save
৳ 36ফণা এবং সুরাক
৳ 144৳ 180
You Save: ৳ 36 (20%)
Title | ফণা এবং সুরাক |
Author | শাহমান মৈশান |
Publisher | আদর্শ |
Edition | 1st Published, 2018 |
Number of Pages | 64 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
Customer Reviews
There are no reviews yet.
Title | ফণা এবং সুরাক |
Author | শাহমান মৈশান |
Publisher | আদর্শ |
Edition | 1st Published, 2018 |
Number of Pages | 64 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৯২৬ সালের ১৫ আগস্ট কলকাতার তার মায়ের বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ায়। পিতা নিবারণ ভট্টাচার্য, মা সুনীতি দেবী।
নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের এই সন্তান অল্প বয়সেই শোষিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির আন্দোলনে নিজেকে সম্পৃক্ত করে তোলেন। বঞ্চনাকাতর মানুষের জীবন-যন্ত্রণার চিত্র যেমন তার কবিতায় অঙ্কিত হয়েছে, তেমনি প্রতিবাদ ও বিদ্রোহের সুর উচ্চারিত হয়েছে। তিনি সেকালের দৈনিক পত্রিকা ‘স্বাধীনতার কিশোর সভা’ অংশের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। আমৃত্যু তিনি এ দায়িত্ব পালন করেন।
আট-নয় বছর বয়স থেকেই সুকান্ত লিখতে শুরু করেন। স্কুলের হাতে লেখা পত্রিকা ‘সঞ্চয়’-এ একটি ছোট্ট হাসির গল্প দিয়ে লেখালেখিতে আত্মপ্রকাশ করেন। কিছুদিন পরে ‘শিখা’ কাগজে ছাপা হয় তার লেখা। তার রচনাবলির মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো: ছাড়পত্র, পূর্বাভাস, মিঠেকড়া, অভিযান, ঘুম নেই, হরতাল, গীতিগুচ্ছ প্রভৃতি।
সুকান্ত ভট্টাচার্য ১৯৪৭ সালের ১৩ মে মাত্র ২১ বছর বয়সে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে কলকাতায় মৃত্যুবরণ করেন।
ফরিদা আকতার পেশায় একজন মনোবিজ্ঞানী। তিনি ‘ইনার ফোর্স’ নামে একটি কনসালটিং ফার্মের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি ১৯৮৬ সাল থেকে ফলিত মনোবিজ্ঞান (Applied Psychology) বিষয়ে কাজ করে আসছেন। ইনার ফোর্সের মাধ্যমে তিনি জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক এনজিও, জাতীয় এনজিও এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে প্রচুর কাজ করেছেন। এছাড়া তিনি ছয়টি দেশে আটবার (৮) আন্তর্জাতিক কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করেছেন। দেশগুলো হলো মালদ্বীপ, আফগানিস্তান, তুর্কমেনিস্তান, ভিয়েতনাম, নেপাল, কিরগিজস্তান ইত্যাদি।
ইনার ফোর্সের মাধ্যমে ফরিদা আকতারের শিশুদের জন্য ২৫টি গল্পের বই প্রকাশিত হয়েছে। অনিন্দ্য প্রকাশ থেকে ২০১৬ সালে দুটো বই প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া এই লেখকের অন্যান্য প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল বিভিন্ন সংস্থার মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। যেমন— ইউএনডিপি, ইউনেসকো বাংলাদেশ, সেভ দ্য চিলড্রেন বাংলাদেশ, ব্র্যাক, শিশু একাডেমি প্রভৃতি।
