save
৳ 36ফণা এবং সুরাক
৳ 144৳ 180
You Save: ৳ 36 (20%)
Title | ফণা এবং সুরাক |
Author | শাহমান মৈশান |
Publisher | আদর্শ |
Edition | 1st Published, 2018 |
Number of Pages | 64 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
Customer Reviews
There are no reviews yet.
Title | ফণা এবং সুরাক |
Author | শাহমান মৈশান |
Publisher | আদর্শ |
Edition | 1st Published, 2018 |
Number of Pages | 64 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
ফরিদা আকতার পেশায় একজন মনোবিজ্ঞানী। তিনি ‘ইনার ফোর্স’ নামে একটি কনসালটিং ফার্মের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি ১৯৮৬ সাল থেকে ফলিত মনোবিজ্ঞান (Applied Psychology) বিষয়ে কাজ করে আসছেন। ইনার ফোর্সের মাধ্যমে তিনি জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক এনজিও, জাতীয় এনজিও এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রচুর কাজ করেছেন। এছাড়া তিনি ছয়টি দেশে আটবার (৮) আন্তর্জাতিক কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করেছেন। দেশগুলো হলো মালদ্বীপ, আফগানিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, ভিয়েতনাম, নেপাল, কিরগিজস্তান ইত্যাদি।
ইনার ফোর্সের মাধ্যমে ফরিদা আকতারের শিশুদের জন্য ২৫টি গল্পের বই প্রকাশিত হয়েছে। অনিন্দ্য প্রকাশ থেকে ২০১৬ সালে দুটো বই প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া এই লেখকের অন্যান্য প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। যেমন— ইউএনডিপি, ইউনেসকো বাংলাদেশ, সেভ দ্য চিলড্রেন বাংলাদেশ, ব্র্যাক, শিশু একাডেমি প্রভৃতি।
ফরিদা আকতার মূলত শিশু বিকাশ, ব্যক্তিগত-পেশাগত উন্নয়ন, আনন্দে শেখা, মনোসামাজিক কাউন্সেলিং, দাম্পত্যজীবন প্রভৃতি বিষয়ে লেখালেখি করেন। তিনি ইউনিসেফ, ইউএনডিপি, ইউনেসকো বাংলাদেশ, সেভ দ্য চিলড্রেন বাংলাদেশ, কেয়ার বাংলাদেশ, প্ল্যান বাংলাদেশ, কনসার্ন, ব্র্যাক, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিসহ নানা সংস্থায় কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করেন। এ ছাড়া তিনি বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে মনোবিজ্ঞান বিষয়ক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে থাকেন। হেলথ কেয়ার বাংলা নামক একটি ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে তার মনোবিজ্ঞানের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনার ভিডিওগুলো পাওয়া যায়।
প্লাবন রায়ের জন্ম ১৯৯৯ সালের ২২ সেপ্টেম্বর এক শুক্লপক্ষে। বেড়ে ওঠা জামালপুর জেলার সরিষাবাড়িতে। বর্তমানে আনন্দ মোহন কলেজে প্রাণিবিদ্যা বিভাগে অধ্যয়নরত। সরিষাবাড়ি রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক ও নটর ডেম কলেজ ময়মনসিংহ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করেছেন। বাবা-মা, কিছু প্রিয়জন আর কাল্পনিক চরিত্রদের নিয়ে তার বসবাস।
