নতুন বই

  • বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদ

    সাইমুম পারভেজ ব্রাসেলসের ফ্রাই ইউনিভার্সিটির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের মেরি কুরি পোস্ট-ডক্টরাল ফেলো। তিনি কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে পিএইচডি করেছেন অস্ট্রেলিয়ার সিডনি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। এর আগে ফুলব্রাইট বৃত্তি পেয়ে যুক্তরাষ্ট্রের জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দ্বিতীয় মাস্টার্স ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে প্রথম মাস্টার্স ও ব্যাচেলর সম্পন্ন করেন। শিক্ষকতা করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। ড. পারভেজের বাংলাদেশের রাজনীতি, মিডিয়া ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ে গবেষণাপত্র আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নানা জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।

    ৳ 528৳ 660
  • কয়েকটি অপেক্ষার গল্প

    শেরিফ আল সায়ার গল্পকার ও গবেষক। জন্ম ১৯৮৭ সালের ৬ নভেম্বর ঢাকায়। গ্রামের বাড়ি লক্ষ্মীপুর জেলার বদরপুর গ্রামে। পড়াশোনা ও বেড়ে ওঠা ঢাকাতেই। ২০০২ সালে এসএসসি ও ২০০৫ সালে এইচএসসি সম্পন্ন করেন। পরে ২০১০ সালে ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ থেকে ইলেকট্রনিক অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশনে স্নাতক এবং ২০১৩ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি থেকে অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি বাংলা ট্রিবিউনের গবেষণা ও পরিকল্পনা বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত আছেন। একইসঙ্গে ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ-এ ডিপার্টমেন্ট অব মিডিয়া স্ট্যাডিজ ও জার্নালিজম বিভাগে খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে পড়াচ্ছেন।

    ২০১২ সালে তার প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘কয়েকটি অপেক্ষার গল্প’ প্রকাশিত হয়।
    sheriffalsire.com

    [email protected]

    ৳ 192৳ 240
  • গুগলের দিনগুলো

    Ragib-Hasan

    ড. রাগিব হাসান পেশায় ও নেশায় একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী ও শিক্ষক। মোঃ শামসুল হুদা ও রেবেকা সুলতানার দ্বিতীয় সন্তান রাগিবের জন্ম চট্টগ্রামে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এর কম্পিউটার কৌশল বিভাগ হতে সর্বোচ্চ জিপিএ নিয়ে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন এবং চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল পান। বুয়েটে কিছুদিন শিক্ষকতার পর কম্পিউটার নিরাপত্তার উপর মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ ইলিনয় অ্যাট আরবানা শ্যাম্পেইন থেকে। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অফ অ্যালাবামা অ্যাট বার্মিংহাম-এর কম্পিউটার বিজ্ঞানের পূর্ণ অধ্যাপক, সিক্রেটল্যাব নামের গবেষণাগারের প্রতিষ্ঠাতা এবং সেন্টার ফর সাইবার সিকিউরিটির ডিরেক্টর।

    স্ত্রী ডা. জারিয়া আফরিন চৌধুরী একজন সাইকিয়াট্রিস্ট। ছেলে যায়ান আর মেয়ে রিনীতা যোয়ীকে নিয়ে রাগিব ও জারিয়া বসবাস করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বার্মিংহামে। রাগিব হাসান বাংলা উইকিপিডিয়ার শুরু থেকেই নেতৃত্ব দিয়েছেন। প্রতিষ্ঠা করেছেন শিক্ষক.কম এবং বাংলাব্রেইল। পেয়েছেন মার্কিন জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশনের ক্যারিয়ার পুরস্কার, Google RISE Award, Information Society Innovation Fund Award, Internet Society Grant, The Best of Blogs and Online Activism (The BoBs) Award এবং তার বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা শিক্ষকের প্রেসিডেন্ট পুরস্কার।

    ৳ 240৳ 300
  • ৫৫টি প্রোগ্রামিং সমস্যা ও সমাধান

    মো. আব্দুল্লাহ আল নাসিম একজন প্রকৌশলী ও উদ্যোক্তা। তিনি কম্পিউটার ভিশন, মেশিন লার্নিং ও ডিপ লার্নিং বিষয়ে কাজ করতে আগ্রহী। নিজের সফটওয়্যার প্রকল্পগুলোর কারণে তিনি ‘BASIS জাতীয় আইসিটি পুরস্কার ২০২০’-এ ভূষিত হয়েছেন। এ ছাড়া তিনি ‘Hult Prize 2020’-সহ বিভিন্ন অলিম্পিয়াডে জাজ হিসেবে অংশগ্রহণ করার জন্য সুপরিচিত।

    মো. মাহিম আনজুম হক একজন কম্পিউটার প্রকৌশলী। তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্নাতক এবং ভার্জিনিয়া টেক থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। একাধিক প্রতিযোগিতামূলক প্রোগ্রামিং প্ল্যাটফর্মে ৩,০০০-টিরও বেশি সমস্যার সমাধান করেছেন তিনি।