ফরিদা আকতার মূলত শিশু বিকাশ, ব্যক্তিগত-পেশাগত উন্নয়ন, আনন্দে শেখা, মনোসামাজিক কাউন্সেলিং, দাম্পত্যজীবন প্রভৃতি বিষয়ে লেখালেখি করেন। তিনি ইউনিসেফ, ইউএনডিপি, ইউনেসকো বাংলাদেশ, সেভ দ্য চিলড্রেন বাংলাদেশ, কেয়ার বাংলাদেশ, প্ল্যান বাংলাদেশ, কনসার্ন, ব্র্যাক, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিসহ নানা সংস্থায় কনসালট্যান্ট হিসেবে কাজ করেন। এ ছাড়া তিনি বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে মনোবিজ্ঞান বিষয়ক অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে থাকেন। হেলথ কেয়ার বাংলা নামক একটি ইউটিউব প্ল্যাটফর্মে তার মনোবিজ্ঞানের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনার ভিডিওগুলো পাওয়া যায়।
নির্ঝর রুথ ঘোষের জন্ম এবং বেড়ে ওঠা টাঙ্গাইল জেলার মির্জাপুর গ্রামে অবস্থিত কুমুদিনী ক্যাম্পাসে। ভারতেশ্বরী হোমস থেকে এসএসসি পাসের (২০০৩) পর তিনি চলে আসেন হলি ক্রস কলেজে। এইচএসসি পাস (২০০৫) করে ভর্তি হন ঢাকার আজিমপুরে অবস্থিত গার্হস্থ্য অর্থনীতি মহাবিদ্যালয়ে। সেখান থেকে খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞানের ওপর স্নাতক (২০১১) ও স্নাতকোত্তর (২০১৩) শেষ করেন। পুষ্টিবিজ্ঞানে পড়লেও চাকরিজীবন শুরু করেন পোশাকশিল্পে। নিট মার্চেন্ডাইজার হিসেবে কয়েক বছর চাকরির পর পুষ্টিবিজ্ঞান নিয়ে আরও পড়াশোনার লক্ষ্যে ২০১৮ সালে পাড়ি জমান যুক্তরাষ্ট্রে। মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের সেন্ট লুইস বিশ্ববিদ্যালয় থেকে লাভ করেন মেডিকেল নিউট্রিশন থেরাপির ওপর আরেকটা মাস্টার্স (২০২০)।
লেখালেখির প্রতি নির্ঝরের ভালোবাসা ছোটবেলা থেকে। অনুবাদ, ছোটগল্প, ভ্রমণকাহিনি, মুভি রিভিউ ইত্যাদি লিখে তিনি বেশ কিছু পুরস্কার বগলদাবা করেছেন। ২০১৩ সালে ইস্টিশন ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে ব্লগিং জীবন শুরু। এরপর বিজ্ঞানযাত্রা ব্লগ কিংবা মুখবইয়ের বিভিন্ন পেজে লেখালেখির মাধ্যমে নিজের একটা আলাদা স্টাইল তৈরি করতে সক্ষম হন। সাধারণ বিজ্ঞান, পুষ্টিবিজ্ঞান, পুরাণ, ইতিহাস– সবকিছু নিয়েই লিখতে পছন্দ করেন তিনি। সঙ্গে বিজ্ঞানযাত্রা ম্যাগাজিন ও বিজ্ঞানযাত্রা ব্লগের সম্পাদক হিসেবেও কাজ করেন। ‘পুষ্টিতে তুষ্টি’ ও ‘প্রবাস কথন’ নামের ফেসবুক পেজ দুটোর কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবেও তিনি পরিচিত।
বর্তমানে (২০২১) নির্ঝর যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যে পুষ্টিবিদ হিসেবে কর্মরত আছেন।
Faisal Mahmud is a veteran marketing professional with 15 yrs of experience in Sales & Marketing in leading MNCs like Grameenphone, Berger Paints & Bangladesh Edible Oil Limited. Being an MBA & BBA from IBA, DU, Faisal started his career in Sales back office, then moved to Product Management role, and finally moved to the Branding arena.
Faisal is currently leading the Marketing Team of Bangladesh Edible Oil Limited. Being extremely enthusiastic to remain connected to academia, Faisal took several sessions in different Universities, facilitated judgment in different business competitions, and participated in many online & offline panel discussions.
Faisal is a father of 3. Zayyan is slightly matured (7 years), so this book will be safe from him. Otherwise, Taizeen (5) & Fateenah (1) are waiting eagerly to apply a lot of crayons on their papa’s first book!
