মহাবিশ্বের জন্ম থেকে মানবজাতির ভবিষ্যৎ—এক নজরে জানুন সবকিছুর ইতিহাস!
ভাবুন তো, ১৪০০ কোটি বছর আগের এক মহাবিস্ফোরণ থেকে কীভাবে সৃষ্টি হলো আজকের এই সাজানো পৃথিবী? কীভাবে সামান্য অণুজীব থেকে বিবর্তিত হয়ে আমরা পৌঁছে গেলাম মঙ্গল গ্রহে বসতি গড়ার স্বপ্নে?
‘মহাবিশ্বের মহাযাত্রা’ গতানুগতিক কোনো বিজ্ঞানের বই নয়; এটি সময়ের বুক চিরে করা এক দুঃসাহসিক অভিযান। সাফায়াত হোসেন ও শাহরিয়ার হোসেন অত্যন্ত নিপুণভাবে এই বইয়ে তুলে ধরেছেন কসমিক, অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল, জিওলজিক্যাল, হিস্টোরিক্যাল এবং ফিউচার টাইমলাইন।
বিগ ব্যাং-এর সেই আদি মুহূর্ত থেকে শুরু করে ডাইনোসরের যুগ, কলম্বাসের সমুদ্রযাত্রা, শিল্প বিপ্লব হয়ে আজকের ন্যানো-টেকনোলজি—সবই উঠে এসেছে প্রাঞ্জল বর্ণনায়। শুধু অতীত নয়, বইটি আপনাকে উঁকি দিতে শেখাবে সুদূর ভবিষ্যতে। ড্রেইক ইকুয়েশন, ফার্মি প্যারাডক্স, ডাইসন স্ফিয়ার কিংবা মাল্টিভার্সের মতো জটিল বিষয়গুলো গল্পের মতো সহজ হয়ে ধরা দেবে আপনার কাছে।
কেন এই বইটি আপনার সংগ্রহে থাকা জরুরি?
✅ পূর্ণাঙ্গ টাইমলাইন: মহাবিশ্বের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সব ঘটনা পর্যায়ক্রমে সাজানো, যা আপনাকে ‘বিগ পিকচার’ দেখতে সাহায্য করবে।
✅ জটিল বিজ্ঞান এখন জলের মতো সহজ: কোয়ান্টাম এন্ট্যাঙ্গেলমেন্ট থেকে শুরু করে স্পেস-এক্স স্টারশিপ—আধুনিক বিজ্ঞানের সব বিষয় সহজ বাংলায়।
✅ ফিউচারিস্টিক ভিশন: আগামী ১০০ বা ১০০০ বছর পর পৃথিবী কেমন হবে? কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মানুষের ভবিষ্যৎ কী? তার উত্তর মিলবে এখানে।
✅ সকলের জন্য: আপনি বিজ্ঞানের ছাত্র হোন বা ইতিহাসের পিয়াসী পাঠক, এই বইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠা আপনাকে নতুন করে ভাবাবে।
লেখক পরিচিতি: দুই তরুণ গবেষক ও বিজ্ঞান লেখক সাফায়াত ও শাহরিয়ার হোসেনের অক্লান্ত পরিশ্রমে তৈরি এই বইটি তথ্যের ভারে নয়, বরং তথ্যের বিন্যাসে অনন্য।
গ্যারান্টি: বইটির মূল প্রকাশক ‘আদর্শ’র কাছ থেকেই বইটি কিনলে পাচ্ছেন সবচেয়ে কম দামে অরিজিনাল বই পাওয়ার নিশ্চয়তা। তাই দেরি না করে বইটি এখনই সংগ্রহ করুন।
