প্রকাশিত গ্রন্থ
এই শহরে প্রেম নেই (কাব্য)
নীল নির্বাসন (গদ্য)
সাকার মুস্তাফা লোকসংস্কৃতির নিবিষ্ট সেবক। পারিববারিক আবহ থেকে রূপকথা, উপকথা ও সংগীতের যে মুগ্ধতা শুরু হয়েছিল, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর বিভাগে শিক্ষকতার সুযোগে সেই মুগ্ধতা ছড়িয়ে পড়ে কর্মে ও সাধনায়। ক্ষেত্রসমীক্ষার পাশাপাশি লোকসংস্কৃতিকে তাত্ত্বিকভাবে পর্যবেক্ষণ করতে ভালোবাসেন তিনি। দেশে-বিদেশে তার গবেষণা জার্নালে প্রকাশিত প্রবন্ধের সংখ্যা দশের অধিক। আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে মরোক্কোয়, জওহরলালনেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, এবং ওড়িষ্যার পুরী কনফারেন্সে তিনি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেছেন এবং ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণ করেছেন।
জন্ম ২৬ মাঘ ১৩৯৭ বঙ্গাব্দে সাতক্ষীরা জেলায়। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন। মেধার স্বীকৃতিস্বরূপ একাধিক স্বর্ণপদক, অ্যাওয়ার্ড ও স্কলারশিপে ভূষিত হয়েছেন। মালাকার সম্প্রদায় ও শোলাশিল্প তাঁর চতুর্থ গ্রন্থ। এর আগে প্রকাশিত হয়েছে গবেষণাগ্রন্থ মধ্যযুগের কবি কৃষ্ণদাস বিরচিত পুথিকাব্য: স্বরূপ বর্ণনা (২০২২), নজরুলের শ্যামাসাধনা ও শ্যামাসংগীত (২০১৯) এবং গল্পগ্রন্থ ভাঙা ইতিহাস (২০১৫)। তার সম্পাদনায় ২০২০ সাল থেকে বাৎসরিকভাবে প্রকাশিত হচ্ছে ফোকলোর গবেষণা পত্রিকা।
চেনা বৃত্ত ভাঙতে বরাবরই করিৎকর্মা জাহাঙ্গীর সুর। সাংবাদিকতা করেন আন্তর্জাতিক বিভাগে, কিন্তু নিয়মিত লিখে যাচ্ছেন বিজ্ঞান বিষয়ে। পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে স্নাতক শুরু করলেও পাঠ শেষ করছেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা নিয়ে। এ গ্রন্থটি প্রথম প্রকাশের সময় তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুদ্রণ ও প্রকাশনা অধ্যয়ন বিভাগের স্নাতকোত্তর পর্যায়ের শিক্ষার্থী।
এই গ্রন্থের আগে আটটি গ্রন্থ রচনা করেছেন, সম্পাদনা করেছেন পৃথক সাতটি বিজ্ঞানগ্রন্থ।
স্বীকৃতিও পেয়েছেন। বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের জন্য অর্জন করেছেন বিপিএইচআর ইয়াং অ্যাপ্রিসিয়েশন অ্যাওয়ার্ড ২০১৮। সাংবাদিকতায় পেয়েছেন দ্য রিপোর্ট টোয়েন্টিফোর ডটকমের ‘সেরা সাংবাদিক’ (২০১৫) ও রাইজিং বিডির ‘বেস্ট রাইটার’ (আগস্ট ২০১৯) পুরস্কার।
মা শওকতারা বেগম, বাবা রবিউল ইসলাম (প্রয়াত)। ছোট দুই ভাই মাহবুব আক্তার রনি ও ইনজামামুল হক সুমন। জীবনসঙ্গী লেখক ও সাংবাদিক শর্মিলা সিনড্রেলা; তাদের একমাত্র সন্তান প্রজ্ঞান নক্ষত্র।
লেখকের সব বই: www.rokomari.com/book/author/6281
গালীব বিন মোহাম্মদ একজন মার্কেটিয়ার। ভালোবাসেন প্রাচীন শহর আর সভ্যতায় ঘুরে বেড়াতে, নতুন পা দেওয়া শহরের ক্যাফেতে বসে ধোঁয়া-ওঠা কফির মগে নিতান্তই অচেনা কারও সঙ্গে গল্প জুড়ে দিতে আর মানুষ কেন, কী করে— তার পেছনের কারণটা খুঁজে বের করতে। সঙ্গে ভীষণ ভালোবাসেন নিজের মার্কেটিং প্রফেশনকে।
