Skip to Content
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় মানবিক রাষ্ট্র

Price:

640.00 ৳


ছোটবুবু
ছোটবুবু
120.00 ৳
150.00 ৳ (20% OFF)
test book
test book
160.00 ৳
200.00 ৳ (20% OFF)

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় মানবিক রাষ্ট্র

প্রযুক্তি ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে যেভাবে পাল্টে দেওয়া সম্ভব আমাদের রাষ্ট্রকাঠামো ও নাগরিক সেবা


1st Published, 2021
https://adarsha.com.bd/web/image/product.template/1809/image_1920?unique=2ee461d
জন্মনিবন্ধন থেকে পেনশন—সরকারি সেবার দীর্ঘসূত্রিতা, দুর্নীতি আর ফাইলের স্তূপে আপনি কি ক্লান্ত? কল্পনা করুন এমন এক বাংলাদেশের, যেখানে আপনার প্রয়োজনে রাষ্ট্র নিজেই আপনার দরজায় কড়া নাড়বে, সমস্যা হওয়ার আগেই মিলবে সমাধান। রকিবুল হাসানের ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় মানবিক রাষ্ট্র’ বইটি সেই স্বপ্নকেই বাস্তবে রূপ দেয়ার এক জাদুকরী ব্লু-প্রিন্ট, যেখানে ডেটা ও এআই-এর ১০টি ব্যবহারে বদলে যাবে আগামীর বাংলাদেশ।

640.00 ৳ 640.0 BDT 800.00 ৳

Not Available For Sale

(20% OFF)

  • Edition
  • Cover Type

This combination does not exist.

This content will be shared across all product pages.

Terms and Conditions

Multiple Payment Methods
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available

7 Days Happy Return
Change of mind is not applicable

Delivery Charge
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100

Terms and Conditions
Multiple Payment Methods:
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available

7 Days Happy Return Change of mind is not applicable

Delivery Charge
Inside Dhaka City Tk. 50
Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100

আমলাতন্ত্রের জটিলতা মুছে ফেলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ছোঁয়ায় এক ‘মানবিক রাষ্ট্র’ গড়ার সাহসী ইশতেহার

একটি রাষ্ট্রের প্রধান কাজ কী? নাগরিকদের জীবন সহজ করা। কিন্তু আমাদের বাস্তবতা হলো—একটি সামান্য ছাড়পত্র বা সনদের জন্য দিনের পর দিন সরকারি অফিসের বারান্দায় অপেক্ষা। আপনি কি এমন এক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন না, যেখানে রাষ্ট্র হবে আপনার সেবক, শাসক নয়?

‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় মানবিক রাষ্ট্র’ কোনো সায়েন্স ফিকশন বা কল্পকাহিনি নয়; এটি আগামীর বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামোর এক বাস্তবসম্মত ও গবেষণালব্ধ দলিল। লেখক রকিবুল হাসান তার দীর্ঘ ৩০ বছরের সরকারি ও প্রযুক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে দেখিয়েছেন, কীভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এবং ডেটার সঠিক ব্যবহার একটি রাষ্ট্রের চেহারা আমূল বদলে দিতে পারে।

বইটিতে লেখক আলোচনা করেছেন ‘অ্যান্টিসিপেটরি গভর্নমেন্ট’ বা আগাম ধারণার প্রশাসন নিয়ে—যেখানে রাষ্ট্র আগে থেকেই বুঝবে নাগরিকের কী প্রয়োজন। এখানে আছে ডেটার ১০টি বৈপ্লবিক ব্যবহারের কথা, যা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ভূমি ব্যবস্থাপনা, ভর্তুকি বণ্টন এবং বিচার ব্যবস্থাকে করবে সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় ও দুর্নীতিমুক্ত। ১৭ কোটি মানুষের স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষাকে প্রযুক্তির নিখুঁত বুননে বাস্তবায়নের পথ দেখায় এই বই। এটি কেবল সমস্যার কথা বলে না, দেয় ২০২২-২৪ সময়কালের মধ্যে বাস্তবায়নযোগ্য এক অকাট্য সমাধান।

কেন এই বইটি আপনার সংগ্রহে থাকা জরুরি?

