লেখক: রফিকুল ইসলাম
প্রকাশকাল: 2016
পৃষ্ঠা সংখ্যা: 349
বাঁধাই: হার্ডকাভার
Rafiqul Islam
Islamic Medicine: the key to a better life
৳ 960৳ 1,200
You Save: ৳ 240 (20%)
লেখক: রফিকুল ইসলাম
প্রকাশকাল: 2016
পৃষ্ঠা সংখ্যা: 349
বাঁধাই: হার্ডকাভার
Rafiqul Islam
Islamic Medicine: the key to a better life
Title | ইসলামিক পথ্য: উন্নত জীবনের চাবিকাঠি |
Author | ইউসুফ আল-হাজ্জ আহমাদ |
Publisher | আদর্শ |
Number of Pages | 349 |
Country | বাংলাদেশ |
Language | বাংলা |
Credit/Debit card, bKash, Rocket, Nagad, Cash on Delivery is also available
Change of mind is not applicable
Inside Dhaka City Tk. 50 Outside Dhaka (Anywhere in Bangladesh) Tk. 100
আমার নাম আশীফ এন্তাজ রবি। জন্ম ২১ আগস্ট ১৯৭৭। তবে অন্য অনেকের মতো আমারও একটা সার্টিফিকেট জন্মসাল আছে, ২৪.১০.১৯৭৯। নটরডেম কলেজে পড়ার সময় জনৈক বালিকাকে মুগ্ধ করার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে একটা উপন্যাস লিখে ফেলেছিলাম। একদিন জলসিঁড়ি নামক উপন্যাসটি সেই বালিকাকে দ্রবীভূত করতে পারেনি। লেখক হিসেবে সেই দিন থেকেই আমি ব্যর্থ। ব্যর্থতাকে সহজভাবে মেনে নিয়ে আমি অন্য কাজকর্মে মনোনিবেশ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর হুট করে বিয়ে করে ফেলি। সংসার চালানোর জন্য টিউশনির চেষ্টা করি। একটা টিউশনি জুটেও যায়। ছাত্র ইন্টারমিডিয়েটে বিজ্ঞানবিভাগে পড়ে। প্রথম দিন তাকে নিউটনের গতিসূত্র বোঝাই। মাস্টার হিসেবে আমি কেমন এটা পরখ করার জন্য ছাত্রের বাবা পাশে বসে ছিলেন। ছাত্রটি নিউটনের গতিসূত্র চমৎকারভাবে ধরে ফেললেও তার ক্লাস এইট পাশ বাবা ব্যাপারটার আগামাথা কিছুই বুঝলেন না। কাজেই প্রথমদিনেই টিউশনি থেকে বাদ পড়ে গেলাম। এরপর শুরু করলাম পত্রিকায় লেখালেখি। শুধু টাকার জন্য প্রথম আলো পত্রিকায় দুই হাতে লেখা শুরু করলাম। সেই লেখালেখির জেরেই যুগান্তর পত্রিকায় চাকরি পেয়ে যাই । টানা ১৩ বছর সেখানে সাংবাদিকতা করি। যুগান্তরে থাকার সময় জনৈক প্রকাশক আমার সাথে যোগাযোগ করেন। তিনি আমার একটি বই বের করতে চান। পুরনো ব্যর্থতার কথা ভুলে আমি বই বের করতে রাজি হয়ে যাই। চার মাস ঘুরানোর পর চারটি ছোট গল্প তার হাতে তুলে দেই। প্রকাশক বিরস বদনে বলেন, এইটুকু দিয়ে তো দুই ফর্মাও হবে না। প্রকাশককে উদ্ধার করার জন্য আমি আরও দুইজন তরুণ লেখককে জোগাড় করি, যারা লম্বা লম্বা গল্প লিখতে পারেন। তিনজনের বারোটি গল্প মিলে বের হয়, তিন তরুণের গল্প। এরপরের বছর একই কায়দায় ত্রয়ী নামে আরেকটি গল্পগ্রন্থ বের হয়। আশ্চর্যজনকভাবে প্রথম বই তিন কপি, দ্বিতীয় বইটিও সর্বমোট তিন কপি বিক্রি হয়। লেখক তিনজন থাকায় এই দারুন সাফল্য। তিনে মিলে করি কাজ, হারিজিতি নাহি লাজ।
এরপর টানা আট বছর আমি কোনো বই ফাঁদার কথা স্বপ্নেও ভাবিনি।
তবু স্বভাবদোষে বের হলো, কাগজের নৌকা। এখন নৌকাডুবির অপেক্ষা।
লেখক পরিচিতিতে ভালো ভালো কথা লেখার নিয়ম। অধিকাংশক্ষেত্রে লেখক নিজেই নিজের ঢোল ফাটিয়ে ফেলেন। আমার কোনো ঢোল নেই, তাই ফাটাতে পারলাম না। আমি দুঃখিত।
প্রকৌশলী ও প্রযুক্তিবিদ, জন্ম ১৯৮০ সালে কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলার বান্দুয়াইন গ্রামে। ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক। তিনি ১৯৯৭ সালে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও ১৯৯৯ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। ২০০৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৫ থেকে ২০০৭ সময়কালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমবিএ অধ্যয়ন করেন।
২০০৫ থেকে অদ্যাবধি টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত রয়েছেন। বর্তমানে তিনি সিনিয়র সফটওয়্যার সল্যুশন আর্কিটেক্ট হিসেবে ‘ভোডাফোন জিজ্ঞো’ নেদারল্যান্ডসে কর্মরত আছেন। ইতিপূর্বে তিনি এলকাটেল লুসেন্ট বাংলাদেশ, টেলিকম মালয়েশিয়া বাংলাদেশ একটেল (বর্তমান রবি), এমটিএন কমিউনিকেশনস নাইজেরিয়া, এরিকসন নাইজেরিয়া, এরিকসন ঘানা, এরিকসন দক্ষিণ কোরিয়া, এরিকসন নেদারল্যান্ডসে কাজ করেছেন। পেশাগত জীবনে তিনি দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক ডিজাইন ও বাস্তবায়নের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন।
