক দীর্ঘতর এবং সেখানে ছবিগুলোর ভাষ্য, অবস্মৃতি ও অবলুপ্তির রাজনৈতিক ক্ষমতা সম্পর্ক আলোচিত হয়েছে। এখানে ছবির বিষয়বস্তুকে সিগনিফায়ার ধরে তার সিগনিফাইড বাস্তবতা আলোচনা করা হয়েছে। পাশাপাশি সেমিওলজিকাল ধারায় টেক্সট-এর ক্ষেত্রে সিনক্রনিক (বিশ্লেষণমূলক) এবং ডায়াক্রনিক (ঐতিহাসিক) পদ্ধতির প্রয়োগ করা হয়েছে অনুবর্তী আলোচনায়। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরে শরণার্থীদের ছবির ডিনোটেশন ও কনোটেশনের বাস্তবতা বদলে গেছে এবং/কিংবা বদলে দেয়া হয়েছে। পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ আমলে ডিসকোর্সের এই উল্টোরথের কিছুটা ধারণা পাওয়া যাবে বইটিতে।

প্লাবন গাঙ্গুলী

প্লাবন গাঙ্গুলী একজন প্রখ্যাত বাঙালি লেখক, কবি এবং সাহিত্যিক, যিনি তার লেখনির মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছেন। তিনি ১৯৭০ সালের ৫ নভেম্বর পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ জেলার একটি ছোট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার সাহিত্যকর্মে মানবিক সম্পর্ক, সমাজের সংকট এবং ব্যক্তি জীবনের গভীর দিকগুলি তুলে ধরা হয়েছে। প্লাবন গাঙ্গুলীর লেখার ধরন সাধারণত আধুনিক, গভীর ও বিশ্লেষণমূলক, যা পাঠকদের মনোজগতের অন্ধকার এবং জীবনের অচেনা দিকগুলির সাথে পরিচিত করায়। তার লেখায় প্রায়ই জীবনের অস্থিরতা, মানুষের আবেগ এবং সম্পর্কের জটিলতা প্রতিফলিত হয়। "দগ্ধশুদ্ধকাল" তার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রচনা, যা তার সাহিত্যিক সৃষ্টির পরিচয় দেয়। তিনি এখনও সাহিত্য জগতে সক্রিয় রয়েছেন এবং তার সাহিত্যকর্মের মাধ্যমে সমাজ এবং মানব মনস্তত্ত্ব নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তুলে ধরছেন। প্লাবন গাঙ্গুলীর মৃত্যু সম্পর্কিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি, ফলে তিনি জীবিত রয়েছেন বলে ধারণা করা হয়।

Title

দগ্ধশুদ্ধকাল

Author

প্লাবন গাঙ্গুলী

Publisher

আদর্শ

ISBN

9789849665151

Edition

1st Published, 2022

Number of Pages

200

Country

Bangladesh

Language

Bengali / বাংলা

Format

Hard Cover

Category

  • Liberation War
  • একাত্তরের শরণার্থীদের সম্পর্কে উদাসীনতা ও ছবিতে প্রতিভাত দুর্ভোগ- কোনটিকেই ঠিক করা ছবির কাজ না। বরং চিত্রগুলি আসলে প্রতিষ্ঠিত শক্তির দ্বারা সৃষ্ট গণযন্ত্রণার যৌক্তিকতা পরীক্ষায় মনোযোগ দেয়ার, কারণটাকে প্রতিফলিত করার এবং তা থেকে শেখার জন্য এক ধরণের আমন্ত্রণ। কি দেখি? কি দেখি না? কে কি কারণে ছবি দেখায়? ছবির ভাষ্যের কারণ কি? কারা দায়ী? এটা কি ক্ষমাযোগ্য? এটা কি অনিবার্য ছিল? আমরা যা মেনে নিয়েছি তা কি চ্যালেঞ্জ করা উচিত? ‘দগ্ধশুদ্ধকাল’ বইটিতে এই প্রশ্নগুলোরই উত্তর খোঁজা হয়েছে খানিকটা তত্ত্বের খোলসে। একাত্তরের শরণার্থীদের ছবির প্রসঙ্গটিকে সমকালের আয়নায় বিশ্লেষণ করা হয়েছে মোট আট অধ্যায়ে যাকে সুস্পষ্টভাবেই দু’স্তরে ভাগ করে ফেলা যায়। প্রথম চারটি দৃশ্যের, আর পরের চারটি ভাষ্যের, যা তুলনামূলক দীর্ঘতর এবং সেখানে ছবিগুলোর ভাষ্য, অবস্মৃতি ও অবলুপ্তির রাজনৈতিক ক্ষমতা সম্পর্ক আলোচিত হয়েছে। এখানে ছবির বিষয়বস্তুকে সিগনিফায়ার ধরে তার সিগনিফাইড বাস্তবতা আলোচনা করা হয়েছে। পাশাপাশি সেমিওলজিকাল ধারায় টেক্সট-এর ক্ষেত্রে সিনক্রনিক (বিশ্লেষণমূলক) এবং ডায়াক্রনিক (ঐতিহাসিক) পদ্ধতির প্রয়োগ করা হয়েছে অনুবর্তী আলোচনায়। স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরে শরণার্থীদের ছবির ডিনোটেশন ও কনোটেশনের বাস্তবতা বদলে গেছে এবং/কিংবা বদলে দেয়া হয়েছে। পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশ আমলে ডিসকোর্সের এই উল্টোরথের কিছুটা ধারণা পাওয়া যাবে বইটিতে।
    No Specifications