কথাসাহিত্যিক দেলাওয়ার জাহানের জন্ম ২০ মার্চ ১৯৮৮, চাঁপাইনবাবগঞ্জে।
পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে। তিনি নয়াদিল্লির সাউথ এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক আইনে স্নাতকোত্তর। পেশাগত জীবনে তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী।
‘ক্যাঁক’ তার প্রথম উপন্যাস।
[email protected]
www.facebook.com/delawar.jahan
আনোয়ার ইকবাল, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য বিভাগের স্নাতক। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে লেখাপড়া করেছেন নগর পরিকল্পনা ও ব্যবসা প্রশাসনে। ছাত্র হিসেবে আশির দশকের শুরুতে আমেরিকাতে আসেন। সেই থেকে এই দেশে বসবাস। লেখালেখি করেন সখে, প্রায় পাঁচ দশক ধরে। সেগুলোর প্রকাশনা মূলত পত্রপত্রিকা, সামাজিক মাধ্যম ও বিভিন্ন সাময়িকীতেই সীমাবদ্ধ।
পেশায় একজন স্থপতি আনোয়ার ইকবালের নিবাস ও কর্মস্থল যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়াতে।
ডাক্তার সারাবন তহুরার সঙ্গে যতটুকু মিথস্ক্রিয়া ঘটেছে সবটাই কন্যাদের চিকিৎসাসূত্রে। এর মধ্যেই জেনেছি জীবনের একটা দীর্ঘসময় পর্যন্ত তিনি লেখক হতে চেয়েছিলেন, ইচ্ছা ছিল চলচ্চিত্র নির্মাণের। তিনি কি নিশ্চিত তার চাওয়া পূরণ হবে না? কমিউনিকেশন আর কানেক্টিভিটি তৈরির যে ইউনিক যোগ্যতা তার মধ্যে আবিষ্কার করেছি তা কি রয়ে যাবে অগ্রন্থিত? শেখ নাবিল হোসেন সড়ক ও জনপথের নির্বাহী প্রকৌশলী, ভার্সিটিতে আমার ২ ব্যাচ সিনিয়র ছিলেন। প্রতি সপ্তাহে অন্তত ২০ ঘন্টা ভার্চুয়াল আড্ডা হয় আমাদের। ভার্সিটি জীবনে নিজে ব্যান্ড মিউজিক করতেন, এখনও কনসার্টে তরুণদের সাথে একই আবেগে গলা মেলান। তার বিশুদ্ধ অ্যারোগ্যান্স কি পেতে পারে না আরেকটু ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ? বর্তমানে আমেরিকা অভিবাসী শিহাব উল্লাহ ভার্সিটি জীবনে প্রকাশ করতেন বুয়েটিক নামের সাহিত্য পত্রিকা, নিজে লিখতেন সাহিত্য সমালোচনা। তারুণ্যের সেই সাহিত্য আন্দোলন কি মিস করেন এখনো? এতসব অনিশ্চয়তার মেঘ নিয়ে আমি ছুটে যাই রাইসুল কবিরের নিকট, যিনি ৫৫০ জনের আইটি কোম্পানি পরিচালনা করছেন কেবল এমপ্যাথির ওপর নির্ভর করে। ঘন্টার পর ঘন্টা তার সাথে আলাপ করি, সেসব আলাপকে সংরক্ষণ আর প্রক্রিয়াজাত করে অনুলেখকের সহায়তায় নির্মাণ করি একটি বই যার বিষয়বস্তু এমপ্যাথি। সারাবন তহুরা, শেখ নাবিল হোসেন কিংবা শিহাব উল্লাহ-সহ আমাদের প্রতিবেশেই এমন অসংখ্য মানুষ রয়েছে যারা এক বা একাধিক ইউনিক কোয়ালিটির অধিকারী হওয়া সত্ত্বেও কেবল লেখালিখিতে প্রায়োরিটি না দেয়ার কারণে তাদের চিন্তাপ্রক্রিয়া হয়ে গেছে গুপ্তধন। কিন্তু জ্ঞান আর প্রজ্ঞা তো কপিরাইটবিহীন; সম্প্রদান কারকে সম্প্রসারণেই তার সমৃদ্ধি। হে পাঠককুল, আমার সম্পর্কে জানাটা জরুরি নয়, তবু যদি আগ্রহ বোধ করেন আপনার পরিমণ্ডলের মানুষদের ইউনিকনেস অনুসন্ধান শেষে একটু পাড়ার মোড়টাতে এসে দাঁড়ান; ডাবের দোকানে ডাব খাই চলুন।
[email protected]
Be the first to review “ফণা এবং সুরাক”