     

    নির্জয় দেবনাথ একজন কম্পিউটার প্রকৌশলী। তিনি আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০২৩ সালে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। পড়াশোনার পাশাপাশি প্রব্লেম সলভিংয়ে বিশেষ দক্ষতা-সহ বেশ কিছু প্রোগ্রামিং কন্টেস্টে অংশগ্রহণের অভিজ্ঞতা রয়েছে তার।

    ৳ 288৳ 360
  • সবার জন্য GO প্রোগ্রামিং

    ফারহান হাসিন চৌধুরী একজন বাংলাদেশি সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। বর্তমানে কর্মরত আছেন freeCodeCamp, Inc-এ। প্রোগ্রামিংয়ের শুরু ১৬ বছর বয়সে, ভিজুয়াল বেসিকের মাধ্যমে; আর লেখালিখির শুরু নিজস্ব একটি ব্লগের মাধ্যমে। freeCodeCamp-এ যোগদানের পর নিজের নিয়মিত দায়িত্বের পাশাপাশি কাজ করেছেন একাধিক ওপেন সোর্স ই-বুক নিয়ে। অবসর সময়ে বই পড়তে এবং বিভিন্ন অনলাইন ফোরামে শিক্ষার্থীদের প্রোগ্রামিং শেখার কাজে সহায়তা করতে ভালোবাসেন।

    ৳ 214৳ 267
  • বাংলাদেশের কবিতা: তিরিশ বছর

    চঞ্চল আশরাফ

    কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও সমালোচক। জন্ম: ১২ জানুয়ারি, ১৯৬৯; ফেনী। বাবা ডা. মাহবুবুল হক, মা তাহেরা বেগম চৌধুরী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলাভাষা ও সাহিত্যে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর।

    প্রকাশিত গ্রন্থ

    কবিতা: ‘চোখ নেই দৃশ্য নেই’ (১৯৯৩), ‘অসমাপ্ত শিরদাড়া’ (১৯৯৬), ‘ও-মুদ্রা রহস্যে মেশে’ (২০০২), ‘গোপনতাকামী আগুনের প্রকাশ্য রেখাগুলো’ (২০০৮), ‘খুব গান হলো, চলো’ (২০১২), ‘কবিতাসংগ্রহ’ (২০১৬); গল্প: শূন্যতার বিরুদ্ধে মানুষের জয়ধ্বনি’ (১৯৯৯), ‘সেই স্বপ্ন, যেখানে মানুষের মৃত্যু ঘটে’ (২০০৭), ‘কোথাও না অথচ সবখানে’ (২০১২), ‘নির্বাচিত গল্প’ (২০১৯); উপন্যাস ও নভেলা: ‘কোনো এক গহ্বর থেকে’ (১৯৯৭), ‘যে মৎস্যনারী’ (২০১১), ‘হাওয়া, মৃতের শহরে’ (২০১৮); প্রবন্ধ: ‘কবিতার সৌন্দর্য ও অন্যান্য বিবেচনা’ (২০১১); কোষগ্রন্থ: ‘সাহিত্যের পরিভাষা’ (২০১৪); স্মৃতি: ‘আমার হুমায়ুন আজাদ’ (২০১০): সম্পাদনা: জীবনানন্দ দাশের নির্বাচিত কবিতা’ (২০২৪)

    ৳ 640৳ 800
  • ক্যারিয়ার ইন্টেলিজেন্স

    বর্তমান সময়ে ক্যারিয়ার ও চাকরি-প্রত্যাশীদের কাছে ব্যাপক আলোচিত ও তুমুল জনপ্রিয় মুখ গাজী মিজানুর রহমান। তিনি একাধারে একজন লেখক, মোটিভেশনাল স্পিকার, ক্যারিয়ার কলামিস্ট ও ক্যারিয়ার কনসালট্যান্ট। পূবালী ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করলেও বর্তমানে তিনি বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার হিসেবে কর্মরত আছেন। পেশাগত জীবনের পাশাপাশি তিনি চাকরি ও ক্যারিয়ার-প্রত্যাশীদের জন্য বিনামূল্যে বিভিন্ন সভা-সেমিনার, জাতীয় পত্রিকা, ফেইসবুক ও ইউটিউবে তার জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতার আলোকে ক্যারিয়ার-বিষয়ক বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা দিয়ে থাকেন। দেশের তরুণ প্রজন্মের মাঝে ক্যারিয়ার-বিষয়ক সচেতনতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তিনি দেশের ৬৪ জেলায় উদ্যোগ নিয়েছেন ‘বাংলাদেশ ক্যারিয়ার অলিম্পিয়াড’-এর।

    ৳ 320৳ 400
  • নির্বাচিত কবিতা: জীবনানন্দ দাশ

    জীবনানন্দ দাশ ১৮৯৯ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। বরিশাল ব্রজমোহন স্কুল থেকে ম্যাট্রিক (১৯১৫), বি এম কলেজ থেকে আই.এ (১৯১৭) এবং কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজিতে অনার্সসহ বি.এ (১৯১৯) ও ইংরেজিতে এম.এ (১৯২১) পাশ করেন। কর্মজীবনে বিভিন্ন কলেজে অধ্যাপনা করেন। কিছুদিনের জন্য কলকাতার একটি দৈনিক পত্রিকার সাহিত্য বিভাগে সম্পাদনার কাজও করেছিলেন।

