তারেক রহমান—পারিবারিক পরিচয়ের গণ্ডি পেরিয়ে এক অদম্য রাজনৈতিক লড়াইয়ের গল্প
জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান আমাদের নতুন করে ভাবতে শিখিয়েছে। স্বৈরাচারের পতন হয়েছে, কিন্তু রাষ্ট্র পুনর্গঠনের কাজ কি শেষ হয়েছে? আগামীর বাংলাদেশকে যিনি নেতৃত্ব দেবেন, তাঁর রাজনৈতিক দর্শন, ত্যাগ এবং ভিশন সম্পর্কে আপনি কতটুকু জানেন?
জিয়াউর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র হিসেবে রাজনীতিতে আসা—গল্পটা এখানেই শেষ হতে পারত। কিন্তু তারেক রহমান বেছে নিয়েছিলেন কণ্টকাকীর্ণ পথ। তৃণমূল থেকে দলকে সুসংগঠিত করা, স্বৈরাচারের অমানবিক নির্যাতন সহ্য করা এবং দীর্ঘ নির্বাসনে থেকেও আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে কোটি মানুষকে উজ্জীবিত রাখার যে নজির তিনি স্থাপন করেছেন, তা এক কথায় অনন্য ।
ড. সাইমুম পারভেজ এবং ডা. মওদুদ আলমগীর পাভেলের সম্পাদনায় এই বইটি কোনো সাধারণ জীবনী নয়। এটি বাংলাদেশের গত তিন দশকের রাজনৈতিক ইতিহাসের এক নির্মোহ বিশ্লেষণ । এখানে উঠে এসেছে ১/১১-এর সময় তাঁর ওপর চলা অবর্ণনীয় নির্যাতনের লোমহর্ষক বিবরণ , জুলাই বিপ্লবে তাঁর কৌশলী ভূমিকা এবং রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা রূপরেখা ।
কেন এই বইটি আপনার সংগ্রহে থাকা জরুরি?
✅ প্রপাগান্ডার জবাব: আওয়ামী শাসনামলে মিডিয়া ট্রায়াল ও অপপ্রচারের জবাব দিয়ে প্রকৃত সত্য উন্মোচন করা হয়েছে এই বইয়ে ।
✅ জুলাই অভ্যুত্থানের নেপথ্য নায়ক: ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে বিএনপি ও তারেক রহমানের স্ট্র্যাটেজিক অবস্থান ও নির্দেশনার অজানা তথ্য জানবেন ।
✅ তৃণমূলের রাজনীতি: কীভাবে তিনি বগুড়ার মডেল অনুসরণ করে সারা দেশে দলকে গণতান্ত্রিক ও শক্তিশালী করেছিলেন, সেই সাংগঠনিক দক্ষতার কেস স্টাডি ।
✅ আগামীর ভিশন: কেবল অতীত নয়, তারেক রহমান বাংলাদেশকে নিয়ে কী ভাবছেন? তাঁর ‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ’ ও রাষ্ট্র সংস্কারের পরিকল্পনাগুলো এখানে বিস্তারিত রয়েছে ।
লেখক পরিচিতি: বইটি সম্পাদনা করেছেন রাজনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কের গবেষক ড. সাইমুম পারভেজ এবং ডা. মওদুদ আলমগীর পাভেল । আবেগের বশবর্তী না হয়ে, তথ্য-উপাত্ত ও গবেষণার আলোকে তাঁরা তারেক রহমানকে উপস্থাপন করেছেন, যা একাডেমিক ও রাজনৈতিক উভয় মহলেই গুরুত্ব বহন করে ।
গ্যারান্টি: বইটির মূল প্রকাশক ‘আদর্শ’র কাছ থেকেই বইটি কিনলে পাচ্ছেন সবচেয়ে কম দামে অরিজিনাল বই পাওয়ার নিশ্চয়তা। তাই দেরি না করে বইটি এখনই সংগ্রহ করুন।




