আগামীর বাংলাদেশের ব্লু-প্রিন্ট: মাত্র ৩ বছরের মধ্যে কীভাবে সরকারি সেবাকে সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড ও ভোগান্তিহীন করা যায়, তার একটি পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপ বা ব্লু-প্রিন্ট পাবেন এখানে। 
আগাম ধারণার প্রশাসন: কীভাবে ডেটা বিশ্লেষণ করে রাষ্ট্র আগে থেকেই জানবে কোথায় অপরাধ হতে পারে বা কার সাহায্য প্রয়োজন—সেই ‘ফিউচারিস্টিক’ ধারণা পাবেন। 
দুর্নীতিমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা: ব্লকচেইন, স্মার্ট কন্ট্রাক্ট এবং এআই ব্যবহার করে কীভাবে টেন্ডারবাজি, স্বজনপ্রীতি ও সিস্টেম লস শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব, তা জানবেন। 
সবার জন্য এই বই: আপনি নীতিনির্ধারক, সরকারি কর্মকর্তা, প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণ কিংবা সচেতন নাগরিক—যেই হোন না কেন, রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গতিপথ বুঝতে এই বইটি আপনার জন্য অপরিহার্য।

লেখক পরিচিতি: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিটিআরসি এবং এনটিএমসি-তে দীর্ঘ তিন দশকের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন রকিবুল হাসান এমন একজন ভিশনারি, যিনি প্রযুক্তির লেন্স দিয়ে রাষ্ট্রের অলিগলি দেখতে পান।

গ্যারান্টি: বইটির মূল প্রকাশক ‘আদর্শ’র কাছ থেকেই বইটি কিনলে পাচ্ছেন সবচেয়ে কম দামে অরজিনাল বই পাওয়ার নিশ্চয়তা। তাই দেরি না করে বইটি এখনই সংগ্রহ করুন।

রকিবুল হাসান

স্কুলে থাকতেই রেডিও কমিউনিকেশন নিয়ে ভালোবাসায় পড়ে যান রকিবুল হাসান। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেওয়া লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিল অনেকটাই। ফলে বাসার ছাদই পাল্টে গিয়েছিল ‘রেডিও অ্যানটেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যামপ্লিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে। ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে সত্তরের বেশি দেশি-বিদেশি ট্রেনিং জুটেছে তার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন এবং ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের প্রায় ১৩ বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। সরাসরি কাজ করেছেন বিলিয়ন ডেটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞায় যুক্ত করতে। ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটি টেলিকম অপারেটরের বিলিয়ন মিনিটের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’ তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডেটার ব্যাপারে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডেটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেসবুক ইত্যাদি) এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংকসহ অন্যান্য এজেন্সি) সঙ্গে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে সরকারি ‘ন্যাশনাল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স স্ট্র্যাটেজি ডেভেলপমেন্ট’ ওয়ার্কিং গ্রুপকে সহযোগিতা করছেন। পাশাপাশি ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস’-এ ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন নীতিনির্ধারকদের জন্য সরকারি ডেটা ব্যবহারের দক্ষ ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। বর্তমানে তিনি লিংক৩-তে ‘চিফ টেকনোলজি অফিসার’ হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

Title

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় মানবিক রাষ্ট্র

Author

রকিবুল হাসান

Edition

1st Published, 2021

Number of Pages

328

Country

Bangladesh

Language

Bengali / বাংলা

আমলাতন্ত্রের জটিলতা মুছে ফেলে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ছোঁয়ায় এক ‘মানবিক রাষ্ট্র’ গড়ার সাহসী ইশতেহার

একটি রাষ্ট্রের প্রধান কাজ কী? নাগরিকদের জীবন সহজ করা। কিন্তু আমাদের বাস্তবতা হলো—একটি সামান্য ছাড়পত্র বা সনদের জন্য দিনের পর দিন সরকারি অফিসের বারান্দায় অপেক্ষা। আপনি কি এমন এক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন না, যেখানে রাষ্ট্র হবে আপনার সেবক, শাসক নয়?

‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় মানবিক রাষ্ট্র’ কোনো সায়েন্স ফিকশন বা কল্পকাহিনি নয়; এটি আগামীর বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামোর এক বাস্তবসম্মত ও গবেষণালব্ধ দলিল। লেখক রকিবুল হাসান তার দীর্ঘ ৩০ বছরের সরকারি ও প্রযুক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে দেখিয়েছেন, কীভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এবং ডেটার সঠিক ব্যবহার একটি রাষ্ট্রের চেহারা আমূল বদলে দিতে পারে।

বইটিতে লেখক আলোচনা করেছেন ‘অ্যান্টিসিপেটরি গভর্নমেন্ট’ বা আগাম ধারণার প্রশাসন নিয়ে—যেখানে রাষ্ট্র আগে থেকেই বুঝবে নাগরিকের কী প্রয়োজন। এখানে আছে ডেটার ১০টি বৈপ্লবিক ব্যবহারের কথা, যা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ভূমি ব্যবস্থাপনা, ভর্তুকি বণ্টন এবং বিচার ব্যবস্থাকে করবে সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয় ও দুর্নীতিমুক্ত। ১৭ কোটি মানুষের স্বপ্ন ও আকাঙ্ক্ষাকে প্রযুক্তির নিখুঁত বুননে বাস্তবায়নের পথ দেখায় এই বই। এটি কেবল সমস্যার কথা বলে না, দেয় ২০২২-২৪ সময়কালের মধ্যে বাস্তবায়নযোগ্য এক অকাট্য সমাধান।

কেন এই বইটি আপনার সংগ্রহে থাকা জরুরি?

আগামীর বাংলাদেশের ব্লু-প্রিন্ট: মাত্র ৩ বছরের মধ্যে কীভাবে সরকারি সেবাকে সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড ও ভোগান্তিহীন করা যায়, তার একটি পূর্ণাঙ্গ রোডম্যাপ বা ব্লু-প্রিন্ট পাবেন এখানে। 
আগাম ধারণার প্রশাসন: কীভাবে ডেটা বিশ্লেষণ করে রাষ্ট্র আগে থেকেই জানবে কোথায় অপরাধ হতে পারে বা কার সাহায্য প্রয়োজন—সেই ‘ফিউচারিস্টিক’ ধারণা পাবেন। 
দুর্নীতিমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা: ব্লকচেইন, স্মার্ট কন্ট্রাক্ট এবং এআই ব্যবহার করে কীভাবে টেন্ডারবাজি, স্বজনপ্রীতি ও সিস্টেম লস শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব, তা জানবেন। 
সবার জন্য এই বই: আপনি নীতিনির্ধারক, সরকারি কর্মকর্তা, প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণ কিংবা সচেতন নাগরিক—যেই হোন না কেন, রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গতিপথ বুঝতে এই বইটি আপনার জন্য অপরিহার্য।

লেখক পরিচিতি: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বিটিআরসি এবং এনটিএমসি-তে দীর্ঘ তিন দশকের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন রকিবুল হাসান এমন একজন ভিশনারি, যিনি প্রযুক্তির লেন্স দিয়ে রাষ্ট্রের অলিগলি দেখতে পান।

গ্যারান্টি: বইটির মূল প্রকাশক ‘আদর্শ’র কাছ থেকেই বইটি কিনলে পাচ্ছেন সবচেয়ে কম দামে অরজিনাল বই পাওয়ার নিশ্চয়তা। তাই দেরি না করে বইটি এখনই সংগ্রহ করুন।