    মূলত কবি হলেও জীবনানন্দ অসংখ্য ছোটগল্প, কয়েকটি উপন্যাস ও প্রবন্ধগ্রন্থ রচনা করেন। তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘ঝরাপালক’ প্রকাশিত হয় ১৯২৭ সালে। তার বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থগুলো হচ্ছে ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’ (১৯৩৬), ‘বনলতা সেন’ (১৯৪২), ‘মহাপৃথিবী’ (১৯৪৪), ‘সাতটি তারার তিমির’ (১৯৪৮), ‘রূপসী বাংলা’ (রচনাকাল ১৯৩৪, প্রকাশকাল ১৯৫৭), ‘বেলা অবেলা কালবেলা’ (১৯৬১)। এছাড়াও বহু অগ্রন্থিত কবিতা বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে ‘মাল্যবান’, ‘সুতীর্থ’, ‘জলপাইহাটি’, ‘জীবনপ্রণালী’, ‘বাসমতীর উপাখ্যান’ ইত্যাদি। তার রচিত গল্পের সংখ্যা প্রায় দুশতাধিক। ‘কবিতার কথা’ (১৯৫৫) নামে তার একটি প্রবন্ধগ্রন্থ আছে।

    ১৯৫৪ সালের ২২ অক্টোবর তারিখে কলকাতায় তার মৃত্যু হয়।

    ৳ 288৳ 360
  • উন্নয়নের নীতি ও দর্শন

    ২০২৪-এ এসেও কেন সি? একজন ভালো প্রোগ্রামার কখনো এক ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়ে পড়ে থাকে না; বরং একাধিক ল্যাঙ্গুয়েজের ব্যাপারে আইডিয়া থাকতে হয় তার। কেবল বেসিকই না, জানতে হয় খুঁটিনাটি অনেক কিছু। কেবল প্রায়োগিক দিকগুলোই না, জানা থাকতে হয় থিওরিটিক্যাল তথা তাত্ত্বিক দিকগুলোও। এই বইয়ে সংক্ষিপ্ত, সহজ ও সাবলীল ভাষায় সি প্রোগ্রামিংয়ের এই দুটি দিকই শেখানো হয়েছে। পাশাপাশি বইটিতে এমন কিছু নতুন বিষয়ও যুক্ত করা হয়েছে যেগুলো নবিশদের কেবল বেসিকেই সীমাবদ্ধ রাখবে না, পরবর্তী ধাপে যাওয়ার পথটাও দেখিয়ে দেবে।

    ৳ 640৳ 800
  • অল্প কথায় সি প্রোগ্রামিং

    আমার জন্ম ময়মনসিংহে হলেও শৈশব কেটেছে নেত্রকোনায়। মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনা করেছি পূর্বধলা জগৎমণি উচ্চ বিদ্যালয়ে। তারপর ময়মনসিংহে অ্যাডভান্সড রেসিডেনশিয়াল মডেল কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক এবং কলেজ অফ বিজনেস সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজি থেকে কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক শেষ করি। শৈশবে রিমোটকন্ট্রোল গাড়ি নিয়ে খেলার সময় ইলেকট্রনিক টেকনোলজির প্রতি তৈরি হওয়া আগ্রহ থেকেই আজ আমি চালকবিহীন গাড়ি বিষয়ে পড়াশোনা করছি। কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক করার সময় আমি মেশিনের সফটওয়্যারের ক্ষমতা সম্পর্কে বিশদভাবে জানতে পারি; প্রোগ্রামিংয়ের প্রতি আমার আগ্রহ আরও বেড়ে যায়।