মার্কেটিংয়ে পড়াশোনা করে কাজ শুরু করেছিলেন বিশ্বখ্যাত নেসলে কোম্পানিতে। সেখান থেকে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, প্রাণ গ্রুপ, এসিআই হয়ে এখন আছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় দুধের ব্র্যান্ড ‘DANO’র মাদার কোম্পানি ডেনমার্কের ‘আরলা ফুডস’-এ ‘হেড অব মার্কেটিং’ হিসেবে।
বেড়ানোর নেশায় কিংবা কাজের প্রয়োজনে প্রচুর দেশ-বিদেশ ঘুরে বেড়াতে হয় তাকে। তখন তার ব্যাগে মোবাইল ফোনের চার্জারের সঙ্গে আর কিছু থাকুক না থাকুক, সব সময়ই থাকে কিছু বই, তার অবসরের ঘনিষ্ঠ সঙ্গী।
‘কীয়েক্টাবস্থা’ লেখকের বিচিত্র অভিজ্ঞতাপুষ্ট জীবনের গল্প। এ বইটিতে উল্লিখিত সব চরিত্র বাস্তব, সব কাহিনি নির্ভেজাল সত্য। রহস্য, রোমাঞ্চ, ভ্রমণ, প্রেম, বিরহ, কিংবা একজন নিরীহ ছাত্রের গতানুগতিক জীবন এই গল্পগুলোর বিষয়বস্তু হলেও, একটি বিশেষ ক্ষেত্রে বইটি যেন এক সূত্রে গাঁথা মালা। আর সেই সুতোটি হলো প্রাত্যহিক জীবনের নানা বিড়ম্বনা। প্রতিটি গল্পের শুরুতে আমরা দেখতে পাই কিছু নিদারুণ ঘটনা, আর শেষে গিয়ে এক চিলতে রোদ্দুরের মতো এক টুকরো হাসি। ঠিক যেমনটি আমাদের যাপিত জীবন।
কীয়েক্টাবস্থার গল্পগুলোর সূতিকাগার পৃথিবীর নানা প্রান্ত। কখনো তা বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় বা বুয়েটের ছাত্রহল, কখনো তা হিমালয়ের পাদদেশ কিংবা নেপালের দুর্গম পথ, কখনো কাতারের ঊষর বিমানবন্দর, কখনো নিউ মেক্সিকো কিংবা মার্কিন মুলুকের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য।
জীবন, সে তো অনুমানের অতীত! এ কারণে ‘কীয়েক্টাবস্থা’ কোনো মিথ নয়, সত্য। যে ছেলেটি আজ সানন্দে প্রকৌশল যন্ত্র নিয়ে খুটখাট করে, যে মেয়েটি চিকিৎসক হওয়ার মানসে হাড়গোড় গোনে কিংবা যে ছেলেটি কোনো কিছুর পরোয়া না করে ভার্সিটির ক্যাফেটেরিয়ায় বসে তাস পেটায় আর সিগারেট ফোঁকে, সবাই তার নিজ নিজ জীবনের পরিক্রমায় নানা তিক্ত, বিচিত্র ও চমকপ্রদ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে যায়। অভিজ্ঞতালব্ধ হলে কেউ তা ভুলে যায়, কেউ তা মনে রাখে। আর কেউ কেউ এই তুচ্ছ লেখকের মতো তা অহেতুক লিখে রাখে।
জন্ম ১৯৮২ সালে, গাইবান্ধায়। সেখানেই উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত লেখাপড়া। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এমএ।
উৎসবপ্রিয়। কোনো উৎসব ঘিরে যখন মানুষ একত্র হয়, সবার প্রাণে প্রাণ মেলাতে ভালোবাসেন। মনে মনে সে আনন্দ উপভোগ করেন। সবুজ পছন্দের রং বলে প্রকৃতি তার এত প্রিয়। প্রকৃতির ঔদার্যে প্রতিনিয়ত মুগ্ধ হন তিনি।
‘সাদা খাম’ লেখকের দ্বিতীয় উপন্যাস। প্রথম উপন্যাস ‘দীঘল জলে নিমগ্নতা’ প্রকাশ হয় ২০২০ বইমেলায়। প্রথম গল্পগ্রন্থ: ‘সুতপার হাই হিল’ প্রকাশিত হয় ২০১৮ বইমেলায়।
Be the first to review “ফণা এবং সুরাক”