জনাব ফয়েজ তৈয়্যব একজন ‘টেকসই উন্নয়ন ও অবকাঠামো’ বিষয়ক প্রবন্ধকার। তিনি তার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও পেশাদারত্বের মাধ্যমে অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার আলোকে দেশের আর্থসামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে চান।
তার লেখায় যা বিশেষভাবে গুরুত্ব পায়: সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের নিরিখে রাষ্ট্রীয় সম্পদ ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন পদ্ধতিগত দিক, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্পের ডিজাইন ত্রুটি, অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও কৃষি ইত্যাদি খাতের কারিগরি ব্যবস্থাপনা ও অবকাঠামোগত সংস্কার, জলবায়ু পরিবর্তনের কারিগরি প্রস্তুতি, ম্যাক্রো ও মাইক্রো ইকোনমিক ম্যানেজমেন্টের কারিগরি দিক ও অটোমেশন। সামাজিক সংযোগের দিক থেকে উনি একজন টেকসই উন্নয়নকর্মী, ব্লগার ও অনলাইন অ্যাকটিভিস্ট। গ্রিনপিস নেদারল্যান্ডসের সদস্য। দেশের শীর্ষস্থানীয় পত্রিকাগুলোতে নিয়মিত উপসম্পাদকীয় লিখেন।
[email protected]
এক যুগের বেশি সময় ধরে দেশি ও বিদেশি অনেক প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ডিংয়ের সাথে জড়িত থেকে নিজের অভিজ্ঞতার ঝুড়িকে সমৃদ্ধ করেছেন বইটির লেখক মোহাম্মদ ইকরাম।
ব্যক্তিগত জীবনে অর্থনীতিতে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন থাকার কারনে পেশাগত জীবনে প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্রান্ডিংয়ের পাশাপাশি বিজনেস গ্রোথে সরাসরি ভুমিকা রাখতে পেরেছেন।
বাংলাদেশের প্রথম সারির অনলাইন পত্রিকা, প্রথম সারির ইকমার্স প্রতিষ্ঠান, প্রথম সারির ট্রেনিং প্রতিষ্ঠানের সাথে লেখকের কাজ করার অভিজ্ঞতা দেশীয় বাজারে অনলাইন মার্কেটিংয়ের পরিকল্পনা করার দক্ষতা বৃদ্ধি করেছে অনেকগুণ।
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীন দক্ষ জনশক্তি তৈরির কাযক্রমের আওতাধীন বিভিন্ন ট্রেনিং প্রোগ্রামের সাথে যুক্ত থেকে বিগত ৮ বছর ধরে অনেকজন সফল ডিজিটাল মার্কেটার তৈরির সফল একজন কারিগর বইটির লেখক।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। বিশেষ আগ্রহের আঙিনা মিথোলজি এবং তুলনামূলক ধর্মতত্ব।
ই-মেইল: [email protected]
অরূপ রাহী তার ভাবচর্চার মাধ্যম হিসেবে ‘কবিতা’, ‘সংগীত’, ‘প্রবন্ধ রচনা’ থেকে শুরু করে আড্ডা, সঙ্গ ও সাংগঠনিক অনুশীলন- অনেক কিছুই করেন। পশ্চিমা ঔপনিবেশিক আধুনিক মডেলের ‘শিল্পী’, ‘বুদ্ধিজীবী’ বা ‘দার্শনিক’ বা ‘অ্যাকটিভিস্ট’ তিনি নন। জুলুমশাহিমুক্ত, বিঔপনিবেশিক সাম্য আর ইনসাফের সমাজ-দেশ-দুনিয়া কায়েমের জন্য ভাব-তত্ত্ব-অনুশীলন তার ফকিরির প্রধানতম দিক।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালের ৭ মে কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
ছেলেবেলায় বিদ্যালয়ের বাঁধাধরা পড়াশোনায় তার মন বসেনি। বাল্যকালেই তার সাহিত্য প্রতিভার উন্মেষ ঘটে। অসামান্য প্রতিভাধর ছিলেন। মাত্র ১৫ বছর বয়সেই তার বনফুল কাব্য প্রকাশিত হয়।
কবিতা, সংগীত, ছোটগল্প, উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ, ছড়া, ভ্রমণকাহিনি, রম্যরচনা— সাহিত্যের সব শাখায় অসামান্য দক্ষতার স্বাক্ষর রেখেছেন। তিনি একাধারে কবি, দার্শনিক, গীতিকার, সুরকার, শিক্ষাবিদ, চিত্রশিল্পী, নাট্য-প্রযোজক ও অভিনেতা। তার অনেক রচনার মধ্যে মানসী, সোনার তরী, চিত্রা, ক্ষণিকা, চোখের বালি, ঘরে-বাইরে, গোরা, যোগাযোগ, শেষের কবিতা, রক্ত করবী, গল্পগুচ্ছ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।
১৯১৩ সালে ইংরেজিতে অনূদিত গীতাঞ্জলি কাব্যের জন্য তিনি এশীয়দের মধ্যে প্রথম সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। আমাদের জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’ তারই লেখা।
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ৭ আগস্ট এই মহান কবি কলকাতায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন।
Be the first to review “ইসলামিক পথ্য: উন্নত জীবনের চাবিকাঠি”