    ৳ 336৳ 420
 

বেস্ট সেলার

  • হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং

    খুব অল্প বয়সেই লেখালেখি শুরু করেন ঝংকার মাহবুব। শুরুটা ছিল বাসার দেয়ালে, বোনদের বইয়ের পাতাতে কিংবা ঘুমন্ত অবস্থায় বাবার শরীরে, আঁকাআঁকি করে। তবে লেখকের অসীম প্রতিভা জোর করে প্রস্ফুটিত করার চেষ্টা পদে পদে বাধাগ্রস্ত হয়েছিল। এসব বাধার মধ্যে অন্যতম ছিল আম্মুর কাছে বোনদের নালিশ, শক্ত ঘুমের বালিশ, গৃহশিক্ষকের বকা, বার্ষিক পরীক্ষায় প্রশ্নের ধোঁকা। তারপরও এসব বাধাকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে সংস্কৃতির প্রায় সব শাখাতেই লেখকের অবাধ সুষ্ঠু বিচরণ ছিল। লেখক বুদ্ধি করে বলেন, বিচরণ ছিল। কারণ এখন আর বিচরণ নেই। তাছাড়া কবিতা, উপন্যাস, গল্প বা প্রবন্ধ লিখে সুবিধা করে উঠতে পারেননি বলে, শেষ ভরসা হিসেবে প্রোগ্রামিং নিয়ে লেখালেখি শুরু করেন।
    সংস্কৃতি অঙ্গনে সঁপে দেওয়া লেখকের জীবন থেকে অনেকটা সময় চুরি করে নিয়েছে বুয়েটের ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড প্রোডাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্ট। বাকি অংশ কেড়ে নিয়েছে নর্থ ডেকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্সের মাস্টার্স ডিগ্রি। আর এখন বিদেশ থেকে দেশে ফোন করার টাকা জোগাড় করতে হিমশিম খান বলে, আমেরিকার শিকাগো শহরে নিলসেন কোম্পানিতে সিনিয়র ওয়েব ডেভেলপার হিসেবে কামলা খাটেন।
    ঝংকার মাহবুব, হাবলু দ্য গ্রেট
    www.fb.com/JhankarMahbub
    www.jhankarmahbub.com

    ৳ 240৳ 300
  • হাতেকলমে মেশিন লার্নিং

    দূর দুরান্তের শর্টওয়েভ রেডিও স্টেশনগুলোর রিসেপশন রিপোর্ট লিখতে গিয়ে তরঙ্গের সাথে এক ধরণের ভালোবাসায় পড়ে যান আমাদের লেখক। বিশেষ করে রেডিও কম্যুনিকেশন নিয়ে। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেয়া আমাদের লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিলো অনেকটাই। ফলে, বাসার পুরো ছাদই পাল্টে গিয়েছিলো ‘রেডিও অ্যান্টেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যাম্পলিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে। ছুটিতে বাসায় আসলে চাকরিজীবী বাবা মা’র দিনের অনুপস্থিতি পুরো বাসাকে ‘আর অ্যান্ড ডি’ ল্যাব বানাতে গিয়ে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিটে ফিউজ ওড়ানো ছিলো নিয়মিত ঘটনা। বাসায় আগুন ধরানোর জন্যে কম মার খেতে হয়নি তাকে।
    ইলেকট্রনিক কম্যুনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৭০ এর বেশি ট্রেনিং জুড়েছে তার অভিজ্ঞতার ঝুঁলিতে। অভিজ্ঞতার ‘ডটগুলোকে কানেক্ট’ করতে বাংলাদেশ টেলিকম্যুনিকেশন রেগুরেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। পথ দেখিয়েছে বড় স্কেলের ডাটা চিনতে। খুব কাছে থেকে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডাটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞাতে যুক্ত করতে।
    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটা টেলিকম অপারেটরের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডাটার ব্যাপারে। কোটি কোটি মিনিটের ‘ভয়েস কল’ আর ‘এসএমএস’ এর আন্তসংযোগ ‘হোলসেল’ মূল্য নির্ধারণে ডাটা যে কথা বলে সেটার প্রমান দেখেন নিজের চোখে। প্রযুক্তিগতভাবে এ ব্যাপারে সহযোগিতা দেয় ‘ইন্টারন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন ইউনিয়ন’ (আইটিইউ) – দু বছর ধরে। এই ডাটার ধারণা তাকে উদ্বুদ্ধ করে টেলিকম্যুনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এ মাস্টার্স করতে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডাটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেইসবুক ইত্যাদি), এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংক …) সাথে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন – নীতিনির্ধারনীদের জন্য একটা ড্যাশবোর্ড তৈরির ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এ মুহূর্তে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’ এ কর্মরত।

    ৳ 320৳ 400
  • হাতেকলমে পাইথন ডিপ লার্নিং

    স্কুলে থাকতেই রেডিও কমিউনিকেশন নিয়ে ভালোবাসায় পড়ে যান লেখক। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেওয়া লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিল অনেকটাই। ফলে বাসার ছাদই পাল্টে গিয়েছিল ‘রেডিও অ্যানটেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যাম্পলিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে। ছুটিতে বাসায় এলে চাকরিজীবী মা-বাবার দিনের অনুপস্থিতিতে পুরো বাসা ‘আরঅ্যান্ডডি’ ল্যাব বানাতে গিয়ে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিটে ফিউজ ওড়ানো ছিল নিয়মিত ঘটনা। বাসায় আগুন ধরানোর জন্য কম মার খেতে হয়নি তাকে।
    ইলেকট্রনিক কমিউনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে সত্তরের বেশি ট্রেনিং জুটেছে তার অভিজ্ঞতার ঝুলিতে। পাশাপাশি ম্যাকমাস্টার ইউনিভার্সিটির কোর্সেরার একটি কোর্স ‘লার্নিং হাউ টু লার্ন’ পাল্টে দেয় ওনার দৃষ্টিভঙ্গি, নতুন জিনিস শেখার ব্যাপারে। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডেটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞায় যুক্ত করতে।
    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটি টেলিকম অপারেটরের কোটি কোটি মিনিটের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’ তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডেটার ব্যাপারে। সরকারি

