ইতিহাসের প্রথম খসড়া: চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানকে চিরস্থায়ী করে রাখার একমাত্র দালিলিক অ্যালবাম
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাস কেবল ক্যালেন্ডারের পাতা নয়, এটি বাংলাদেশের অস্তিত্ব বদলানোর মাস । কিন্তু যখন ইন্টারনেট বন্ধ ছিল, যখন টিভি চ্যানেলগুলো সত্য প্রচারে ব্যর্থ হয়েছিল, তখন ইতিহাসের আসল সাক্ষী ছিল কে? উত্তর—সংবাদপত্র । সেই উত্তাল সময়ের সাক্ষী হতে এবং ইতিহাসের বিকৃতি রোধ করতে আপনার হাতে থাকা চাই সঠিক দলিল।
‘সংবাদপত্রে জুলাই অভ্যুত্থান’ কোনো সাধারণ বই নয়, এটি একটি টাইম মেশিন। প্রথিতযশা সাংবাদিক আহম্মদ ফয়েজ অত্যন্ত যত্ন সহকারে সংকলন করেছেন ১৬ জুলাই (আবু সাঈদের শাহাদাত) থেকে ৫ আগস্ট (হাসিনার পলায়ন) পর্যন্ত বাংলাদেশের ২৫টি শীর্ষ দৈনিকের প্রথম পাতা ।
এই সংকলনে উঠে এসেছে আন্দোলনের গতিপ্রকৃতি, পুলিশের গুলি, ছাত্র-জনতার দ্রোহ এবং মিডিয়ার ভূমিকা । বিশিষ্ট সাংবাদিক নূরুল কবীর যথার্থই বলেছেন, এই সংকলনটি ভবিষ্যতের গবেষক এবং চক্ষুষ্মান পাঠকদের জন্য এক অমূল্য 'প্রাইমারি সোর্স' বা প্রাথমিক উৎস হিসেবে কাজ করবে । স্বৈরাচারী সরকারের পতনের মুহূর্তে মিডিয়া হাউজগুলো কে কোন পক্ষে ছিল, তার এক নির্মোহ চিত্র এই বই ।
কেন এই বইটি আপনার সংগ্রহে থাকা জরুরি?
✅ নির্ভুল ঐতিহাসিক দলিল: ১৬ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট—২১ দিনের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার সংবাদপত্রের কাটিং এক মলাটে ।
✅ মিডিয়ার ভূমিকা বিশ্লেষণ: কোনো পত্রিকা তখন সত্যের পক্ষে দাঁড়িয়েছিল, আর কারা ছিল ধরি মাছ না ছুঁই পানি অবস্থায়—তা বুঝতে এই বই অপরিহার্য ।
✅ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য: আবু সাঈদ, মুগ্ধদের আত্মত্যাগ এবং বিজয়ের মুহূর্তগুলো আপনার সন্তানের কাছে তুলে ধরার জন্য এটি একটি পারফেক্ট অ্যালবাম ।
✅ গবেষণার আকর গ্রন্থ: ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান নিয়ে ভবিষ্যতে যারা গবেষণা করবেন, তাদের জন্য এটি ‘ফ্যাক্ট-চেকিং’ এর সবচেয়ে বড় হাতিয়ার ।
লেখক পরিচিতি: আহম্মদ ফয়েজ গত ১৮ বছর ধরে সাংবাদিকতার সঙ্গে যুক্ত আছেন। বর্তমানে তিনি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ‘বেনার নিউজ’ এবং ‘নিউ এইজ’-এ কর্মরত। একজন প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিক হিসেবে তার ‘ঈগল আই’ ভিউ এই সংকলনটিকে করেছে অনন্য।
গ্যারান্টি: বইটির মূল প্রকাশক ‘আদর্শ’র কাছ থেকেই বইটি কিনলে পাচ্ছেন সবচেয়ে কম দামে অরজিনাল বই পাওয়ার নিশ্চয়তা। তাই দেরি না করে বইটি এখনই সংগ্রহ করুন।



















