রহস্য, জাদু আর ড্রাগনের রাজ্যে এক খুদে বীরের অবিশ্বাস্য অভিযান!
ভাবুন তো, রাতে নিজের ঘরে ঘুমালেন, আর সকালে চোখ মেলে দেখলেন আপনি আর নিজের শহরে নেই—বরং এমন এক রাজ্যে আছেন যেখানে আলমারি কথা বলে, ড্রাগনরা আকাশে ওড়ে, আর বিড়ালরাই আপনার সবচেয়ে কাছের বন্ধু! ঠিক এমনটাই ঘটেছে লিজি রবার্টসের সাথে।
‘The Emerald Stone’ কেবল একটি ফ্যান্টাসি গল্প নয়, এটি ১১ বছর বয়সী এক বিস্ময়কর প্রতিভার কল্পনার ক্যানভাস। গল্পের নায়িকা লিজি তার শখের ফ্যাশন ডিজাইন আর পোষা বিড়াল পিঙ্কিকে নিয়ে ভালোই ছিল। হুট করেই সে এসে পড়ে ‘ম্যাজিক কিংডম’-এ। সেখানে তার পরিচয় হয় রানির সাথে, যার বোন—ভয়ংকর ডাইনি এস্টেলা—চুরি করেছে শক্তিশালী ‘এমরাল্ড স্টোন’।
লিজি জড়িয়ে পড়ে এক বিপজ্জনক মিশনে। তার সঙ্গী হয় রহস্যময় রাজপুত্র ক্রিশ্চিয়ান, যে আসলে বন্ধু নাকি শত্রু—তা বোঝা দায়! তাদের যাত্রাপথে অপেক্ষা করছে অদ্ভুত সব চ্যালেঞ্জ—কোথাও আকাশ থেকে আগুনের গোলা বৃষ্টি হচ্ছে, আবার কোথাও খেতে দেওয়া হচ্ছে টিকটিকির স্যুপ আর অদ্ভুত সব জাদুকরী খাবার। টানটান উত্তেজনার এই ইংরেজি উপন্যাসটি ছোটদের কল্পনার জগতকে যেমন প্রসারিত করবে, তেমনি তাদের ইংরেজি পড়ার ভয় কাটাতেও সাহায্য করবে।
কেন এই বইটি আপনার বা আপনার সন্তানের সংগ্রহে থাকা জরুরি?
✅ টানটান অ্যাডভেঞ্চার: ড্রাগন, পরী, জাদুকর এবং গুড ভার্সেস ইভিলের এক ক্লাসিক লড়াই যা শেষ পর্যন্ত পাঠককে ধরে রাখবে।
✅ সহজ ইংরেজি ভাষা: বইটি ইংরেজিতে লেখা, যা ছোটদের ভোকাবুলারি এবং রিডিং স্কিল বাড়াতে দারুণ সহায়ক হবে।
✅ শিশুতোষ হিউমার: অদ্ভুত সব খাবার আর পরিস্থিতির বর্ণনা ছোটদের হাসাবে এবং গল্পের গভীরে নিয়ে যাবে।
✅ অল্প বয়সের অনুপ্রেরণা: মাত্র ১১ বছর বয়সী একজন বাংলাদেশি লেখকের লেখা এই বই আপনার সন্তানকেও লেখালেখিতে অনুপ্রাণিত করবে।
লেখক পরিচিতি: মাত্র ১১ বছর বয়সে উম্মে মাইসুন প্রমাণ করেছে, কল্পনার কোনো সীমানা নেই। সে কেবল গল্পকারই নয়, একজন খুদে শিক্ষিকাও বটে!
গ্যারান্টি: বইটির মূল প্রকাশক ‘আদর্শ’র কাছ থেকেই বইটি কিনলে পাচ্ছেন সবচেয়ে কম দামে অরজিনাল বই পাওয়ার নিশ্চয়তা। তাই দেরি না করে বইটি এখনই সংগ্রহ করুন।