    ৳ 640৳ 800
  • হাঁটি হাঁটি পা পা

    ফিরোজা বহ্নির জন্ম ১৯৮৭ সালের ৫ জুন, ঢাকায়। বাবা ওমর ফারুক শাহজাহান, মা শেলিনা আর্জুমান্দ বানু। বর্তমানে সহমানুষ চমক হাসান ও কন্যা বিনীতা বর্ণমালার সঙ্গে থাকেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার সান্টা ক্লারিটা শহরে।

    বহ্নি ভিকারুন্নিসা নূন স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করেন। পরে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনা থেকে সিভিল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশে মৃন্ময় আর্কিটেকচারাল ফার্মে জুনিয়র আর্কিটেক্ট এবং স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটিতে স্থাপত্য অনুষদের প্রভাষক হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া গবেষণা সহকারী হিসেবে কাজ করেছেন ইউনিভার্সিটি অব সাউথ ক্যারোলাইনাতে।

    অবসরে বহ্নির ভালো লাগে গাইতে, পড়তে, জলরঙে ছবি আঁকতে, কাগজ দিয়ে কুইলিং করতে আর উল দিয়ে পশমি টুপি বুনে মানুষকে উপহার দিতে। প্রিয়জনকে চিঠি লেখাও তাঁর খুব প্রিয় কাজ। বহ্নি গল্প করতে প্রচণ্ড ভালোবাসেন, গল্পের রঙে-রসে শ্রোতাদের বহুক্ষণ মজিয়ে রাখার প্রতিভা তাঁর সহজাত।
    জীবনের পথ পরিক্রমায় কল্পনা আর বাস্তবতার দুই জগতেই অনেক অনেক গল্প জমা হয়েছে তাঁর। সাবলীল লেখনীতে সেই গল্পগুলো পৌঁছে দিতে চান পাঠকের কাছে। লেখালিখির শুরু সেই ভাবনা থেকেই।
    ‘হাঁটি হাঁটি পা পা’ তাঁর প্রথম একক গ্রন্থ। এর আগে ২০১২ সালে চতুর্মাত্রিক ব্লগ সংকলনে তাঁর লেখা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়।

    বই নিয়ে যেকোনো পরামর্শ বা মতামত জানাতে পারেন এই ই-মেইল ঠিকানায়: [email protected]

    ৳ 304৳ 380
  • স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট

    তানভীর শাহরিয়ার রিমন, দেশের অন্যতম শীর্ষ রিয়েল এস্টেট ব্যক্তিত্ব এবং করপোরেট আইকন। বর্তমানে তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষ গ্রুপ র‍্যানকনের একটি প্রতিষ্ঠানের সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি মাত্র ২২ বছর বয়সে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করে ২৬ বছর বয়সে দেশের অন্যতম বৃহত্তম একটি গ্রুপে চিফ অপারেটিং অফিসার হিসেবে নিয়োগ পেয়ে করপোরেট অঙ্গনে ব্যতিক্রমী এক তরুণ লিডার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। পেশাগত কাজের পাশাপাশি তিনি নানা সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত এবং একজন সোশ্যাল লিডার হিসেবেও সমধিক পরিচিত। তানভীর শাহরিয়ার রিমন একজন জনপ্রিয় পাবলিক স্পিকারও বটে। তিনি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নলেজ ইনিশিয়েটিভগুলোতে কি-নোট স্পিকার হিসেবে নিয়মিত কথা বলছেন। এত কিছুর পাশাপাশি তিনি একাধারে একজন লেখক ও ব্লগার। ফেসবুকে এবং তার ব্লগসাইটের পাশাপাশি দেশের জাতীয় দৈনিক এবং অনলাইন সাইটগুলোতে নিয়মিত তার লেখা প্রকাশিত হচ্ছে। www.tanvirshahriarrimon.com প্রকাশিত গ্রন্থ লিডারশিপ ইনটেলিজেন্স (আত্মোন্নয়নমূলক, ২০২১) আমি একজন সেলসম্যান (আত্মোন্নয়নমূলক, ২০২০) ক্ষ্যাপা বাউল (কবিতা, ২০১৫) পাগলা ঘণ্টি (গল্প সংকলন, ২০১৪)

    ৳ 240৳ 300
  • সি প্রোগ্রামিং

    জাকির হোসাইনের জন্ম লক্ষীপুর জেলার রামগঞ্জে। কম্পিউটার সাইন্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর পড়ালেখা করেছেন সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে। বিভিন্ন পত্রিকায় এবং ব্লগে প্রোগ্রামিং নিয়ে লেখা লেখি শুরু করেছেন ২০১০ সাল থেকে। তার ব্লগ www.jakir.meতে প্রোগ্রামিং ও প্রযুক্তি নিয়ে লিখছেন নিয়মিত।

    ৳ 288৳ 360
  • সহজ ভাষায় পাইথন ৩

    মাকসুদুর রহমান মাটিন বাংলাদেশের মুক্ত সফটওয়্যার আন্দোলনের একজন উৎসাহীকর্মী, পরিচিত মুখ। আট বছর ধরে সাধ্য অনুযায়ী সেবা দিয়ে যাচ্ছেন দেশীয় ওপেন সোর্স কমিউনিটিকে।
    কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে যুক্ত ছিলেন বাংলাদেশ ওপেনসোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন) ও উবুন্টু বাংলাদেশের সঙ্গে। এক সময় অবদান রেখেছেন মজিলা ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন প্রজেক্টে। বর্তমানে লিনাক্স কার্নেল ভিত্তিকমুক্ত অপারেটিং সিস্টেম ‘উবুন্টু’ এবং পাইথন প্রোগ্রামিংকে আমাদের দেশের মানুষের কাছে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন।
    দিনের বেশিরভাগ সময় ব্যয় করেন ক্লাউড ইনফ্রাস্ট্রাকচার আর্কিটেকচার, অটোমেশন ও সিকিউরিটির পেছনে। অবদান রাখছেন বিভিন্ন জনপ্রিয় ওপেন সোর্সপ্রজেক্টে। পাশাপাশি চলছে অণুগল্প, কবিতা ও প্রযুক্তিবিষয়ক লেখালেখি। বর্তমানে টেলিনর হেলথ বাংলাদেশে ডেভঅপস ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত।
    অবসর সময়ে বইপড়া, রান্না করা এবং বিভিন্নস্তরের মানুষের জীবন-দর্শন গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা তার শখ।

    ৳ 528৳ 660
  • সহজ কুরআন ১ম খণ্ড

     

    প্রথম যা জানা দরকার— আসিফ সিবগাত ভূঞা মাদ্রাসা লাইনের ছাত্র নন। তার পড়াশোনা ‘জেনারেল’ লাইনে। ছাত্র হিসেবে খুব আহামরি না হলেও তার ভালো ভালো জায়গায় পড়াশোনা করার সৌভাগ্য হয়েছে। সেইন্ট জোসেফ স্কুল থেকে এসএসসি, ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে তিনি বিবিএ সম্পন্ন করেন। এরপর তিনি বহু দিন আর পড়াশেনা না করে এখন অর্থনীতির ওপর মাস্টার্স করছেন— ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে।
    আইবিএতে পড়ার সময় তিনি এক বন্ধুর বাড়িতে ইসলামি আলোচনা শুনতে যান এবং সেখানে গিয়ে তার ইসলামের প্রতি নতুন করে ভালোবাসা জন্মায়। তিনি ধর্মীয় দায়িত্বগুলো কমবেশি পালন করার পাশাপাশি ইসলাম নিয়ে ভালো করে জানার ব্যাপারে আগ্রহ বোধ করেন। গত প্রায় ১৫ বছর তিনি ইসলামি জ্ঞান নিয়ে ধাক্কাধাক্কি করেছেন— কিছুটা অন্যের সাহায্যে, কিছুটা নিজের চেষ্টায়।
    ২০০৯ সালে তিনি কাতারে চলে যান, কাতার ইউনিভার্সিটির একটি এক বছরকালীন আরবি ভাষার কোর্স করতে। আরবি ভাষায় কিছুটা দক্ষতা অর্জন করে তিনি সেটা দিয়ে ইসলামের বিভিন্ন শাস্ত্রের প্রাথমিক পাঠ নেয়া শুরু করেন। সম্প্রতি মিশকাহ ইউনিভার্সিটি নামক একটি অনলাইন বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি নতুন করে আরেকটি ব্যাচেলর প্রোগ্রামে ইসলামিক স্টাডিজ নিয়ে পড়ছেন। এখানে মিসরের বিখ্যাত ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয় আযহার ইউনিভার্সিটির বেশ কয়েকজন প্রফেসরের সান্নিধ্যে তার জ্ঞান অর্জন করার সুযোগ হয়েছে।
    ফেসবুকে আসিফ এখন এক বিরাট কুতুব। তাকে ফলো করতে পারবেন এই প্রোফাইলে—
    www.facebook.com/asifshibgat.bhuiyan

    ৳ 288৳ 360
  • শূন্য থেকে পাইথন মেশিন লার্নিং: হাতেকলমে সাইকিট-লার্ন

    দূর দুরান্তের শর্টওয়েভ রেডিও স্টেশনগুলোর রিসেপশন রিপোর্ট লিখতে গিয়ে তরঙ্গের সাথে এক ধরণের ভালোবাসায় পড়ে যান আমাদের লেখক। বিশেষ করে রেডিও কম্যুনিকেশন নিয়ে। ১৯৭০ সালে ঢাকায় জন্ম নেয়া আমাদের লেখকের ছোটবেলার ঢাকার স্কাইলাইন ফাঁকা ছিলো অনেকটাই। ফলে, বাসার পুরো ছাদই পাল্টে গিয়েছিলো ‘রেডিও অ্যান্টেনা’ হিসেবে। দূরের দুর্বল সিগন্যালকে ‘অ্যাম্পলিফাই’ করার ধারণা নিতে নিতেই চলে যেতে হয় ক্যাডেট কলেজে। ছুটিতে বাসায় আসলে চাকরিজীবী বাবা মা’র দিনের অনুপস্থিতি পুরো বাসাকে ‘আর অ্যান্ড ডি’ ল্যাব বানাতে গিয়ে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিটে ফিউজ ওড়ানো ছিলো নিয়মিত ঘটনা। বাসায় আগুন ধরানোর জন্যে কম মার খেতে হয়নি তাকে।
    ইলেকট্রনিক কম্যুনিকেশনের প্রতি ‘অসম্ভব’ দুর্বলতা তাকে নিয়ে আসে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সিগন্যাল কোরে। মার্কিন সেনাবাহিনীর সিগন্যাল স্কুল থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত সরকারি এবং ব্যক্তিগত উদ্যোগে ৭০ এর বেশি ট্রেনিং জুড়েছে তার অভিজ্ঞতার ঝুঁলিতে। অভিজ্ঞতার ‘ডটগুলোকে কানেক্ট’ করতে বাংলাদেশ টেলিকম্যুনিকেশন রেগুরেটরি কমিশনে প্রায় সাত বছরের অভিজ্ঞতা দিয়েছে অন্যভাবে চিন্তা করতে। পথ দেখিয়েছে বড় স্কেলের ডাটা চিনতে। খুব কাছে থেকে। সরাসরি কাজ করেছেন কোটি কোটি ডাটা রেকর্ডকে সরকারি প্রজ্ঞাতে যুক্ত করতে।
    ২০০৯ সালে জাতীয় স্কেলে প্রতিটা টেলিকম অপারেটরের ‘ইন্টারকানেকশন ভয়েস কল কস্ট মডেলিং’তৈরিতে সহযোগিতা করতে গিয়ে তার ধারণা পাল্টায় ডাটার ব্যাপারে। কোটি কোটি মিনিটের ‘ভয়েস কল’ আর ‘এসএমএস’ এর আন্তসংযোগ ‘হোলসেল’ মূল্য নির্ধারণে ডাটা যে কথা বলে সেটার প্রমান দেখেন নিজের চোখে। প্রযুক্তিগতভাবে এ ব্যাপারে সহযোগিতা দেয় ‘ইন্টারন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন ইউনিয়ন’ (আইটিইউ) – দু বছর ধরে। এই ডাটার ধারণা তাকে উদ্বুদ্ধ করে টেলিকম্যুনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং এ মাস্টার্স করতে। সরকারি কাজের ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে বড় বড় ডাটা ইন্টারমেডিয়ারি (গুগল, ফেইসবুক ইত্যাদি), এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার (আইটিইউ, বিশ্বব্যাংক …) সাথে যোগসূত্র হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি ‘পিএইচডি রিসার্চার’ হিসেবে কাজ করছেন – নীতিনির্ধারনীদের জন্য একটা ড্যাশবোর্ড তৈরির ফ্রেমওয়ার্ক নিয়ে। এ মুহূর্তে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে ‘ন্যাশনাল টেলিকম্যুনিকেশন মনিটরিং সেন্টার’ এ কর্মরত।

    ৳ 304৳ 380
  • শরবতে বাজিমাত

    মুনির হাসান

    মুনির হাসানের জন্ম চট্টগ্রামে। পড়ালেখাও সেখানেই— সেন্ট মেরিজ, মুসলিম এডুকেশন সোসাইটি, মুসলিম হাইস্কুল ও চট্টগ্রাম কলেজ। এরপর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে। পাস করে দীর্ঘদিন সেখানেই কর্মজীবন— পরে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশ্বব্যাংক ইত্যাদিতে কাজ করেছেন।
    দৈনিক সংবাদের সাপ্তাহিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ফিচার পাতায় লেখালেখির মাধ্যমে সাহচর্য পেয়েছেন বিজ্ঞান-লেখক ও বিজ্ঞানকর্মী আ. মু. জহুরুল হক, আবদুল্লাহ আল-মুতী, শরফুদ্দিন এবং এ আর খানের। তাদের অনুপ্রেরণায় নিজেকে বিজ্ঞান জনপ্রিয়করণের কর্মী হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা করেছেন। ১৯৯৫-৯৮ সালে ভোরের কাগজ এবং ১৯৯৮ সাল থেকে অদ্যাবধি দৈনিক প্রথম আলোয় বিজ্ঞান ও গণিতবিষয়ক ফিচার পাতার সম্পাদনা

    ৳ 160৳ 200
  • লিডারশিপ ইন্টেলিজেন্স

    তানভীর শাহরিয়ার রিমন, দেশের অন্যতম শীর্ষ রিয়েল এস্টেট ব্যক্তিত্ব এবং করপোরেট আইকন। বর্তমানে তিনি দেশের অন্যতম শীর্ষ গ্রুপ র‍্যানকনের একটি প্রতিষ্ঠানের সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রায় ১৯ বছরের করপোরেট ক্যারিয়ার তার।

    তিনি মাত্র ২২ বছর বয়সে একটি বৃহৎ গ্রুপে ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করে ২৩ বছর বয়সে হেড অব মার্কেটিং হিসেবে পদোন্নতি পান।

    ২৬ বছর বয়সে দেশের অন্যতম বৃহত্তম একটি গ্রুপে তিনি যোগদান করেন এবং মাত্র ২৭ বছর বয়সে সেই গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠানে চিফ অপারেটিং অফিসার হিসেবে নিয়োগ পেয়ে করপোরেট অঙ্গনে ব্যতিক্রমী এক তরুণ লিডার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন।

    পেশাগত কাজের পাশাপাশি তিনি নানা সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত এবং একজন সোশ্যাল লিডার হিসেবেও সমধিক পরিচিত। তিনি সিলেট মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্সের নির্বাচিত পরিচালক। রোটারি ডিস্ট্রিক্ট ৩২৮২-এর অ্যাসিস্ট্যান্ট গভর্নর । বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন বৃহত্তম চট্টগ্রাম অঞ্চলের সহসভাপতি। শাহীন গলফ অ্যান্ড কান্ট্রি ক্লাবের সাবেক ইসি মেম্বার এবং মিডিয়া উইংয়ের চেয়ারম্যান। ভাটিয়ারি গলফ অ্যান্ড কান্ট্রি ক্লাবের আজীবন সদস্য, রাইজিং স্টার ক্রিকেটের চেয়ারম্যান, ব্র্যান্ডিং সিলেট ইনিশিয়েটিভের প্রতিষ্ঠাতা। এ ছাড়া তিনি ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের (আইবি) আজীবন সদস্য ।

    কোভিড মহামারির সময় ২০২০ সালের মার্চে তিনি কানেক্ট দ্য ডটস ফাউন্ডেশন নামে একটি চ্যারিটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। তার নেতৃত্বে কোভিড পরিস্থিতির শুরু থেকেই অক্সিজেন ব্যাংক তৈরি করে বিনা মূল্যে অক্সিজেন সিলিন্ডার সরবরাহ, স্কুলের বেতন দিতে না পারা মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি বৃত্তি চালু করা, চট্টগ্রাম ফিল্ড হাসপাতাল এবং মা ও শিশু হাসপাতালে মেডিকেল ইকুইপমেন্ট সহায়তা প্রদান, কোভিড ফ্রন্ট ফাইটারদের জন্য পিপিই বিতরণ, ২০২০-এর জুলাইয়ে বন্যায় ৩২টি জেলায় ত্রাণ পৌঁছে দেওয়াসহ নানা রকম সামাজিক কাজ করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি।

    করপোরেট কিংবা সামাজিক নেতৃত্ব সব জায়গাতেই ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স এবং স্পিরিচুয়াল ইন্টিলিজেন্সের নিবিড় অনুশীলনরত একজন নেতা হিসেবেই তিনি পরিচিত।
    তানভীর শাহরিয়ার রিমন একজন জনপ্রিয় পাবলিক স্পিকারও বটে। তিনি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে নলেজ ইনিশিয়েটিভগুলোতে কি-নোট স্পিকার হিসেবে নিয়মিত কথা বলছেন।

    এত কিছুর পাশাপাশি তিনি একাধারে একজন লেখক এবং ব্লগার। ফেসবুকে এবং তার ব্লগসাইটে নিয়মিত লেখালেখির পাশাপাশি দৈনিক প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড, সমকাল, যুগান্তর, কালের কণ্ঠ, দৈনিক আজাদী, পূর্বকোণ, বাংলানিউজ২৪ ডটকমে বিভিন্ন সময় তার লেখা প্রকাশিত হয়েছে।

    ২০২০-এর একুশে বইমেলায় আদর্শ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত তার আত্মোন্নয়নমূলক বই ‘আমি একজন সেলসম্যান’-র হাজার হাজার কপি বিক্রি হয় এবং অন্যতম বেস্ট সেলার নির্বাচিত হয়। এ ছাড়া ২০১৪ এবং ২০১৫ সালে ক্ষ্যাপা বাউল এবং পাগলাঘণ্টি নামে তার দুটো কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয় ।

    Tanvir Shahriar Rimon
    CEO
    Ranks FC Properties Ltd.

    ৳ 160৳ 200
  • লাইভ আঁকিবুঁকি

    ফয়সাল আহমেদ অনিকের জন্ম ও বেড়ে ওঠা ঢাকায়। তিনি ২০১২ সালে স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এস.এস.সি এবং ঐতিহ্যবাহী ঢাকা কলেজ থেকে ২০১৪ সালে এইচএসসি পাস করেন। AIUB থেকে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে অনার্স করে বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে IIT ডিপার্টমেন্টে মাস্টার্স করছেন। সাথে সাথে তিনি Augmented reality, Virtual reality & Game Development নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।

    ৳ 160৳ 200